User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
পাঁচ বছর আগে বিবাহ বার্ষিকী উদ্যাপন করার সময় রহস্যময়ভাবে খুন হয় ডক্টর ডেভিড বেকের স্ত্রী এলিজাবেথ। বর্তমানে সবার সামনে স্বাভাবিকতার মুখোশ পড়ে থাকলেও ভেতরে ভেতরে এখনো ডেভিড স্ত্রীর শোকে বিপর্যস্ত। এমনই সময় হটাৎ করে একটি রহস্যময় মেইল আসে তার কাছে যেটায় ইঙ্গিত দেওয়া হয় যে, এখনো বেঁচে আছে এলিজাবেথ। অন্যদিকে পুলিশ খুঁজে পাই পুরোনো এক জোড়া লাশ। সেই লাশের থেকে পাওয়া কিছু আলামতের ভিত্তিতে পুলিশ এবং এফবিআই সন্দেহ করতে থাকে যে, ডেভিডই তার স্ত্রী এলিজাবেথসহ সেই দুই ব্যাক্তিকে খুন করেছে। উপযুক্ত প্রমাণ না থাকায় তাকে গ্রেফতার করতে না পারলেও, ডেভিডের পেছনে হাত ধুয়ে পরে থাকে তারা। এদিকে ডেভিড তৎপর হয়ে উঠে সেই রহস্যময় মেইলের মানে বের করার জন্য। এ বিষয়ে জানার জন্য সে এলিজাবেথের পরিচিত সকলের সঙ্গে দেখা করে। হটাৎ করে উদয় হয় প্রচন্ড ক্ষমতাধর এক অদৃশ্য শত্রুপক্ষ। তারা খুন করে ফেলে এলিজাবেথের এক বান্ধবিকে এবং কিছু নকল প্রমাণ রেখে দেয় ডক্টর বেকের বিরুদ্ধে। পুরোপুরি ফেসে যায় ডেভিড বেক। নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার কিছু সুযোগ থাকা সত্ত্বেও পালিয়ে যায় সে। এলিজাবেথ কি সত্যিই জীবিত? তাহলে পাঁচ বছর আগে কি হলো? সেই লাশ দু'টোর সাথে এলিজাবেথের মৃত্যুর সম্পর্কটা কি? সেই অদৃশ্য শত্রুরা কারা আর তাদের স্বার্থটাই বা কি? ডেভিড কি পারবে পলাতক অবস্থায় পুলিশ-এফবিআই আর শক্তিশালী শত্রুদের হাত থেকে বেঁচে এই রহস্যের সমাধান করতে? পাঠ প্রতিক্রিয়া : লেখকের নাম আর ফ্ল্যাপের লেখা পড়ে বইটা পড়ার প্রতি আগ্রহ জন্মায়, তাই কিনে ফেলি সাথে সাথে। যদিও কয়েক মাস ধরে ব্যাস্ততা আর অন্যান্য বই পড়ার তাড়ায় এই বইটা পড়ে ওঠা হয়নি। একদিন সন্ধ্যে বেলায় কোনো কাজ না থাকায় এই বইটা নিয়ে পড়তে বসে যায়, আর এটা এতোটাই অনবদ্য যে প্রায় ৩৩৩ পৃষ্ঠার বইটা পুরোটা সময় পড়ে পরদিন সকাল সাড়ে সাতটার দিকে শেষ করি। বইটি লিখেছেন হারলান কোবেন, যিনি বর্তমানে সারা বিশ্বে থৃলার লেখক হিসেবে অনেক জনপ্রিয়। তাঁর সম্পর্কে জানা থাকলেও কখনো তাঁর কোনো বই পড়ে ওঠা হয় নি। মূলত এই বইয়ের অনুবাদকের মতো এটাই ছিল আমার পড়া হারলান কোবেনের প্রথম বই। বইটা এতটাই অসাধারণ লেগেছে যে, কিছুদিনের মধ্যেই তাঁর আরো দু'টো বই "কট" আর "গন ফর গুড" কিনে ফেলি, যার মধ্যে 'কট' বইটি পড়া হয়ে গেছে। "টেল নো ওয়ান" মূলত একটি বুলেট ট্রেন গতির থৃলার, যার রয়েছে একটি অসাধারণ, অনবদ্য স্টোরি লাইন!আর হারলান কোবেনের লেখা পুরোটা সময় পাঠকের স্নায়ুর উপর চাপ সৃষ্টি করে রাখবে । প্রথম প্রায় ৩০ পৃষ্ঠার পরে যে টান টান উত্তেজনা শুরু হয়, তার সমাপ্তি ঘটে একদম বইয়ের শেষে। আর শেষ ত্রিশ পৃষ্ঠার ব্যাপারে আর কি বলব! একের পর এক টুইস্ট দেখে বার বার চমকে উঠবে পাঠক। এবার অনুবাদ প্রসঙ্গে আসা যাক। অনুবাদক তানজীরুল ইসলাম বেশ ভালো কাজ করেছেন।তবে কিছু কিছু জায়গায় বানান ভুল খুব চোখে পড়েছে আর কিছু কিছু জায়গায় মনে হয়েছে, তিনি আরো ভালোভাবে অনুবাদ করতে পারতেন। তবে এটা যেহেতু তার প্রথম অনুবাদ, তাই সেগুলো আমি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতেই দেখব। উল্লেখ্য এই যে, বইটার অবলম্বনে একই নামের, একই প্লটের একটি ফরাসি চলচ্চিত্রও নির্মিত হয়েছে যেটাও খুবই প্রশংসিত ও জনপ্রিয়। মাস্ট রিড এই বইটি যারা পড়েন নি, তাদের বলব যত দ্রুত সম্ভব পড়ে নিন, এই বইয়ে মূল চরিত্র ও বক্তা ডেভিড বেকের সাথে আপনি হারিয়ে যাবেন চাঞ্চল্যকর এবং রহস্যে ঘেরা এক জগতে!
Was this review helpful to you?
or
বই এক কথায় অসাধারণ।। বইটি না পড়লে অবশ্যই মিস করবেন।
Was this review helpful to you?
or
"…অনেক আগেই উপলব্ধি করছি আমি।সেই দিন,যখন প্রথম চুমো খেলাম আলাদিনকে।সেই দিন,যে দিন একসাথে নেচেছিলাম আমরা,পরস্পরের চোখে আটকে ছিলো দৃষ্টি।সেই দিন,যখন ঘাসের উপর শুয়ে শুয়ে পাগলের মতো হাসছিলাম চোর হিসেবে আমার দক্ষতার অভাব নিয়ে।আমাদের দুজনের মধ্যে প্রতিটি দৃষ্টি বিনিময়,প্রতিটি স্পর্শ বিনিময়,প্রতিটি নিচু স্বরের কথা পরিণত হয়েছে নুড়ি পাথরে,জমতে জমতে ধারণ করছে পর্বতের আকার।নতুন এক দিকে নিয়ে গেছে আমাকে।ঠিক কোন মুহূর্তটায় আলাদিনের প্রেমে পড়েছি আমি মনে নেই।কিন্তু এটুকু বুঝতে পারলাম,প্রতি মুহূর্তে বেড়েই চলেছে সেই ভালোবাসার পরিমাণ।" ১৯৯০ সালে জন্মগ্রহণ করা আমেরিকান লেখিকা জেসিকা খৌরি'র চতুর্থ বই "দ্যা ফরবিডেন উইশ"।এই বইয়ের একটা প্রিক্যুয়েল "দ্যা জ্বিন" বের হয়েছিলো ২০১৬ সালেই।যদিও সেটি ছিলো একটি ছোটগল্প। পার্থেনিয়া শহরের এক সাধারণ চোর আলাদিন।সাধারণ ছিঁচকে চুরির সাথে যথাযথ মূল্যের বিনিময়ে অন্যকারো জিনিস চুরি করে এনে দিতেও দ্বিধাবোধ করেনা।তেমনি অজ্ঞাতনামা কেউ একজনের জন্য দারিয়ানের কাছ থেকে চুরি করে আনলো একটি অাংটি।সমস্যার শুরু এখানেই।আংটি-টি কথা বলতে শুরু করলো তাঁর সাথে।পথ দেখিয়ে আলাদিনকে নিয়ে গেলো মরুভূমিতে,প্রদীপের কাছে। শত শত বছর ধরে প্রদীপে বন্দী দৈত্য।কোনো মানুষ এসে তাকে মুক্ত করবে এই আশায় অপেক্ষা করে আছে।বিনিময়ে সেই মানুষের তিনটি ইচ্ছা পূরণ করবে সে।আলাদিনের অস্তিত্ব টের পাচ্ছে সে প্রদীপের ভেতর থেকে। "ভীত হও,মানব!আমি প্রদীপের অনুগত দাসী,আম্বাদিয়ার পরক্রমশালী জ্বিন।তোমার তিনটি ইচ্ছে পূরণ করার ক্ষমতা রাখি।তোমার নির্দেশমাত্র আমি হাজির হবো,হে মানবপুত্র।" আলাদিনের সামনে হাজির হলো জাহরা।প্রদীপের দৈত্য।পূরণ করবে তিনটি ইচ্ছে।কিন্তু এ প্রদীপের দখল নিতে হাজির দারিয়ান।কোনোরকমে পালিয়ে বাঁচলো আলাদিন।কে এই দারিয়ান?জাহরাকে নিয়ে আলাদিন রোমাঞ্চকর ভ্রমনের আগে চলুন একটু অতীতে ঘুরে আসা যাক।সাথে রাজপ্রাসাদ থেকেও। রাজ্যে অনিয়ম-অত্যাচারে তুঙ্গে।রাজা মালেকের অসুস্থতার সুযোগে প্রধানমন্ত্রী সুলিফার যে কিনা রাজার আপন ভাই পুত্র দারিয়ানকে নিয়ে কায়েম করেছে ত্রাসের রাজত্ব।সবাই যখন অতিষ্ঠ তখন তাঁদের ত্রাতা হয়ে দেয় 'ফিনিক্স'।হুটহাট পরিচয় গোপন করে অসহায় মানুষকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।কিন্তু সেটা তো স্থায়ী সমাধান হলোনা।রাজার একমাত্র মেয়ে রাজকুমারী কাসপিদা ভাবতে থাকে কিভাবে রাজ্যের মানুষকে শান্তি দেয়া যায়।পারবে কাসপিদা?নাকি চাচার কূটচালের কাছে পরাজিত হবে? আলাদিনও চায় সুলিফার-দারিয়ানের উপর প্রতিশোধ নিতে।তাঁর বাবা-মাকে চোখের সামনে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছে সুলিফার।প্রতিশোধ চায় সেও।তবে প্রদীপের দৈত্যের মাধ্যমে নয়।নিজের হাতে ধ্বংস করতে চায় সুলিফারের সাজানো রাজত্ব।আলাদিন কিভাবে পূরণ করবে তাঁর চাওয়া?আদৌ পারবে তো? জ্বিন আর মানুষের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক সম্ভব নয়।অনেকদিন আগে মানুষকে ভালোবাসার ভয়াবহ পরিণাম দিতে হয়েছিলো জাহরাকে।তবে আলাদিনের থেকে কিছুতেই মনকে সরিয়ে রাখতে পারছেনা সে।আলাদিনও জাহরাকে আহ্বান করে।কিন্তু জাহরা জানে জ্বিনের রাজা নারদুখা এ সম্পর্কের কথা জানতে পারলে গুড়িয়ে দেবে পার্থেনিয়া শহর।সাথে হত্যা করবে আলাদিনকে।আলাদিনকে বাঁচাতে হলে তার সঙ্গ ত্যাগ করতে হবে।কিন্তু সে জানে সেটা কখনোই সম্ভব নয় ওর পক্ষে।কি করবে জাহরা? দৈত্যের ইচ্ছেপূরণের গল্প সাথে নানান জাদুর কারসাজি।রাজ দরবারের অাভিজাত্যের সাথে রাজকুমারীর রূপের বাহার।প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের সাথে বিলাসীতার মনোমুগ্ধকর গল্প।আরব্য রজনী মানে মাথা হেট করা রূপকথার কাহিনি।সেটাকে সম্ভবত নতুন এক পর্যায়ে নিয়ে গেছে "দ্যা ফরবিডেন উইশ"।নতুনভাবে বলা পুরনো গল্পটি আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে।বিশেষত স্পেসিফিক জিনিসের বর্ণনাগুলো। উদাহরণ দিচ্ছি।ফাহরাদান নাচের কথা ধরুন।এই নাচ সম্পর্কে নূন্যতম ধারণা ছিলোনা।কিন্তু বর্ণনা শুনে মনে হচ্ছিলো ও আচ্ছা এই ব্যাপার!এটা তো এমন এমন করলেই হবে!গুডরিডসে দেখেছিলাম এ বইয়ের স্টোরি টেলিং আর বর্ণনার তুমুল প্রশংসা।সত্যিই তাই। শাহেদ জামানের প্রথম অনুবাদ পড়লাম।এবং এখন পর্যন্ত আমার পড়া সেরা অনুবাদ।মনেই হচ্ছিলোনা অনুবাদ করা কোনো বই পড়ছি।মৌলিকের মতোই ফিল পাচ্ছিলাম।বিশেষ করে বইয়ের মাঝের পার্টটা এককথায় অসাধারণ।প্রিয় অনুবাদকের তালিকায় আরেকটা নাম যুক্ত হলো। প্রচ্ছদ করেছেন সাজিদ শুভ।সত্যি বলতে পুরো বইয়ে মূল প্রচ্ছদের অনুকরণে করা এই প্রচ্ছদটাই একমাত্র ভালো লাগেনি আমার।।৩১৮ পেইজের বইয়ে মোট তিনটি টাইপিং মিসটেক পেয়েছি।তাই পড়তে কোনো অসুবিধা হয়নি।ফ্যান্টাসি যাদের পছন্দ তারা নিঃসন্দেহে ভালোসময় কাটাবেন "দ্যা ফরবিডেন উইশ"-এর সাথে । বই:দ্যা ফরবিডেন উইশ লেখিকা:জেসিকা খৌরি অনুবাদক:শাহেদ জামান জনরা:ইয়াং এডাল্ট ফ্যান্টাসি পৃষ্ঠা:৩১৮ মূল্য:৪০০ টাকা প্রকাশক:রোদেলা প্রকাশনী
Was this review helpful to you?
or
For Dr. David Beck, the loss was shattering. And every day for the past eight years, he has relived the horror of what happened. The gleaming lake. The pale moonlight. The piercing screams. The night his wife was taken. The last night he saw her alive. Everyone tells him it's time to move on, to forget the past once and for all. But for David Beck, there can be no closure. A message has appeared on his computer, a phrase only he and his dead wife know. Suddenly Beck is taunted with the impossible- that somewhere, somehow, Elizabeth is alive. Beck has been warned to tell no one. And he doesn't. Instead, he runs from the people he trusts the most, plunging headlong into a search for the shadowy figure whose messages hold out a desperate hope. But already Beck is being hunted down. He's headed straight into the heart of a dark and deadly secret- and someone intends to stop him before he gets there.
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ টেল নো ওয়ান লেখকঃ হারলান কোবেন অনুবাদকঃ তানজীরুল ইসলাম ধরনঃ থ্রিলার, রহস্য, মার্ডার পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ ৩৩৩ প্রকাশনীঃ বাতিঘর গায়ের মূল্যঃ ৩২০ টাকা । । ড. ডেভিড বেক এবং এলিজাবেথ খুব সুখী বিবাহিত দম্পতি। তারা প্রতি বছর একটা বিশেষ দিনে লেক চারমেইনে যায়। এই বিশেষ দিনেই তারা জীবনে প্রথম কিসটি করেছিল। আর এরপর থেকেই ১৩ বছর যাবত তারা এটি পালন করে আসে। তাদের জীবনে এই দিনটি সর্বশেষ পালন করা হয়েছিল ৮ বছর আগে। আর সেই দিনটি ছিল ড. ডেভিড বেকের জন্য সব থেকে দুঃখের একটা দিন। সেদিনই সে তার স্ত্রী এলিজাবেথকে চিরতরে হারিয়ে ফেলে। এর পিছে দায়ী ছিল এক সিরিয়াল কিলার। তবে এ ব্যাপারে তার আর কিছুই জানা নেই যে সে কে কেনই বা করলো। কারন সেদিন ড. ডেভিড বেক কেও খুব খারাপভাবে আহত করা হয়েছিল। সে প্রাণে বেঁচে গেলেও তার প্রিয় স্ত্রী বাঁচতে পারেনি। । সেই দিনের পর আট বছর পার হয়ে গিয়েছে। তিনি একটা ছোট শহরে হাসপাতালের ডাক্তার হিসেবে নিযুক্ত আছেন। খুব সাধারন দিন যাচ্ছিল তার। হঠাট তিনি একটা মেইল পেলেন। মেইলের সেন্ডার আননন আর টাইটেল ছিল 'টেল নো ওয়ান’। খুব অদ্ভুত এই ইমেইল দেখে তিনি বেশ কিউরিয়াসিটি নিয়ে ইমেইলটি খুললেন এবং যা দেখলেন তা তিনি কল্পনাতেও ভাবতে পারেননি এমনকিছু কখনো তার সামনে আসবে। মেইলে কেউ তাকে তার ৮ বছর আগে মারা যাওয়া স্ত্রী এলিজাবেথ এর ছবি পাঠিয়েছে। ড. বেক নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। । ড. বেক বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না যে শুধু মাত্র একটা ইমেইল তার জীবনকে এভাবে বদলে দিবে। হঠাতই সম্প্রতি খুঁজে পাওয়া দুটি লাশ এবং তার নিজের স্ত্রীর খুনের দায়ভার এসে চাপলো ড. বেকের ওপর। পুলিশ মরিয়া হয়ে উঠলো ড. বেককে ধরার জন্য। সে পালিয়ে বেড়াতে থাকে, তবে সেটা সম্পূর্ণ ভিন্ন কারনে। ড. বেক বুঝে উঠতে পারছিলেন না এমং অবস্থায় কাকে বিশ্বাস করা যায় আর কাকে না। সময়ের সাথে সাথে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে থাকে। ঘটনাক্রমে ধীরেধীরে সামনে এলো অসম্ভব এক রহস্য, নিখুঁত একটি পরিকল্পনা এবং অজানা কিছু সত্য। কিন্তু সেসব জানতে হলে পড়তে হবে এই “টেল নো ওয়ান“ বইটি।
Was this review helpful to you?
or
Harlan and Tanjirul both are great in this field