User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
ভালোই
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা বই ?
Was this review helpful to you?
or
good
Was this review helpful to you?
or
pocha
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নাম- প্রিয় এই পৃথিবী ছেড়ে লেখক-আনিসুল হক প্রকাশনী-প্রথমা প্রকাশণ পৃথিবীর বর্তমান প্রাকৃতিক অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। হকিংসের মতে আগামী ১০০০ বছরের মধ্যে পৃথিবী মানবজাতির বসবাসের অনোপযোগী হয়ে যাবে। তাই নাসা সহ বেশ কয়েকটি সংগঠন মিলে ঠিক করল মঙ্গলে মানুষ পাঠানো হবে। এবং সেখানে মানবজাতির নবজাগরণ ঘটানো হবে। মঙ্গল যাত্রায় যে চারজন মানুষকে নির্বাচন করা হল তার মধ্যে একজন বাংলাদেশী। যার নাম সাবিনা ওরফে সিমু। পৃথিবী ছাড়ার আগে বেশ কয়েকদিনের জন্য বাংলাদেশে আসলো ৪৩ বছর বয়সী সাবিনা। দীর্ঘ ২০ বছর পর দেশের মাটিতে পা রাখল নাসায় কাজ করা মেয়েটি। বাবা-মা আর বন্ধুদের সাথে দেখা করে আবার চলে গেল নিজের কর্মক্ষেত্রে। একসময় চারজন মানুষ যাত্রা করল মঙ্গলের উদ্দেশ্য। ২৭০ দিন লাগল মঙ্গলে পৌছাতে। মূলত এই ২৭০ দিন মহাকাশযানে কি হল এবং মঙ্গলে কি অপেক্ষা করছে তাদের জন্য সেটাই এই গল্পের মুখ্য কাহিনী। পাঠ প্রতিক্রিয়া- কেন জানি তেমন একটা ভালো লাগে নাই আমার। খুব খারাপ যে লাগছে তাও না। পড়তে পারেন। তবে যারা সাইফাইয়ের পাংখা তারা এটা পড়ে মজা পাবেন না। হার্ডকোর সাইফাই ফ্যানরা যা পছন্দ করে তার কিছুই এই বইয়ে নেই। এন্ডিং টা আমার মোটেও ভালো লাগেনি। মনে হইল হঠাৎ করে লেখা থামিয়ে লেখক চলে গেছেন। কাহিনীটা যে আসতে আসতে পরিণতির দিকে যাচ্ছে সেটাই মনে হয়নি। চলতে চলতে হঠাৎ থেমে গেছে।
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভাল একট বই । ভাল মত পড়লে অনেক কিছু জানর আছে এবং অনেক ইন্সপিরেশন পাওয়া যাবে
Was this review helpful to you?
or
অনেক ভাল একটা সাইন্স ফ্রিকশন বই। আমার অনেক ভাল লেগেছে। বাস্তবতার সাথে যে একবারে মিল নেই তা না, অনেক মিল আছে।
Was this review helpful to you?
or
বিজ্ঞান ও সমসাময়িক বিজ্ঞানের গবেষণা নিয়ে রচিত হয়েছে উপন্যাসের গল্প। পৃথিবীর গণ্ডি ছেড়ে প্রথমবারের মতো মহাকাশে ঘর বাঁধতে চলেছে মানুষ। চারজন মানুষ বের হচ্ছে এক অভিযানে, লক্ষ্য মঙ্গল গ্রহে মানুষের উপনিবেশ স্থাপন করা। তাদের সৃষ্টি করা পথে ভবিষ্যতে মঙ্গলে যাবে আরও অনেকে, স্থাপিত হবে একটা পূর্ণাঙ্গ উপনিবেশ। কিন্তু প্রথম যে চারজন যাচ্ছে তাদের এই যাত্রা একমুখী, তারা আর কখনই ফিরতে পারবে না পৃথিবীতে। সেই চারজনকে নেওয়া হয়েছে চারটা দেশ থেকে। তারমধ্যে আছে একজন বাংলাদেশি নারী, সাবিনা আক্তার শিমু। এই অভিযানের জন্য প্রস্তুতি-প্রশিক্ষণ চলছে বহুদিন ধরে, কিন্তু বিদায়ের মুহূর্তে মানুষের সহজাত পিছুটান ছাড়ছে না শিমুকেও। ভালো প্লট অবশ্যই। আনিসুল হক স্যার খুবই ইতিবাচক ধরনের মানুষ। বাংলাদেশকে নিয়ে তাঁর অনেক স্বপ্ন। তাই এই বইয়েও বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে। বইয়ে যোগ করেছেন মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার এবং নিজের নাম। উদ্দেশ্য ভালো হলেও পুরো ব্যাপারটা ভারি হাস্যকর। শিমু নামের একজন বাংলাদেশি-আমেরিকান মহিলা মঙ্গলে ওয়ান-ওয়ে অভিযানে গিয়ে তাঁর কমান্ডারের প্রেমে পড়ে যান, মঙ্গলে গিয়ে বিয়ে করেন। দেশকে খুবই গভীরভাবে অনুভব করেন প্রিয় এই পৃথিবী ছেড়ে চলে গিয়েও। এই হচ্ছে উপন্যাসের মূল কাহিনী। আনিসুল হকের বর্ণনাশৈলী একঘেয়ে লাগে আমার কাছে। এই বইটাও পড়তে খুব একটা ভালো লাগে নি। তবে তিনি দেশকে যেভাবে তুলে ধরেছেন, সেটা সত্যিই আশা জাগায় মনে। অদূর ভবিষ্যতেই হয়তো শিমুর মতো কেউ ভিনগ্রহে, মহাকাশের অনন্ত জগতে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করবে।
Was this review helpful to you?
or
বিজ্ঞান ও সমসাময়িক বিজ্ঞানের গবেষণা নিয়ে রচিত হয়েছে আনিসুল হকের “প্রিয় এই পৃথিবী ছেড়ে” উপন্যাসটি। চারজন মানুষ যাচ্ছে মঙ্গল গ্রহে। আর এই চার জনের দলের মধ্যে আছে বাংলাদেশের এক মেয়ে, নাম তার সাবিনা আক্তার শিমু। শিমুদের বাসা ঢাকার কলাবাগান এলাকায়। তার বাবা ধানমন্ডি বয়েজ স্কুলের বাংলা শিক্ষক। শিমু মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার আগে বাবা মার সাথে দেখা করতে আসে ঢাকাতে। ফিরে গিয়ে তারা রওনা হলো মার্স হোপ-১ নামের নভোযানে। তাদের এই যাত্রা একমুখী। এই যাত্রায় যাওয়া যাবে কিন্তু ফেরা যাবে না। মঙ্গল গ্রহে অক্সিজেন নেই, পানি পাওয়া কঠিন, তেজস্ক্রিয় রশ্মির ভয় আছে, গাছপালা নেই, বৃষ্টি নেই এমন একটি বিপদসংকুল শ্বাসরুদ্ধকর এই অভিযান। সেখানে যেতেই লাগবে ২৭০ দিন। সেখানে গিয়ে এই অভিযাত্রীরা থাকবে, এরপর ছাব্বিশ মাস পরে যাবে আরো চার জন। এই অভিযাত্রায় আরো আছে শংকার সঙ্গে প্রেম, ভালোবাসা, হাসিকান্না, ঈর্ষা দ্বেষ। একেক করে শিমুর মা, বাবাও মারা যায়। আর শিমু সেই খবর পায় পৃথিবী থেকে অনেক দূরে বসে। যেখান থেকে সে চাইলে ফেরে আসতে পারবে না। শুধু সে তার শৈশবের দিন গুলো ভেবে ভেবে কাটায় দিন। এভাবে এগিয়ে চলে উপন্যাসটি। এই উপন্যাসটিকে বলা হয়েছে সায়েন্স ফিকশন, তবে একে আবার সায়েন্স ফিকশন বইও ঠিক বলা যায় না। এর আগে আমরা বাস, ট্রেনে যাত্রার কাহিনী বেশ পড়েছি এটাকে বলা যেতে পারে রকেট যাত্রার কাহিনী। এখানে আরো ফুটে উঠেছে বাবা মার চোখে বা স্বজনের চোখে একটি মেয়ের চলে যাওয়ার বেদনা। লেখক আনিসুল হক বর্তমান প্রজন্মের একজন জনপ্রিয় লেখক। আর এই বইটি তার একটি অসাধারণ বই।
Was this review helpful to you?
or
একটা প্রেমের (ভালোবাসার ) উপন্যাস পড়ে শেষ করলাম ।মানব জাতির জন্য ভালোবাসার , পৃথিবীর জন্য ভালবাসার গল্প । ভালোবাসা ভালোবাসি নিয়ে একটা কবিতা লেখার ইচ্ছা ছিল কিন্তু বইটি পড়তে যেয়ে তা হয়ে উঠল না । কথা দিয়ে ছিলাম বড় ভাই Rtn Newton কে ভালবাসার কবিতা দিব , আর সেটা হলো না। হাতের কাছে নতুন বই পেলে না পড়ে থাকার ক্ষমতা আমার নেই ।আর তা যদি আনিসুল হক এর হ্য় । " প্রিয় এই পৃথিবী ছেড়ে " লেখক- আনিসুল হক । প্রকাশ করেছে প্রথমা প্রকাশনী । " প্রিয় এই পৃথিবী ছেড়ে" বইটা পড়ে আমার মনে হয়েছে এটি সাইন্স ফিকশন না , এটি ভালোবাসার উপন্যাস । এই পৃথিবীকে, এই পৃথিবীর মানুষ জাতিকে ভালবাসার ফলশ্রুতি । এখানে আগামীর প্রতিকূলতা থেকে টিকে থাকার জন্য , মানব প্রজাতিকে রক্ষা করতে সহস্র প্রতিবন্ধকতা মাথায় নিয়ে 4 নভোযাত্রীর মঙ্গল গ্রহ জয়ের আভিযান কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে । " মার্স হোপ 1 " নামের মঙ্গল অভিযাত্রী দলকে পৃথিবীর মানুষ অন্তর থেকে ভালোবেসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করছেন - সফল অভিযানের জন্য । এই ভালোবাসা নভোচারীদের মধ্যে এই দুঃসাহসিক অভিযানের রসদ হয়ে প্রেরণা দিয়েছে । পাশাপাশি নভোচারীদের নিজেদের মধ্যে প্রেম - ভালোবাসা, হাসি - কান্না , ঈর্ষা - শ্রদ্ধার অপূর্ব সুন্দর সংমিশ্রণ হয়েছে - হোক তা মহাশূন্য । বাংলাদেশের মেয়ে সাবিনা আক্তার শিমু এই " মার্স হোপ 1 " নামের মঙ্গল অভিযাত্রায় 4 নভোযাত্রীর এক জন। শিমু একটি শিষিতে ভরে নিয়ে গেছে বাংলাদেশের মাটি । সাথে নিয়েছে 18 কোটি বাংলাদেশীর ভালোবাসা । শিমু বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা উড়িয়েছে মঙ্গলের মাটিতে। বাংলাদেশের মানুষ গৌরবে অহংকারে আনন্দ অশ্রু ফেলে শুভ কামনা করেছেন।
Was this review helpful to you?
or
সেরা একটা বই। আমি আনিসুল হক স্যারকে বলবো তিনি যেন এরকম বই আরো লিখেন।
Was this review helpful to you?
or
‘প্রিয় এই পৃথিবী ছেড়ে’ বইটি বাংলাদেশের বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক এর লেখা একটি সায়েন্স ফিকশন বই । আনিসুল হক এর জন্ম ১৯৬৫ সালের ৪ মার্চ । আনিসুল হকের জন্ম রংপুর বিভাগের নীলফামারীতে।তিনি একাধারে একজন কবি, লেখক, নাট্যকার ও সাংবাদিক। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের দৈনিক প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক এবং কিশোর আলোর সম্পাদক পদে কর্মরত আছেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের সত্য ঘটনা নিয়ে তাঁর লেখা মা বইটি বেশ জনপ্রিয় । বাংলা ভাষার পাশাপাশি বইটি দিল্লী থেকে ইংরেজি ভাষায় এবং ভুবনেশ্বর থেকে উড়ে ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে । তিনি রংপুর জিলা স্কুল থেকে ১৯৮১ সালে এস.এস.সি. এবং রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে ১৯৮৩ সালে এইচ.এস.সি. পাস করেন । তিনি বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য লেখক। তার লেখা প্রিয় এই পৃথিবী ছেড়ে বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে । বইটি প্রকাশিত হয় প্রথমা প্রকাশনী থেকে এবং এর প্রচ্ছদ করেছেন মাসুক হেলাল । বইএর গল্পে চারজন মানুষ মঙ্গলগ্রহে যাত্রা করছে , যাকে বলে ওয়ান ওয়ে রোড । যাওয়া যাবে কিন্তু আসা হবে না । এই চারজনের মধ্যে একজন বাংলাদেশী আছেন । সে একজন বাংলাদেশী নারী , নাম সাবিনা আক্তার শিমু । মঙ্গলে তারা যাবে , যে মঙ্গলে নেই কোন অক্সিজেন , পানি পাওয়াও দুরুহ ব্যপার, তেজস্ক্রিয় রশ্মির ভয় রয়েছে । তাদের যেতেই লাগবে ২৭০ দিন , এর পরে ২৬ মাস পরে আবার ও চারজন যাবে , এভাবে এক হাজার বছর পরে মঙ্গল হয়ে উঠবে মানুষে ভরা ও সুজলা-সুফলা । এই যাত্রার আগে অভিযাত্রী বাংলাদেশে এসে দেখা করে গেল তার বাবা মা এর সাথে , এর পরে রওনা হলো মার্স হোপ ১ নামের অভিযানে । এই বিপদসংকুল অভিযান এর সাথে মিশে রয়েছে ভয় , প্রেম ভালোবাসা, হাসি কান্না । অসাধারন এ বইটি পাঠকদের নিয়ে যাবে মার্স হোপ ১ এর সাথে মঙ্গলগ্রহের পথে । অসাধারন এ সায়েন্স ফিকশন বইটি সকলেরই ভালো লাগবে ।