Our User Product Reviews

বইটা পড়ে খুবই ভাল লেগেছে। হযরত মুহাম্মদ (স:) কে নিয়ে লেখা অন্যতম সেরা বই বলা যায়।

সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর, অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ। সীরাতের কিতাব সমূহের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ কিতাব, নিসন্দেহে বলা যায়।

বাংলায় সীরাত নিয়ে রচিত হয়েছে অনেক বই। তবে হৃদয় ও মনের এমন মাধুরি মিশিয়ে খুব কম সীরাতই রচিত হয়েছে। 'সীরাত ইতিহাসে' বলব না, তবে ' সীরাত সাহিত্যে' অনবদ্য এক রচনা এটা। হৃদয় ছুঁয়ে গেলো।

5/5

বই বাইন্ডিং এবং পেপারস অনেক অনেক খারাপ।

Excellent..

good service.

সাধু ভাষা একটু কোম বুঝি

This book was undoubtedly heart touching.

grt job.

khube sundor maner boi

খুব উপকার হয়েছে। দোকানে গিয়ে বই কেনার সময় কৈ??

গুড

best book written in bangla on mohammad

Outstanding

khub sundor akta book.

valo cilo boita

The book was fabulous.

Unparalleled

I am satisfied

সুখপাঠ্য বই

আমার মতে এর চেয়ে ভালো বাংলা ভাষা আমি পড়েছি বলে মনে হয় না। আর নবিজীর প্রতি ভালোবাসা যেনো আরো বেড়ে গেলো।

Excellent book

Very nice Very nice and good books thanks Rokomary

great and excellent product and service.

গুড সার্ভিস

Everyone should read this book

প্রিয় পাঠকবৃন্দ.!! বই: বিশ্বনবী। লেখক: গোলাম মোস্তফা। প্রকাশনী: আহমদ পাবলিশিং হাউস। পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৪৭২। "বিশ্বনবী" বইটি হযরত রাসূল (দঃ) এর একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনী উপন্যাস। এখানে হযরত রাসূল (দঃ) এর জীবনের সমস্ত ঘটনা বা বিবরণ বর্ণিত আছে। এই বইটি রাসূল (দঃ) এর জন্মলগ্ন থেকে ইন্তিকাল পর্যন্ত সবকিছু উল্লেখ আছে। একচন পাঠক এটা পড়ে নিজে রাসূল (দঃ) এর আদর্শ কেমন ছিলেন অবগত হতে সাহায্য করবে। সকলের জন্যে শুভকামনা।

"Bisso Nobi" Banglai Hazrat Muhammad sw er onnotomo shera akti sirat grontho. Eti Golam Mostofa er ononno kirti. Boi ti porle bojha jabe koto ta valobasha dea lekha boi ti. Nobiji somporke govir vabe janar jonne osadharon akti boi. obosso pattho. Rating obossoi 5* .

কবি গোলাম মোস্তফা আমার অন্যতম প্রিয় কবি,আর তার কারণ এই বইটা।বাংলা সাহিত্যের অনন্য দৃষ্টান্ত এ বইটি।বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর বাংলায় রচিত কবিদের লেখা জীবন চরিতের মধ্যে এই বইটিতে প্রতিটি ঘটনা বাস্তব এবং কুরআন ও হাদিস থেকে উল্লেখ করা হয়েছে।আমি যখন বইটি পড়ি এমন বইটি যখন চোখে লাগে তখনই ওনার জন্য হৃদয়ে অনুভূতি তৈরি হয়।এতো সুন্দর কাব্যিক প্রতিভার লোকটি তার প্রতিভা প্রকাশের সঠিক বিষয় বেছে নিতে পেরেছেন। তবে আপনারা বইগুলোর দাম দ্বিগুণ নিচ্ছেন।আমি বাজার থেকে বইটি দুই কপি কিনেছি মাত্র ৩৬০ টাকা দিয়ে,সব কিছুই একই। সেখানে আপনারা এক কপি নিচ্ছেন ৩৪০ সাথে ডেলিভারি ফি ৪০,মোট ৩৮০ টাকা ১পিস।অর্থাৎ দ্বিগুণের চেয়েও বেশি দাম নিচ্ছেন।মানুষকে বইয়ের কাছে নিচ্ছেন না দূরে বুজলাম না।!!

এক কথায় বলতে গেলে, 'আমি অভিভূত'

আলহামদুলিল্লাহ, ভাল বই।

No need any review.... Please collect it, read and preserve..

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ হচ্ছেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। পৃথিবীর মহা শিক্ষক হলেন তিনি। তার জীবনী থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। তার জীবনী মেনে চললে আমারা ইহকাল ও পরকাল সব জায়গাতেই পাব সম্মান, ভালোবাসা, পুরস্কার। এই বইটিতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী খুব সুন্দর করে লিখেছেন। যার ফলে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে তার জীবন অতিবাহিত করেছে তা জানতে পারব। তিনি কোন কাজগুলো করেছেন এবং কোনগুলো করেনি তা সম্পর্কে ধারণা পাব, এগুলো আমাদের বাস্তব জীবনে কাজে লাগিয়ে শান্তিতে জীবন অতিবাহিত করতে পারব। তাই সকল ধর্মপ্রাণ ভাই ও বোনদের উচিত এই বইটি একবার হলেও পড়া।

আমাদের প্রিয় রাসুল হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)সম্পর্কে জানার জন্য দারুন একটি বই। আমি মনে করি সবারই বইট পড়া উচিত।

আলহামদুলিল্লাহ। অবশেষে হাতে এলো বহুল প্রতীক্ষিত বইটি।

বাংলা ভাষায় লিখিত অন্যতম সেরা একটি মৌলিক সিরাত গ্রন্থ। এক চুমুকে সম্পুর্ণ সিরাতে নবী উপস্থাপনের এক অসমান্য প্রয়াস। একবার হলেও পড়ে দেখেন, কথা দিচ্ছি, হতাশ হবেন না!

গোলাম মোস্তফার বিশ্বনবী: জাহাঙ্গীর আলম শোভন হ্যা এই বইটি গোলাম মোস্তফার ব্শ্বিনবী হিসেবে সমধিক পরিচিত। স্কুল জীবনে ব্কতৃতা প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরষ্কার হিসেবে এই বইটা পাই। এই বইটি আমার সামনে এক নতুন দ্বার উশ্মোচিত করে। শুধু আমার সামনে নয় বাংলাভাষার মুগ্ধ পাঠক ‘‘বিশ্বনবী’’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ।গত কয়েক দশক ধরে বইটি জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে। কবি গোলাম মুস্তাফা কাব্যিক এক সমীহ ভঙ্গিতে তুলে ধরেছেন মহানবী (স) এর জীবনী। এক অনিমেষ আনন্দের মধ্যে পাঠককে নিয়ে যান এক অপার্থিব জগতে। যেখানে রয়েছে বিভিন্ন ধর্মে প্রিয়নবীকে নিয়ে ভবিষ্যতবাণী, িএবং ততকালীন আরব সমাজের অলীতে গলীতে হেটে আসার জন্য এটি অবশ্যপাঠ্য। তথ্যের সত্যতা, বর্নণার সাবলীলতা, ভাব ও আবেগের পরীশীলতা এই বইকে অন্য এক উচ্চতা দান করেছে। বিশেষ করে প্রিয় নবীর জন্মের সময়টা কবি গোলাম মোস্তফা যেভাবে বিবৃত করেছেন তা পড়ার সময় পাঠকের মনে হবে। কোনো এক শীতল কোমল সকালে মক্কার একটি শান্তিপূর্ণ মহল্লার ছবি আপনার সামনে ভেসে উঠেছে। আর সেই স্বর্গীয় মুহুর্তে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব ধরাপারে তাশরীফ আনলেন। পুরো বইটাই অন্য এক সাহিত্যরস আর পাঠছন্দে আন্দোলিত। বিশ্বনবীর পাঠক সংখ্যা তাই কখনো কমেনা।

Such an amazing book about the Greatest Man our Prophet. Loved it.

#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইঃ বিশ্বনবী লেখকঃ গোলাম মোস্তফা ধরণঃ ইসলামী ব্যক্তিত্ব, সীরাতে রাসুল সাঃ প্রকাশনীঃ আহমদ পাবলিশিং হাউজ মূল্যঃ ৪০০ টাকা (রকমারি মূল্য ৩০০ টাকা) . যুগে যুগে এই পৃথিবীর বুকে আগমন হয়েছে অসংখ্য মহাপুরুষদের। যাদের পবিত্র পদচারণায় আরো পবিত্র হয়ে উঠেছিল পৃথিবী। আরবের বুকে আলোর ঝর্ণাধারার মত এক রাতে পৃথিবীতে আসেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মহাপুরুষ, যিনি নিয়ে এসেছিলেন মানবজাতির জন্য পৃথিবীর সমস্ত কল্যাণ ও আশীর্বাদ.... তিনি মানবজাতির চরম ও পরম আদর্শ, স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি- #হযরত_মুহাম্মদ_(সাঃ) . খ্যাতনামা লেখক ও কবি 'গোলাম মোস্তফা' রচিত #বিশ্বনবী বইটি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনী। লেখকের নিজের মনে কত আবেগ আছে, ভালবাসা আছে, হযরতের জন্য কত শ্রদ্ধাবোধ আছে, তা অত্যন্ত সুন্দর করে লেখনীর মাধ্যমে ফুঁটিয়ে তুলেছেন বিখ্যাত এই গ্রন্থটিতে। বইটি সম্ভবত দুটি খন্ডে বিভক্ত ছিল, এখন একই মলাটে দুটি খন্ডই আবদ্ধ। যেহেতু এটি মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনী, সেহেতু বুঝে নিতেই হবে বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা কম নয়। প্রথম খন্ডে ৫৮ টি পরিচ্ছেদ এবং দ্বিতীয় খন্ডে ১৪টি পরিচ্ছেদ সংবলিত সুদীর্ঘ একটি গ্রন্থ। তবে পড়া শুরু করলে শেষ না করে হাত থেকে রাখতেই পারবেননা! সেটার শতভাগ নিশ্চয়তা রইল। . ৫৭০ খৃস্টাব্দের রবিউল আউয়াল মাসের বারো তারিখ আরবের এক ছোট্ট কুটিরে মা আমিনার কোল জুড়ে আসেন জগতের শ্রেষ্ঠ মানব মুহাম্মদ (সাঃ)। সমস্ত পৃথিবী সেই খুশিতে ছিল আত্মহারা। আরবের সেই রাতে আগমনকারী মহাপুরুষের আগমনের আনন্দে আকাশ থেকে জমিন পর্যন্ত পৃথিবীর প্রত্যেকটি মাখলুকাত যে আনন্দ উদযাপন করে তার সুন্দর বর্ণনা লেখক বইয়ে তুলে ধরেছেন। বাবা 'আব্দুল্লাহ' হযরতের জন্মের আগেই মারা যান। শিশু নবী এতিম হয়ে আসেন পৃথিবীতে। আরবের সম্ভ্রান্ত 'কোরাইশ' বংশের তার জন্ম। দাদা 'আব্দুল মুত্তালিব' আদরের নাতিটির নাম রাখেন #মুহাম্মদ। মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্মের কয়েকদিন পরেই মরুভূমি থেকে বেদুইন ধাত্রীরা সম্ভ্রান্ত পরিবারের শিশুদের সন্ধানে মক্কায় আসেন। তখনকার নিয়ম ছিল এই যে, ধাত্রীগণ আরবের শিশুদের লালনপালন করতেন ও দুধ পান করাতেন। মা 'হালিমা' আসেন মক্কায়, এবং নিয়ে যান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিশুটির লালনপালনের ভার! শিশু নবী বড় হতে থাকেন হালিমার কুটিরে। সেখানে মেষ চরাতেন তিনি। এই মেষ চরানোর সময়েই একদিন আল্লাহর পক্ষ থেকে নবীর সামনে আসেন জিবরাইল ফেরেশতা। সে সময় ঘটে যায় এক অবাক ঘটনা, যে ঘটনার ব্যাখ্যা পরবর্তিতে অনেকে অনেক ভাবেই দিয়েছেন.... মুহাম্মদ (সাঃ) যখন ফিরে আসেন নিজ জন্মভূমি মক্কায় মা আমিনার কাছে তার কিছুদিন পরই ইহলোক ত্যাগ করেন মা আমিনা। পুরোপুরি এতিম হয়ে যান মহানবী! দাদা আব্দুল মুত্তালিবও মারা যান তখন। হযরতের রক্ষণাবেক্ষণের ভার নেন চাচা 'আবু তালিব'। ধীরে ধীরে বড় হতে থাকেন শিশু নবী। আরবে তখন 'ওকাজ' মেলা নামক এক মেলা বসতো, যেখানে অনেক অনৈতিক কর্মকান্ড চলত, মেলার সুযোগে যুদ্ধ লেগে যেত। মুহাম্মদ (সাঃ) এর মিমাংসার জন্য বেছে নিলেন সুন্দর একটি পন্থা! একটি সংগঠন করলেন, যার কর্মসূচি এতই সুন্দর যে অনেক বিধর্মীও এর প্রশংসা না করে পারবেননা। এই সংগঠনটিই ছিল ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সংগঠন #হিলফ_উল_ফুযুল। তরুণ নবী এমন অনেক জনহিতকর কাজ করে যান, কাবাঘরের সংস্কার করে "হাজরে আসওয়াদ" নামক কালো পাথর নিয়ে বিবাদের মিমাংসা করেন অপূর্ব বুদ্ধিমত্তায়! আর তার জন্যই লোকে ভালবেসে নাম দিলেন #আল_আমিন বা #সত্যবাদী! আরবে তখন অন্ধকার যুগ! অসংখ্য অনৈতিক কাজ সংঘটিত হত তখন আরবে। জিনা, ব্যভিচার, যুদ্ধ-বিগ্রহ, মানুষ হত্যা, কন্যা শিশু হত্যা এবং কন্যা সন্তানকে জীবিত কবর দেয়া সহ বিভিন্ন অন্যায়ে আচ্ছন্ন ছিল সমগ্র আরব। মুহাম্মদ (সাঃ) এর আগমনে ধীরে ধীরে কেঁটে যেতে থাকে আঁধার, আসে আলোর বন্যা! দূর হতে থাকে অনৈতিক কর্মকান্ড। . চাচা আবু তালিবের সাথে বাণিজ্যে যাওয়া-আসা করতেন তিনি। এই বাণিজ্যের সূত্র ধরেই 'খাদিজা' নামক এক ধনবান, বিধবা এবং চল্লিশ বছর বয়স্কা পবিত্র নারীর সাথে বিবাহবন্ধনে জড়ান হযরত মুহাম্মদ (সাঃ), যখন উনার বয়স মাত্র পঁচিশ বছর। চল্লিশ বছর বয়সে 'হেরা গুহা'য় নবুয়্যত লাভ করেন তিনি। সত্য প্রকাশের আর গোপনীয়তা রইলনা। মানবজাতির কল্যানের জন্য দাওয়াত দিতে থাকেন তিনি। এর জন্য যে কত কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে মুহাম্মদ (সাঃ) কে, তা অকল্পনীয়! নিজ জন্মভূমি পর্যন্ত ত্যাগ করেছেন, মানুষের নির্মম অত্যাচারে। কিন্তু থেমে থাকেনি হযরতের শান্তির আন্দোলন। কত শত মহাবীর ক্ষোভে অন্ধ ছিলেন তার ওপর, কিন্তু তার পবিত্র বাণি, পবিত্র চেহারা দেখে ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় না নিয়ে পারেননি তারা, নয় সেটা জোরপূর্বক, তারা মনের বিশ্বাসেই আশ্রয় নেন শান্তির নিচে। তেমনই এক বীর #উমর! ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা। যিনি নাঙ্গা তলোয়ার নিয়ে ছুটেন মুহাম্মদের মাথা কাঁটার জন্য, কিন্তু কি যে হয়.... সেই কাহিনী পড়লে আনন্দে চোখে জল নেমে আসে। মক্কা থেকে হিযরত করে সঙ্গিদের নিয়ে মুহাম্মদ (সাঃ) পাড়ি জমান মদীনায়। শান্তির বার্তা পৌঁছায় মদীনায়। মদীনার মানুষ ছিলেন আনন্দে আত্মহারা! তাদের সেই আনন্দের কিছু অংশ লেখক যে কত সুন্দর করে তুলে ধরেছেন, তা পড়লেই বুঝবেন। তারপর, আর থামতে হয়নি। একের পর এক যুদ্ধ করে শান্তি আর ভালবাসার বার্তা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেন হযরত। মুহাম্মদ (সাঃ) এর সফলতা দেখে ভীত হয়ে পড়ে শত্রু পক্ষ। নানান ষড়যন্ত্র করতে থাকে তারা। এমনকি প্রাণে মারার ষড়যন্ত্র পর্যন্ত করে তারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মহামানবকে! পৃথিবীর শান্তির পন্থানুসরণকারী শ্রেষ্ঠ রাজনীতিবিদও বলা যায় মুহাম্মদ (সাঃ কে। ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে প্রণয়ন করেন ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সনদ #মদিনা_সনদ। সংঘটিত হয় ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দের #বদর এবং ৬২৫ খ্রিষ্টাব্দের #ওহুদ এবং ইসলামের আরও তাৎপর্যপূর্ণ যুদ্ধ। ধীরে ধীরে শান্তিজল গড়াতে থাকে পৃথিবীর বুকে।.... ৬২৮ খ্রিষ্টাব্দে 'হুদাইবিয়া' নামক স্থানে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য তৈরি করেন #হুদায়বিরার_সন্ধি। অতঃপর.... আসে আলো ঝলমল দিন। ৬৩০ খ্রিষ্টাব্দে ১০০০০ হাজার সৈন্য নিয়ে মক্কা অভিমুখে মক্কা বিজয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেন মুহাম্মদ (সাঃ)। কত সুন্দর কত অদ্ভুত ছিল এই বিজয়! কোন রক্তপাত নয়, ধ্বংস নেই.....প্রেম আর ভালবাসা দিয়ে জয় করে নেন মক্কা! মুহাম্মদ (সাঃ) এর ওপর অত্যাচার করা সেই সব মানুষ ছিলেন ভয়ে অস্থির! আজ কি ব্যবহার করবেন মুহাম্মদ তাদের সাথে!!!! হ্যাঁ, মুহাম্মদ (সাঃ) এর ব্যবহারে তারা ছিলেন অদ্ভুত অবাক! কেন? তা পড়লেই জানবেন..... দশম হিজরির জিলহজ মাসে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) পালন করেন জীবনের শেষ হজ। জিলহজ মাসের ৮তারিখে আরাফাতের মিনা উপত্যকায় হজ পালন করে লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে রাখেন জীবনের শেষ ভাষণ। এত সুন্দর আর অপূর্ব সেই ভাষণ, যে আনন্দে চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করে! হ্যাঁ এটাই পৃথিবী বিখ্যাত #বিদায়_হজের_ভাষণ। ভাষণের প্রত্যেকটি বাণি ছিল পবিত্র-মহিমান্বিত! যে ভাষণের তাৎপর্য বুঝতে পারলে মানবজাতি বিপথগামী হতোনা..... . ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানব, মানবজাতির পথপ্রদর্শক হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ইহলোক ত্যাগ করেন। রেখে যান মানবজাতির জন্য সঠিক এবং সত্যের দিশা...... . #পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ প্রখ্যাত লেখক ও কবি গোলাম মোস্তফা তার লিখনীতে রেখে গেছেন আমাদের জন্য অজস্র চমক। "বিশ্বনবী" তার সেই চমকপ্রদ রচনারই একটি অংশ। মুহাম্মদ (সাঃ) যখন হালিমার কুটিরে অবস্থান করেন, তখন হালিমার ছোট্ট মেয়ে "শায়েমা" যে, শিশু মুহাম্মদ কে কোলে নিয়ে গান গাইতেন সেই গানটি কবি বাংলায় এত সুন্দর অনুবাদ করেছেন যে মন আনন্দে ভরে যায়। গানটি ছিল- . "বেঁচে থাকুক মুহম্মদ-সে দীর্ঘজীবী হোক, চির-তরুণ চির-কিশোর চির-মধুর রো'ক। হয় যেন সে সরদার আর পায় যেন সে মান, শত্রু তাহার ধ্বংস হউক- ঘুচুক অকল্যাণ। মুহম্মদের পানে খোদা করুণ চোখে চাও, চিরস্থায়ী গৌরব যা- তাই তাহারে দাও"। . গোলাম মোস্তফার মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনী নিয়ে রচিত এই বইটি আমাদের সাহিত্যাঙ্গনে যে যোগ করেছে এক অপরিসীম সমৃদ্ধি তা পড়লেই বুঝতে পারবেন। পড়ে দেখুন- হ্যাপি রিডিং :)

আমাদের নবীজী (সঃ) সকল মানুষের জন্য অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় আদর্শ। আমরা মুসলিম হয়েও যদি আমাদের নবী (সঃ) ঘটনা না জানি তাহলে আমাদের মতো হতভাগা আর কেউ থাকবে না। লেখক গোলাম মোস্তফার অনেক কৃতজ্ঞতা এমন একটি বই লেখার জন্য। নবী( সঃ) এর সময়ের অনেক ঘটনা আছে যা চিন্তা করতেই শরীরে শিহরণ জেগে ওঠে।অনেক ভালো লাগে। প্রিয় নবী সম্পর্কে জানার জন্য প্রত্যকের বইটা পড়া উচিত।

মহানবী (স.) এর জীবন সম্পর্কে জানার জন্য কবি গোলাম মোস্তফার এই বইটি চমৎকার একটি বই।

প্রতিটি মুমিনের অন্তরে রাসুলে করীম (সা) এর প্রেম থাকে। তার (সা) আশেকরা অন্তরে নবী প্রেমের একটি তৃষ্ণা অনুভব করে। এই বইটি পড়ে আমার সেরকমই তৃষ্ণা মিটেছে। এই অসাধারণ সীরাতের বইটি সবার পরা উচিত।

অসাধারণ..... সবাই এই বইটি পড়া উচিত

amader nobiji shomporrke bistarito janar jonno oshadharon akti boi..shobar e pora uchit..:)

এতোটা মমতা, ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা নিয়ে কাউকে কোনো বই লিখতে দেখিনি এই বইটার আগে। পড়ার পর মনে হলো লেখকের বিশ্বাসের জোড় এতোটা বেশি যে, অবিশ্বাসীরাও মুগ্ধ হবে। বাংলায় লেখা মহানবী (সঃ) কে নিয়ে বঢ হয় এর চাইতে ভালো বই আর হয়না।

কবি গোলাম মোস্তফার "বিশ্বনবী" এক অসাধারণ সফল গ্রন্থ।এগ্রন্থে আবেগ,বিশ্বাস আর যুক্তি যেভাবে এক সূতায় গ্রথিত হয়েছে তার তুলনা আমাদের গদ‍্য সাহিত্যে বিরল।গ্রন্থের ভাষা চিত্তের আনন্দকে যেরূপ জাগ্রত করে তা বর্ণনাতীত। বাংলা সীরাত গ্রন্থগুলোর মধ‍্যে কবি গোলাম মোস্তফার "বিশ্বনবী" সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।এর ভাব যেমন উচ্চস্তরের; ভাষাও তেমনি গতিশীল ও প্রাঞ্জল।গোলাম মোস্তফা একাধারে কবি,বাকশিল্পী ও ভক্ত।তাঁর লেখায় ভক্তিপ্রবণ বাঙালি অন্তরের মর্মকথাই প্রতিধ্বনিত হয়েছে।নবীর প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসাই বইটিকে অসাধারণ জনপ্রিয় করে তুলেছে। গ্রন্থটি সম্পর্কে ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন,"আমরা এই পুস্তক খানিতে গোলাম মোস্তফা সাহেবকে একজন মোস্তফা-ভক্ত দার্শনিক ও ভাবুকরূপে পাইয়া বিস্মিত ও মুগ্ধ হইয়াছি।ভাষা,তথ‍্য ও দার্শনিকতার দিক হইতে গ্রন্থখানি অতুলনীয় হইয়াছে।" ফুরফুরা শরীফের পীর মাওলানা আবু নসর মুহম্মদ বলেন,"যাঁহারা বাংলা ভাষায় হযরত রসূলে করিমের (সঃ) সঠিক জীবনী ও সত‍্যরূপ জানিতে চান,তাহাদিগের 'বিশ্বনবী' পাঠ করিতে অনুরোধ করি।" অন‍্যদিকে শ‍্রী মনোজ বসু বলেছেন,"মহানবীর পরমাশ্চর্য বৃত্তান্ত লেখার সময় আপনার কবি ধর্ম সর্বদা আপনাকে গণ্ডিসংকীর্ণতার উর্ধ্বে রেখেছে।আমি ও আমার মত অনেকে ধর্মে মুসলমান না হয়েও হযরতকে একান্ত আপনার বলে অনুভব করতে পারলাম।ভাষা,কবিত্বঝঙ্কার ও ভাবলালিত‍্যে বইটি অপরূপ মহিমা লাভ করেছে।" এককথায় বলা যায় যে বাংলেদেশের মানুষের ঘরে ঘরে যে কতিপয় গ্রন্থাদি পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহের পরেই স্থান পেয়ে থাকে সেগুলোর মধ‍্যে গোলাম মোস্তফার "বিশ্বনবী" অন‍্যতম।

বইমেলা বসলে স্টল ভাড়া দিতে হয় সেখানেও স্বনামধন্য প্রকাশনার দেশীয় বইগুলোতে ২৫% ছাড় দেয়। বই বিক্রির লাইব্রেরিতে দোকানের সেলামি, কমর্চারীর বেতনের পরেও ২৫% ছাড়। শিপমেন্ট খরচ নিজে বহন করার পরেও আপনারা দেন ১৫%। আবার কুরিয়ারে গাড়িভাড়া দিয়ে নিজে যাওয়ার পরেও শিপমেন্ট খরচ কখনো ৩০, কখনো ৫০ টাকা। *বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না।