User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By murad

      22 Oct 2017 01:38 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটা এক কথায় অসাধারন। কাহিনীটা সবখানে সুন্দর এগিয়েছে। সায়েন্স ফিকশন হিসেবে খুব দারুন। সাধারনত সুপার হিরো হওয়ার স্বপ্ন সব মানুষেরই থাকে। এবং মুভিতে সবাই সুবিধাটা দেখে ভাবে সুপার হিরোদের কতো সুবিধাই না পেতে হয়। কিন্তু এসবের যে অসুবিধাজনক দিকটা থাকে তা কিন্তু আমরা মোটেও ভেবে দেখি না। তেমন একটা চিন্তাধারাই লেখক সুন্দরভাবে টেনে এনেছেন। সেইসাথে বিজ্ঞানের অসাধারন শৈল্পিক উপস্থাপন করেছেন বইতে। যারা পর্দাথ বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেন তারা এসব ব্যাপার আরো ভালো বুঝতে পারবেন। বেচারা গ্রিফিনের জন্য দুঃখই হয়। অনেক প্ররিশ্রমের ফর্মুলাটা যেনো তার জন্য কাল হয়ে দাড়িয়েছিলো। বিজ্ঞান ছাড়াও বইতে রহস্য ও হাসির চমৎকার মিশ্রন ঘটেছে যা পাঠককে বিরক্ত হওয়ার হাত থেকে সুন্দরভাবে রক্ষা করে চলবে। এছাড়া অনুবাদও হয়েছে সুন্দর। সেবার চিরাচরিত অসাধারন অনুবাদ। পুরো নাম হারবার্ট জর্জ ওয়েলস। বৃটিশ। জন্ম ১৮৬৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বর। কমার্শিয়াল এ্যাকাডেমিতে লেখাপড়া করেন ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত। সার্টিফিকেট নেন বুক-কিপিং অর্থাৎ পদ্ধতিমাফিক হিসাব রাখার বিদ্যায়। ১৮৮০তে শিক্ষানবিসি করেন উইন্ডসরের এক বস্ত্ৰ-ব্যবসায়ীর কাছে। ঐ বছরেই ছাত্র-শিক্ষক ছিলেন সমারসেটের একটি স্কুলে। ১৮৮০-৮১তে শিক্ষানবিস কেমিস্ট ছিলেন সাসেক্সে। ১৮৮১-৮৩ তে শিক্ষানবিস বস্ত্ৰ-ব্যবসায়ী ছিলেন হ্যাম্পশায়ারের হাইড্রস এম্পেরিয়ামে। ১৮৮৩-৮৪তে ছাত্র-সহকারী ছিলেন মিডহাস্টগ্রামার স্কুলে।১৯৩৬-এ ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন থেকে পান ডক্টরেট অফ লিটারেচার সম্পমান। লন্ডনের ইম্পিরিয়েল কলেজ অফ সায়েন্স এ্যান্ড টেকনলজির সম্পমানজনক সদস্যপদে থাকার পর দেহাবসান ঘটে ১৯৪৬ সালের ১৩ আগস্ট।

      By Faiaz Amin

      02 Apr 2023 11:39 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার পড়া সবচেয়ে প্রিয় বই। খুবই জমজমাট একটি সাইন্স ফিকশন।বিশেষ করে এর মাঝে থাকা রহস্য আপনাকে চমকে দেবে। সাইন্টিফিক ব্যাখ্যা গুলোও ভাবার মতো।আমার জীবনে পড়া সবচেয়ে দারুণ অনুবাদ। এরচেয়ে ভালো অনুবাদ আর হতে পারে না।সব মিলিয়ে must read একটি বই।

      By Rahit Hasan

      12 Feb 2021 10:18 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      প্রথম দিকে একটু অদ্ভুত আর বিরক্ত লাগলেও পুরো গল্পটা জমজমাট ? কিশোর উপযোগী একটা বই। বড়রাও পড়তে পারে,খারাপ লাগবে না

      By Tamjid Shajol

      12 Jan 2020 02:04 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অদৃশ্য মানব- এইচ জি ওয়েলসের লেখা অন্যতম সেরা একটি বই বললেও অত্যুক্তি হবে না । বইটির কাহিনী শুরু হয়েছে এক হোটেলে আসা অদভুত আগন্তুককে নিয়ে । সবার মধ্যে চুপিসারে গুঞ্জন চলে, কে এই লোক? কিন্তু কেউ তার পরিচয় কিংবা কি তার কাজ, তা খুঁজে পায় না । অবশেষে আস্তে আস্তে ফাঁস হতে থাকে তার তথ্য, আশেপাশের লোকজন জানতে পারে, সে একজন অদৃশ্য মানুষ ! সত্যিই, এই কারণেই সে এতদিন নিজের অবস্থা গোপন করার জন্য সারা শরীর ব্যান্ডেজ করে রাখতো, এমনকি নাকও ঢেকে রাখতো । সানগ্লাস পরতো রাতের বেলাতেও । কি বীভৎস! মুখের মাস্কটা খুলে ফেলার পর সবাই দেখলো মাথাবিহীন একটা দেহ! আর তারপর যখন সে তার সব কাপড় খুলে ফেলতে লাগলো, তখন ধীরে ধীরে সমস্ত শরীর অদৃশ্য হয়ে যেতে লাগলো । আসলে তার শরীরের ভেতর দিয়ে ওপাশের সব দেখা যাচ্ছিলো । এর সুযোগ নিয়ে সে টাকা চুরি করে ধনী হতে চেয়েছিলো এবং তা শুরুও করে দিয়েছিলো । শহরের মানুষ ওর অত্যাচারে অতীষ্ঠ হয়ে পড়েছিলো । অদৃশ্য মানবেরও কিছু সীমাবদ্ধতা নিশ্চয়ই ছিলো । সেসব কি কি, সে কিভাবে অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা পেয়েছিলো আর শহরের লোকেরা তাকে প্রতিহত করতে পেরেছিলো কি না, তা জানতে অবশ্যই বইটা আপনাকে পড়তে হবে । কারণ ওই যে, আমি তো আর ওয়েলস বাবুর মতো এত মজা করে আপনাদের বোঝাতে সক্ষম নই !

      By Rashel

      31 Dec 2016 12:43 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা। বই- অদৃশ্য মানব। লেখক- এইচ.জি ওয়েলস। অনুবাদ- আসাদুজ্জামান। ধরন- সায়েন্স ফিকশন। পৃষ্ঠা- ২৬২। প্রকাশনী- সেবা। প্রধান চরিত্র- বিজ্ঞানী গ্রিফিন, ড.কেম্প, মিসেস হল, ভবঘুরে মার্ভেল, ডাক্তার কস। ফেব্রুয়ারীর কনকনে শীতের এক সকাল। ইংল্যান্ডের প্রত্যন্ত গ্রাম আইপিংয়ে হঠাৎ আগমন ঘটে এক রহস্যময় আগুন্তুকের। আগুন্তুক আশ্রয় নেয় মিসেস হলের সরাইখানায়। সে দেখার মতো এক জবরজং চরিত্র। তার সারা শরীর ব্যান্ডেজ দিয়ে মোড়ানো। বিনা দরাদরে সে মিসেস হলের একটি রুম ভাড়া নেয়। শীতে সাধারনত আইপিংয়ে অতিথি পাওয়াই যায় না। যারফলে মিসেস হল বেশ খুশিই হন। আগুন্তুকের সাথে বেশ কয়েকবার আলাপ জমাতে চেষ্টা করেন তিনি কিন্তু প্রতিবারই ব্যর্থ হন। কি এক অমোঘ কারনে এই আগুন্তুক হয়ে উঠে সবার কৌতুহলের কেন্দ্র। সবাই তার সর্ম্পকে জানতে চায়। তবে তার সঠিক কারন কেউ মনের মধ্যে খুজেও পায় না। আগুন্তুকের চেহারা কেউ দেখেনি। এমনকি মিসেস হল তার নামও জানেন না। তবে যাই হোক সেই আগুন্তুকের ব্যাপারে দিন দিন সবার আগ্রহ বাড়তে থাকে। আগ্রহটা আরো বেড়ে উঠে যখন আগুন্তুকের মালপত্র সর্ম্পকে সবাই জানতে পারে। তার মালপত্রের মধ্যে আছে অসংখ্য রাসায়নিক পর্দাথের বোতল ও শিশি। পর্দাথ বিজ্ঞান সর্ম্পকিত অনেক বই ও রির্সাচ পেপার। তবে সময়ের সাথে সাথে পরিস্থিতি বদলাতে থাকে। সবার কৌতুহল এই আগুন্তুককে ক্রোধানিত্ব করে তোলে। এমন সময় মিসেস হলের এক প্রতিবেশীর ঘরে চুরি হয়। প্রতিবেশী শব্দ শুনে সঠিক সময়ে সর্তক হয়েও চুরি ঠেকিয়ে রাখতে পারেনা। যেনো অদৃশ্য অবস্থায় কেউ ঘরে ঢুকে তার টাকা নিয়ে কেটেছে। যদিও কোনো প্রমান নেই তারপরও সবার সন্দেহ রহস্যময় সেই আগুন্তুকের দিকেই যায়। মিসেস হলের সাথে সেই মুর্হুতে কথা কাটাকাটির ফলে এই আগুন্তুক তার চেহারা দেখিয়ে দেয় যা দেখে মিসেস হলের জান ভয়ে উড়ে যাবার যোগাড় হয়। মিসেস হল ও তার পরিচারিকা দেখতে পান একটি মুন্ডু ছাড়া ধর যা কথা বলছে আবার খাওয়া দাওয়াও করছে। হামলে পড়ে সবাই আগুন্তুকের ওপর। কিন্তু তাকে আটকে রাখা সম্ভব হয়না। সে বরং উপস্থিত কয়েকজনকে ভালো রকম ধোলাই দিয়ে ওখান থেকে কেটে পড়ে। একটু পর আগুন্তুক মার্ভেল নামক এক ভবঘুরেকে বেছে নেয় তার উদ্দেশ্য হাসিলের মাধ্যম হিসেবে। আগুন্তুক মার্ভেলকে দিয়ে তার ডায়েরী ও রিসার্চপেপার চুরি করায় এবং গ্রামে একটা লন্ডভন্ড কান্ড ঘটিয়ে দেয়। তবে সৌভাগ্যক্রমে মার্ভেল তার হাত থেকে পালিয়ে যায় এবং সাথে নিয়ে যায় আগুন্তুকের ডায়েরী ও রির্সাচ পেপার। আহত, ক্লান্ত ও ক্ষুর্ধাত অবস্থায় আগুন্তুক আশ্রয় নেয় ডাক্তার কেম্পের বাড়িতে। এদিকে ততোদিনে প্রচার হয়ে গেছে একজন অদৃশ্য মানব ইংল্যান্ডের প্রত্যন্ত কিছু গ্রামে ত্রাস ও ভয়ের পরিস্থিতি তৈরী করেছে। পত্রিকায় তাকে নিয়ে খবর ছাপানো হয়। কেউ তার উপস্থিতি বিশ্বাস করে, কেউ করে না। ডাক্তার কেম্পের আশ্রয়ে আগুন্তুক খাবার ও বিশ্রামের মাধ্যমে কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠে। জানা যায় সে ডাক্তার কেম্পের এক সময়ের পরিচিত একজন মানুষ। বন্ধুই বলা যায়। সে নিজের পরিচয় দেয় গ্রিফিন বলে। অবশেষে গ্রিফিন সব কথা খুলে বলে কেম্পকে। কি করে ডাক্তারি থেকে তার আগ্রহ পর্দাথ বিজ্ঞানে যায়, কি করে সে আলোকবিদ্যা নিয়ে কাজ শুরু করে এবং কিভাবে সে অদৃশ্য হওয়ার ফর্মুলা আবিষ্কার করে। এবং কি করে সে এটা নিজের ওপর পরীক্ষা করে বিনা বিবেচনায়। গ্রিফিনের মতে সে প্রথমে ভেবেছিলো অদৃশ্য হতে পারলে সে অনেক সুবিধা পাবে কিন্তু পরে সে বুঝতে পারে একজন অদৃশ্য মানুষকে কতো কষ্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। তবে এবারে সে একটি পরিকল্পনা করে যারজন্য সে কেম্পের সাহায্য কামনা করে। প্রথমে সে খুজে বের করবে মার্ভেলকে। তাকে খুন করবে এবং তার ডায়েরী উদ্ধার করবে। এরপর সে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করবে পুরো অঞ্চল জুড়ে। সেই হবে এই অঞ্চলের রাজা। কেম্প তার ভয়ানক পরিকল্পনা শুনে চমকে উঠেন। ইতিমধ্যে কেম্পের দেওয়া খবরে হাজির হয় পুলিশ কিন্তু হাতছাড়া হয়ে যায় অদৃশ্য মানব। এরপরই অদৃশ্য মানব প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়, খুন করবে সে কেম্পকে। এ অবস্থায় কি পারবে ডাক্তার কেম্প অদৃশ্য মানবের হাত থেকে নিজেকে বাচাতে? কি করে সে অদৃশ্য মানবের অশুভ পরিকল্পনা ভন্ডুল করবে? কি সেই ফর্মুলা যারফলে গ্রিফিন পরিণত হলো অদৃশ্য মানবে? গ্রিফিন কি মার্ভেলকে খুন করে পুণুরুদ্ধার করবে তার হারিয়ে যাওয়া ফর্মুলা? সে কি আবার স্বাভাবিক মানুষে পরিণত হবে নাকি থেকে যাবে এক অদৃশ্য মানবে? বইটা এক কথায় অসাধারন। কাহিনীটা সবখানে সুন্দর এগিয়েছে। সায়েন্স ফিকশন হিসেবে খুব দারুন। সাধারনত সুপার হিরো হওয়ার স্বপ্ন সব মানুষেরই থাকে। এবং মুভিতে সবাই সুবিধাটা দেখে ভাবে সুপার হিরোদের কতো সুবিধাই না পেতে হয়। কিন্তু এসবের যে অসুবিধাজনক দিকটা থাকে তা কিন্তু আমরা মোটেও ভেবে দেখি না। তেমন একটা চিন্তাধারাই লেখক সুন্দরভাবে টেনে এনেছেন। সেইসাথে বিজ্ঞানের অসাধারন শৈল্পিক উপস্থাপন করেছেন বইতে। যারা পর্দাথ বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেন তারা এসব ব্যাপার আরো ভালো বুঝতে পারবেন। বেচারা গ্রিফিনের জন্য দুঃখই হয়। অনেক প্ররিশ্রমের ফর্মুলাটা যেনো তার জন্য কাল হয়ে দাড়িয়েছিলো। বিজ্ঞান ছাড়াও বইতে রহস্য ও হাসির চমৎকার মিশ্রন ঘটেছে যা পাঠককে বিরক্ত হওয়ার হাত থেকে সুন্দরভাবে রক্ষা করে চলবে। এছাড়া অনুবাদও হয়েছে সুন্দর। সেবার চিরাচরিত অসাধারন অনুবাদ। আশা করি সবার ভালো লাগবে বইটা। ধন্যবাদ রিভিউ পড়ার জন্য। রেটিং- ৪.৯০/৫.০০

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!