User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Happy reading!
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ বই। হুমায়ূন আহমেদ মানে হলো এমন লেখনি যা দু চারটি শব্দে বর্ণনা করা যায় না।
Was this review helpful to you?
or
Lovely
Was this review helpful to you?
or
বাস্তবসম্মত এবং হৃদয় নাড়ানোর মতো।
Was this review helpful to you?
or
valo lage ni
Was this review helpful to you?
or
Best
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
বইটি পড়ে ভালো লাগলো।
Was this review helpful to you?
or
Great
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ুন আহমেদের লেখার সাথে পরিচয় ঘটে আমার এই উপন্যাসটা দিয়েই। প্রায় পঞ্চাশ পৃষ্ঠার এই বই প্রথমবারেই মনে জায়গা করে নিয়েছিলো এবং হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য বইগুলো পড়ার প্রতি আগ্রহের জন্ম দেয়। "আমাদের শাদা বাড়ি"- শিরোনাম অনুযায়ী একটা সাদা বাড়ি এবং সেখানে বসবাসরত সকলের জীবন কীভাবে বাড়িটির সাথে সম্পৃক্ত, এই নিয়েই উপন্যাস। ভেঙে বলতে গেলে হয়তো মূল বিষয়বস্তুই বলে ফেলবো, তাই এড়িয়ে গেলাম। শুধু বলবো, উপন্যাসটি এক কথায় অসাধারণ! সহজ স্বাভাবিক তবু বাস্তবতার পরিস্ফুটনেই যেন এর সৌন্দর্য মন ছুঁয়ে যাবার মতো।
Was this review helpful to you?
or
লেখক স্বাভাবিকভাবেই তার সহজ সরল আকর্ষণীয় প্রকাশভঙ্গি দিয়ে গল্পটি এগিয়ে নিয়েছেন।শুরুতে মনে হতে পারে এটা লেখকের নিজস্ব আত্নকথন। কিন্তু না,এখানে লেখক গল্পকথক রন্জুর ভূমিকা নিয়ে গল্পটি বর্ণনা করেছেন। অর্থাত্ গল্পটি পড়ে মনে হবে নিজস্ব জবানীতে লেখা।লেখকের গল্প পড়ার মানেই হলো গল্পের একটা চরিত্রের সাথে নিজের মিল খুঁজে বের করা। এবং এ চরিত্রটাকে নিজের মতো মনে করে পড়ে যাওয়া। একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের আত্মকাহিনী লেখক এইখানে বর্ণনা করেছেন। গল্পের প্রধান চরিত্র রঞ্জুরা বাস করে ছিমছাম একটা সাদা বাড়িতে। যে বাড়ি তাদের নয়, অন্যের বাড়ী। তারা শৈশব থেকেই নিজেদের বাড়ী মনে করে আসছে। এইভাবে চলতে থাকে গল্পের কাহিনী। শেষ পর্যন্ত কি হয় না জানা পর্যন্ত এই বই ছেড়ে উঠা যাই না।
Was this review helpful to you?
or
একটি বাড়িকে কেন্দ্র করেই এই উপন্যাসের পুরো ঘটনা আবর্তিত হয়েছে! হুমায়ূন আহমেদ স্যার বরাবরই মধ্যবিত্ত পরিবার এর হাসি কান্না সুখ দুঃখ আনন্দ বেদনা সব কিছুকে কেন্দ্র করে অসংখ্য উপন্যাস লিখে গেছেন! অসম্ভব ধরনের রিয়েলিস্টিক এবং বর্তমান মধ্যবিত্ত পরিবার গুলোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি বই বলা চলে আমাদের শাদাবাড়ি কে! সাদা একটি বাড়িকে কেন্দ্র করে কাহিনী আবর্তিত হলেও মূল চরিত্র দল করে নিয়েছে বাড়ির ছোট ছেলে রঞ্জু! তিন ভাই আর এক বোনের সাথে বাবা মাকে নিয়ে পরিবারটিরর বেড়ে উঠা! রঞ্জুদের সকল আনন্দ বেদনার উৎসই এই শাদাবাড়ি! শাদাবাড়িকে কেন্দ্র করে তাদের শৈশব,কৈশোর কিংবা যৌবনে পদার্পন! তবে উপন্যাসটির সবচেয়ে বড় এবং মজার ব্যাপার হলো শাদা বাড়িটি তাদের নিজেদের নয়! বাড়িটি রঞ্জুর বাবা ওনার বন্ধুর কাছ থেকে পেয়েছে! সেখান থেকেই গল্পের শুরু! আস্তে আস্তে বাড়িটিতে রঞ্জুরা নিজেদের মতো করে থাকা শুরু করে! কিন্তু একটা সময় বাড়িটি নিয়ে পারিবারিক অশান্তির তৈরি হয়! ভাইবোনেরা সবাই নিজেদের মাঝে বাড়িটি নিয়ে নানান ধরণের সমস্যা তৈরি করে! রঞ্জুর মেজোভাই বাড়িটিকে ভেঙ্গে নতুন করে এপার্টমেন্ট তৈরির প্ল্যান করে কিন্তু এতে রঞ্জুর বড় ভাই সায় দিতে পারে নি! এছাড়াও রঞ্জুর বাবার বন্ধু শওকত আলী বাড়িটি রঞ্জুর মার নামে লিখে দেন! এ নিয়ে বাধে বিপত্তি! পারিবারিক অশান্তি চরমে পৌছে!রএভাবে উপন্যাসের কাহিনী পরিবর্তিত হতে থাকে! একটা বাড়ির প্রতি মানুষের আবেগকে স্যার এত চমৎকার করে উপস্থাপন করেছে তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে! বইয়ের শেষাংশের হুমায়ূন স্যার বাড়িটিকে একখন্ড ধবল মেঘের সাথে তুলনা করেছেন!আমার বিশ্বাস, বইটির লেখনী যেকোন বাঙ্গালী হৃদয়কে ছুঁয়ে যাবে!
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা :::::::::::::২৪:::::::::::: বই - আমাদের শাদা বাড়ি লেখক:- হুমায়ূন আহমেদ ঘরানা:- সমকালীন উপন্যাস প্রকাশনী:- সময় প্রকাশন রকমারি মূল্য:- ৯০ টাকা রঞ্জুদের বাড়ির রং একদম ধবধবে শাদা। গেট খুললেই ভিতরের ঢুকে অসংখ্য গাছপালায় ঢাকা মনোরম সুন্দর একটি বাড়ি। তবে এ বাড়ির মালিক রঞ্জুরা না। তারা এই বাড়ির কেয়ার কেয়ারটেকার মাত্র। আর এই বাড়ির মালিক রঞ্জুর বাবার বন্ধু মইনুদ্দীন সাহেব। রঞ্জুদের এমন বাড়ি তৈরি করার মতে টাকা নেই। মইনুদ্দীন চাচার অনেক টাকা। তিনি এখন ইংল্যান্ড থাকেন। তাই এই বাড়িটা দেখাশোনার দায়িত্ব রঞ্জুর বাবার উপর দিয়ে গেছেন। রঞ্জুরা পাচঁ ভাই-বোন। রঞ্জুর বড় ভাইয়ের নাম বুনো ভাই। তিনি উচ্চশিক্ষিত বেকার। চাকরি বা ব্যবসা কিছুই করছেন না। করার ইচ্ছাও নেই তার। ভীষণ সহজ-সরল এবং ভালো একটা ছেলে। রঞ্জুর মেজো ভাইয়ের নাম ইস্তিয়াক। পড়াশোনায় অনেক ভালো যথেস্ট বুদ্ধীমান এবং বাস্তবধর্মী একজন মানুষ। যে সে ভালো নয় বিশেষ ধরনের ভালো। রঞ্জুর বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। স্বামী প্রবাসী হওয়াতে দুই মেয়ে নিয়ে এখন রঞ্জুদের সাথেই থাকে।ছোট বোন নিতু। ভার্সিটিতে পড়ে। বুনো ভাইয়ের মতোই ভালো মনের অধীকারানী নিতু। বেশ সাজিয়ে গগুছিয়েই চচলছিলো ঞ্জুদের পরিবার। সুখের মাঝে বাঁধ সাজে মমইনুদ্দীন চাচার পাঠানো চিঠি। তিনি জানিয়েছেন, "খুব শিগ্রই তিনি দেশে আসবেন। অনেক সাজানো গোছানো একটি সংসার নিয়ে রঞ্জুদের রাস্তায় নামতে হবে। অথবা কবুতরের ঘরের মতো চিলেকোঠার একটি ফ্লাটে উঠতে হবে। কিছুদিন পরে জানা যায় চাচা মারাগেছেন। অতিসাধারন এই মৃত্যু????? নাকি এর পিছনে লুকিয়ে আছে কোন রহস্য????? #পাঠ_প্রতিক্রিয়া:- হুমায়ূন স্যারের প্রধান বৈশিষ্ঠ হচ্ছে তার লেখনিতে যাদুর স্পর্শ আছে। অতিসাধারন একটি ঘটনা এমন ভাবে উপস্থাপন করবেন যা পাঠক মুগ্ধ হতে বাধ্য। অতিসাধারন একটি প্লট নিয়েও যদি তিনি লিখেন, কোন পাঠক তা অর্ধেক পড়ে উঠে যেতে পারবেন না। সত্যি সত্যি তিনি জাদুকর। আসাদের সাদা বাড়ি এমনই একটি রচনা। যা অতিব সাধারন প্লট নিয়ে রচিত কিন্তু পাঠক মুগ্ধ হবে। রঞ্জুর বড় ভাই এবং ছোট ভাইয়ের মাঝে বিস্তর ব্যবধান। দুজন জেনো দুই মেরুর। মেজু ভাইকে বেশি ভালো লেগেছে। সে ইঞ্জিনিয়ার আমিও। সে মেজো আমিও মেজো। পার্থক্য একটাই সে অনেক মেধাবী, আমি না। রঞ্জুর মেজো ভাইকে বেশি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে তার জ্ঞানের জন্য "রাত জেগে পড়লে ব্রেইনে গ্লোকোজ খরচ হয়" এজন্য ঘরে চকলেট রাখেন। সব মিলিয়ে ভাল একটি উপন্যাস। পড়তে পারেন।
Was this review helpful to you?
or
লাল বাগানবিলাসের মাঝখানে একটি চমৎকার দোতলা সাদা বাড়ি, রঞ্জুদের সাদা বাড়ি। কিন্তু আসলে রঞ্জুদের না, বাড়ির মালিক রঞ্জুর বাবার বন্ধু মইনুদ্দিন চাচা। তিনি ইংল্যান্ডে থাকায় এই সুদৃশ্য বাড়িটির কেয়ারটেকার হিসেবে রঞ্জুদের অবস্থান। বিনা ভাড়ায় ঢাকা শহরে এত সুন্দর একটা বাড়ি পাওয়া কল্পনাতীত, তাও রঞ্জুর বাবার মন ভরেনা। তিনি মাঝে মাঝেই বাড়ি মেরামতের কথা বলে মইনুদ্দিনের কাছ থেকে টাকা আনান, অথচ কাজ কিছুই হয়না। তাই তাঁর মনে সর্বক্ষণ একটা আতঙ্ক লেগেই থাকে, এই বুঝি মইনুদ্দিন এসে তাঁর পাঠানো টাকার হিসাব চাইলো, আর তাদের উচ্ছেদ করে দিল নিশ্চিন্ত আবাসস্থল থেকে। এর মধ্যে একদিন খবর আসলো মইনুদ্দিন চাচা খুব অসুস্থ; কিছুদিন পরে এল তাঁর মৃত্যুসংবাদ। বাড়ি সংক্রান্ত উদ্বেগটা একেবারেই কমে গেল যখন জানা গেল যে মইনুদ্দিন চাচা মৃত্যুর আগে তাঁর এই শাদা বাড়িটি রঞ্জুদের দান করে গেছেন। তাঁর এই মহানুভবতায় রঞ্জুদের পরিবারের প্রতিটি সদস্যের বিস্ময়ের সীমা রইলো না। এই আকস্মিক অর্জনে সবচেয়ে বেশি খুশি হল রঞ্জুর মেঝভাই ইস্তিয়াক, পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে সে সবচেয়ে বেশি বাস্তববাদী, এবং কিছুটা স্বার্থপরও। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের তুখোড় ছাত্র ইস্তিয়াকের অনুভূতি শোভা নামের একটি গরীব ঘরের মেয়ের সাথে জড়িয়ে থাকলেও সবার ধারণা সে ধনীর দুলালী শ্রাবণীকেই বিয়ে করবে, কারন তাঁর মাঝে উপরে উঠার আগ্রহ প্রবল, আর শ্রাবণী হল তাঁর সেই আকাশ ছোঁয়ার সিড়ি। রঞ্জুর বড়ভাই যার ডাকনাম বুনো, একেবারে ইস্তিয়াকের বিপরীত মেরু। চার বছর আগে এম এ পাশ করে এখনো ঘরে শুয়ে বসে দিন কাটাচ্ছে, হাবভাবে মনে হয় বাকি জীবনটাও এভাবেই কাটিয়ে দেয়ার ইচ্ছা। এরা ছাড়া রঞ্জুর আরো দুই বোন আছে। বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে, তিনি সন্দেহপরায়ণ এবং ছিঁচকাঁদুনে স্বভাবের মহিলা, আর ছোটবোন নীতু ইউনিভার্সিটিতে পড়লেও এখনো একদম ছেলেমানুষ। রঞ্জুর ভাষ্যে উপন্যাসটি বর্ণিত হয়েছে বিধায় তাঁর সম্পর্কে তেমন কিছু জানা যায়নি, সে অন্যদের কথা বলতেই ব্যস্ত ছিল। যাইহোক, বাড়ির মালিকানা পাওয়ার পরে সমস্যা মিটে যাওয়ার কথা ছিল; তা তো হয়ই নি, বরং আরো নতুন কিছু সমস্যার সৃষ্টি হল। সবচেয়ে বড় গন্ডগোলটা বাধল তখনই, যখন জানা গেল এই বাড়ি বানানোর ইতিহাস। কি ছিল সেটা??? জানতে চাইলে পড়ে ফেলুন বইটি।
Was this review helpful to you?
or
বই হাতে পেয়েছি , ঠিক সময়ে, প্যাকেজিং সুন্দর ছিলো বই টা ও ভালো কোয়ালিটির ?
Was this review helpful to you?
or
সুন্দর একটি।বই?
Was this review helpful to you?
or
sobguly boi valo legeche
Was this review helpful to you?
or
বাড়িটার রং শাদা। একদম ধবধবে সাদা। গেট খুলে ভিতরে ঢুকে দেখা যায়, অসংখ্য গাছপালায় ঢাকা বাড়িটা। এই বাড়ি দেখে যে কারো মাথা খারাপ হওয়ার দশা হবে। হ্যাঁ বাড়িটা এতোটাই বেশি সুন্দর! দারুণ সুন্দর এই বাগানবাড়িতে রঞ্জুরা থাকে। তবে কেউ যদি ভেবে নেয় এ বাড়ির মালিক রঞ্জুরা তবে সেটা ভুল হবে। কারণ এতো সুন্দর এই বাড়িটার মালিক তারা না। তারা শুধু মাত্র কেয়ারটেকার। আর এই বাড়ির মালিক রঞ্জুর বাবার বন্ধু মইনুদ্দীন চাচা। রঞ্জুদের এতো সুন্দর বাড়ি করার মতে টাকা নেই। রঞ্জুর মইনুদ্দীন চাচার অনেক টাকা। তিনি এখন ইংল্যান্ড থাকেন। আর এই বাড়িটা দেখাশোনার দায়িত্ব রঞ্জুর বাবার উপর দিয়ে গেছেন। রঞ্জুরা তাই এখন নিজের বাড়ি মনে করেই থাকে। রঞ্জুরা পাচঁ ভাই-বোন। রঞ্জুর বড় ভাইয়ের নাম বুনো ভাই। পড়াশোনা শেষ করে গতো চার বছর যাবৎ শুয়ে-বসে দিন কাটাচ্ছেন। চাকরি করার আদৌ ইচ্ছা নেই তার। ভীষণ সহজ-সরল আর ভালো একটা ছেলে। রঞ্জুর মেজো ভাইয়ের নাম ইস্তিয়াক। পড়াশোনায় চরম ভালো। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা করে। তবে মাথায় চরম ফিচলে বুদ্ধি আর অনেক বাস্তবধর্মী। রঞ্জুর বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। দুই মেয়ের মা। স্বামী বিদেশে ট্রেনিং করতে যাওয়ার কারণে দুই মেয়ে নিয়ে এখন বাবার বাড়ি আছে। প্রচন্ড সন্দেহ বাতিকগ্রস্থ মহিলা। আর প্রচন্ড আবেগী। ছোট বোন নিতু। ভার্সিটিতে পড়ে। বয়সে তরুণী হলেও বাচ্চা স্বভাব এখনো কাটিয়ে উঠতে পারে নি। বড় ভাইয়ের মতোই সহজ-সরল মেয়েটি। বেশ ভালোই দিন চলছিলো। হটাৎ একদিন মইনুদ্দীন চাচা চিঠি পাঠালেন তিনি দেশে আসবেন। রঞ্জুর বাবার মাথায় হাত। কেন? বাড়ির মালিক বাড়ি দেখতে সমস্যা কোথায়! সমস্যা তো কিছু একটা আছেই। যাই হোক, তার কিছুদিন পর চাচার মেয়ে তানিয়া চিঠি পাঠালো মইনুদ্দীন চাচা মারা গেছেন আর এই শাদা বাড়িটা তাদের নামে লিখে দিয়ে গেছেন। অবাক কান্ড, নিজের ছোটবেলার বন্ধুকে কেউ এতো সুন্দর বাড়ি দান করে যেতে পারে নাকি? বাড়িটা একেবারে হাতের মুঠোয় পেয়ে যতোটা আনন্দ হওয়ার কথা ততোটা আনন্দ হলো না রঞ্জুর পরিবারের সদস্যদের। কিন্তু কেন? কোন রহস্য কি আছে এই চমৎকার শাদা বাড়িটাকে ঘিরে? হয়তো আছে অথবা নেই!!!
Was this review helpful to you?
or
মধ্যবিত্তদের জীবন খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন লেখক হুমায়ুনআহমেদ। 'আমাদের শাদা বাড়ি' এমনিই একটা বই যা পড়ে মনে হবে এতো আমার গল্প। সহজ, সুন্দর সাবলীল বর্ণণা। একটি পরিবারের দৈনন্দিন জীবনের গল্প, কিছু চাওয়া পাওয়ার গল্প নিয়ে লেখা বইটি। যারা একটু অন্যকিছু পড়তে চান তাদের জন্য বইটি অন্যরকম স্বাদ দিতে পারে। গল্পের কেন্দ্রীয়চরিত্র রন্জু। গল্প শুরু হয় রন্জুর বাবার বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া শাদা বাড়ি থাকে। তারপর ঘটনা যতো এগিয়ে যেতে থাকে ততোই শাদা বাড়িটি নিয়ে রন্জুদের পারিবারিক অসুবিধা শুরু হয়। একটা বাড়ির প্রতি আবেগ কি পরিমাণ হতে পারে তাই তুলে ধরেছেন লেখক। 'আমাদের শাদা বাড়ি ' বইটি একদিনে পড়ে ফেলার মতো বই। মানুষের আবেগ কি সুন্দরভাবে তুলে ধরা যায় তা বইটি না পড়লে বোঝাযাবে । মাত্র ৯০ টাকা মূল্যের বইটি কিনে পড়ে ফেলুন। টাকা জলে যাবে না।
Was this review helpful to you?
or
এক কথায় চমৎকার!!!
Was this review helpful to you?
or
Amader sada. Bari , bangali middle class family ke niye Lekha ekti upnnash .kahinita mainly ekti Bari k niye puro family r saradiner kaj , sei bariti pore tader hoye jaye ; tokhon sei Bari k ghuire 3 vaiyer jhamela , kichu kahini niyei Lekha ei boi ti
Was this review helpful to you?
or
বাঙালি মধ্যবিত্ত জীবনকে গভীররভাবে যিনি স্পর্শ করেছেন তিনি হুমায়ূন আহমেদ।জাদুকরী লেখনী দিয়ে জয় করে নিয়েছেন মানুষের মনন।একটা সাদা বাড়ি ও এর মধ্যে বসবাসকারী ছোট এক পরিবারের দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকে কেন্দ্র করেে গড়ে উঠেছে উপন্যাসের পটভূমিকা।অর্থ মানুনুষকে বদলে দেয় এবং শুধুমাত্র অর্থনৈতিক জীবনযাত্রার বৈশ্লস্টিতেই যে মানুষের আসল রুপ বেরিয়ে আসে তার প্রমান হুমায়ূনের এই বই।জীবনকে তুলে এনেছেন অদ্ভুত এক ছন্দে।কোথাও কোথাও কয়েকটা চরিত্রকে অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও জীবনের মতোই তার স্বাভাবিকতা লক্ষ্য করা যায়। মধ্যবিত্ত চাওয়া পাওয়াকে কেন্দ্র করে এই উপন্যাস হয়ে ওঠে যেন বর্তমানেরই এক উপজীব্য!