User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
ANOTHER BRILLIANT WRITING OF AGATHA CRISTIE.. SHE WAS NOT LAG BEHIND FROM ANY WAYS... THIS BOOK WAS AWESOME.. AMAZING... HER WRITING METHOD COULD NOT COMPARE WITH OTHER... HER WRITING STYLE WAS FABULOUS... I HAVE COLLECTED HER MOST OF THE BOOKS... THE TRANSLATION OF THIS BOOK WAS VERY NICE... SAYEM SOLAYMAN IS ONE OF MY FAVOURITE WRITER IN MY LIFE... HIS TRANSLATING WORDS ARE ALSO GOOD... AFTER THINKING AND JUDGING THE BOOK FROM MANY WAYS I HAVE DECIDED TO GIVE IT FIVE STAR. THANK YOU SEBA PROKASHONI AND SAYEM SOLAYMAN.
Was this review helpful to you?
or
আগাছা ক্রিস্টির আরেকটি চমৎকার কাহিনী। সায়েম সোলায়মানের অনুবাদ ও যথেষ্ট ভালো লেগেছে।১৯৪০ সাল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইংল্যান্ড। ‘ফিফথ কলাম’ নামে দুর্ধর্ষ একটি নাৎসী গুপ্তচর সংস্হা ইংল্যান্ডে নিজেদের গোপন কার্যক্রম শুরু করেছে। গোপনে হাত করে নিয়েছে খোদ ইংল্যান্ড প্রশাসনেরই কতিপয় হোমড়া চোমড়াদের। এমন সময় ফিফথ কলামের দুজন আন্ডার কাভার এজেন্টের পরিচয় জেনে যায় ফারকুহার নামের এক বৃটিশ এজেন্ট। কিন্তু রাস্তায় হঠাত ট্রাক চাঁপা পড়ে দূর্ঘটনা কবলিত হলে ফারকুহার মৃত্যুর আগে মাত্র দু’টো শব্দ উচ্চারন করে যায়। “সং সুসি”। আর এই ‘সং সুসি’-কে ঘিরেই এগিয়ে চলে এই রহস্য কাহিনী।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_পাঠক_সমাগম_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগিতা মাসঃ জুলাই সপ্তাহঃ ৩য় পর্বঃ ১ বইয়ের নামঃ গুপ্তচর (N OR M?) লেখকঃ আগাথা ক্রিস্টি অনুবাদঃ সায়েম সোলায়মান প্রকাশনীঃ সেবা পৃষ্ঠাঃ ২৩৮ মূল্যঃ ৮৬ টাকা। কাহিনী সংক্ষেপেঃ সময়টা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের। শত্রু বাহিনীর ক্রমাগত আক্রমনে ইংল্যান্ডের বড় শহর গুলো আক্রান্ত। সবাই এদিক সেদিক পালিয়ে যাচ্ছে। এসবের মাঝেই ঘরের শত্রু বিভীষণ রূপে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে নাৎসি মদদপুস্ট সংগঠন 'ফিফ্থ্ কলাম'। যারা ইংল্যান্ডে থেকে বিভিন্ন খবর পাচার করছে জার্মানিতে। গোপন সংগঠনটি তাদের জাল বিস্তার করেছে উচ্চ স্তর অবধি। এখন তাদের চিহ্নিত করতে না পারলে ইংল্যান্ডের পরাজয় নিশ্চিত। এক ইন্টেলিজেন্স সদস্য ফিফ্থ্ কলামের অন্যতম দুইজনের খোঁজ পেয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তা জানানোর আগেই ট্রাকে পিষ্ট হয়ে মারা গেলো। ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টের দুই প্রাক্তন এজেন্ট টমি ও টাপেন্স দম্পতী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এই মন্দার বাজারে তাদের কোন কাজ নেই। টমি সারাদিন বিভিন্ন জায়গায় চাকরি খুঁজে বেড়ায়, টাপেন্স ঘরে বসে উলের সোয়েটার বানায়। টমির ওপর দায়িত্ব পড়লো ফিফ্থ্ কলামের সেই দুই মাথাকে খোঁজ করার। কিন্তু টাপেন্স বসে থাকবে? না, সেও জড়িয়ে পড়লো তদন্তে। গুপ্তচরবৃত্তির অনন্য এক জগতের গল্প জানতে বইটি শেষ অবধি পড়তে হবে। পাঠ-প্রতিক্রিয়াঃ রহস্য রাণী আগাথা ক্রিস্টির উপন্যাস 'N OR M?' এর রূপান্তরিত রূপ 'গুপ্তচর'। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এক ভয়াবহ সময়ের গল্প উঠে এসেছে। ক্রিস্টির অন্যান্য বইয়ের মতই এটাও রহস্যাবৃত। তবে যারা আগে কখনো ক্রিস্টির বই পড়েননি তাদের একটু বেগ পেতে হতে পারে। কারণ গল্প ধীর গতিতে এগিয়েছে। একটু কষ্ট করে শেষ অবধি যেতে পারলে আপনার জন্য দারুণ চমক অপেক্ষা করছে। অনুবাদের মান বেশ ভালো। দক্ষ অনুবাদক হিসেবে সায়েম সোলায়মানের বেশ নামডাক আছে। এই বইটাও ভালো অনুবাদ করেছেন। তবে আরেকটু ফিনিশিং দিলে ভালো হতো, তার করা অন্যান্য অনুবাদের তুলনায় এটা একটু পিছিয়ে থাকবে। আশাকরি পরবর্তীতে টুকটাক ভুলত্রুটি শুধরে নিবেন। ব্যক্তিগত রেটিং ৪/৫ বেখায়ালি হিমু
Was this review helpful to you?
or
সায়েম সোলায়মানের অনুবাদ নিঃসন্দেহে দারুণ হয়। গোয়েন্দা কাহিনীর ব্যাপারে এলার্জি আছে আমার। কিন্তু এই বইটা খুব ভাল লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
‘গুপ্তচর’ বইটি আগাথা ক্রিস্টির লেখা অন্যতম সেরা একটি রহস্য গল্প । আগাথা ক্রিস্টি কে বলা হয় স্যার আর্থার কোনান ডয়েল এর পর আধুনিক রহস্য সাহিত্যের সব চাইতে জনপ্রিয় লেখিকা । তার পুরা নাম আগাথা মেরি ক্লেরিয়া ক্রিস্টি , সংক্ষেপে আগাথা ক্রিস্টি । কাহিনী বিন্যাস , চরিত্র চিত্রন , আঙ্গিকের নীপুনতা ও জটিল রহস্য সমাধানের জন্য তিনি দ্য কুইন অফ ক্রাইম বা রহস্য সম্রাজ্ঞী উপাধিতে ভুষিত হন । তার সৃষ্ট চরিত্র বেলজিয়াম এর গোয়েন্দা এরকুল পোয়ারো , সে শার্লোক হোমস এর মত জনপ্রিয় । তিনি পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম সেরা লেখিকা এবং তার লেখা বই এই পর্যন্ত ৫৬ টি ভাষায় অনুদিত হয়ে প্রকাশিত হয়েছে । তার লেখা প্রায় চারশটি বই প্রায় দুই বিলিয়ন কপি এই পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে । গুপ্তচর বইটি বাংলাতে অনুবার করেছেন সায়েম সোলায়মান । বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালে । বইটি প্রকাশিত হয় সেবা প্রকাশনী থেকে এবং এর প্রকাশক কাজী আনোয়ার হোসেন । প্রচ্ছদ করেছেন রনবীর আহমেদ বিপ্লব । বইয়ের কাহিনীর পটভুমি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় । ইংল্যান্ড জুড়ে নিজেদের জাল বসিয়েছে নাৎসি মদদপুষ্ট দুর্ধর্ষ সিক্রেট সার্ভিস ফিফিত কলাম । একজন লোক সংগঠনের দুই মাথার খোজ পেয়ে গিয়েছিল , তার ফলাফলে তার উপর দিয়ে চলে যায় একটি ট্রাক । ট্রাক চাপা খেয়ে মারা যাওয়ার সময়ে সে শুধুমাত্র দুইটি শব্দ উচ্চারন করেছিল সে ,সং সুসি । এই ব্যাপারে মনের মত কাজ পেয়ে গেল ইন্টিলিজেন্স এর দুই প্রাক্তন এজেন্ট টমি আর ওর স্ত্রী টাপেন্স । এর পরে শুরু হয় তাদের ভয়ঙ্কর মিশন । তারা নিজেরা ধারনাও করতে পারেনি কত বড় ফাঁদে তারা পা দিয়ে ফেলেছে । কি হবে এখন তাদের ভাগ্যে ? জানতে হলে পড়তে হবে অসাধারন এ থ্রিলার বইটি ।
Was this review helpful to you?
or
সাল উনিশ শ' চল্লিশ। বসন্ত চলছে। আর চলছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এরমধ্যেই ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টের দুই প্রাক্তন সদস্য দম্পতি টমি ও টাপেন্স বেরেসফোর্ড আশাহত হয়ে আছে। প্রিয় ইংল্যান্ডের এই দুর্দিনে কিনা তাদের মত এত দক্ষ এজেন্টকে ঘরে বেকার বসে থাকতে হচ্ছে। তবে বেশিক্ষণ মন খারাপ থাকল না তাদের। ডিপার্টমেন্টের সাবেক প্রধান লর্ড ইস্টহ্যাম্পটনের সূত্রে যেচে এসে কাজ দিলেন মিস্টার গ্র্যান্ট। নাৎসি মদদপুষ্ট দুর্ধর্ষ সিক্রেট সার্ভিস 'ফিফ্থ্ কলাম' জাল বিছিয়ে আছে পুরো ইংল্যান্ড জুড়ে। ধারনা করা হচ্ছে তাদের প্রধান দুই ব্যক্তিকে এন আর এম বলে ডাকা হয়। সংগঠনের এই দুই টপ এজেন্টের খোঁজ পেয়ে গিয়েছিল তাদের এক এজেন্ট। একটা ট্রাক তাকে চাপা দিয়ে চলে গেল। মরার আগে শুধু দুটো শব্দ উচ্চারণ করতে পারল সে: সং সুসি। আর পকেটে ছিল লিয়াহ্যাম্পটনের টিকেট। আর সেখানে একটা বোর্ডিং হাউস আছে সন সুসি নামে। টমি বেরেসফোর্ডকে তাই ছদ্মবেশে লিয়াহ্যাম্পটনের সেই বোর্ডিং হাউসে যেতে হবে। আর গোপন তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করতে হবে। কাজটা এতই গুরুত্বপূর্ণ যে তার স্ত্রী সন্তানকেও কিছু জানাতে পারবে না টমি। রাজি হয়ে গন্তব্যে রওনা দিল সে। নির্দিষ্ট দিনে ট্রেনে চেপে টমি হাজির হল লিয়াহ্যাম্পটনে। সন সুসির স্বত্বাধীকারিনী মিসেস পেরেন্নার সাথে তার অফিসে দেখা করল। মিসেস পেরেন্না একে একে সব বোর্ডারদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন মিস্টার মিডোস তথা আমাদের টমি বেরেসফোর্ডের সাথে। কুতকুতে চোখ আর নাকের নিচে গোঁফের রেখাওলায়া বিশালদেহী মহিলা মিসেস ও'রুর্ক। সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা মেজর ব্লেচলি। সাদা চুল আর নীল চোখের যুবক মিস্টার কার্ল ভন ডেইনিম। বয়স্কা মহিলা মিস মিন্টন। আর সর্বশেষ মহিলার দিকে তাকিয়ে আতকে উঠল টমি। হে ঈশ্বর! এযে টাপেন্স! স্ত্রীর দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল টমি। ডিনারের সময় দেখা মিলল বাকি তিন অতিথির। বয়স্ক দম্পতি মিস্টার ও মিসেস কেইলি। অন্যজন অল্পবয়সী মিসেস স্প্রট, দু'বছরের মেয়ে বেটিকে নিয়ে আছে সে। আর আছে মিসেস পেরেন্নার মেয়ে শিলা। শুরু হল অনুসন্ধান। কিন্তু কোথাও কোনও ক্লু নেই। অথচ অপহরণ থেকে শুরু করে প্রকাশ্য খুন সব ঘটে গেল লিয়াহ্যাম্পটনে। টমি-টাপেন্স ভুলে গিয়েছিল গুপ্তচরবৃত্তিতে সন্দেহ করতে হয় সবাইকেই। তাই টের পেল না, কোন্ ফাঁকে পা দিয়ে ফেলেছে শত্রুপক্ষের নিশ্ছিদ্র ফাঁদে। কি করে উদ্ধার পাবে তারা? নাকি দেশের এই দূর্দিনে তারাও পড়বে চূড়ান্ত বিপদে? আগাথা ক্রিস্টি আমার সবসময়কার প্রিয় লেখিকা। তাই উনার কোন অনুবাদ আমি সহজে মিস করতে চাই না। আর যেহেতু অরিজিনাল ইংরেজি ভার্সন পড়ার ধৈর্য নাই তাই অনুবাদই ভরসা। এই গল্পটা শুরুতে তত আকর্ষণীয় মনে না হলেও কয়েকপাতা পড়েই সুপার গ্লুয়ের মত আটকে গেছিলাম। অনেকদিন পর হলিডে ছাড়া একবসায় একটা বই শেষ করলাম। একদম শেষে চমকে গেছি। শেষটা এমন হবে বুঝতেই পারিনি। মাঝে অনেকক্ষণ গল্পটা লাইনেই ছিল। হঠাৎ কখন যে আমি লাইনচ্যুত হয়ে গেছি বুঝতেই পারিনি। থ্রিলার আর এসপিওনাজ যারা ভালোবাসেন তাদের জন্য আদর্শ এই বইটা। আর সেবার ভক্তদের তো আর কথাই নাই।।। হ্যাপি রিডিং।।।
Was this review helpful to you?
or
কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে হবে! মানে গুপ্তচর দিয়েই আরেক গুপ্তচর ধরতে হবে । বুঝতে পারছেন না? দাঁড়ান একটু খুলেই বলি । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে । চারিদিকে রাজনৈতিক অস্থিরতা । নিরাপত্তার জন্য অনেকেই লন্ডন ছেড়ে অন্য কোথাও পারি জমাচ্ছেন । ইংল্যান্ডে একটা গোপন সংগঠন মাথাচারা দিয়ে উঠেছে । “ফিফথ কলাম” নামে এই গোপন সংগঠনটি অনেকটা আমাদের দেশের রাজাকার বাহিনীর মত । তবে তারা কাজ করে গোপনে । এখন পর্যন্ত তাদের কেউ চিহ্নিত করতে পারেনি । ইংল্যান্ডে থেকেই ইংল্যান্ডের গোপন খবর পাচার করছে হিটলারের কাছে । ইংল্যান্ডের বড় বড় সরকারি প্রতিষ্ঠান এমনকি সিক্রেট সার্ভিসেও ঢুকে গেছে ফিফথ কলাম । এমতাবস্থায় ওদেরকে চিহ্নিত করতে না পারলে যুদ্ধে গো হারা হারবে ইংল্যান্ড । ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টের এক সিক্রেট এজেন্ট ফিফথ কলামের বড় দুই মাথার খোঁজ পেয়ে গিয়েছিলেন । কিন্তু খোঁজ দেয়ার আগেই একটা ট্রাক চাপা দিয়ে গেল তাকে । মরার আগে শুধু বলে যেতে পেরেছিলেন “এন অর এম, সং সুসি” । টমি এবং টাপেন্স দম্পতি দুজনেই প্রাক্তন ইন্টেলিজেন্স এজেন্ট । দুজনে একসাথে অনেক কাজ করেছেন আগে । কিন্তু এই মুহূর্তে দুজনেই বেকার । যুদ্ধের বাজারে দিনকাল খুব খারাপ যাচ্ছে ওদের । টমি সারাদিন চাকরির খোঁজে শুকতলা ক্ষয় করছেন, আর টাপেন্স ঘরে বসে বসে উলের হেলমেট বুনছে । এই সময় একদিন টমির ডাক পড়ল আবার ইন্টেলিজেন্সে । খুঁজে বের করতে হবে ‘এন’ এবং ‘এম’ কে । এবং এই কাজে স্ত্রীকে সাথে নেয়া যাবেনা । অন্য এক কাজের কথা বলে টমি রওনা হল লিয়্যাহ্যাম্পটনে । কিন্তু টাপেন্স নিশ্চয় এতটা বোকা নয়? তারপর? আমিই বলে দিব সব? কষ্ট করে বইটা পড়ুন না । যারা আগাথা ক্রিস্টি পড়ে অভ্যস্ত তাদের জন্য চিন্তা নেই, কোনো সাজেশনও নেই । তবে যারা আগাথা আগে পড়েননি, তাদের জন্য কিছু সাজেশন আছে । আগাথা ক্রিস্টি মানেই অল্প আঁচে বেশিক্ষণ রান্না করা কোনো খাবার । যদি মনে করেন কাহিনী এগিয়ে যাবে দুর্দান্ত গতিতে, তাহলে বিরক্তির কারণে পড়তেই পারবেন না । আর আগে থেকেই যদি ধরে নেন, আস্তে ধীরে এগোতে থাকি দেখি কি হয়, তাহলে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে বড় ধরণের চমক । একটা না, একের পর এক । সুতরাং ধৈর্য্য ধরে নেমে পড়ুন গুপ্তচরবৃত্তিতে । এই পেশায় অধৈর্য্য হওয়া মানেই মৃত্যু । সুতরাং সাবধান । যারা নিয়মিত সেবা প্রকাশনীর বই পড়েন তাদের কাছে সায়েম ভাইকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছু নেই । আর আমি তো ক্লাস টু থেকেই সেবা পড়ছি :D ক্লিওপেট্রা সহ হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের অনেক বইই অনুবাদ করেছেন সায়েম সোলায়মান ভাই । আমি উনার লেখার সাথে অনেক আগে থেকেই পরিচিত বলে এই বইটিও আমাকে যতটুকু দরকার ঠিক ততটুকুই মজা দিতে পেরেছে । তবে কিছু জায়গায় কয়েকটা লাইন একটু খটকা জাগিয়েছে মনে । মনে হচ্ছিল আগের বইগুলোর মত অতোটা যত্ম নিয়ে হয়তো উনি করতে পারেননি । তাছাড়া মাথায় বইমেলার চাপ থাকলে এরকম হওয়াটাই স্বাভাবিক । সায়েম ভাইকে অনুরোধ করব এই ব্যাপারগুলো আরেকটু যত্মসহকারে বিবেচনা করতে । নেমে পড়ুন গুপ্তচরবৃত্তিতে । আবারও বলছি, অধৈর্য্য হবেন না । এই পেশায় অধৈর্য্য হওয়া মানেই মৃত্যু । সাধু সাবধান ।