User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
সত্যিই বইটি অসাধারণ...
Was this review helpful to you?
or
‘স্ফেয়ার’ বইটির লেখক মাকেল ক্রাইটন । মাইকেল ক্রাইটন ১৯৪২ সালের ২৩ অক্টোবর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে জন্মগ্রহণ করেন ।লেখক পড়াশোনা হার্ভার্ড কলেজে ও হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলে। তার প্রথম বেস্ট সেলার “দ্য এন্ডোমিডা স্ট্রেইন’ যখন প্ৰকাশ পায় তখন তিনি মেডিক্যাল স্কুলের ছাত্র। মূলত সায়েন্স টেকনো-থৃলার, মার্ডার মিস্ট্রি ও হিস্টোরিক ফিকশনও । তার লেখা বইয়ের ওপর হলিউডে নির্মিত হয়েছে একাধিক চলচ্চিত্র ও টিভি সিরিজ । তার লেখা গ্রন্থের মধ্যে জুরাসিক পার্ক, লস্ট ওয়ার্ল্ড, রাইজিং সান, ডিসক্লোজার, টাইমলাইন, ওয়েস্টওয়ার্ল্ড, স্টেট অব ফিয়ার, মাইক্রো বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ২০০৮ সালের ৯ নভেম্বর তিনি পরলোক গমন করেন । বইটি প্রথম বাংলাতে প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালের একুশে বইমেলায়। বইটি অনুবাদ করেছেন নাভিদ হোসেন । বইটি প্রকাশিত হয় রোদেলা প্রকাশনী থেকে এবং এর প্রকাশক রিয়াজ খান । প্রচ্ছদ করেছেন অনন্ত আকাশ । প্লান ক্রাশের বাহানা করে নরম্যান কে নিয়ে আসা হয়েছে স্থলভাগ থেকে প্রশান্ত মহাসাগরের ২০০ কিলোমিটার ভিতরে। কিন্তু এখানে এসে নরম্যান অদ্ভুত এক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়, জানতে পারে তাকে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে কোন প্লেন ক্রাশ নয় বরং স্পেসক্রাফট ক্রাশ। যেটা ক্রাশ হয়েছে আজ থেকে নিয়ে প্রায় ৩০০ বছর আগে। আবার এমনও হতে পারে, ৩০০ বছরের ধারনা ভুল বরং ১ হাজার বছরের পুরানো হতে পারে।পানির নিচে অদ্ভুত একটা যান আছে বিষয়টা অন্যারা ঠিক বিশ্বাস করতে পারছে না। কিন্তু কে বিশ্বাস করলো আর কে করলো না তাতে বার্নেসের কিছুই যায় আসে না সে জানে অদ্ভুত যান টা পানির গভীরে এখনো আছে এবং এত বছর পরেও সামান্য জং পর্যন্ত ধরেনি। কিন্তু প্রশ্ন হল এরকম যান পানির নিচে এলো কিভাবে? এমনটা কখনো সম্ভব নয় সেটা মানুষের তৈরী কেননা এই ধরনের স্পেসক্রাফট প্রোগ্রাম মাত্র ৩০ বছরের পুরানো। তাহলে মানুষের তৈরী বিষয়টা অসম্ভব। তার মানে কি এটা কোনভাবেই সম্ভব অদ্ভুত যান টা কোন ভিনগ্রহের তৈরী?তাহলে পৃথিবীর বাইরেও বুদ্ধি মত্তার প্রানী আছে। কিন্তু তারা কি এখনো যানটাতে আছে? যখন যানের দরজা খোলা হবে তখন কি মানুষের মুখোমুখী হতে হবে অদ্ভুত সব প্রানীর? যদি হতেই হয় তাহলে কি তারা মেনে নেবে মানুষকে? অসাধারন রোমাঞ্চকর একটি থ্রলার বই এই স্ফেয়ার বইটি , যা পাঠকদের মনে আরেকবার বুঝিয়ে দিবে কেন মাইকেল ক্রাটন একজন সেরাদের সেরা লেখক । যারা অনুবাদ বই পড়তে পছন্দ করেন এবং বিদেশী থ্রিলার সহ সর্বোপরি থ্রিলার প্রেমী সকলের নিকটই অসাধারন লাগবে বইটি ।
Was this review helpful to you?
or
আকর্ষণীয় প্রচ্ছদ আর সুন্দর অনুবাদের জন্য প্রচ্ছদ শিল্পী এবং অনুবাদককে ধন্যবাদ। উপন্যাসটা পড়ার সময় বোঝা গিয়েছে যে অনুবাদক অনুবাদ কর্মের জন্য যথেষ্ট কষ্ট করেছেন। আমার কাছে উপন্যাসটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিণীর সার্থক উপস্থাপন। বেশির ভাগ সময় দেখা যায় যে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিণীতে বিজ্ঞান থাকে সামান্য আর কল্পনা থাকে অনেক যা উপন্যাসকে মোটামোটি ফ্যান্টাসি উপন্যাসের পর্যায়ে নিয়ে যায়। উপন্যাসের আকৃতি বড় হলেও ভয়ের কিছু নেই। উপন্যাসটি পড়ার অনুরোধ থাকলো।
Was this review helpful to you?
or
প্লান ক্রাশের বাহানা করে নরম্যান কে নিয়ে আসা হয়েছে স্থলভাগ থেকে প্রশান্ত মহাসাগরের ২০০ কিলোমিটার ভিতরে। কিন্তু এখানে এসে নরম্যান অদ্ভুত এক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়, জানতে পারে তাকে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে কোন প্লেন ক্রাশ নয় বরং স্পেসক্রাফট ক্রাশ। যেটা ক্রাশ হয়েছে আজ থেকে নিয়ে প্রায় ৩০০ বছর আগে। আবার এমনও হতে পারে, ৩০০ বছরের ধারনা ভুল বরং ১ হাজার বছরের পুরানো হতে পারে। পানির নিচে অদ্ভুত একটা যান আছে বিষয়টা অন্যারা ঠিক বিশ্বাস করতে পারছে না। কিন্তু কে বিশ্বাস করলো আর কে করলো না তাতে বার্নেসের কিছুই যায় আসে না সে জানে অদ্ভুত যান টা পানির গভীরে এখনো আছে এবং এত বছর পরেও সামান্য জং পর্যন্ত ধরেনি। কিন্তু প্রশ্ন হল এরকম যান পানির নিচে এলো কিভাবে? এমনটা কখনো সম্ভব নয় সেটা মানুষের তৈরী কেননা এই ধরনের স্পেসক্রাফট প্রোগ্রাম মাত্র ৩০ বছরের পুরানো। তাহলে মানুষের তৈরী বিষয়টা অসম্ভব। তার মানে কি এটা কোনভাবেই সম্ভব অদ্ভুত যান টা কোন ভিনগ্রহের তৈরী?তাহলে পৃথিবীর বাইরেও বুদ্ধি মত্তার প্রানী আছে। কিন্তু তারা কি এখনো যানটাতে আছে? যখন যানের দরজা খোলা হবে তখন কি মানুষের মুখোমুখী হতে হবে অদ্ভুত সব প্রানীর? যদি হতেই হয় তাহলে কি তারা মেনে নেবে মানুষকে? আমি যখন কোন বই পড়ি তখন সাধারনত আগে ফ্লাপ পড়ি না। কিন্তু এমন কোন বই আজ পর্যন্ত দেখিনি যার ফ্লাপের লেখা মাত্র কয়েক লাইন হয়। মাত্র কয়েক লাইনে মূল বিষয়টা এত সহজে আগ্রহ সৃষ্টি করছে যেটা অসাধারণ লেগেছে। তার ওপর প্লট এক কথায় অসাধারণ। অনুবাদক নতুন কিনা জানিনা কিন্তু অনুবাদের মান অসম্ভব ভালো। যদি নামগুলো বিদেশী না হতো তাহলে মৌলিক বলেই চালিয়ে দেয়া যেত।বর্তমান সময়ে প্রায় রিভিউ তে বানান বিষয়ে কথা হয় কিন্তু সত্যি বলতে বানান বিষয়টা আমার কাছে মুখ্য না। লাখ লাখ শব্দের মাঝে বানান ভূল হতেই পারে এটা নিয়ে আমার কোন মাথাব্যাথা নাই। গল্পের প্লট আর লেখার মাঝে থ্রীল থাকলেই হলো। বিষয়গুলো ছিল। যারকারনে পড়তে খারাপ লাগেনি।আর প্রচ্ছদ, বাধাই এসব অসাধারণ ছিল। আপনারাও পড়তে পারেন আশাকরি ভালো লাগবে।