User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Loved all these Okobitas...
Was this review helpful to you?
or
garbage
Was this review helpful to you?
or
কি বলবো?আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম।আগে আপনার ফেসবুক পোস্ট পড়তাম।এটা আপনার প্রথম বই যেটা আজকে আমি পড়ে শেষ করলাম।খুব ভালো লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
৫০+ কবিতার বই পড়েছি।এটির মত বাজের আর পড়ি নাই
Was this review helpful to you?
or
আসলে বইটাতে ভালো কিছু নাই। লেখকের বিভিন্ন সময়ের ফেসবুক স্টাটাস ছাপায় দিছে।
Was this review helpful to you?
or
সাদাত হোসাইন স্যার এজন অসাধারণ কবিতা লেখক। আপনার লেখা আরো কবিতা পড়তে চাই।???
Was this review helpful to you?
or
অনেক দিন ধরে খুঁজেছিলাম বইটা.. ?
Was this review helpful to you?
or
সহজ সরল ভাষায় লেখা প্রাত্যহিক জীবনের কথা হয়তে কবিতা হিসাবে অমুল্য নয় তবে পাঠক পড়ে মজা পাবেন।
Was this review helpful to you?
or
কবিতা কবির মনের সুক্ষ্ম অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ মাত্র। এ বইয়ের কবিতা গুলোকে সাদাত হোসেন ঠিক কবিতা বলেন নাই তার কাছে লাইনগুলো কিছু অকবিতা সমাহার কেবল। লেখকের নিরবিচ্ছিন্ন ভাবনার প্রকাশ, যা অকবিতা কিংবা কবিতা হয়ে ওঠার অপেক্ষায়, তাই বিচারের ভার তিনি দিয়েছেন পাঠকের হাতে। কিছু অদেখা সুক্ষ্ম জালে যেন বোনা এ অনুভবের কাব্য। মানব মানবীর নিবিড় প্রেমের অনুরাগ যেখানে ফুটে ওঠে তার কবিতার চরনে.. "অামার বোতাম ছিঁড়ল বলে তোমার হাতে উঠল সুঁই, সুতোর গন্ধে হৃদয় মাতাল, বুকের ভেতর ফুটল জুঁই।" কিছু কবিতা একাকী হৃদয়ের হাহাকারে মেশানো গল্পের। যে গল্প একদিনে সৃষ্টি হয় না, অনেক দিনের পুষে রাখা অভিমানে যে গল্পের ডালপালা হয়, ঝুপড়ী গাছের অাড়ালে থেকে যে গল্প শোনা যায় সেই গল্পের কবিতা.... "অামি একদিন নিখোঁজ হবো, উধাও হবো রাত প্রহরে, সড়ক বাতির অাবছা অালোয়, খুঁজবে না কেউ এই শহরে। ভাববে না কেউ, কাঁপবে না কেউ, কাঁদবে না কেউ একলা একা, এই শহরের দেয়ালগুলোয়, প্রেমহীনতার গল্প লেখা।" বিক্ষিপ্ত মনে ঘোরা উড়চন্ডী কোন বেখেয়ালি যু্কের মনের হৃদয় নিংড়ানো বানী যেন তার লেখায় প্রতিফলিত হয় বারবার। কেউ একজন হয়তো তাকে দিয়ে লিখিয়ে নেন শত পাঠকের মনের কথাগুলো.. "অামাকে বলতেই পারো 'নীল কষ্টের কাব্য,' তবুও সেই তোমাকেই 'এই তুমি' বলেই ভাববো।" নিজস্ব মতামত: কবিতাকে ভালোবাসি, ভালোবাসি কবিতার সুরে হারিয়ে যেতে। তাইতো কবির অকবিতাগুলোও টিনের চালে ঝুম বৃষ্টির মতো মনের কোনে বেজে যায়। অামার কাছে এগুলো অকবিতা না একমুঠো নেতিয়ে যাওয়া বেলীর সুবাস, শুকনো গোলাপের পাপড়ি যা যত্ন করে রেখে দিতে হয়। কবিতার মাপকাঠিতে তাই এসবরে তুলনায় যেতে চাই না। হারিয়ে যেতে চাই লেখায়, ছন্দে, কবিতার চরনে... মন খারাপের রাতে, একাকী সন্ধ্যায় কিংবা তপ্ত রোদের ক্লান্তিতে।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নাম- আমি একদিন নিখোঁজ হবো লেখক- সাদাত হোসাইন প্রকাশক-ভাষাচিত্র পৃষ্ঠা সংখ্যা-৯৫ প্রকাশকাল- নভেম্বর ২০১৭ গায়ের মুল্য-২০০ যদিও উপরে লেখা রিফাতের রিভিউ। তবুও এটাকে ঠিক রিভিউ বলা যায় না। আসলে কবিতার বইয়ের রিভিউ কীভাবে লিখতে হয় সেটা আমি ঠিক জানি না। তাই এটাকে রিভিউ মনে না করে আমার ভাললাগা বা মন্দলাগা ভাবলেই খুশী হব। আমি একদিন নিখোঁজ হব একটা কবিতার বই( লেখকের ভাষায় অকবিতা)। কবিতা তেমন একটা পড়ি না। সত্যি বলতে কবিতা আসলে বুঝি না আমি। তবে মাঝে মাঝে যে একদম পড়া হয় না তা না। গদ্য কবিতার থেকে ছন্দবদ্ধ কবিতা বা ছড়াই আমার বেশী ভালো লাগে। এখনো মনে আছে ছোটবেলায় সুকুমার রায়ের কবিতাগুলো পড়ে বেশ মজা পেতাম আর হাসতাম। আমি একদিন নিখোঁজ হবো বইটার প্রায় সকল কবিতাই ছন্দবদ্ধ। এবং পড়ার সময় বেশ ভালো লাগা কাজ করেছে। বিশেষ করে দুতিন লাইনের কবিতাগুলো বেশ দারুণ ছিল। শোনো কাজল চোখের মেয়ে বা ওহে জল ছলছল কাজল চোখের কন্যা সর্বনাশী ,আমি তোমায় ভালোবাসি । কবিতাগুলো যখন পড়েছি তখন ভেতরে বেশ ধাক্কা লেগেছে। অবশ্য কবিতাগুলো এত ভালো লাগার একটা কারণও আছে। সেটা উহ্য থাক।
Was this review helpful to you?
or
বই: অামি একদিন নিখোঁজ হবো জনরা: কবিতা লেখক: সাদাত হোসাইন প্রকাশনী: ভাষাচিত্র প্রকাশ কাল: জানুয়ারি ২০১৮ পৃষ্ঠা: ৯৫ প্রচ্ছদ: খন্দকার সোহেল (জার্মান ক্লস ভন এর অালোকচিত্র অবলম্বনে) মুদ্রিত মূল্য: ২০০৳ সার সংক্ষেপ: কবিতা কবির মনের সুক্ষ্ম অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ মাত্র। এ বইয়ের কবিতা গুলোকে সাদাত হোসেন ঠিক কবিতা বলেন নাই তার কাছে লাইনগুলো কিছু অকবিতা সমাহার কেবল। লেখকের নিরবিচ্ছিন্ন ভাবনার প্রকাশ, যা অকবিতা কিংবা কবিতা হয়ে ওঠার অপেক্ষায়, তাই বিচারের ভার তিনি দিয়েছেন পাঠকের হাতে। কিছু অদেখা সুক্ষ্ম জালে যেন বোনা এ অনুভবের কাব্য। মানব মানবীর নিবিড় প্রেমের অনুরাগ যেখানে ফুটে ওঠে তার কবিতার চরনে.. "অামার বোতাম ছিঁড়ল বলে তোমার হাতে উঠল সুঁই, সুতোর গন্ধে হৃদয় মাতাল, বুকের ভেতর ফুটল জুঁই।" কিছু কবিতা একাকী হৃদয়ের হাহাকারে মেশানো গল্পের। যে গল্প একদিনে সৃষ্টি হয় না, অনেক দিনের পুষে রাখা অভিমানে যে গল্পের ডালপালা হয়, ঝুপড়ী গাছের অাড়ালে থেকে যে গল্প শোনা যায় সেই গল্পের কবিতা.... "অামি একদিন নিখোঁজ হবো, উধাও হবো রাত প্রহরে, সড়ক বাতির অাবছা অালোয়, খুঁজবে না কেউ এই শহরে। ভাববে না কেউ, কাঁপবে না কেউ, কাঁদবে না কেউ একলা একা, এই শহরের দেয়ালগুলোয়, প্রেমহীনতার গল্প লেখা।" বিক্ষিপ্ত মনে ঘোরা উড়চন্ডী কোন বেখেয়ালি যু্কের মনের হৃদয় নিংড়ানো বানী যেন তার লেখায় প্রতিফলিত হয় বারবার। কেউ একজন হয়তো তাকে দিয়ে লিখিয়ে নেন শত পাঠকের মনের কথাগুলো.. "অামাকে বলতেই পারো 'নীল কষ্টের কাব্য,' তবুও সেই তোমাকেই 'এই তুমি' বলেই ভাববো।" নিজস্ব মতামত: কবিতা যেখানে জীবনের কথা বলে সেই কবিতাকে ভালোবাসি, ভালোবাসি কবিতার সুরে হারিয়ে যেতে। তাইতো কবির অকবিতাগুলোও টিনের চালে ঝুম বৃষ্টির মতো মনের কোনে বেজে যায়। অামার কাছে এগুলো অকবিতা না একমুঠো নেতিয়ে যাওয়া বেলীর সুবাস, শুকনো গোলাপের পাপড়ি যা যত্ন করে রেখে দিতে হয়। কবিতার মাপকাঠিতে তাই এসবরে তুলনায় যেতে চাই না। হারিয়ে যেতে চাই লেখায়, ছন্দে, কবিতার চরনে... মন খারাপের রাতে, একাকী সন্ধ্যায় কিংবা তপ্ত রোদের ক্লান্তিতে। ছন্দ অার কবিতায় বইয়ের পাতায় মনের ক্লান্তি দূর করে পাঠক তাই মেতে উঠবে সহজেই।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা ছোট ভাইটা হচ্ছে ইয়ো ইয়ো টাইপ। বই পড়া হচ্ছে তার কাছে সর্বোচ্চ লেভেলের আলসেমির কাজ এবং সেজন্য তার হাতে আমাকে হেনস্থা হতে হয় প্রতিনিয়ত। আমার বই পেলেই সে সেইটা হাতে নেবে, দু মিনিটে প্রথম দু-পাতা পড়বে, এবং তারপর সেই পঠিত দুপাতা থেকে শুরু হবে আমাকে ভেঙানো। যথারীতি বইটা আমার হাতে দেখেই তিনি শিকার হাতে পাওয়া লেপার্ডের মতো উল্লাসে ফেটে পরলেন! আরেব্বাই... আরেক পিস নিয়াসছেন... দেখি এইটা কি জিনিস...। আমি বইটা তার হাতে দিয়ে ভয়ে ভয়ে দুই মিনিট পার হবার জন্যে এবং হেস্তনেস্ত হবার জন্যে অপেক্ষা করতে লাগলাম। সময় কাটতে লাগলো। অপেক্ষার সময় বোদহয় ঘোরলাগা হয়। আমিও হয়তো ঘোরে চলে গিয়েছিলাম, কিছুক্ষণ পর শুনতে পেলাম কে যেনো পড়ছে- "কেউ জিতে গেলে, কেউ হেরে যায়, কেউ-বা নিরুদ্দেশ, 'জিততেই হবে' জীবনের মানে ঘৃণা, ক্রোধ, বিদ্বেষ। কতটুকু জয়ে কতটুকু হার, জীবন জেনেছে ঢের, কোন মাস্তুলে কিস্তি ভেসেছে, বুভুক্ষু নাবিকের!" আমি চমকে তাকালাম। ছোটভাইটা কাচুমাচু হয়ে বললো- বইটা কিছুক্ষণ পরে দেই ভাই?!!! লেখক তার কবিতাগুলোকে বলেছেন অকবিতা। কিন্তু এই বিষয়টায় আমার ঘোর আপত্তি আছে। আচ্ছা আমরা তো জানি রিখটার স্কেল দিয়ে ভূতাত্ত্বিকরা পরিমাপ করেন ভূমিকম্পের মাত্রা কতটুকু, তাদের স্কেলের পরিসীমা ১ থেকে ১০, সংখ্যা যত বেশি ভূমিকম্পের মাত্রা তত জোরালো; কিন্তু সর্বজন গ্রহণযোগ্য এমন গজকাঠি কি আছে যা দিয়ে কবিতা মাপা যায়? একটা অকবিতার বইয়ে কতখানি কবিতা বিদ্যমান কোন বাটখারা দিয়ে এর ওজন করব? ভূকম্পন একটি ‘পরিমাণগত’ বিষয়, একে তাই মাপা যায়, পক্ষান্তরে কবিতা একটি ‘গুণগত’ বিষয়, একে কি সংখ্যা দিয়ে মাপা সম্ভব? কিন্তু আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে গ্রিক গণিতজ্ঞ পিথাগোরাস বলেছিলেন, ‘everything can be interpreted in terms of numbers’ – অর্থাৎ ‘সবকিছুকেই সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা যায়’। কাব্য-গবেষকগণও তাই অনেকগুলো চলক বিবেচনায় নিয়ে একটি অকবিতার বইয়ে(!) কী পরিমাণ কাব্যগুণ বিদ্যমান তা হিসাব কষার চেষ্টা করেন। ছন্দ, দোলা এবং স্পন্দন নিয়েই রচিত হয় এক একটি কবিতা। এই ছন্দ বা স্পন্দনের প্রকারভেদ, অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত এবং স্বরবৃত্ত। তবে, মাত্রা বিচারের রীতিভেদে ছন্দ পালটে যেতে পারে। অক্ষর ও শব্দের নানামুখি চালে এই মালা তৈরীর প্রক্রিয়া বা নিয়মই আদতে ছন্দ এবং বদ্ধস্বর এবং মুক্তস্বর মিলিয়েই তৈরি হয় এসব ছন্দ। কবিতার মূল হচ্ছে তার বিষয়। তারপরেই আসছে শব্দ এবং পরবর্তিতে ফর্মা বা ফর্ম, যাকে আমরা ছন্দ বলি। একটি পরিপূর্ণ কবিতার প্রতিটি লাইন সাজানো হয়, পর্ব, অতিপর্ব এবং উপপর্ব দিয়ে এরপর এই লাইনগুলিই প্রথমত উপমা তারপর অনুপ্রাস এবং পরবর্তিতে চিত্রকল্প স্তরে সাজানো হয় তবে এছাড়াও অবিন্যস্ত ভাবেও এখন শুধুমাত্র শব্দ শরীর দিয়েই একটা কবিতা লেখা হতে পারে। অনেক কবিতাই আছে প্রথমেই চিত্রকল্প এবং সবার শেষের ভাবটা উপমায় ধরা দিয়েছে। আর এসব ভাবলে বলতেই হয়- দুঃখিত প্রিয় সাদাত হোসাইন, আপনি যে অকবিতা ট্যাগ ব্যাবহার করেছেন, তার সাথে একমত হতে পারলাম না।।। তবে একটা কবিতা নিজের হবার জন্য এতোকিছুর প্রয়োজন হয় না, এতোকিছু খুজতে যাই বলেই হয়তো আপনগুলো দূরে পরে রয়... "যার কাছে যাই, ভুল করে যাই, ঠিক পড়ে রয় দূরে, ভাঙ্গা মাস্তুলে, ছেঁড়া পাল তুলে, অচেনা সমুদ্দুরে।" সাদাত হোসাইনের লেখার সবচে বড় ব্যাপারটা হলো, তার কঠিন কথাগুলোও কেনো যেনো কখনোই দুর্বোধ্য বা দূরুহ মনে হয় না। আর সহজ কথাগুলো যেনো আমাদের প্রতিটা স্পন্দনের কথা বলে যায়। ছোট্ট দু-লাইনে যেমন তিনি অনন্ত আবেগ ধরে বলেছেন- "আমায় দিয়ো একটুখানি ছুঁয়ে, আমায় দিয়ো একটুখানি মন, এই জনমের জন্ম-মৃত্যু জানে, তুমি মানেই আমার সমর্পণ।" এবং তেমনি আরো বড়ো ক্যানভাসে তিনি এঁকেছেন ক্ষণেক্ষণে বেজে উঠা ছোপ ছোপ অনুভূতি- ..................................................... কতটা কাছে থাকা, কাছে থাকা নয়, কতটা উধাও হলে, পাছে থাকা নয়। কতটা ঘৃণা পুষে একাকী দুপুর হুহু করা কান্নায় ভালবাসা হয়। কতটা বুকের জলে শ্রাবণের মেঘ চুপিচুপি চোখেদের জলে কথা কয়। কতটা বেঁচে থাকা, মরে যাওয়া নয়, কতটা দূরে যাওয়া, সরে যাওয়া নয়। কতটা ছুঁয়ে দিলে বুকের ভেতর তিরতির কেঁপে ওঠে তৃষিত হৃদয়। এই নিখোঁজ আকাশের প্রাণ ছিল ন্যানো কবিতাগুলো। কিংবা বলা যায় এক ঝকমকে যুদ্ধাকাশে কিছু দুর্দান্ত গতির জেটপ্লেন অথবা নক্ষত্র ফোটা আকাশে কিছু উজ্জ্বল নক্ষত্র। হ্যা, কবিতা আমার কাছেও প্রবল দহনে টুপ করে ঝরে পড়া শীতল প্রশান্তির বৃষ্টি ফোটার মতন, সহজ জীবনের মতোন, জলের মতোন-- যাকে হাত বাড়ালেই ছুঁয়ে দেয়া যায়, মন বাড়ালেই কাছে পাওয়া যায়, ডুবে যাওয়া যায়। আর সেজন্যই এতো ভালো লেগেছে- ♣ মন খারাপের রাতেই আমি তোমার জন্য লিখি, তোমার জন্য নিয়ম করে একলা থাকা শিখি। ♣ তোর চোখের কোণে, আপন মনে, যেই হারাতে যাই আমার পূর্ণ জীবন, খুব বিলক্ষণ, নিঃস্ব অযথাই। ♣ তুমি তাকালে বলেই তো এমন হলো, অথচ কি আশ্চর্য! কষ্টগুলো একলা আমারই! ♣ পায়ের চিণ্হ রেখে যাই, দরোজার খিলও রাখি তুলে, কভু যদি কড়া নেড়ে বলো, 'এসে গেছি আজ পথ ভুলে'। ♦♦ লেখক তার কবিতাগুলোর কোন নাম দেননি। হয়তো তিনি বলতে পারেন নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তির কোন শিরোনাম হয় নাকি! তবুও বলবো, কবিতা গুলোয় শিরোনাম থাকলে ভালো হতো। বলতে পারতাম এই কবিতাটা আমার সবচে ভালো লেগেছে। শিরোনাম নেই তাই বলা হলোনা। আর শিরোনাম যেহেতু নেই সূচীপত্র চাওয়াটা তো আরো অমূলক...। ভাল্লাগেনি। পুরো বইটিকে তিনটি ভাগে বিভক্তিকরণ ভালো লেগেছে। নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি, তোমাকে, আয়না ;তিনটি ভাগেই ছিলো ভিন্ন তিন অনুভূতি। সবচে ভালো লেগেছে নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি, ছোট ছোট অনুভূতিগুলো খুব আপন লেগেছে। আর প্রচ্ছদ? ক্লস ভন ফ্রিলিং এর আলোকচিত্র অবলম্বনে খন্দকার সোহেলের প্রচ্ছদটা আমার কাছে দুর্দান্ত লেগেছে। যেনো প্রচ্ছদটাই বলছিলো- আমি একদিন নিখোঁজ হবো, উধাও হবো রাত প্রহরে, সরকবাতির আবছা আলোয়, খুজবে না কেউ এই শহরে। ভাববে না কেউ, কাঁপবে না কেউ, কাঁদবেনা কেউ একলা একা, এই শহরের দেয়ালগুলোয়, প্রেমহীনতার গল্প লেখা।
Was this review helpful to you?
or
এই বইটা পড়তে পড়তে কখন যে ডুবে গেছি এর প্রতিটা চরিত্রের সাথে টেরও পাই নি। বইটি আসলেই অসাধারণ একটি বই।আমাদের আশে পাশে এমন অনেক চরিত্র আছে যাদের আমরা বইতে খুঁজে পাই। লেখক এমন কিছু চরিত্র খুঁজে পেয়েছেন। এই বইটার প্রতিটা পাতায় একটা জীবনের গল্প আছে। প্রতিটা জীবনের গল্প খুব সুন্দর ভাবে সাজানো আছে। এমন গল্প আসলে মানুষের মন ছুঁয়ে যায়। গভীরভাবে ছুঁয়ে যায় সবকিছুকে। আশা করি সামনেও এমন কিছু বই পাবো। সব বই মন ছুঁয়ে যায় না। যেসব বই যায় তার মধ্যে এটা একটা। ধন্যবাদ লেখককে এমন একটা সুন্দর বই উপহার দেওয়ার জন্য
Was this review helpful to you?
or
এসব আবর্জনাকে অকবিতা বলাও কবিতাকে অপমান করার সমতুল্য।