User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
#রিভিউ ▪️বই: ট্রেন টু পাকিস্তান ▫️লেখক: খুশবন্ত সিংহ/ অনুবাদক: আনোয়ার হোসেইন মন্জু ▪️প্রকাশনা: ঐতিহ্য ▫️পৃষ্টা ১৯২ ◾পাঠ-প্রতিক্রিয়া: . ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ দেশভাগ করে দিয়ে চলে যাওয়ার পর নতুন দুই দেশ ভারত এবং পাকিস্তানের মানুষদের দাঙ্গার মর্মস্পর্শী কাহিনি, নৃশংস হত্যাকান্ড, ধর্ষণ, লুটপাট ইত্যাদি বিষয় লেখক খুশবন্ত সিংহ- এর একটি ইতিহাস্ভিত্তিক উপন্যাস। উপন্যাসটিতে শিখ ও মুসলমান জাতির মধ্যে যুগ যুগ ধরে এক সাথে বসবাস করে আসার পরও সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতে একে অন্যের উপর ক্রদ্ধ হওয়া এবং ভালোবাসার চিত্রও তুলে এনেছেন। উপন্যাসটির দাঙ্গার কিছু বর্ণনা পড়লে তখনকার পরিস্থিতি সম্পর্কে একটা ধারণা অনুদাবন করা যায়। শিখ ও পাকিস্তান জাতীর মধ্যে দাঙ্গার বিবরণ ছিল এমন, “ একটি লোক তার বেরিয়ে আসা নাড়িভুঁড়ি ধরে রেখেছিল; তার চোখে প্রশ্ন, ‘ এদিকে দেখুন, আমি কি পেয়েছি!’ মহিলা ও শিশুরা এক কোনায় গাদাগাদি করে পড়ে ছিল। আতঙ্কে তাদের চোখ বিস্ফারিত, মুখ তখনো খোলা, যেন তাদের আর্তচিৎকার তখনই শব্দহীন হয়ে গেছে। তাদের অনেকের শরীরে একটি আঁচর পর্যন্ত ছিল না। কিছু দেহ জড়াজড়ি করে ছিল বগির শেষদিকে দেওয়াল ঘেঁষে, আতঙ্কের দৃষ্টিতে খোলা জানালার দিকে তাকিয়ে আছে, যে জানালা পথে ছুটে এসেছে গুলি, বর্শা ও ধারালো কোনো অস্ত্র। পায়খানাগুলো ভর্তি ছিল তরুণদের মৃতদেহে, যারা গায়ের জোর খাটিয়ে তুলনামূলক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চেয়েছিল। ” সুন্দর সিংহ- এর ঘটনা ছিল এরকম, “এক সেনাবাহিনি ট্রেনযোগে এসেছিল তার স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ। যে বগি নির্ধারিত ছিল ৪০ জন যাত্রীর বসা ও ১২ জন শোয়ার জন্য, তাতে ৫০০- এর বেশি নারী-পুরুষ উঠেছিল। বগির এক কোনায় ছোট্ট পায়খানা, সেখানে পানির কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সাথে তখন ছিল শুধু সূর্যতাপ ও চারপাশে ধু-ধু বালিরাশি এবং পানিশূন্য। পাশে অপেক্ষামান বর্শাধারী লোকজন। এর মধ্যে এক স্টেশনে ট্রেন আটকে রাখা হলো চারদিন। কাউকে ট্রেন থেকে নামতে দেওযা হয়নি। সুন্দর সিংহ- এর বাচ্চারা চিৎকার করে কাঁদছিল। অন্যরাও তাই করছিল। সুন্দর সিংহ তার প্রস্রাব পান করতে দিলো। প্রসাবও ক্রমে ফুরিয়ে গেল। এক পর্যায়ে সে তার রিভলবার বের করে সকলকে গুলি করল।”? ▪️ ঐতিহ্য প্রকাশনার বইয়ের প্রোডাকশন সম্পর্কে কিছু না বললেও বইটিতে বানানের দিক দিয়ে কিছু ভুল চোখে পড়ল। অনুবাদ সুখপাঠ্য ছিল। শৈশবে ভারতীয় মুভি ‘গাদ্দার’ দেখে ’৪৭ এর দাঙ্গা নিয়ে জানার আগ্রহ জন্মেছিল তখন হত্যাকান্ড, ট্রেনে মানুষের গাদাগাদি হয়ে দেশ ছাড়া ,শত্রুদের আক্রমন থেকে বাঁচতে আপ্রান চেষ্টা করা । সব মিলিয়ে বইটিতেও ট্রেনের কাহিনি থাকায় আমার মুভির কথাটা হঠাৎ স্মরণে এলো। দাঙ্গা নিয়ে আরও বই সাজেষ্ট করে যেতে পারেন। ▫️ছয় ফেব্রুয়ারি দু হাজার পঁচিশ।
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
ভাগ! শব্দটা খুবই কষ্টের। সেটা যদি হয় দেশভাগ, তাহলে সে কষ্টটা পরিনত হয় বাঁধভাঙা কষ্টে। সেক্ষেত্রে শুধু মাটিটাই ভাগ হয়না, ভাগ হয় হৃদয়। হাজার বছর ধরে তিলতিল করে গড়ে উঠা কৃষ্টি- সংস্কৃতি, প্রেম-ভালোবাসা কেমন করে যেন তর্জনীর ঠুনকো একটি টুকাতেই ভেঙে পরে তরতর করে। হাজার বছরের মেলবন্ধন হঠাৎ করেই যেন পরিনত হয় চিরশত্রুতায়। হাজার বছরের অসাম্প্রদায়িক চেতনা হঠাৎ করেই আর্তচিৎকারে বলে উঠে, তুমি হিন্দু! তুমি মুসলিম! তুমি শিখ! তুমি জৈন! হায়! এইকি ছিল তবে ভারতবর্ষের কপালে! এইকি ছিল তবে দুইশত বছরের সংগ্রামের পরিনাম! ৪৭এর গ্রীষ্মকালে যখন দেশভাগের ঘোষণা এলো তখন এককোটি মানুষ-মুসলিম, হিন্দু ও শিখরা লিপ্ত হলো সাম্প্রদায়িক যুদ্ধে। বর্ষা মৌসুম আসার আগেই নিহত হলো দশলাখ মানুষ। প্রায় এককোটি মানুষ তাদের জন্মস্থান ছেড়ে অচেনা নতুন জায়গায় গিয়ে জীবন শুরু করতে হয়েছিল, যা পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অভিবাসন হিসেবে চিহ্নিত। খুশবন্ত সিং এর ট্রেন টু পাকিস্তান উপন্যাসটি একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস। যে উপন্যাসের উপজীব্য ৪৭এর দেশ ভাগ। পাঞ্জাব সীমান্তের শিখ প্রধান গ্রাম মানো মাজরাতেও ভর করে ভাগের কালো ছায়া। গ্রামে শিখ ও মুসলিমদের মধ্যে দীর্ঘদিনের মেলবন্ধন হঠাৎ করেই নষ্ট হতে থাকে দেশভাগকে কেন্দ্র করে। পাকিস্তান থেকে ট্রেন ভর্তি হিন্দু ও শিখদের লাশ আসতে শুরু করে মানো মাজরা রেল স্টেশন হয়ে। তা দেখে আতংকিত হয় মানো মাজরা সাধারণ মানুষ। পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটরা দামাচাপা দিয়ে সেই লাশগুলোকে পুড়িয়ে ফেলে, পরিখা তৈরি করে মাটি চাপা দেয়। বানের জলে ভেসে আসে হাজার মানুষের লাশ। একটা সময় মুসলিমদেরও বাধ্য করা হয় পাকিস্তান চলে যেতে তাদের জন্মভূমি মানো মাজরা থেকে। এতসব বিভৎস রকমের ঘটনার মধ্যেও লেখন শিখ তরুণ জুগগত সিং ও মুসলিম তরুণী নূরানের প্রেমকে জায়গা দিয়েছেন সাম্প্রদায়িকতার উর্ধ্বে। হ্যাপি রিডিং...
Was this review helpful to you?
or
৪৭ এর দেশ-ভাগ-পরবর্তী সহিংসতার প্রেক্ষাপট নিয়ে লেখা। দেশ-ভাগের রোষানলে পড়ে হিন্দু-মুসলমান অনেকেই নিঃস্ব হয়ে যায়। হারাতে হয় চোখের সামনেই প্রিয়জনকে। কিন্তু এসব সহিংসতার ছোঁয়া পায়নি মনোমাজরা গ্রাম। যেখানে হিন্দু, মুসলমান, শিখ একসাথে বসবাস করে। জুগগা, এই গ্রামেরই এক ডাকাতের নাম। ভালবেসে ফেলে এক মুসলিম মেয়েকে। ভালবাসাই তাকে বদলে দেয়। কিন্তু সেসময় গ্রামে ভয়াবহ ডাকাতি হয় এবং খুনের শিকার হয় একজন। জেলা ম্যজিস্ট্রেটের আদেশে জুগগাকে খুন ও ডাকাতির অভিযোগে পুলিশ গ্রেফতার করে।
Was this review helpful to you?
or
"Purbo Poshchim by Sunil Gangopadhyay and "Train to Pakistan" by Khushwant Singh are 2 absolute pieces of art, both explained 2 significant migrations that took place in the Indian Subcontinent in form of brilliant storylines. Must read! On a side note, this translation was exceptionally well and spontaneous.
Was this review helpful to you?
or
উত্তাল সময়। সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে ভাগ হল পাকিস্তান আর ভারত। শুরু হল দাঙ্গা, রক্তের হোলি খেলা, কাস্তে কিংবা বাঁকানো ছোরার আঘাতে কচুকাটা হচ্ছে মুসলমান আর হিন্দুরা। এমনি উত্তাল সময়ে নিশ্চুপ নিস্তরঙ্গ পাঞ্জাবের একটি গ্রাম, নাম তার মানো-মাজরা, যেখানে মুসলমানের আজানের ধ্বনি উচ্চারিত হয়, গুরুদুয়ারার ভাই সন্ধ্যার পর সকলকে ধর্মের বাণী শোনান, অদুরে অবস্থিত একমাত্র ট্রেন স্টেশনে আগত ট্রেনের হুইসেল যাদের ঘড়ির কাঁটা, ঘুমোতে যায় ট্রেনের আওয়াজ শুনে, দুপুরের খাবার খায় ট্রেনের আওয়াজ শুনে, যেখানে দাঙ্গার ছোঁয়া লাগেনি একটুও। জুজ্ঞা, এ গ্রামেরি সন্তান, প্রেমে পড়েছে মুসলমান কন্যা নুরীর, জুজ্ঞা ডাকাত সর্দার, এ কথা সকলেরই জানা, কিন্তু নিজ গ্রানে ডাকাতি করেনা, নুরীর জন্য সে ভালো হয়েছে, এখন আর ডাকাতি করেনা, কিন্তু, এক রাতে গ্রামে ডাকাতি হল, ফেসে গেলো জুজ্ঞা, নেয়া হল জেলে, এদিকে গ্রামে আসলো এক আগন্তুক, নাম তার ইকবাল, কিন্তু ইকবাল খান? নাকি ইকবাল সিং? অদ্ভুত চরিত্র তার, উঠলো গুরুদুয়ারায়, এসেছে বিলেত থেকে, তাকেও সন্দেহ করে নেয়া হল হাজতে, এদিকে মানো-মাজরায় আসলেন ডেপুটি কমিশনার কাম ম্যাজিস্ট্রেট হুকু চাঁদ, তিনি চিন্তিতি, কারন কিছুদিন আগেই পাকিস্তান থেকে এক ট্রেন লাশ এসেছে মানো মাজরায়, সকলেই শিক, গ্রামে দানা বাঁধল সাম্প্রদায়িকতা, মুসলমানদের প্রতি বাড়তে থাকলো বিদ্বেষ, হুকুম চাঁদ মুসলমানদের রক্ষায় তাদের পাকিস্তান চলে যাবার ব্যবস্থা করলেন, কিন্তু, সে রাতেই মুসলমানদের ট্রেনে আক্রমণের জন্য প্রস্তুত একদল দুর্বৃত্ত, হুকুম চাঁদ নির্দেশ দিলেন জুজ্ঞা কে মুক্ত করে দিতে, সেই পারবে এই ট্রেনের মানুষগুলোকে বাঁচাতে, কারন? ট্রেনে আছে তার প্রেমিকা "নুরী", যার ঔরসে জুজ্ঞার সন্তান। পারবে কি জুজ্ঞা? ------------------------------------------- ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের উপর ভিত্তি করে লেখা এই বই। যদিও বা চরিত্রগুলো কাল্পনিক, কিন্তু প্রতিটি চরিত্র আপনার হৃদয়কে ছুঁয়ে যাবে, লেখক দেখাতে চেয়েছেন কিভাবে একই গ্রামে একসাথে সকল ধর্মের মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারেন, কিভাবে মুসলমানের বিদায়ে চোখের জলে চিবুক ভিজিয়েছে অন্য ধর্মের মানুষেরা, কারন ধর্মের চেয়ে আগে তারা তাদেরই প্রতিবেশী, তাদেরই আত্মীয়। জুজ্ঞা আর নুরীর প্রেমের মাধ্যমে দেখাতে চেয়েছেন প্রেমও একটি সম্প্রদায়কে, একজন ব্যক্তিকে কতটা প্রভাবিত করতে পারে। যত বিশেষণই দেইনা কেন, এই বইকে নিরুপন করা যাবেনা, এমন একটি বই যা শুধু অনুভব করা যায়, হৃদয় দিয়ে ছুঁয়ে দেখা যায়। অনুবাদ নিয়ে আলাদা করে কিছু বলতেই হয়। আনোয়ার হোসেইন মঞ্জুর এটি প্রথম অনুবাদ পড়লাম। একজন অনুবাদকও কতটা যত্নশীল, দক্ষ হতে পারেন সেটি উনার অনুবাদ না পড়লে হয়তো বুঝতাম না। অনুবাদে পেশাদারিত্ব এবং অভিজ্ঞতার পূর্ণ ছাপ রেখেছেন, অত্যন্ত সাবলীল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় করা এ অনুবাদটি একটি সুখপাঠ্য।
Was this review helpful to you?
or
‘ট্রেন টু পাকিস্থান’ খুশবন্ত সিং এর লেখা অসাধারন একটি বই । খুশবন্ত সিং ভারতের অন্যতম সেরা লেখক এবং সাংবাদিক । ১৯১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তিনি অবিভক্ত ভারতের পাঞ্চাবের হাদালিতে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির পর অঞ্চলটি পাকিস্তানের অধীনে চলে যায়। তিনি সংবাদপত্র যোজনা’র প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। এছাড়াও ভারতের ‘দ্য ন্যাশনাল হেরাল্ড’ ও ‘দ্য হিন্দুস্তান টাইমস’ও সম্পাদনা করেছেন। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত তিনি ভারতের লোকসভার সদস্য ছিলেন। তার লেখা জনপ্রিয় বইগুলোর মধ্যে অন্যতম ট্রেন টু পাকিস্তান, আই শ্যাল নট হিয়ার দ্য নাইটিঙ্গেল এবং দিল্লি। খুশবন্ত ৯৫ বছর বয়সে ‘দ্য সানসেট ক্লাব’ উপন্যাস লিখেন। ১৯৭৪ সালে খুশবন্ত ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় বেসামরিক পদক পদ্মভূষণ অর্জন করেন। কিন্তু অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সেনাবাহিনী র অভিযানের প্রতিবাদে ১৯৮৪ সালে তিনি পদভুষণ ফিরিয়ে দেন। ২০০৭ সালে তিনি দেশটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় বেসামরিক পদক পদ্মবিভূষণে সম্মানিত হন। বইটি অনুবাদ করেছেন আনোয়ার হোসেন মঞ্জু । বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে । বইটি প্রকাশিত হয় নালন্দা প্রকাশনী থেকে এবং এর প্রকাশক রেদওয়ানুর রহমান জুয়েল । ট্রেন টু পাকিস্থান বইটি লেখক খুশবন্ত সিং এর লেখা একটি কালজয়ী উপন্যাস । ধর্ম ও রাজনৈতিক মতপার্থক্যের কারনে একটি দেশ বিভাজনের ফলে হওয়া করুন ও ভয়াবহ কাহিনীগুলোকে নিয়ে উপন্যাসটি রচিত হয়েছে । উপন্যাসটির কাহিনীর পটভুমি মাঞ্জাবের মানো মাজরা গ্রাম । এই অসাধারন উপন্যাসটি হিন্দু ভারৎ ও মুসলমান পাকিস্থান ভাগ করার ফলাফল কত ভয়াবহ তা প্রকাশ করার জন্য যথেষ্ট । বইটির কাহিনী তে রয়েছে মুসলিম কিশোরী নুরান ও তার শিখ প্রেমিক জুগগত সিং । প্রেমিক কিভাবে তার নিজের প্রানের বিনিময়ে তার প্রেমিকা ও মুসলিম শরনার্থীদের বহনকারী ট্রেন কিভাবে পাকিস্থানে পাঠাতে সক্ষম হন তা রয়েছে । অসাধারন কাহিনী নিয়ে লেখা এ উপন্যাসটি আমাদের সকলকেই ভাবতে শেখাবে অনেক কিছু ।
Was this review helpful to you?
or
অনুবাদটা খুব আকর্ষণীয় মনে হয়নি। অনেক জায়গায় পড়তে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলছিলাম। কিছু অংশ অস্পষ্ট রয়ে গেছে।