User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
একই ইনফরমেশন বারবার দেওয়া আছে কিছু কিছু ইনফরমেশন যে 5 থেকে 6 বার দেওয়া হয় বইটিতে. Try to ignore this book.
Was this review helpful to you?
or
বইটির নাম যত দূর সে হিসেবে বইটি তেমন নয়। অনেক তথ্য উপাত্ত বিচ্ছিন্ন ভাবে দেয়া। সেভাবে গঠনেই লেখার। সম্পাদনাও ভাল হয়নি।
Was this review helpful to you?
or
মানব সভ্যতার ঊষালগ্নে থেকেই মানুষের মনের খোরাক জোগানোর নানা কলাকৌশল প্রচলন হয়ে আসছে। চিত্তবিনোদনের এ ধারায় বাদ্য, নৃত্য গীত মানুষের মনে রসের সঞ্চারে সহায়তা করে আসছে। আর এ জন্যে যুগেযুগে সঙ্গীত, নৃত্য পটিয়সীদের সমাজে কদর ছিল। বাইজিদের নাচ-গানের আসরকে মুজরো বলা হয়, আবার তাকে মেহফিল বা মাহফেলও বলা হয়ে থাকে। মেহফিলে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে অংশগ্রহণ ছাড়াও কোনো কোনো বাইজি রাজা-মহারাজা-নবাবদের দরবার থেকে নিয়মিত মাসিক বেতন পেতেন। বাইজিদের নাচ-গানে মোহগ্রস্ত হওয়ার কারণে কোনো কোনো নবাব-রাজা-মহারাজা বা ধনাঢ্য ব্যক্তির পারিবারিক ও আর্থিক জীবনে বিপর্যয়েরও সৃষ্টি হয়েছে। বাংলা, ভারতের ইতিহাস ঘাটলে প্রমাণ মিলে এরকম। বাইজিদের সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো উঠে এসেছে এই বইটিতে।
Was this review helpful to you?
or
মানব সভ্যতার ঊষালগ্নে থেকেই মানুষের মনের খোরাক জোগানোর নানা কলাকৌশল প্রচলন হয়ে আসছে। চিত্তবিনোদনের এ ধারায় বাদ্য, নৃত্য গীত মানুষের মনে রসের সঞ্চারে সহায়তা করে আসছে। আর এ জন্যে যুগেযুগে সঙ্গীত, নৃত্য পটিয়সীদের সমাজে কদর ছিল। বাইজিদের নাচ-গানের আসরকে মুজরো বলা হয়, আবার তাকে মেহফিল বা মাহফেলও বলা হয়ে থাকে। মেহফিলে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে অংশগ্রহণ ছাড়াও কোনো কোনো বাইজি রাজা-মহারাজা-নবাবদের দরবার থেকে নিয়মিত মাসিক বেতন পেতেন। বাইজিদের নাচ-গানে মোহগ্রস্ত হওয়ার কারণে কোনো কোনো নবাব-রাজা-মহারাজা বা ধনাঢ্য ব্যক্তির পারিবারিক ও আর্থিক জীবনে বিপর্যয়েরও সৃষ্টি হয়েছে। বাংলা, ভারতের ইতিহাস ঘাটলে প্রমাণ মিলে এরকম। বাইজিদের সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো উঠে এসেছে এই বইটিতে। আশা করি এই প্ৰয়াস সবার ভালো লাগবে।
Was this review helpful to you?
or
মানব সভ্যতার ঊষালগ্নে থেকেই মানুষের মনের খোরাক জোগানোর নানা কলাকৌশল প্রচলন হয়ে আসছে। চিত্তবিনোদনের এ ধারায় বাদ্য, নৃত্য গীত মানুষের মনে রসের সঞ্চারে সহায়তা করে আসছে। আর এ জন্যে যুগেযুগে সঙ্গীত, নৃত্য পটিয়সীদের সমাজে কদর ছিল। ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজস্থান, মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্যে ‘বাই’ শব্দ দ্বারা ধ্রুপদী নৃত্য-গীতে পারদর্শী সম্ভ্রান্ত মহিলাদের বোঝানো হত ৷ খুব ছোট থাকতেই তারা ওস্তাদদের কাছে তালিম নিয়ে নৃত্যগীত শিখতেন ৷ শিক্ষা শেষে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীতকে পেশা হিসেবে নিলে লোকে তাদের ‘বাঈ’ শব্দটির সম্মানসূচক ‘জি’ শব্দটি জুড়ে দিত, তখন তাদের নামে শেষে ‘বাইজি’ শব্দটি শোভা পেত৷ বাইজিরা স¤্রাট, সুলতান, বাদশা, রাজা-নবাব, ধনাঢ্যব্যক্তি ও জমিদারদের রঙমহলে শাস্ত্রীয় নৃত্যগীত পরিবেশন করে বিপুল অর্থ ও খ্যাতিলাভ করতেন৷ অর্থ আয়ের জন্য তারা যেমন বাইরে গিয়ে ‘মুজরো’ নাচতেন, তেমনি নিজেদের ঘরেও মাহফিল বসাতেন। সেই মাহফিলে উচ্চবিত্তের লোকজনেরা স্থান পেত। খ্রিস্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষার্ধে বাংলায়, বিশেষ করে কলকাতায় বাইজিদের আগমন ঘটতে থাকে। অযোধ্যায় বিতাড়িত নবাব ওয়াজেদ আলী শাহর কলকাতার মেটিয়া বুরুজ এলাকায় নির্বাসিত জীবনযাপনকালে সেখানে যে সংগীত সভার পত্তন ঘটে, তাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক বাইজির আগমন ঘটে। বেশির ভাগ বাইজিই রাগসংগীত ও শাস্ত্রীয় নৃত্য বিশেষত কত্থকে উচ্চশিক্ষা নিতেন। বাইজিদের নাচ-গানের আসরকে মুজরো বলা হয়, আবার তাকে মেহফিল বা মাহফেলও বলা হয়ে থাকে। মেহফিলে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে অংশগ্রহণ ছাড়াও কোনো কোনো বাইজি রাজা-মহারাজা-নবাবদের দরবার থেকে নিয়মিত মাসিক বেতন পেতেন। বাইজিদের নাচ-গানে মোহগ্রস্ত হওয়ার কারণে কোনো কোনো নবাব-রাজা-মহারাজা বা ধনাঢ্য ব্যক্তির পারিবারিক ও আর্থিক জীবনে বিপর্যয়েরও সৃষ্টি হয়েছে। বাংলা, ভারতের ইতিহাস ঘাটলে প্রমাণ মিলে এরকম।
Was this review helpful to you?
or
I guess I will post another review, I probably gave a review reading the first 30 pages but it gets worse as you move forward. I will be blatantly honest here, this book is Rubbish. First of all let us look at the format, it comprises short stories written by many authors, editor here did nothing, he just copied and pasted the whole thing, didn't even care that the same information is there like 5/6 times. For example let's look at the story of "1200 Kanchonis and their 80k cost" it came in page numbers 37, 85, 104, 117, 129 and 132. That much repetition in a single book shouldn't be allowed and it is not the only occurrence either. The story about "Bibekanondo addressing a dancer as Mother" was in page 76, 79, 91 and 135. I mean what was the editor doing? Just increasing page count so that he can make some money? Is that all there to it? Not to mention the amount of spelling mistakes in there, it is staggering Overall not a book anyone should buy, any other old stories about Dhaka city would have been a better book than this one to get the same information.