User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Jani Alam

      13 Feb 2021 11:38 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Nice, good service

      By Enamul Haque

      19 Oct 2018 09:48 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      প্রচুর বানান ভুল।

      By Towsif Israk Hoque

      10 Oct 2018 03:16 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      পুরো অগোছালো

      By Protiva prokash

      19 Dec 2017 06:54 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      12345 By bangali 05 Nov 2017 03:16 PM ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ বইটি আরাকানের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর এক গৌরবময় অধ্যায়কে সকলের সামনে উন্মুক্ত করেছে। আরাকানের প্রাচীন নাম রোহাং এবং রোহিঙ্গাদের একটি দীর্ঘ ইতিহাস, একটি ভাষা, এক সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার, কৃষ্টি-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রয়েছে, যা তাদের একান্ত নিজস্ব এবং তারা আরাকানের মাটিতে তা তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন তাদের হাজার বছরব্যাপী দীর্ঘ, ঐতিহাসিক বসতির মাধ্যমে; তাদের একাগ্র শ্রম, সাধনা ও অধ্যবসায় দ্বারা। আরাকানে মুসলমানদের আগমন কিংবা তাদের ক্রমবৃদ্ধির পাশাপাশি এর সামাজিক-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের তথ্যপূর্ণ বিবরণ রয়েছে, শুধু তাই নয়; সেই বিষয় সম্পর্কেও বিশদ আলোকপাত করা হয়েছে। বর্মি সামরিক জান্তা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে এসেছে যে, ঐতিহাসিকভাবে বার্মােয় রোহাং বা রোহিঙ্গা বলতে কিছু নেই এবং রোহিঙ্গারা বাৰ্মার নাগরিক নয়; আর এই ‘অপরাধে’ই তারা আজ ভূমিহীন, গৃহহীন ও নাগরিক অধিকার-বঞ্চিত। ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই ইতিহাসকে প্রখ্যাত ঐতিহাসিকগণ বিভিন্ন ভাবে তুলে ধরেছেন । তবে এ বইটিতে বর্তমান আরাকান বাসির শরোনার্থী জীবনের দুঃখ-দুরদশার ইতিহাস এবং বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক বক্তাব্য ও দিক নির্দেশনা সংক্ষিপ্ত ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এই বইটি স্বদেশহারা রোহিঙ্গাদের স্বদেশে স্বমর্যাদায় প্রত্যাবাসনের পক্ষে বলিষ্ঠ, তথ্যপূর্ণ এক ঐতিহাসিক প্রেরণা-শক্তি হিসেবে বিবেচিত হবে বলে বিশ্বাস।

      By bangali

      05 Nov 2017 03:16 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ বইটি আরাকানের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর এক গৌরবময় অধ্যায়কে সকলের সামনে উন্মুক্ত করেছে। আরাকানের প্রাচীন নাম রোহাং এবং রোহিঙ্গাদের একটি দীর্ঘ ইতিহাস, একটি ভাষা, এক সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার, কৃষ্টি-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রয়েছে, যা তাদের একান্ত নিজস্ব এবং তারা আরাকানের মাটিতে তা তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন তাদের হাজার বছরব্যাপী দীর্ঘ, ঐতিহাসিক বসতির মাধ্যমে; তাদের একাগ্র শ্রম, সাধনা ও অধ্যবসায় দ্বারা। আরাকানে মুসলমানদের আগমন কিংবা তাদের ক্রমবৃদ্ধির পাশাপাশি এর সামাজিক-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের তথ্যপূর্ণ বিবরণ রয়েছে, শুধু তাই নয়; সেই বিষয় সম্পর্কেও বিশদ আলোকপাত করা হয়েছে। বর্মি সামরিক জান্তা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে এসেছে যে, ঐতিহাসিকভাবে বার্মােয় রোহাং বা রোহিঙ্গা বলতে কিছু নেই এবং রোহিঙ্গারা বাৰ্মার নাগরিক নয়; আর এই ‘অপরাধে’ই তারা আজ ভূমিহীন, গৃহহীন ও নাগরিক অধিকার-বঞ্চিত। ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই ইতিহাসকে প্রখ্যাত ঐতিহাসিকগণ বিভিন্ন ভাবে তুলে ধরেছেন । তবে এ বইটিতে বর্তমান আরাকান বাসির শরোনার্থী জীবনের দুঃখ-দুরদশার ইতিহাস এবং বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক বক্তাব্য ও দিক নির্দেশনা সংক্ষিপ্ত ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এই বইটি স্বদেশহারা রোহিঙ্গাদের স্বদেশে স্বমর্যাদায় প্রত্যাবাসনের পক্ষে বলিষ্ঠ, তথ্যপূর্ণ এক ঐতিহাসিক প্রেরণা-শক্তি হিসেবে বিবেচিত হবে বলে বিশ্বাস।

      By Md Sofiul Haq Khandakar

      16 Oct 2017 11:14 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আদিম যুগ থেকে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশমান ধারা প্রবল গতিতে ক্রমাগত আলোর সৌরভ ছড়াচ্ছে অব্যাহতভাবে সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে। সেদিক থেকে লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই মানবসভ্যতার হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া অনেক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনার মাধ্যমে কিংবা চরম পতন ও অবক্ষয়ের ভেতর দিয়ে মানুষ বিবর্তনের আনন্দ আলোয় নিজেকে বারবার জানান দিয়েছে শিক্ষার মাধ্যমে মুক্ত জ্ঞানচর্চায় কিংবা সৃজনশীল কর্মকা-ের ভেতর দিয়ে সভ্য ও মানবিক হয়ে ওঠার বিরল ইতিহাস সৃষ্টি তো এ মানবজাতিই করেছে। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের হলেও সত্য যে আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ এক সময়ের রেঙ্গুন, বার্মা, বর্তমানে মিয়ানমার। এ জাতিগোষ্ঠী দীর্ঘকালেও বিশ্বমানবতার কল্যাণের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অমূল্য অবদান রাখতে সমর্থ হয়নি। বরং তারা দিনদিন আরো বেশি হিংস্র ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে তাদের নানা অনৈতিক ঘৃণিত মানব হত্যার জঘন্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। মিয়ানমার দেশটিতে প্রায় হাজার বছরের ইতিহাসমন্ডিত মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর প্রধান রাজ্য আরাকানের বাসিন্দারা বারবার অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছে নানা জাতি গোষ্ঠীর অমানবিক অত্যাচারে। যেমন এখন নির্যাতিত নিপীড়িত এবং প্রাণ হারাতে হচ্ছে সেই দেশের সেনাবাহিনীর আদিম বর্বরতায়। তাদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে নৃশংস হত্যাকা-ের বীভৎস উন্মাদনায় নিরস্ত্র নিরাপরাধ নারী শিশুর ওপর নির্মম গণহত্যা চালাচ্ছে। তারই ভয়াবহতা এখন চরমে, যাতে ধিক্কার জানাচ্ছে সমস্ত বিশ্ববাসী। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও একটি দায়িত্ব আছে বলে অত্যন্ত মানবিক কারণে সেই দেশের বসতভিটে ছাড়া নির্যাতিত মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয় দিয়েছে। আরাকান রাজ্যের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুরো বিষয়টি তদারকি করছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। যা ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে ব্যাপকভাবে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আগ্রাসী আক্রোশে বিপন্ন মানবতার আর্তনাদে বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। নাফ নদীতে লাশের মিছিল ক্রমাগত বাড়তে থাকায় বিশ্ববাসী আজ আতংকিত শঙ্কিত। মিয়ানমার সরকারের এমন আদিম বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ববিবেক জেগে উঠেছে। নোবেল পুরস্কারকে কলংকিত করা এবং গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে অং সান সু চির বিচারের দাবীতে বিশ্ববাসী আজ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। তরুণ লেখক, প্রকাশক এনাম রেজা রচিত ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ [আরাকান রাজসভা থেকে বর্তমান কক্সবাজার] অব্যাহত থাকুক তার এ উদ্যোগ। সফল ও সার্থক হোক তার লেখক জীবন।

      By RIPON SARKAR

      15 Oct 2017 12:19 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আদিম যুগ থেকে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশমান ধারা প্রবল গতিতে ক্রমাগত আলোর সৌরভ ছড়াচ্ছে অব্যাহতভাবে সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে। সেদিক থেকে লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই মানবসভ্যতার হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া অনেক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনার মাধ্যমে কিংবা চরম পতন ও অবক্ষয়ের ভেতর দিয়ে মানুষ বিবর্তনের আনন্দ আলোয় নিজেকে বারবার জানান দিয়েছে শিক্ষার মাধ্যমে মুক্ত জ্ঞানচর্চায় কিংবা সৃজনশীল কর্মকা-ের ভেতর দিয়ে সভ্য ও মানবিক হয়ে ওঠার বিরল ইতিহাস সৃষ্টি তো এ মানবজাতিই করেছে। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের হলেও সত্য যে আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ এক সময়ের রেঙ্গুন, বার্মা, বর্তমানে মিয়ানমার। এ জাতিগোষ্ঠী দীর্ঘকালেও বিশ্বমানবতার কল্যাণের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অমূল্য অবদান রাখতে সমর্থ হয়নি। বরং তারা দিনদিন আরো বেশি হিংস্র ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে তাদের নানা অনৈতিক ঘৃণিত মানব হত্যার জঘন্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। মিয়ানমার দেশটিতে প্রায় হাজার বছরের ইতিহাসমন্ডিত মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর প্রধান রাজ্য আরাকানের বাসিন্দারা বারবার অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছে নানা জাতি গোষ্ঠীর অমানবিক অত্যাচারে। যেমন এখন নির্যাতিত নিপীড়িত এবং প্রাণ হারাতে হচ্ছে সেই দেশের সেনাবাহিনীর আদিম বর্বরতায়। তাদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে নৃশংস হত্যাকা-ের বীভৎস উন্মাদনায় নিরস্ত্র নিরাপরাধ নারী শিশুর ওপর নির্মম গণহত্যা চালাচ্ছে। তারই ভয়াবহতা এখন চরমে, যাতে ধিক্কার জানাচ্ছে সমস্ত বিশ্ববাসী। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও একটি দায়িত্ব আছে বলে অত্যন্ত মানবিক কারণে সেই দেশের বসতভিটে ছাড়া নির্যাতিত মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয় দিয়েছে। আরাকান রাজ্যের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুরো বিষয়টি তদারকি করছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। যা ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে ব্যাপকভাবে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আগ্রাসী আক্রোশে বিপন্ন মানবতার আর্তনাদে বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। নাফ নদীতে লাশের মিছিল ক্রমাগত বাড়তে থাকায় বিশ্ববাসী আজ আতংকিত শঙ্কিত। মিয়ানমার সরকারের এমন আদিম বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ববিবেক জেগে উঠেছে। নোবেল পুরস্কারকে কলংকিত করা এবং গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে অং সান সু চির বিচারের দাবীতে বিশ্ববাসী আজ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। তরুণ লেখক, প্রকাশক এনাম রেজা রচিত ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ [আরাকান রাজসভা থেকে বর্তমান কক্সবাজার] অব্যাহত থাকুক তার এ উদ্যোগ। সফল ও সার্থক হোক তার লেখক জীবন।

      By Md. Robiul Islam Robi

      15 Oct 2017 11:43 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আদিম যুগ থেকে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশমান ধারা প্রবল গতিতে ক্রমাগত আলোর সৌরভ ছড়াচ্ছে অব্যাহতভাবে সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে। সেদিক থেকে লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই মানবসভ্যতার হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া অনেক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনার মাধ্যমে কিংবা চরম পতন ও অবক্ষয়ের ভেতর দিয়ে মানুষ বিবর্তনের আনন্দ আলোয় নিজেকে বারবার জানান দিয়েছে শিক্ষার মাধ্যমে মুক্ত জ্ঞানচর্চায় কিংবা সৃজনশীল কর্মকা-ের ভেতর দিয়ে সভ্য ও মানবিক হয়ে ওঠার বিরল ইতিহাস সৃষ্টি তো এ মানবজাতিই করেছে। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের হলেও সত্য যে আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ এক সময়ের রেঙ্গুন, বার্মা, বর্তমানে মিয়ানমার। এ জাতিগোষ্ঠী দীর্ঘকালেও বিশ্বমানবতার কল্যাণের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অমূল্য অবদান রাখতে সমর্থ হয়নি। বরং তারা দিনদিন আরো বেশি হিংস্র ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে তাদের নানা অনৈতিক ঘৃণিত মানব হত্যার জঘন্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। মিয়ানমার দেশটিতে প্রায় হাজার বছরের ইতিহাসমন্ডিত মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর প্রধান রাজ্য আরাকানের বাসিন্দারা বারবার অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছে নানা জাতি গোষ্ঠীর অমানবিক অত্যাচারে। যেমন এখন নির্যাতিত নিপীড়িত এবং প্রাণ হারাতে হচ্ছে সেই দেশের সেনাবাহিনীর আদিম বর্বরতায়। তাদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে নৃশংস হত্যাকা-ের বীভৎস উন্মাদনায় নিরস্ত্র নিরাপরাধ নারী শিশুর ওপর নির্মম গণহত্যা চালাচ্ছে। তারই ভয়াবহতা এখন চরমে, যাতে ধিক্কার জানাচ্ছে সমস্ত বিশ্ববাসী। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও একটি দায়িত্ব আছে বলে অত্যন্ত মানবিক কারণে সেই দেশের বসতভিটে ছাড়া নির্যাতিত মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয় দিয়েছে। আরাকান রাজ্যের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুরো বিষয়টি তদারকি করছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। যা ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে ব্যাপকভাবে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আগ্রাসী আক্রোশে বিপন্ন মানবতার আর্তনাদে বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। নাফ নদীতে লাশের মিছিল ক্রমাগত বাড়তে থাকায় বিশ্ববাসী আজ আতংকিত শঙ্কিত। মিয়ানমার সরকারের এমন আদিম বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ববিবেক জেগে উঠেছে। নোবেল পুরস্কারকে কলংকিত করা এবং গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে অং সান সু চির বিচারের দাবীতে বিশ্ববাসী আজ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। তরুণ লেখক, প্রকাশক এনাম রেজা রচিত ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ [আরাকান রাজসভা থেকে বর্তমান কক্সবাজার] অব্যাহত থাকুক তার এ উদ্যোগ। সফল ও সার্থক হোক তার লেখক জীবন।

      By Md. Masum Rana

      15 Oct 2017 09:02 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আদিম যুগ থেকে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশমান ধারা প্রবল গতিতে ক্রমাগত আলোর সৌরভ ছড়াচ্ছে অব্যাহতভাবে সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে। সেদিক থেকে লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই মানবসভ্যতার হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া অনেক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনার মাধ্যমে কিংবা চরম পতন ও অবক্ষয়ের ভেতর দিয়ে মানুষ বিবর্তনের আনন্দ আলোয় নিজেকে বারবার জানান দিয়েছে শিক্ষার মাধ্যমে মুক্ত জ্ঞানচর্চায় কিংবা সৃজনশীল কর্মকা-ের ভেতর দিয়ে সভ্য ও মানবিক হয়ে ওঠার বিরল ইতিহাস সৃষ্টি তো এ মানবজাতিই করেছে। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের হলেও সত্য যে আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ এক সময়ের রেঙ্গুন, বার্মা, বর্তমানে মিয়ানমার। এ জাতিগোষ্ঠী দীর্ঘকালেও বিশ্বমানবতার কল্যাণের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অমূল্য অবদান রাখতে সমর্থ হয়নি। বরং তারা দিনদিন আরো বেশি হিংস্র ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে তাদের নানা অনৈতিক ঘৃণিত মানব হত্যার জঘন্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। মিয়ানমার দেশটিতে প্রায় হাজার বছরের ইতিহাসমন্ডিত মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর প্রধান রাজ্য আরাকানের বাসিন্দারা বারবার অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছে নানা জাতি গোষ্ঠীর অমানবিক অত্যাচারে। যেমন এখন নির্যাতিত নিপীড়িত এবং প্রাণ হারাতে হচ্ছে সেই দেশের সেনাবাহিনীর আদিম বর্বরতায়। তাদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে নৃশংস হত্যাকা-ের বীভৎস উন্মাদনায় নিরস্ত্র নিরাপরাধ নারী শিশুর ওপর নির্মম গণহত্যা চালাচ্ছে। তারই ভয়াবহতা এখন চরমে, যাতে ধিক্কার জানাচ্ছে সমস্ত বিশ্ববাসী। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও একটি দায়িত্ব আছে বলে অত্যন্ত মানবিক কারণে সেই দেশের বসতভিটে ছাড়া নির্যাতিত মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয় দিয়েছে। আরাকান রাজ্যের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুরো বিষয়টি তদারকি করছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। যা ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে ব্যাপকভাবে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আগ্রাসী আক্রোশে বিপন্ন মানবতার আর্তনাদে বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। নাফ নদীতে লাশের মিছিল ক্রমাগত বাড়তে থাকায় বিশ্ববাসী আজ আতংকিত শঙ্কিত। মিয়ানমার সরকারের এমন আদিম বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ববিবেক জেগে উঠেছে। নোবেল পুরস্কারকে কলংকিত করা এবং গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে অং সান সু চির বিচারের দাবীতে বিশ্ববাসী আজ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। তরুণ লেখক, প্রকাশক এনাম রেজা রচিত ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ [আরাকান রাজসভা থেকে বর্তমান কক্সবাজার] অব্যাহত থাকুক তার এ উদ্যোগ। সফল ও সার্থক হোক তার লেখক জীবন।

      By Hanif

      15 Oct 2017 09:08 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আদিম যুগ থেকে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশমান ধারা প্রবল গতিতে ক্রমাগত আলোর সৌরভ ছড়াচ্ছে অব্যাহতভাবে সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে। সেদিক থেকে লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই মানবসভ্যতার হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া অনেক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনার মাধ্যমে কিংবা চরম পতন ও অবক্ষয়ের ভেতর দিয়ে মানুষ বিবর্তনের আনন্দ আলোয় নিজেকে বারবার জানান দিয়েছে শিক্ষার মাধ্যমে মুক্ত জ্ঞানচর্চায় কিংবা সৃজনশীল কর্মকা-ের ভেতর দিয়ে সভ্য ও মানবিক হয়ে ওঠার বিরল ইতিহাস সৃষ্টি তো এ মানবজাতিই করেছে। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের হলেও সত্য যে আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ এক সময়ের রেঙ্গুন, বার্মা, বর্তমানে মিয়ানমার। এ জাতিগোষ্ঠী দীর্ঘকালেও বিশ্বমানবতার কল্যাণের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অমূল্য অবদান রাখতে সমর্থ হয়নি। বরং তারা দিনদিন আরো বেশি হিংস্র ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে তাদের নানা অনৈতিক ঘৃণিত মানব হত্যার জঘন্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। মিয়ানমার দেশটিতে প্রায় হাজার বছরের ইতিহাসমন্ডিত মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর প্রধান রাজ্য আরাকানের বাসিন্দারা বারবার অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছে নানা জাতি গোষ্ঠীর অমানবিক অত্যাচারে। যেমন এখন নির্যাতিত নিপীড়িত এবং প্রাণ হারাতে হচ্ছে সেই দেশের সেনাবাহিনীর আদিম বর্বরতায়। তাদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে নৃশংস হত্যাকা-ের বীভৎস উন্মাদনায় নিরস্ত্র নিরাপরাধ নারী শিশুর ওপর নির্মম গণহত্যা চালাচ্ছে। তারই ভয়াবহতা এখন চরমে, যাতে ধিক্কার জানাচ্ছে সমস্ত বিশ্ববাসী। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও একটি দায়িত্ব আছে বলে অত্যন্ত মানবিক কারণে সেই দেশের বসতভিটে ছাড়া নির্যাতিত মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয় দিয়েছে। আরাকান রাজ্যের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুরো বিষয়টি তদারকি করছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। যা ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে ব্যাপকভাবে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আগ্রাসী আক্রোশে বিপন্ন মানবতার আর্তনাদে বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। নাফ নদীতে লাশের মিছিল ক্রমাগত বাড়তে থাকায় বিশ্ববাসী আজ আতংকিত শঙ্কিত। মিয়ানমার সরকারের এমন আদিম বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ববিবেক জেগে উঠেছে। নোবেল পুরস্কারকে কলংকিত করা এবং গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে অং সান সু চির বিচারের দাবীতে বিশ্ববাসী আজ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। তরুণ লেখক, প্রকাশক এনাম রেজা রচিত ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ [আরাকান রাজসভা থেকে বর্তমান কক্সবাজার] অব্যাহত থাকুক তার এ উদ্যোগ। সফল ও সার্থক হোক তার লেখক জীবন।

      By anam reza

      29 Oct 2017 08:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      [আরাকান রাজসভা থেকে কক্সবাজার] ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ বইটি আরাকানের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর এক গৌরবময় অধ্যায়কে সকলের সামনে উন্মুক্ত করেছে। আরাকানের প্রাচীন নাম রোহাং এবং রোহিঙ্গাদের একটি দীর্ঘ ইতিহাস, একটি ভাষা, এক সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার, কৃষ্টি-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রয়েছে, যা তাদের একান্ত নিজস্ব এবং তারা আরাকানের মাটিতে তা তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন তাদের হাজার বছরব্যাপী দীর্ঘ, ঐতিহাসিক বসতির মাধ্যমে; তাদের একাগ্র শ্রম, সাধনা ও অধ্যবসায় দ্বারা। আরাকানে মুসলমানদের আগমন কিংবা তাদের ক্রমবৃদ্ধির পাশাপাশি এর সামাজিক-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের তথ্যপূর্ণ বিবরণ রয়েছে, শুধু তাই নয়; সেই বিষয় সম্পর্কেও বিশদ আলোকপাত করা হয়েছে। বর্মি সামরিক জান্তা দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে এসেছে যে, ঐতিহাসিকভাবে বার্মােয় রোহাং বা রোহিঙ্গা বলতে কিছু নেই এবং রোহিঙ্গারা বাৰ্মার নাগরিক নয়; আর এই ‘অপরাধে’ই তারা আজ ভূমিহীন, গৃহহীন ও নাগরিক অধিকার-বঞ্চিত। ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই ইতিহাসকে প্রখ্যাত ঐতিহাসিকগণ বিভিন্ন ভাবে তুলে ধরেছেন । তবে এ বইটিতে বর্তমান আরাকান বাসির শরোনার্থী জীবনের দুঃখ-দুরদশার ইতিহাস এবং বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক বক্তাব্য ও দিক নির্দেশনা সংক্ষিপ্ত ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এই বইটি স্বদেশহারা রোহিঙ্গাদের স্বদেশে স্বমর্যাদায় প্রত্যাবাসনের পক্ষে বলিষ্ঠ, তথ্যপূর্ণ এক ঐতিহাসিক প্রেরণা-শক্তি হিসেবে বিবেচিত হবে বলে বিশ্বাস।

      By Mahbub Zaman

      19 Oct 2017 12:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস বিষয়ক জ্ঞান আমাদের উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন একটি জাতি হিসেবে ভাবতে উজীবিত করবে।.বাংলার সোলতান জালালউদ্দিন শাহ (মতান্তরে নাসিরুদ্দিন শাহ) এক বিরাট । সৈন্যবাহিনী (কিছু কিছু তথ্যমতে পঞ্চাশ হাজার সৈন্য) নিয়ে আরাকানের রাজাকে স্বদেশের স্বাধীনতা উদ্ধারে সাহায্য করেন এবং এ সৈন্যবাহিনীকে | স্বাধীন আরাকানের নিরাপত্তার জন্য স্থায়ীভাবে আরাকানের রাজার অধীনে ন্যস্ত করেন। এমন মহানুভবতার নজির পৃথিবীর ইতিহাসে খুব কম দেখা যায়। বাংলাদেশের ইতিহাস চর্চায় আরাকানের ইতিহাসও অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। পঞ্চদশ শতকে বাংলাদেশের জনসমষ্টিরই একাংশ স্বাধীন আরাকানের গোড়াপত্তন করেছিল। ষষ্টদশ ও সপ্তদশ শতকে আরাকানের রাজসভা ছিল বাংলা সাহিত্য চর্চার একমাত্র প্রাণকেন্দ্র। আরাকান তথা রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস তাই আমাদের অতীত ঐতিহ্যের ইতিহাস, বাঙালি মুসলমানদের গৌরবের ইতিহাস ।

      By shah shohel ahmed

      15 Oct 2017 09:03 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আদিম যুগ থেকে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশমান ধারা প্রবল গতিতে ক্রমাগত আলোর সৌরভ ছড়াচ্ছে অব্যাহতভাবে সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে। সেদিক থেকে লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই মানবসভ্যতার হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া অনেক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনার মাধ্যমে কিংবা চরম পতন ও অবক্ষয়ের ভেতর দিয়ে মানুষ বিবর্তনের আনন্দ আলোয় নিজেকে বারবার জানান দিয়েছে শিক্ষার মাধ্যমে মুক্ত জ্ঞানচর্চায় কিংবা সৃজনশীল কর্মকা-ের ভেতর দিয়ে সভ্য ও মানবিক হয়ে ওঠার বিরল ইতিহাস সৃষ্টি তো এ মানবজাতিই করেছে। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের হলেও সত্য যে আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ এক সময়ের রেঙ্গুন, বার্মা, বর্তমানে মিয়ানমার। এ জাতিগোষ্ঠী দীর্ঘকালেও বিশ্বমানবতার কল্যাণের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অমূল্য অবদান রাখতে সমর্থ হয়নি। বরং তারা দিনদিন আরো বেশি হিংস্র ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে তাদের নানা অনৈতিক ঘৃণিত মানব হত্যার জঘন্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। মিয়ানমার দেশটিতে প্রায় হাজার বছরের ইতিহাসমন্ডিত মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর প্রধান রাজ্য আরাকানের বাসিন্দারা বারবার অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছে নানা জাতি গোষ্ঠীর অমানবিক অত্যাচারে। যেমন এখন নির্যাতিত নিপীড়িত এবং প্রাণ হারাতে হচ্ছে সেই দেশের সেনাবাহিনীর আদিম বর্বরতায়। তাদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে নৃশংস হত্যাকা-ের বীভৎস উন্মাদনায় নিরস্ত্র নিরাপরাধ নারী শিশুর ওপর নির্মম গণহত্যা চালাচ্ছে। তারই ভয়াবহতা এখন চরমে, যাতে ধিক্কার জানাচ্ছে সমস্ত বিশ্ববাসী। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও একটি দায়িত্ব আছে বলে অত্যন্ত মানবিক কারণে সেই দেশের বসতভিটে ছাড়া নির্যাতিত মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয় দিয়েছে। আরাকান রাজ্যের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুরো বিষয়টি তদারকি করছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। যা ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে ব্যাপকভাবে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আগ্রাসী আক্রোশে বিপন্ন মানবতার আর্তনাদে বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। নাফ নদীতে লাশের মিছিল ক্রমাগত বাড়তে থাকায় বিশ্ববাসী আজ আতংকিত শঙ্কিত। মিয়ানমার সরকারের এমন আদিম বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ববিবেক জেগে উঠেছে। নোবেল পুরস্কারকে কলংকিত করা এবং গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে অং সান সু চির বিচারের দাবীতে বিশ্ববাসী আজ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। তরুণ লেখক, প্রকাশক এনাম রেজা রচিত ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ [আরাকান রাজসভা থেকে বর্তমান কক্সবাজার] অব্যাহত থাকুক তার এ উদ্যোগ। সফল ও সার্থক হোক তার লেখক জীবন।

      By Saroar

      15 Oct 2017 09:09 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আদিম যুগ থেকে বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তির বিকাশমান ধারা প্রবল গতিতে ক্রমাগত আলোর সৌরভ ছড়াচ্ছে অব্যাহতভাবে সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে। সেদিক থেকে লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই মানবসভ্যতার হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া অনেক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনার মাধ্যমে কিংবা চরম পতন ও অবক্ষয়ের ভেতর দিয়ে মানুষ বিবর্তনের আনন্দ আলোয় নিজেকে বারবার জানান দিয়েছে শিক্ষার মাধ্যমে মুক্ত জ্ঞানচর্চায় কিংবা সৃজনশীল কর্মকা-ের ভেতর দিয়ে সভ্য ও মানবিক হয়ে ওঠার বিরল ইতিহাস সৃষ্টি তো এ মানবজাতিই করেছে। অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের হলেও সত্য যে আমাদের নিকট প্রতিবেশী দেশ এক সময়ের রেঙ্গুন, বার্মা, বর্তমানে মিয়ানমার। এ জাতিগোষ্ঠী দীর্ঘকালেও বিশ্বমানবতার কল্যাণের ক্ষেত্রে তেমন কোনো অমূল্য অবদান রাখতে সমর্থ হয়নি। বরং তারা দিনদিন আরো বেশি হিংস্র ও বেপরোয়া হয়ে উঠছে তাদের নানা অনৈতিক ঘৃণিত মানব হত্যার জঘন্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। মিয়ানমার দেশটিতে প্রায় হাজার বছরের ইতিহাসমন্ডিত মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর প্রধান রাজ্য আরাকানের বাসিন্দারা বারবার অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছে নানা জাতি গোষ্ঠীর অমানবিক অত্যাচারে। যেমন এখন নির্যাতিত নিপীড়িত এবং প্রাণ হারাতে হচ্ছে সেই দেশের সেনাবাহিনীর আদিম বর্বরতায়। তাদের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে নৃশংস হত্যাকা-ের বীভৎস উন্মাদনায় নিরস্ত্র নিরাপরাধ নারী শিশুর ওপর নির্মম গণহত্যা চালাচ্ছে। তারই ভয়াবহতা এখন চরমে, যাতে ধিক্কার জানাচ্ছে সমস্ত বিশ্ববাসী। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও একটি দায়িত্ব আছে বলে অত্যন্ত মানবিক কারণে সেই দেশের বসতভিটে ছাড়া নির্যাতিত মুসলিম রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয় দিয়েছে। আরাকান রাজ্যের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পুরো বিষয়টি তদারকি করছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। যা ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে ব্যাপকভাবে। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আগ্রাসী আক্রোশে বিপন্ন মানবতার আর্তনাদে বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। নাফ নদীতে লাশের মিছিল ক্রমাগত বাড়তে থাকায় বিশ্ববাসী আজ আতংকিত শঙ্কিত। মিয়ানমার সরকারের এমন আদিম বর্বরতার বিরুদ্ধে বিশ্ববিবেক জেগে উঠেছে। নোবেল পুরস্কারকে কলংকিত করা এবং গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের দায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে অং সান সু চির বিচারের দাবীতে বিশ্ববাসী আজ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। তরুণ লেখক, প্রকাশক এনাম রেজা রচিত ‘রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস’ [আরাকান রাজসভা থেকে বর্তমান কক্সবাজার] অব্যাহত থাকুক তার এ উদ্যোগ। সফল ও সার্থক হোক তার লেখক জীবন।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!