User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Joty Kaiser

      19 Dec 2024 07:28 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সুন্দর তবে প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ।

      By Tabassum Binta Anis Reon

      11 Oct 2024 08:24 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      "পেন্সিলে আঁকা পরী" হুমায়ূন আহমেদের একটি চিত্তাকর্ষক গল্পগ্রন্থ, যা ছোট গল্পের মাধ্যমে প্রেম, মানব সম্পর্ক, এবং জীবনের মৌলিক অনুভূতিগুলোর পরিচয় দেয়। লেখক তার স্বকীয় কাব্যিক ভাষা ও রসবোধের মিশ্রণে পাঠকদের জন্য একটি অতিপ্রাকৃত ও মনোরম জগৎ তৈরি করেছেন। এই বইটির গল্পগুলোতে হুমায়ূন আহমেদ পরিচিতি পেয়েছেন তার গভীর মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির জন্য। তিনি পেন্সিলে আঁকা পরীর মতো কল্পনার রঙিন দুনিয়াকে সত্যের সাথে মিলিয়ে দিতে চেষ্টা করেছেন। লেখক প্রতিটি চরিত্রের মধ্যে জীবনের বিভিন্ন দিককে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন, যা পাঠকদের ভাবনায় নতুন মাত্রা যোগ করে। হুমায়ূন আহমেদের লেখনীর ভাষা অত্যন্ত সহজ, তবুও হৃদয়ের গভীরে প্রবেশ করে। তার গল্পগুলোতে হাস্যরস, আবেগ এবং জীবনের বাস্তবতা একত্রিত হয়ে একটি অনন্য আবহ তৈরি করে। তিনি পাঠকদের জন্য একটি মায়াবী পরিবেশ তৈরি করেছেন, যেখানে প্রতিটি পাতা এক নতুন অভিজ্ঞতা দেয়। "পেন্সিলে আঁকা পরী" কেবল একটি গল্পের সংকলন নয়, বরং এটি পাঠকদের কল্পনাকে উদ্দীপিত করে এবং তাদের মধ্যে একটি আবেগের ঢেউ তৈরি করে। যারা হুমায়ূন আহমেদের লেখায় আগ্রহী, তাদের জন্য এই বইটি একটি অপরিহার্য পাঠ্য। এটি বাংলা সাহিত্যের একটি অসাধারণ সংযোজন, যা পাঠকদের হৃদয়ে চিরস্থায়ী ছাপ ফেলে।

      By Nupur Khan

      16 Sep 2024 12:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অনেক সুন্দর একটি বই। এক কথায় অসাধারণ। নারী জীবনের অনেক কিছু এবং সমাজের বাস্তবিক রুপ প্রকাশ পেয়েছে।

    • Was this review helpful to you?

      or

      ৪.২৫/৫ মধ্যবিত্ত জীবনের গল্প হুমায়ূন আহমেদ অনেক ভাবে, অনেক উপন্যাসেই তুলে ধরেছেন। এ গল্পটা মিতুর, অথবা রেশমার, অথবা টেপীর। একই ব্যক্তি, তবে ভিন্ন তিন নাম। ভিন্ন নামের পেছনে আছে মিতুর ভিন্ন তিনটি জীবন। তিনটি জীবনই কষ্টের, দুঃখের, টানাপোড়নের।

      By Md. Hafijul Islam

      25 Sep 2021 06:21 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      পেন্সিলে আঁকা পরী উপন্যাসটি পড়ে অনেক ভালো লেগেছে

      By Nasim Hossain Antor

      26 Feb 2020 11:06 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারন একটা বই

      By Abdullah Sakib

      06 Jan 2020 11:12 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসম্ভব সুন্দর একটা বাস্তব কাহিনী। শুরুটা ভালো,তবে শেষটা অপ্রত্যাশিত।।

      By Abu Huraira

      07 Feb 2023 12:52 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      খুবই সুন্দর একটি গল্প তবে এই গল্পের সৌন্দর্যতা অনুধাবন করতে আপনাকে অবশ্যই সুন্দর মনের অধিকারী হতে হবে

      By Rahman Ferdinand

      31 Jul 2017 12:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা RF-07-053 "পেন্সিলে আঁকা পরী" __'হুমায়ূন আহমেদ' মবিন হো-হো করে হাসছে। তার সারা শরীরে আনন্দ ঝলমল করছে। মিতুর চোখ ভিজে উঠছে। কেন ভিজে উঠছে সে নিজেও জানে না। মবিনকে এই চোখের পানি দেখতে দেয়া যাবে না। তাকে মুখ ঘুরিয়ে বসতে হবে। এই ঘরের কোনো জানালা নেই, জানালা থাকলে জানালার পাশে গিয়ে দাঁড়ানো যেত। ভেজা চোখ নিয়ে আকাশ দেখতে ভালো লাগে। মবিন হাসছে। মিতু মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে আছে। এভাবে দীর্ঘ সময় কারো দিকে তাকিয়ে থাকতে নেই–এতে যার দিকে তাকিয়ে থাকা হয় তার অমঙ্গল হয়। নজর লেগে যায়। মিতু চোখের দৃষ্টি সরিয়ে নিয়ে বলল, আমি তোমার জন্যে উপহার এনেছি। মবিন বিস্মিত হয়ে বলল, আজ তোমার কী হয়েছে বল তো? কিছু হয় নি। হবার মধ্যে যা হয়েছে তা হলো তোমার দেয়া শাড়িটা পরেছি। বেগুনি রং আমার অসহ্য কিন্তু শাড়িটা পরার পর নিজেকে এত সুন্দর লাগছে কেন কে জানে। আয়নায় নিজেকে দেখে চমকে উঠেছি। তোমার কাছে কি আমাকে সুন্দর লাগছে না? লাগছে। সত্যি লাগছে, না আমাকে খুশি করার জন্যে বলছ? সত্যি লাগছে। তাহলে তোমার আজ ভয়ঙ্কর বিপদ। তার মানে? আমি আজ কোথাও যাব না। সারারাত গল্প করব। যদি ঘুম পায় তোমার এই খাটে তোমার পাশে শুয়ে থাকব। তোমার কি একটাই বালিশ? মবিন তাকিয়ে আছে। তার চোখে পলক পড়ছে না। মিতু বলল, এভাবে তাকিয়ে থাকবে না। আমি মন ঠিক করে এসেছি। হ্যা এই গল্পটা মিতুর.. নাহ, গল্পটা রেশমার,,, না না গল্পটা আসলে টেপির... উহু! তিনজন তো একই, তবে ভেঙ্গে ভেঙ্গে বলার কি প্রয়োজন! তিনজন একই!!! তিনটা সত্তা একই হয় কি করে??? কিংবা গল্পটা মোবারক সাহেবের। কোটিপতির উপরে যদি কোন পতি থাকে, তিনি তাই। জীবনের আগ্রহ তিনি হারিয়ে ফেলেছেন। তিনি ভাবেন- "মানুষ রোবট কীভাবে হয়? চট করে হয় না–খুব ধীরে ধীরে হয়। কাজেই এই প্রক্রিয়া বোঝা যায় না–এক ভোরবেলা ঘুম থেকে জেগে দেখে সে রোবট হয়ে গেছে। তখন সে আতংকে অস্থির হয়ে যায়। তিনি নিজে কি এখন আতংকে অস্থির হয়েছেন? হ্যাঁ হয়েছেন। সারাক্ষণ তাঁর একা এক লাগে এবং মানুষের সঙ্গও অসহ্য বোধ হয়। এই অসহ্য বোধ হওয়া ব্যাধি বাড়ছে। ক্রমেই বাড়ছে। এর মধ্যে দু’বার তাঁর মনে হয়েছে বেঁচে থাকার তেমন কোনো অর্থ নেই। সাধারণভাবে মনে হয় নি, তীব্ৰভাবেই মনে হয়েছে।" সবপ্রাপ্তির এই জীবনে তিনি বিস্মিত হবার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন। তাই বিস্ময় দেখবার জন্যই তিনি কিছু কাজ করেন। আর এমনি এক কাজ করতে গিয়ে তিনি পরিচিত হলেন অন্য জীবনের। কেমন করতে পেরেছিলেন তিনি সেই জীবনটা....? পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ ভালবাসা খুব অদ্ভুত তাই না? যেমন অদ্ভুত জীবন! কোথাও এর প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে গেছে, কোথাও খুব ভীষণ ভাবে প্রয়োজন!! সমাজের সবচে অস্পৃশ্য যে চরিত্র, সেও হয়তো স্বপ্ন দেখে দুচোখ ভরে, সেও হয়তো কাউকে ভালবাসে সবটা উজাড় করে!!! এমনি এক উপাখ্যান আঁকা হয়েছে 'পেন্সিলে আঁকা পরী'তে। শেষ পৃষ্ঠায় গিয়ে আমার খুব কাঁদতে ইচ্ছে হচ্ছিল। মিতুকে যখন বউ বউ লাগছিল, আধারে মিশে যাচ্ছিল অপরূপ রূপবতী এক নারী... আমারি তাকে খুব ফেরাতে ইচ্ছে হচ্ছিল। ভালবাসারা এভাবেই ফিরে ফিরে আসুক....

      By অবনী সিমরান

      04 Feb 2017 05:32 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা br  বই: পেন্সিলে আঁকা পরী। br লেখক :হুমায়ূন আহমেদ।br  পেন্সিলে আঁকা পরী উপন্যাস এর কেন্দীয় চরিত্র দুটি। প্রথম চরিত্রটি হলেন মোবারক সাহেব, জাহাজের ব্যবসায়ী। টেক্সটাইল মিল আছে - মোবারক টেক্সটাইল। কোটিপতিরর উপরে যদি কিছু থাকে তাহলে তিনি সেই পতি।অটেল ধনসম্পদ থাকাসত্বে ও একটা জিনিসের বড়ই অভাব তার, জিনিসটা হল সুখ। মোবারক সাহেবকে যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি পীড়া দেয় সেটা হল তার বিস্মিত হবার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।তিনি বিস্মিত হবার জন্য আর কিছটা আনন্দের জন্যে কিছু নিম্নস্তরের কাজ করে থাকেন। তার জীবনের বৈচিত্র্য এর জন্য টাপীর মতো মেয়েদের তিনি মাঝে মাঝে নিয়ে আসেন। টেপী,, উপন্যাস এর দ্বিতীয় কেন্দীয় চরিত্র, সে উপন্যাস এ তিনটি চরিত্র এ আছে, প্রথমে সে টেপী যার কাজ মোবারক সাহেবদের মতো ধনীব্যক্তির রাতের সঙ্গী হওয়া, দ্বিতীয় সে রেশমা যে ফিল্মের এক্সট্রা হিসাবে কাজ করে।আর সব শেষ সে মিতু যে ছোট বোন ও মা কে নিয়ে ভাড়া বাসয় থাকে।বহু কষ্টে তাদের সংসার চলছে। জীবনের জটিল মারপ্যাঁচ, ভয়ানহ বাস্তবতা, সংসার টানার ঘানি এইসব এক সময়ের মিতুকে কিভাবে রেশমা আর টেপীতে রুপান্তরিত করে তারই এক রুপচিত্র হলো

      By Md shahidul islam nahid

      30 Nov 2016 05:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      জীবনের নির্মম বাস্তবতা আর চারপাশের সমাজ নামের বিষাক্ত স্বত্তার নিঃশ্বাসের মাঝেও কিছু মানুষ তাঁর স্বপ্নকে আগলে রাখে। বেঁচে থাকার তাগিদে ধরতে হয় ভিন্ন ভিন্ন রূপ । বেঁচে থাকার জন্য কখনো লালসার থাবার নিচে হতো হয় বেশ্যা, কখনো নিজের চোখে নিজেকে হারিয়ে হতো হয় আধার আমাবস্যা। কখনো টেপী হতে হয়, কখনো রেশমা হতে হয় আবার কখনো নিজের আপন পৃথিবীতে মিতু হয়ে ফিরে আসতে হয়। তবুও বাঁচতে ইচ্ছে করে, ভালোবাসা পেতে ইচ্ছা করে। মানুষ তো। জীবন যতই নির্মম হোক তবুক মানুষকে তাঁর আবেগ, স্বপ্নগুলো পশু হতে দেয় না। মানুষ করে রাখে। আর সেই সংগ্রামের আকাশে কোন একদিন সৌভাগ্যের চাঁদ ঝিমমিক করে। আর এই ব হুরূপী বেঁচে থাকার গল্পটা বেশ নিপুণভাবে উপস্থাপন করেছে লেখক। খামখেয়ালী চিন্তা আর বাস্তবতার প্রহারের এক অদ্ভুত যুগলবন্দী করেছেন লেখক বইটিতে আর লেখকের আর পাঁচটি হতে লেখাটিকে আলাদা করেছে

      By Sawon Ahmed

      16 Jul 2016 10:20 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এই কাহীনি স্বপ্ন দেখা এবং স্বপ্ন পূরনের। খারাপ লাইনের মেয়েদের নাম থাকে কয়েক টা। যেমন তার নাম টেপি,রেশমা,মিতু আরোও বা অনেক কিছু। মিতু জন্ম নিয়েছে অনেক নিচু মানের ফ্যামিলি তে।তাই ঠিক ভাবে সংসার চালাতে কাজের ফাঁকেফাঁকে তাকে ওই সব কাজও করতে হয়।তবুও সে একটা ছোট সংসার এর স্বপ্ন দেখে। আর সেই স্বপ্নে থাকে মবিন ভাই।কিন্তু তার মতো মেয়েদের কি এই সব মানায়।এদের এই সমস্ত স্বপ্ন দেখা পাপ। জীবনের প্রতিটা পদক্ষেপ তাদের বুঝিয়ে দেয় তারা বাজে মেয়ে। হয়ত মানায় না।কিন্তু মোবারক সাহেব সেটাকে মানিয়ে দেয়।সেই সময় মিতু দুরে সরে যেতে চাইলেও মবিন ভাইয়ের কি উচিত তাকে হারিয়ে ফেলা।নাকি কাছে টেনে নেয়া। কোনো লেখক যে একটা সাধারণ জিবন কে এমন অসাধারণ ভাবে ফুটায় তুলতে পারে তা এই উপন্যাস না পরলে বোঝা যাবে না।।।।নিষিদ্ধ চরিত্র নিয়ে অনেক কাহিনী পড়েছি কিন্তু হুমায়ন আহমেদ স্যার এর এই বই না পড়লে অন্য রকম অনুভূতি তৈরি হত না।

      By Soma Rahman

      15 May 2016 07:50 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সব মেয়েদের হয়ত একটা নাম থাকে। কিন্তু ওই লাইনের মেয়েদের নাম থাকে কয়েক টা। যেমন তার নাম টেপি,রেশমা,মিতু।মিতু জন্ম নিয়েছে অনেক নিচু মানের ফ্যামিলি তে।তাই ঠিক ভাবে সংসার চালাতে কাজের ফাঁকেফাঁকে তাকে ওই সব কাজও করতে হয়।তবুও সে একটা ছোট সংসার এর স্বপ্ন দেখে। আর সেই স্বপ্নে থাকে মবিন ভাই।কিন্তু তার মতো মেয়েদের কি এই সব মানায়।হয়ত মানায় না।কিন্তু মোবারক সাহেব সেটাকে মানিয়ে দেয়।সেই সময় মিতু দুরে সরে যেতে চাইলেও মবিন ভাইয়ের কি উচিত তাকে হারিয়ে ফেলা।নাকি কাছে টেনে নেয়া।কোনো লেখক যে একটা সাধারণ জীবন কে এমন অসাধারণ ভাবে ফুটায় তুলতে পারে তা এই উপন্যাস না পরলে বোঝা যাবে না।।।।হুমায়ুন স্যারের এই বইটাই আমার কাছে সেরা মনে হইল।।।

      By AR Symon Chowdhury

      16 Sep 2015 02:31 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অদ্ভূত মনে হবে প্রথমে এই রকম বই যদি প্রথম বারের মত পড়েন তাহলে বেশ ঘুলাটে মনে হবে ৷ এই বইটাতে তিনটা চরিত্র বেশ ভাল ভাবে ফুঠে উটেছে ট্যাপি নামের মেয়েটি কে নিয়ে আবার তিনটা চরিত্র ট্যাপি, হ্যাপি প্যাপি, বেশ পেচালো মনে হলেও পড়া শুরু করলে ভালই লাগবে ৷ শেষ পৃষ্টাই খুব খারাপ লাগতে পারে ৷ অসমাপ্ত বলা যায় ৷

      By Ahsan ANik

      26 Jan 2020 03:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      “পেন্সীলে আঁকা পরী” যে গল্পের নাম এত সুন্দর না জানি গল্পটা কতটা সুন্দর হবে!! হ্যাঁ ঠিক তাই, এককথায় অসাধারন!! মিতু গল্পের মুল চরিত্র, সংসারের অভাব টাকার জন্য এফডিসিতে জুনিয়র আর্টিস্টের কাজ করে, এছাড়াও আকেটা পেশা তার আছে যার কথা কেউ জানে না! মোবারক সাহেব মধ্যবয়স্ক উচ্চবিত্ত ধনী ব্যক্তি, মিতুর বিশেষ পেশার কারনে মোবারক সাহেবের সঙ্গে তার পরিচয়!! মিতুর সভাবসুলভ আচরনে তিনি বিস্মীত ও অভীভূত হন, ধনী ব্যক্তিদের নানা শখ আর খামখেয়ালী থাকে, মোবারক সাহেব তার ব্যতিক্রম নন! শক বা খামখেয়ালী থেকে টেপি(মিতু) কে নিয়ে বড় বাজেটের ছবি বানানোর চিন্তা ভাবনা করেন!! বইপ্রেমীদের জন্য গল্পের শেষটায় আছে চমকপ্রদ ঘটনা! যা মনটা ভালো করে দেয়!!♥️

      By Tanzila

      01 Jun 2014 10:59 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      পেনসিলে আঁকা পরী' উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দুইটি।উপন্যাসে এর প্রথমেই আছে সেটি হল মোবারক সাহেব। অর্ধ বয়স্ক এই বিশাল ধনী মানুষটির সব আছে।অর্থ ,ক্ষমতা ,প্রতিপত্তি সব। শুধু মণ নেই। মনে সুখ শান্তি স্তিরতা কিছু নেই।তাই মানসিকভাবে লোকটা মরে গেছে। তার মণ কিছুই নেই।সে সবসময়ই আত্মহত্যার কথা ভাবে।নিজের মণ কে ঠিক রাখার জন্যে বিভিন্ন ধরনের কাজ ক্রে।তাও তার জীবনের কোনো মানে সে খুজে পায়না। স্ত্রীর সাথে তার সম্পর্ক নেই ব্ললেই হয়। তার সেই মৃত মনকে আবারো বাঁচিয়ে তুলতে বিভিন্ন বিচিত্র কাজে তিনই তার অগণিত অর্থকে জড়ান । ব্যক্তিগত জীবনে ভীষণ অসুখি কিন্তু সুখি মানুষের অভিনয় করতে থাকা এই মানুষটির সাথে একদিন রাতে তার বিছানায় থাকে স্ত্রিরত প্রস্তিতিউত টেপীর। টেপী নামক মেয়েটির আচার আচরণে অভিভূত মোবারক সাহেব এর কিছু সময়ের জন্যে হলেও মন টাকে বেচে অঠে।তাই কৌতূহল হ্ন টেপি সম্পর্কে। খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারেন টেপী নামের মেয়েটির আছে আরও দুইটি চরিত্র। একটা সময় এই মেয়েটির সাথে জড়িয়ে পড়েন মোবারক সাহেব। শুধুমাত্র মেয়েটিকে জীবনে প্রতিষ্ঠিত করে তুলবেন বলে তিনি ছবি প্রযোজনায় নামলেন।বিশাল অঙ্কের টাকা খরচ করলেন। এরপর একদিন মেয়েটাকে বললেন সে যা চাবে তার কাছে, তা-ই সে পাবে। কিন্তু টেপী বা রেশমা বা মিতু নামের মেয়েটা কি চাবে তার কাছে? তার চাওয়ার কি আছে জ/ইবনের কাছে নিজের জন্যে ...আর টেপি মানে মিতু মানে রেশমা যে কখনো সে পরিবারের বড় মেয়ে মিতু, বাবা মারা যাবার পর এবং বড় ভাই জেলবন্দি হবার পর থেকে যে অতি কষ্টের সাথে তাদের সংসার চালানোর কঠিন দায়িত্ব একা একাই পালন করে চলেছে। কখনো আবার মেয়েটির পরিচয় রেশমা, যে এফডিসির ছবির অতি সামান্য একজন এক্সট্রা। সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর অপমানের পর যার রোজগার হয় মাত্র আড়াইশ টাকা। এই মেয়েটিই আবার কখনো হয়ে যায় টেপী। সংসারে যখন টানাটানি চলে, তখন টেপী হয়ে মেয়েটিকে বড়লোকের বিছানায় শুয়ে নিজের শরীরটাকে দিতে হয়। মিতু, রেশমা আর টেপীর মধ্যে সবসময় মনস্তাত্বিক দ্বন্দ্ব চলে। একেক সময় একেকটি চরিত্র এসে মেয়েটির সত্যিকারের পরিচয়কে ছাপিয়ে যায়। এই মেয়েটিরও যে একটি ব্যক্তিগত জীবন আছে, সুখ-দুঃখ আছে, ভালোবাসা বোধ আছে । আবার ম্বিন নামে তার ভালোবাসার মানুষের কাছে সে মিতু।মিতু মবিন নামে তার প্রেমিককে নিয়ে বিয়ের সম্পর্কে আবদ্ধ হতে চায়। কিন্তু যখন সেই সময় আসে, তখনো কি মেয়েটা তার অতীতের ত্রিমুখী পরিচয় থেকে বেরিয়ে এসে শুধুই মবিনের হয়ে উঠতে পারবে? মবিনও কি তার সব অতীত জানার পরও তাকে মেনে নেবে, তাকে ভালোবাসার বাঁধনে জড়িয়ে রাখতে চাবে?কি হল তার জীবনে তা হলে......

      By Jannatul Naym Pieal

      01 Jun 2014 05:13 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'পেনসিলে আঁকা পরী' নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসে এর নামের ব্যাপারটি। পেনসিল এবং পরী এই দুইটি নাম শিরোনামে দেখে অনেকে হয়ত এটিকে শিশুতোষ বই ভেবে বসতে পারেন এবং তার ফলে তারা যদি ছোট বাচ্চাদের জন্য এই বইটি কেনেন, তাহলে সেটা খুবই ভুল কাজ হবে। এই বইটির বিষয়বস্তু যেরকম তা পূর্ণাঙ্গভাবে অনুধাবন করতে শুধু প্রাপ্তবয়স্ক হওয়াই যথেষ্ট নয়। পাঠককে হতে হবে প্রাপ্তমনস্কও। নাম দেখে আরও একটা বিভ্রান্তি পাঠকের মনে দেখা দিতে পারে। পেনসিল, ফাউন্টেনপেন, বলপয়েন্ট এরকম নানা নামে হুমায়ুন আহমেদ নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন। তাই এই বইয়ের শিরোনামে পেনসিল শব্দটা দেখে যদি কেউ মনে করে থাকেন এটিও আত্মজীবনী টাইপের বই তাহলেও ভুল হবে। এটি সম্পূর্ণরূপে একটি সমকালীন ও জীবনঘনিষ্ঠ সামাজিক উপন্যাস। শুরুতে প্রাপ্তবয়স্কতা ও প্রাপ্তমনস্কতার কথা বলায় অনেকে আগ্রহী হতে পারেন, এই বইতে যৌনতা আছে কিনা। তারা যদি হুমায়ুন আহমেদের লেখার নিয়মিত পাঠক হয়ে থাকেন তাহলে তারা অবশ্যই জেনে থাকবেন যে হুমায়ুন আহমেদের লেখায় যৌনতার দুই-একটি ইঙ্গিত মাঝেমধ্যে আসলেও সরাসরি তিনি যৌনতাকে হাইলাইট করে কোন লেখা কোনদিন লেখেন নাই। একইভাবে এই উপন্যাসেও যৌনতার বিষয়টি কাহিনীর সাথে সম্পূর্ণ প্রাসঙ্গিকভাবেই চলে এসেছে কিন্তু হুমায়ুন আহমেদের তার লেখার ওপর এতটাই নিয়ন্ত্রন যে তিনি এই যৌনতার বিষয়টিকে কখনোই মাত্রাছাড়া হতে দেন নি। 'পেনসিলে আঁকা পরী' উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দুইটি। এদের মধ্যে নারী চরিত্র যে, তার চরিত্রিকে লেখক একাধিকভাবে উপস্থাপন করেছেন। কখনো সে পরিবারের বড় মেয়ে মিতু, বাবা মারা যাবার পর এবং বড় ভাই জেলবন্দি হবার পর থেকে যে অতি নিষ্ঠার সাথে তাদের সংসার চালানোর গুরুদায়িত্ব পালন করে চলেছে। কখনো আবার মেয়েটির পরিচয় রেশমা, যে এফডিসির ছবির অতি সামান্য একজন এক্সট্রা। পর্দায় তাকে দেখা যায় আধ-একবারের মত আর সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর যার রোজগার হয় মাত্র আড়াইশ টাকা। এই মেয়েটিই আবার কখনো হয়ে যায় টেপী। সংসারে যখন টানাটানি চলে, তখন টেপী হয়ে মেয়েটিকে 'ক্ষেপ' ধরতে যেতে হয়। বড়লোকের বিছানায় শুয়ে নিজের শরীরটাকে বিকিয়ে দিতে হয়। মিতু, রেশমা আর টেপীর মধ্যে সবসময় মনস্তাত্বিক দ্বন্দ্ব চলে। একেক সময় একেকটি চরিত্র এসে মেয়েটির সত্যিকারের পরিচয়কে ছাপিয়ে যায়। এই মেয়েটিরও যে একটি ব্যক্তিগত জীবন আছে, সুখ-দুঃখ আছে, ভালোবাসা বোধ আছে সেসন মিতু, রেশমা আর টেপী - এই তিন চরিত্রের ভিড়ে হারিয়ে যায়। কিন্তু তারপরও মেয়েটা তার ভালোবাসাকে খুঁজে ফেরে, মবিন নামে তার প্রেমিককে নিয়ে বিয়ের সম্পর্কে আবদ্ধ হতে চায়। কিন্তু যখন সেই সময় উপনীত হবে, তখনো কি মেয়েটা তার অতীতের ত্রিমুখী পরিচয় থেকে বেরিয়ে এসে শুধুই 'মবিনের প্রেমিকা' হয়ে উঠতে পারবে? মবিনও কি তার সব অতীত জানার পরও তাকে মেনে নেবে, তাকে ভালোবাসার বাঁধনে জড়িয়ে রাখতে চাবে? এমন কাহিনী এই উপন্যাসের একাংশের। উপন্যাসের আরেকটি যেই চরিত্র আছে সেটি হল মোবারক সাহেব। অর্ধ বয়স্ক এই বিশাল ধনী মানুষটির সব আছে। শুধু মানসিকভাবে লোকটা মরে গেছে। সেই মৃত মনকে আবারো বাঁচিয়ে তুলতে বিভিন্ন বিচিত্র কাজে তিনি নিজেকে জড়ান। নিজেকে না, মূলত তার অগণিত অর্থকে জড়ান আর বাইরে থেকে সব কাজকে তিনি নিয়ন্ত্রন করতে চান। ব্যক্তিগত জীবনে ভীষণ অসুখি কিন্তু সুখি মানুষের অভিনয় করতে থাকা এই মানুষটির সাথে একদিন রাতে তার বিছানায় আলাপ হয় স্ট্রিটগার্ল টেপীর। টেপী নামক মেয়েটির আচার আচরণে অভিভূত মোবারক সাহেব খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারেন টেপী নামের মেয়েটির আছে আরও দুইটি চরিত্র। একটা সময় এই মেয়েটির সাথে অদৃশ্য বাধনে জড়িয়ে পড়েন মোবারক সাহেব। শুধুমাত্র মেয়েটিকে জীবনে প্রতিষ্ঠিত করে তুলবেন বলে তিনি ছবি প্রযোজনায় নামলেন। একদিন মেয়েটাকে বললেন সে যা চাবে তার কাছে, তা-ই সে চাবে। কিন্তু টেপী বা রেশমা বা মিতু নামের মেয়েটা কি চাবে তার কাছে? এই কাহিনী হল উপন্যাসের বাকি অর্ধাংশের। যে দুইটি আলাদা আলাদা কাহিনীর কথা বললাম, সেই দুই কাহিনী একই সমান্তরালে প্রবাহিত হয়েছে এই উপন্যাসে। পাশাপাশি মিতু, মবিন, মোবারক সাহেবদের পারিবারিক অবস্থা, পরিবারের সদস্যদের অবস্থান ইত্যাদির সংযোজনে উপন্যাসের গাথুনি আরও বেশি মজবুত ও পাকাপোক্ত হয়েছে। 'পেনসিলে আঁকা পরী' উপন্যাসের শুরু থেকে প্রায় শেষ অবধি রয়েছে শুধু দুঃখ, কষ্ট, অপমান, হাহাকার, একাকীত্ব, অভাব ইত্যাদির প্রামাণ্য চিত্র। কিন্তু উপন্যাসের শেষের চমক এবং সুখ-সমাপ্তি নিঃসন্দেহে পাঠকের হৃদয় মনকে ভালো লাগায় দ্রবীভূত করবে বলে আমার ধারণা।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!