User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
টান টান উত্তেজনা নিয়ে বইটা পড়ছিলাম না জানি সামনে কি আছে!!! অসাধারণ লেখা❤️
Was this review helpful to you?
or
রহস্যমুলক কাহিনী নিয়ে বইটি লেখা হয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
গোয়েন্দা উপন্যাস,গেয়েন্দার উপন্যাস।
Was this review helpful to you?
or
গোয়েন্দা গল্প
Was this review helpful to you?
or
সিঁড়ি দিয়ে ওঠার শব্দটা দ্রুত থেকে দ্রুততর হচ্ছে। পাগলের মতাে কেউ সিঁড়ি বেয়ে ছুটছে ওপরের দিকে। ফাঁকা কনস্ট্রাকশন বিল্ডিংটাতে শব্দগুলাে যেন বিস্ফোরিত হচ্ছে। ছাদে উঠে আসতেই সূর্যের আলাে যেন তীর ছুড়ে মারল মেয়েটার চোখে। বয়স ত্রিশের কাছাকাছি হবে, পরনে নীল জিন্স আর সাদা শার্ট। হাতে একটা বেশ বড় হ্যান্ডব্যাগ। চেহারা দেখে মনে হচ্ছে আর একটু হলেই রক্ত চামড়ার নিচ থেকে বেরিয়ে আসবে, শুধু যেন একটু আহ্বানের অপেক্ষা। প্রচণ্ড হাঁপাচ্ছে মেয়েটা। আশপাশে তাকিয়ে কিছু একটা খুঁজতে শুরু করেছে সে। কিছুই যেন খুঁজে পাচ্ছে না। পাগলের মতাে ছাদের এদিক থেকে সেদিক হেঁটে যাচ্ছে। ব্যাগ থেকে কাগজগুলাে বের করে ছাদের ওপর থেকে ফেলে দিল। তারপর হঠাৎ চিৎকার। এ যেন নিজের জীবন ভিক্ষার জন্য চিৎকার। নিজেকে সামলাতে না পেরে একসময় মাঝারি একটা ইটের টুকরাে নিয়ে নিজেকেই আঘাত করতে শুরু করল। মাথার ডানপাশ থেকে রক্ত ঝরে সেই নিস্পাপ চেহারা বেয়ে মাটিতে পড়ছে। সে আর পারছে না সহ্য করতে। সময় যেন মানতে চাইছে না। অবশেষে হাঁটু গেড়ে বসে হান্ডব্যাগটা টেনে নিয়ে ভেতর থেকে পয়েন্ট থ্রি এইট জিরাে ক্যালিবার হ্যান্ডগানটা বের করে নিজের মাথায় ধরে। শেষবার চোখটা অনেক জোর করে বন্ধ করেছিল। তবুও চোখগুলাে থেকে জল গড়িয়ে পড়ছে। তারপর একটা গর্জন শেষে চারপাশে যেন নিস্তব্ধতা ছড়িয়ে দিল।
Was this review helpful to you?
or
শ্যাম কটা ইনস্যুরেন্স কম্পানির অফিসে। তাকে দেখেই রিসিপশনিস্ট উঠে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন, ‘হাউ ক্যান আই হেল্প ইউ স্যার?’ ‘আই ওয়ান্ট টু মিট মাই ফ্রেন্ড। মি. তারিক।’ স্যামের উত্তর। ‘ওয়ান মিনিট স্যার।’ কথাটা বলে রিসিপশনিস্ট ইন্টারকমে ফোন দিল। পাঁচ মিনিট পর একজন লোক বের হয়ে এলো। স্যুট-টাই পরা। অফিসের ভেতর থেকে বের হয়ে সে রিসিপশনিস্টের সাথে কথা বলছে। রিসিপশনিস্ট মি. তারিককে দেখিয়ে দেয়। কিন্তু স্যামকে দেখার সাথে সাথে মি. তারিকের যেন হৃৎপিণ্ডের প্রতিটি স্পন্দন চোখে স্পষ্ট। তারিক দৌড় দেয়, সোজা গেটের বাইরে। স্যাম তার পেছনে পেছনে দৌড়ে যায়। সিঁড়ি দিয়ে হেঁটে নামছে না তারিক, প্রায় ছয় সিঁড়ি লাফ দিয়ে দিয়ে নামছে, স্যাম তার পিছু নিচ্ছে। বিল্ডিং থেকে বের হতেই মেইন রোডেও দৌড়াচ্ছে তারিক। স্যাম তার পিছু ছাড়ছে না।