User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Raisa

      12 Dec 2021 01:32 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      It had introduced me to Sultan Saifuddin Qutuz through a compelling story, and now I feel like I have a connection with him and his great victory at Ain Jalut. I love this book, it has an amazing depiction of another hero of Islam. Grateful to the writer, translator and publishers..you gave us such a wonderful book.

      By Md. Robiul Islam Robi

      14 Oct 2017 12:38 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এটি এমন এক যুগের কাহিনী, যখন মুসলিম-বিশ্ব তার প্রতাপ ধরে রেখেছিল। এর মধ্যেই পাঠক খুঁজে পাবে সিন্ধু নদী থেকে শুরু করে নীল নদ পর্যন্ত বিশাল মুসলিম-সমাজ ও তাদের ঐতিহ্যের চিত্র। তারা জনতে পারবে কীভাবে ক্রসেডার ও তাতারদের দ্বিমুখী আক্রমণের মুখেও মুসলিম-বিশ্ব ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দু’টি সিদ্ধান্তময়ী যুদ্ধের বর্ণনা পাওয়া যাবে এই কাহিনীতে। একটি হচ্ছে ফারেসকোর যুদ্ধ- যেখানে মুসলিম বাহিনীর হাতে ক্রুসেডাররা পরাজিত হয়। অপরটি হচ্ছে আইন জালুতের যুদ্ধ- যে প্রাচির রুখে দেয় মঙ্গোলদের অগ্রযাত্রা। একজন নেতা এই কাহিনীতে খুঁজে পাবে নেতৃত্বের আদর্শ। সুলতান কুতুযের নিষ্ঠা ও প্রজ্ঞার কল্যাণে মুসলিম-বিশ্ব ইতিহাসের তলায় বিলীন হওয়া থেকে রক্ষা পায়। তারই মাঝে খুঁজে পাবে একজন আদর্শ শাসক, বীরপুরুষ এবং প্রেমিক ও স্বামীর নমুনা। এই কাহিনীতেই প্রতিভাত হবে- মুসলিম-জাতি যদি সঠিক নেতৃত্ব পায়, তা হলে অলৌকিক ও অসাধ্য অনেক কিছুই করে দেখতে পারে।

      By Arman Hossian

      20 Dec 2019 02:09 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      দ্বাদশ শতাব্দী। পৃথিবীর ইতিহাসের মোড় পাল্টানো শুরু হয়েছে চেঙ্গিজ খানের হাতে। অপ্রতিরোধ্য চেঙ্গিজ মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে লাগলো গ্রামের পর গ্রাম, শহরের পর শহর। হত্যা করতে থাকলো লাখ লাখ মানুষকে। ভয়াবহ এবং নৃশংসভাবে। 'চেঙ্গিজকে হারানো অসম্ভব' এমন ধারণা যখন সবাই প্রায় পাকাপোক্তভাবে বিশ্বাস করতে শুরু করলো, ঠিক তখনই ইসলামের পতাকা হাতে তাদের রুখে দিল সুলতান জালাল উদ্দিন। বলা হয়ে থাকে, মাত্র ৫০ হাজার সৈন্য নিয়ে জালাল উদ্দিন চেঙ্গিজের যা ক্ষতি করেছিল চিনের দু'লক্ষ সৈন্যও তা পারেনি। ওঁনার বীরত্বে চেঙ্গিজ বলেছিল 'ধন্য সেই মা, যে এমন ছেলে পেটে ধরেছে। বাপের তো চাই এমনই এক ব্যাটা। আহ! আমার যদি এমন একটি ছেলে থাকতো' কিন্তু সুলতান জালালউদ্দিনের পরিণতি সুখকর হলো না। তখনকার মুসলিম শাসকরা ছিল ভয়ংকর রকমের ভোগ-বিলাসিতা আর ক্ষমতার্জনের দ্বন্দ্বে নিমজ্জিত। মোঙ্গল বাহিনীকে প্রতিহত করার পর একটা সাদা রঙের আরবী গোড়ার দ্বন্দ্বে সুলতানের এতবিশাল বাহিনী থেকে প্রায় আলাদা হয়ে গিয়েছিল। এরপর মুসলিম কোন শাসক থেকেই সাহায্য পাননি এই মহাবীর। এদিকে সুযোগ বুঝে চেঙ্গিজ আবার অভিযান পাঠালেন সুলতানের বিরুদ্ধে। সুলতান আবার বহুকষ্টে ৫০ হাজারের একটা বাহিনী তৈরী করলো। প্রাণপনে লড়ল তার বাহিনী।অনেক চেষ্টার পরও একসময় বাধ্য হয়েই সুলতানকে সিন্ধুর উপর দিয়ে পালানোর সিদ্ধান্ত নিতে হলো। তাঁর সাথে ছিল তার মা,স্ত্রী, বোন,মেয়ে জিহাদ আর ভাগ্নে মাহমুদ। মোঙ্গলদের নৃশংসতার কথা স্মরণ করে জালালউদ্দিন তার প্রিয় স্ত্রী, মা সহ সবাইকে সিন্ধুতে ডুবিয়ে দেওয়ার মনস্থির করলেন। কারণ এত স্বল্প সময়ে তারা বেশীদূর যেতে পারবে না আর মোঙ্গলদের হাতে পড়া একেবারে নিশ্চিত। সুলতান পালিয়ে গেলেন সিন্ধু পেরিয়ে লাহোরে। পরিবার বিয়োগের শোকে কাতর হয়ে পড়লেন। কিন্তু ভাগ্যের জোরে তখন বেঁচে গিয়েছিল মাহমুদ,জিহাদ। বইটা শুরু হয়েছিল দ্বিতীয়বার আক্রমনের আগ থেকে। এরপর তা ধীরে ধীরে এভাবেই এগোতে থাকে। এরপর সুলতানের সাথে এদের দেখা হওয়া থেকে শুরু করে আইনে জালুতের যুদ্ধ পর্যন্ত বর্ণিত আছে এ বইয়ে। উল্লেখ্য, মোঙ্গলদের বিরুদ্ধে এ যুদ্ধ ছিল বদরের যুদ্ধের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে ইতিহাসের সুন্দর বর্ণনার পাশাপাশি মাহমুদ এবং জিহাদের বিশুদ্ধ ভালোবাসা পাঠককে শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাবে। একবার মনযোগ লাগিয়ে পড়া শুরু করলে আমার মনে হয় না কোন পাঠকই এটা শেষ করার আগে উঠতে পারবে। বাংলায় অনুবাদ হলেও বর্ণনার আকর্ষণ ছিল মনোমুগ্ধকর। তো? বইটা কিনে ফেলুন। এক কাপ গরম চা নিয়ে বসে পড়ুন। ঘেঁটে আসুন ইতিহাসের পাতা,মঙ্গলদের সময়।

      By Nazmul Hasan Riaz

      01 Oct 2019 09:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বক্ষ্যমাণ বইটি এমন এক ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের ছায়া অবলম্বনে রচিত যখন মুসলিম বিশ্ব এক চরম ক্রান্তিকাল অতিবাহিত করছিল। একদিকে ছিল ইউরোপের ক্রুসেডারদের আক্রমণ, ঠিক একই সময়ে বিশ্বের অন্যদিক থেকে ধেয়ে আসছিল বর্বর মোঙ্গলরা। এই কাহিনীটির প্রেক্ষাপট রচিত হয়েছে মহান মামলুক সুলতান সাইফুদ্দীন কুতুযকে ঘিরে। তার শৈশবকাল, দাসত্ব, উত্থান, যুদ্ধজয় থেকে মৃত্যু পর্যন্ত। কাহিনীর শুরু গজনীর প্রাসাদে। সুলতান জালালউদ্দীন ও তার ভগ্নিপতির কথোপকথন থেকে। পিতার রাজ্যকে মোঙ্গলদের হাতে ধ্বংস হতে দেখেছিলেন সুলতান, নিজেও সারাটা জীবন মোঙ্গলদের বিরুদ্ধে লড়াই করে গিয়েছিলেন। মোঙ্গলদের সাথে পরাজিত হয়ে সিন্ধু নদে আপন পরিবারকে ডুবে যেতে দেখেন। একসময় সবকিছু হারিয়ে জীবন অর্থহীন হয়ে উঠে। ঘটনাচক্রে তার মেয়ে ও ভাগ্নে বেঁচে যান। সুলতান জালালউদ্দীন আবারো বেঁচে থাকার আশা খুঁজে পান। কিন্তু এই সুখ তার ভাগ্যে বেশিদিন ছিল না। মোঙ্গলদের সাথে তিনি আবারো পরাজিত হন। নিহত হন এক অজ্ঞাত পাহাড়ে ছুরিকাঘাতে। খাওয়ারিজ শাহের ভাগ্নে কুতুয ও তার মামাতো বোন জিলনার ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে দাস হিসেবে সিরিয়ায় এসেছিল। সিরিয়ায় এক দয়ালু শেখের কাছে তাদের বিক্রি করা হলে কয়েকবছর তারা স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করে। শেখ প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তাদের মুক্তি ও বিবাহের। কিন্তু সেটা তাদের তাকদীরে ছিল না। ঘটনাচক্রে জিলনারকে বান্দী হিসেবে মিসরে বিক্রি করে দেয়া হয় অন্যদিকে কুতুয সিরিয়ায় থেকে যান। আগের মালিকের ছেলের হাত থেকে ইবনে যাঈম নামক এক শেখের কাছে হাতবদল হন। এইসময় যুবক কুতুয ধর্মকর্ম নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেন। ক্রুসেডারদের সাহায্যকারী সিরিয়ার শাসকের বিরুদ্ধে মিসরের সেনাবাহিনীকে সহায়তার মধ্য দিয়ে কুতুযের সংগ্রামী জীবনের সূচনা। পরবর্তীতে মিসরের সুলতানের নিকট মামলুক হিসেবে তাকে বিক্রি করা হয় যেখান থেকে তিনি এক মামলুক আমীরের অধীনে আসেন। মিসরে কুতুয তার ছোটবেলার বন্ধু বায়বার্সকে খুঁজে পান যাকে তার সাথেই বিক্রি করা হয়েছিল বাজারে, দুজনের মধ্যে আবারো বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। প্রাসাদে খুঁজে পান জিলনারকে। এসময় আবারো ঝঙ্কার দিয়ে ওঠে তরবারি। ফ্রান্সের রাজা মিসর আক্রমণ করে। কুতুয ও বায়বার্স মিসরের পক্ষে অসাধারণ বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেন। মিসর এই যুদ্ধে ফ্রান্সকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে, রাজা লুইকে বিপুল পরিমাণ মুক্তিপণের বিনিমেয় ফ্রান্সে ফেরত পাঠানো হয়। মিসরের জন্য সিরিয়ার শাসক হুমকি হয়ে দাঁড়ালে কুতুযের মালিক আইবেক তাকে পরাজিত করে এবং মিসরের সুলতানা শাজারুদ্দুর তাকে বিবাহ করেন। বিবাহ হয় কুতুযের সাথে জিলনারেরও। কাহিনীর এপর্যায়ে এসে কুতুয ও বায়বার্সের মধ্যে মনোমালিন্য শুরু হয়। চঞ্চল প্রকৃতির বায়বার্স কুতুযকে শত্রু হিসেবে নেয়। শাজারুদ্দুর ও সুলতান আইবেকের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। একপর্যায়ে সুলতান নিহত হন এবং মামলুকরা সুলতানাকেও হত্যা করে। মিসরের সর্বময় ক্ষমতার অধীকারী হন কুতুয। এসময় আবারো মুসলিমদের আকাশে তাতারি দুর্যোগের ঘনঘটা দেখা দেয়। আব্বাসীয় খিলাফাতের রাজধানী বাগদাদ ধ্বংস করার মোঙ্গলরা সিরিয়া ও মিসরের দিকে ধেয়ে আসে। কুতুয তখন মিসরের সুলতান। সুলতান সাইফুদ্দীন কুতুয মোঙ্গলদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। মুসলিমদের শেষ শক্তি হিসেবে তিনি গোটা মিসরবাসীকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেন তাতারীদের বিরুদ্ধে। দাস থেকে নিজ যোগ্যতায় সুলতান হওয়া একজন ব্যক্তির জন্য অসাধ্য কাজগুলো সুলতান সাধন করে দেখান। একটি শক্তিশালী সেনাবাহিনী গঠন করে মোঙ্গলদের বিরুদ্ধে নেমে পড়েন। ১২৬০ খ্রিস্টাব্দের রমজান মাসের এক পবিত্র দিনে আইন জালুতের ময়দানে ইসলামের শেষ প্রাচীর হিসেবে মুখোমুখি হন মোঙ্গলদের। সুলতানাকে হারান এই যুদ্ধে। অসাধারণ রণকুশল ও ইসলামের জন্য জীবনকে উৎসর্গ করার চেতনাকে নিয়ে ‘হায় ইসলাম’ বলে গর্জে উঠে মোঙ্গলদের পরাজিত করেন। আইন জালুতের ময়দানে রচিত হয় মোঙ্গলদের পরাজয়। আইন জালুতের যুদ্ধ স্থান পায় ইতিহাসের ফয়সালাকারী অন্য যুদ্ধগুলোর পাশে। মিসরে ফেরার পথে বায়বার্সের সাথে ভুল বোঝাবুঝির কারণে সুলতান নিহত হন। সুলতান হন বায়বার্স যিনি কুতুযের ওসিয়ত পূরণের সংকল্প করেন। .... ভালো ও খারাপ দিক : সাধারণত ইতিহাসের ছায়া অবলম্বনে লেখা উপন্যাসগুলোয় মারাত্মক রকমের ইতিহাস বিকৃতি ঘটে। তবে শেষ প্রাচীর বইটি সেইদিক থেকে উপন্যাস হিসেবে কিছুটা ভাল বলা যায়। অন্যান্য উপন্যাসে বিভিন্ন অসঙ্গতিপূর্ণ বিষয়ে টেনে আনেন লেখকরা কিন্তু এই বইটিতে সেরকম কিছু প্রায় নেই বললেই চলে। উপরন্তু বিভিন্ন আঙ্গিকে ইসলামের মহান শিক্ষা বইটিতে চমৎকারভাবে উঠে এসেছে রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে যুদ্ধের ময়দান পর্যন্ত। বইটির একটি দিক খুবই দৃষ্টিকটু লেগেছে। বইটিতে মিসরের সিংহাসনের স্থলে বেশ কয়েকবার মিসরের আরশ বলা হয়েছে। আরশ আর সিংহাসন শব্দ দুটি একই অর্থ বহন করে কি না জানি না। কিন্তু সিংহাসনের বিপরীতে আরশের মত স্পর্শকাতর একটি শব্দ ব্যবহার করা অত্যন্ত দৃষ্টিকটু লেগেছে। সার্বিক বিচারে বইটি অসাধারণ।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!