User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Muhammed Riaj

      09 Jun 2024 07:18 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      গল্পটা আজ থেকে ৫০০ বছর পরের। ভবিষ্যতের। পৃথিবীতে অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। মানুষ এখন কৃষি কাজ করে না। কোনো ধরনের জৈবিক খাবার খায় না, যা খেতে চায় তা সিনথেটিক উপায়ে তৈরি করে খায়। মানুষের কাজগুলো রোবটেরা করে দেয়। এই রোবট এবং মানুষ দেখতে প্রায় একইরকম। আর এখানে শুরু হয়েছে বিভাজন। মানুষের মধ্যে বিভাজন। এই পৃথিবীতে দুই ধরনের মানুষ বাস করে। ক্যাটাগরি এ মানুষ এবং ক্যাটাগরি সি মানুষ। ক্যাটাগরি এ মানুষগুলো পড়ালেখা করে, গবেষণা করে; তারা সকল ধরনের সুবিধা পায়, তারা উচ্চ শ্রেণীর। আর ক্যাটাগরি সি মানুষগুলোকে বানানো হয়েছে নিম্ন শ্রেণীর। তারা কী কাজ করবে, তাদের জীবনের উদ্দেশ্য কী— সেসব আগে থেকেই নির্ধারিত। পড়ালেখা বা গবেষণা করার অধিকার নেই তাদের। অল্পসংখ্যক ক্যাটাগরি এ মানুষ কর্তৃত্ব ফলায় বিশাল সংখ্যক ক্যাটাগরি সি মানুষদের উপর। এই পৃথিবীতে জন্ম হয় রিটিনের। রিটিন ক্যাটাগরি সি মানুষ। কিন্তু রিটিন চায় পড়ালেখা করতে, সময় পরিভ্রমণ নিয়ে গবেষণা করতে। ক্যাটাগরি সি মানুষ হওয়ায় তার সেসবের অধিকার নেই। মানুষের মধ্যে এই বিভাজন এবং বৈষম্য দূর করতে কিছু ক্যাটাগরি সি মানুষ গোপনে কাজ করে। রিটিনও যোগ দেয় তাদের দলে। তারা এই বৈষম্য দূর করার জন্য মিশনে নামে আর রিটিনকে পাঠায় অতীতে, ৫০০ বছর আগের পৃথিবীতে। বইয়ের এক জায়গায় দেখা যায়, রিটিন অসংখ্য গুলির মধ্য থেকে বেঁচে আসে। তাকে নাকি প্রকৃতি বাঁচিয়েছে। কিন্তু প্রকৃতি বলতে আসলে কী বোঝানো হয়েছে, তা স্পষ্ট করে বলা হয়নি। আর সময় পরিভ্রমণ বা টাইম ট্রাভেলের বিষয়টাও বেশ গোলমেলে লেগেছে। তবুও কাহিনিটা ইন্টারেস্টিং। লেখক জাফর ইকবালের বর্তমান সময়ের সায়েন্স ফিকশনগুলোর তুলনায় 'রিটিন' বেশ উপভোগ্য, তেমন একঘেয়ে ভাব নেই।

      By Nazmul Hossain

      04 Apr 2024 12:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Very good product must say

      By Rizwan Islam Rohan

      15 Mar 2024 12:53 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে

      By Tahmid Rihan

      27 Sep 2023 04:58 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      The book was decent. Not so good or not so bad. I read a lot of jafor Iqbal's books. But this one was not as good as expected. Though I wouldn't recommend it. Now it is up to you whether you will buy it or not....

      By 880****496

      08 Sep 2023 10:33 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      My Favourite Book

      By AraF AlaM

      27 Jul 2023 02:34 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      One of my favorite books and always will be.

      By Anupum Rahman Leon

      01 Aug 2022 03:15 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      an awesome book ever!!!!!!

      By Diab Bd

      22 Jul 2022 07:31 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Good book for a class 5 or 6 child.

      By ghost hunter

      22 Mar 2022 10:51 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      onk vlo boi egula.

      By Kawsar Ahmed

      06 Mar 2022 03:40 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Fantastic

      By Sudipto Sarker

      19 Feb 2022 08:25 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      The book was very good. When I fell boring I read the book and I get new meaning of my life. It refreshes my mind.

      By Tahsin Toma

      17 Feb 2022 09:51 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Alhamdulilla onik vlo ?

      By অনুরাগ

      28 Nov 2021 07:05 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      nice ????????

      By Md. Rafid Al Nahiyan

      07 Nov 2021 09:02 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      এক অসাধারণ অভিজ্ঞতার সঙ্গী হলাম। সত্তিই যদি সময় পরিভ্রমন এখনি সম্ভব হতো, তাহলে যে রকম এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতার দেখা পেতাম, এই বইটা পরে সেরকমই মনে হলো। আবারো জাফর ইকবাল স্যার এর এক অসাধারণ বই লেখার জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসা এবং অনেক অনেক ধন্যবাদ।

      By Ziaul Islam

      30 Oct 2021 07:51 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অনেক ভালো

      By Farhana Sultana

      08 Oct 2021 07:46 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      খুব ভালো একবার হলেও পড়া উচিত

      By AKM Alamgir Hossain

      11 Sep 2021 09:54 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      oshadharon alta boi

      By Arfin rahim

      11 Sep 2021 06:25 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারন বই

      By Marufa Sultana

      04 Aug 2021 08:08 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      nice

      By Md. Shadid Shabab Islam

      11 Jun 2021 11:44 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      অ‍্যাডভেঞ্চার, অ‍্যাকশন, সায়েন্স,প্রেম সবকিছু মিলে জাফর ইকবাল স‍্যারের চমৎকার একটি সায়েন্স ফিকশন।

      By Ayat Akraj Chowdhury

      15 May 2021 03:14 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      matro 1 week a delivery peyesi, product eo kono khut Nei..shob miliye ami satisfied

      By Ahnaf Fiyaz

      04 May 2021 11:28 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      দাড়ুণ!

      By Raiyan Ansary

      22 Apr 2021 05:19 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      খুবই ভালো একটা বই।।।আমার অসাধারণ লেগেছে??

      By Ahsan Hamid

      05 Apr 2021 09:32 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ!

      By Sawad Mahmud Khan

      03 Apr 2021 06:19 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Jafar iqbal sir r boi amr shobshomoi ei valo lage.ei boi eo tini darun golpo likhechen.

      By Sumiah UmmahYousuf Jessi

      03 Apr 2021 01:41 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমার পড়া সুন্দর একটা বইয়ের মধ্যে এটা অন্যতম।

      By Proloy Charushi

      26 Mar 2021 07:48 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      :)

      By Towfiq Hasan

      23 Mar 2021 06:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      It is a very interestingbook. I suggested everyone to buy this book.

      By Nazah

      23 Feb 2021 10:12 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      thanks

      By Yeamin

      23 Dec 2020 10:15 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটি আমার বেশ ভালোই লেগেছে।আপনাদের কেমন লাগবে জানি না।তবে,সায়েন্স ফিকশন প্রেমীদের ভালোই লাগবে বলে মনে হচ্ছে।তাছাড়া ending এর কারণে আমার বইটি বেশ ইমোশনাল ও রোমান্টিক মনে হয়েছে।

      By Sukanta Nath

      02 Nov 2020 02:52 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বিজ্ঞান + রোমান্টিকতা মিশ্রণ। চমৎকার!!! ভালো লেগেছে।

      By Faisal Ahmed

      16 Oct 2020 09:34 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      nc

      By Saikat

      24 Aug 2020 02:54 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Ritin is very interesting book??

      By ফাহিম ইসলাম

      25 Jun 2020 09:40 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারণ

      By Nafis

      15 Jun 2020 10:17 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Copied from the terminator and modified a little bit.Another copied concept by Muhammad Zafar Iqbal.

      By Sajjadul Islam

      25 Apr 2020 08:22 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Nothing new. Have read such stories in his earlier writings. Still not that bad also. For the new readers of Mr Zafar Iqbal, it will be a nice read.

      By Urmee

      04 Mar 2020 01:46 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      I don't like science fiction but it gives me pleasure

      By Md Yasin Rahman

      29 Feb 2020 07:11 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      bhalo

      By Shahriar

      17 Nov 2019 05:18 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      জাফর ইকবালের সাইন্স ফিকশন আমার খুব প্রিয়। কিন্তু এই বইটি আমার প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি।

      By Abrar Rahman

      04 Nov 2019 10:12 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      সুন্দর গল্প

      By Nikhil Rahman

      31 Oct 2019 08:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Ritin is an epic, enthralling science fiction novel that associates with time traveling, and actual scientific theories. Although the time travel theory seen in this book has been done before plenty of times, Zafar Iqbal had an original and unique of delivering it. Ritin takes place in a world where people are divided in two categories. Ritin is a human who falls under category C. Even though he's a low class, he had the will to take part in creative activities and put some impact in his world. Ritin is a very good sci-fi book aimed at an adolescence audience which I really recommend!

      By Md. shawan khan

      25 Oct 2019 11:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসাধারন একটা বই!! কিন্তু অই একই ব্যপার ফ্রিকশন বেশি সাইন্স কম !! গলপের শুরুটা বরাবরের মতোই মুহামমদ জাফর ইকবাল ধাঁচের। এবং সেটাই সবাভাবিক। অতীতে পড়ে আসা গলপগুলোর সঙগে পরিচিত আবহ এই গলপে পাওয়া যাবে।যদিও আগের মত একটানে পড়ে শেষ করতে পারিনি। ৩ থেকে ৪ দিন লেগেছে পুরোটা শেষ করতে।

      By Arafat Jaman Adib

      18 Oct 2019 11:42 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এই বইয়ের গল্পে এক ভিন্ন মা্ত্রা যোগ করেছে জাফর এইবাল স্যার এর সাইন্স ফিকশন লেখার দক্ষতা।এ্কটি সি ক্যাটাগরি মানুষ রিটিনই উপন্যাসের মূল চরিত্রে থাকে।বইটিকে ফুটে উঠেছে সাইন্স ফিকশন এর এক অনবদ্য উদাহারণ।

      By sohel rana

      01 Sep 2019 08:53 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      শিপিং খুবই ফাস্ট । আমার হাতে আস্তে সময় লেগেছিল মাত্র ১ দিন । কাহিনীটিও খুব ভাল লেগেছে । যেমন অ্যাকশন , তেমনি রোমাঞ্চ । সবমিলিয়ে পারসনালি ভাল লেগেছে ।

      By Md. Hafizur Rahman Arfin Akhand

      11 Mar 2019 03:07 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      টাইম ট্রাভেল নিয়ে সায়েন্সফিকশন। একটু ধীরগতির আর বেশ কিছু যায়গায় কিছু প্রশ্ন রয়ে গেছে। সেভাবে নাড়া দিতে পারেনি বইটা। হয়তো কয়েকদিন পর ভুলে যাবো কাহীনি কি ছিলো। তবে টাইম ট্রাভেলিং এর ঘটনা গুলো পড়তে গিয়ে একটু থেমে চিন্তা করে আনন্দ পাবার বিষয়টি মনে থাকবে। কিছু প্রিয় উক্তিঃ "প্রকৃতি কি চায় সেটা কতজন জানে?" "মানুষ যখন কষ্টে থাকে তখন সেটা অন্য কাউকে বললে তার কষ্টটা একটু কমে। অনেক সময় পরিচিত কাউকে বলার ইচ্ছা করে না, অপরিচিত কাউকে বলা সহজ" "খুবই নির্বুদ্ধিতা হয়েছিলো কাজটি, কিন্তু সেটাতো বড় অপরাধ নয়। নির্বুদ্ধিতা তো অপরাধ হতে পারে না" "স্মৃতি ধ্বংস করা আর মেরেফেলার মাঝে কোন পার্থক্য নেই" "কে বলেছে ভয় দেখাচ্ছি? মোটেও ভয় দেকাচ্ছি না। সত্যি কথা বলে প্রস্তুত থাকার ব্যাবস্থা করে দিচ্ছি" "এই মুহূর্তে হয়তো কথাটা পুরোপুরি বিশ্বাস করি না, কিন্তু যেহেতু কথাটার মাঝে যুক্তি আছে, আমাকে আগে হোক পরে হোক মেনে নিতে হবে" "মুশকিল হলো রিয়েল লাইফে অসাধারণ গল্প নেই, ম্যাজিক নেই। রিয়েল লাইফ খুবই কঠিন, খুবই বোরিং।" "ঠিক কি কারনে জানা নেই, কিন্তু জীবনটাকে টেনে নিতে রিটিন আর কোন আগ্রহ বোধ করছে না" "লক্ষে পৌছানো আমাদের উদ্দেশ্য না। লক্ষে পৌছনোর জন্য চেষ্টা করা আমাদের উদ্দেশ্য" "কেউ নিজেকে ভিন্ন একটি মানুষ বলে মনে করবো না। আমরা সবসময় মনে করবো আমরা সবাই মিলে একটি অস্তিস্ত। কাজেই আমাদের কাউকে নিজেদের গন্ডির বাইরে যাওয়া চলবে না" "আনন্দহীন হাসির মত অসুন্দর জিনিস বুঝি পৃথিবীতে আর নেই" "আমরা তোমার মতই একজনকে খুজছি, নির্বোধ না, কিন্তু নির্বোধদের মত যার কোন কিছু ভয় করে না।" "এই প্রশ্নটি করার কোন অর্থ নেই। যদি পুর্ব নির্ধারিত হয়েই থাকে তাহলেও আমরা সেটা জানি ঘটার পরে। কাজেই পুর্ব "নির্ধারিত হওয়া না হওয়ায় জগত সংসারের কোন ক্ষতি বৃদ্ধি হয় না। "

      By Rayhan Sharehin

      15 Feb 2019 02:16 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের লেখা আমার সবচেয়ে প্রিয় বই এটা.. What an amazing stroy I got! mann.. I had happy tears in the last moment of the story! ? wished had a movie based on it.. ❤️❤️

      By Md Ishtiaque Yunus

      09 Dec 2017 09:21 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সময় পরিভ্রমণের ওপর ভিত্তি করে লেখা কাহিনী। মুহম্মদ জাফর ইকবালের অন্যতম সেরা একটা সায়েন্স ফিকশন (অনেকের কাছে ভাল নাও লাগতে পারে)। সমাজে মানুষের দুইটা ক্যাটাগরি আছে- এ ক্যাটাগরি এবং সি ক্যাটাগরি। এ ক্যাটাগরির মানুষ লেখাপড়া করতে পারে, গবেষণা করতে পারে। কিন্তু ক্যাটাগরি সি এর মানুষেরা শুধু শারিরীক পরিশ্রমের কাজ করে, তারা পড়ালেখা করতে পারে না। আমাদের রিটিন, যার বয়স তেইশ, সে ক্যাটাগরি সি এর মানুষ। নিয়ম অনুযায়ী সে লেখাপড়া করতে পারবে না। কিন্তু সে লেখাপড়া করতে চায়, সময় পরিভ্রমণ নিয়ে গবেষণা করতে চায়। কিন্তু ক্যাটাগরি এ-এর মানুষরা ক্যাটাগরি সি এর মানুষদের লেখাপড়ার সুযোগ দেয় না। রিটিন জানে এরকম ক্যাটাগরির কোন ভিত্তি নেই। তার মত ক্যাটাগরি সি এর আরো কিছু মানুষজনেরও একি ধারণা। তাদের একটি গোপন আস্তানা আছে। রিটিন একসময় সেখানে যোগ দেয়। সমাজের এ ভিত্তিহীন বৈষম্য বন্ধের জন্য তথ্য সংগ্রহের জন্য রিটিনকে কয়েকটি মিশনে পাঠানো হয়। এ বৈষম্য পুরোপুরি দূর করতে হলে নিয়ন্ত্রণকক্ষ (যেখানে সব তথ্য আছে এবং এর জন্যই সমাজে মানুষের দুইটা ক্যাটাগরি) ধ্বংস করতে হবে। এটি ধ্বংস করার জন্য রিটিনকে পাঁচশ বছর আগে যেতে হবে। রিটিন কীভাবে পাঁচশ বছর আগে যাবে, সেখানে যাওয়ার পর সেখানে কি হয়, কীভাবে নিয়ন্ত্রণকক্ষ ধ্বংস করবে কিংবা ধ্বংস করতে পারবে নাকি সেসব জানার জন্যে বইটা পড়তে হবে। ‘রিটিন’ ২০১৭ সালের বইমেলায় প্রকাশিত মুহম্মদ জাফর ইকবালের নতুন সায়েন্স ফিকশন। তার লেখা সায়েন্স ফিকশন নিয়ে বলার কিছু নেই। এক বসায় পড়ার মত একটা বই। অনেকের কাছে কাহিনী অভিনব লাগবে না কিন্তু আমার কাছে ভালো লেগেছে। বইয়ের ফন্টের সাইজ আর রং এর জন্যই হোক বা লেখার স্টাইলের জন্যই হোক বইটা দ্রুত পড়া গেছে। প্রিয় উক্তিঃ আনন্দহীন হাসির মত অসুন্দর জিনিস বুঝি পৃথিবীতে আর কিছু নেই। পড়ার জন্য ধন্যবাদ :)

      By Nazif Mabsur

      21 Mar 2020 11:58 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      good

      By Md. Masum

      03 Jan 2020 11:55 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      রিটিন – মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা একটি বাংলা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী এর বই। তাম্রলিপি প্রকাশনি হতে প্রকাশিত । বইটি সময় পরিভ্রমনের উপর লেখা । কাহিনী যথেষট সুনদর এবং রোমাঞচকর। সময পরিভরমণের মতো একটি চমৎকার বিষয রোমাঞচকর না হযে পারেই না! পড়তে পারেন ।

      By Tasnimul Hasan Nashit

      29 Nov 2019 11:42 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটা পড়ে অনেক মজা পেয়েছি। গল্পটা মূলত সময় কে ঘিরে। জাফর ইকবাল স্যার শেষের দিকে অনেক নাটকীয় ভাবে গল্পটা শেষ করেছেন। প্রথম অংশে দুঃসাহসিকতার কিছু অ্যাডভেঞ্চার রয়েছে। বইটি অর্ডার করেছিলাম এবং চার দিনের মধ্যে বইটি ডেলিভারি দেয়ার জন্য রকমারি কে ধন্যবাদ।

      By Tasin ahmed

      03 Oct 2019 08:26 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই রিভিউ: বই: রিটিন লেখক: মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ক্যাটাগরি: বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী প্রকাশনী: তাম্র‍্যলিপি পৃষ্ঠা: ১৫৬ মূল্য: ২৫৫ টাকা রিভিউ: পৃথিবীর মানুষের বিভাজন করা হয়েছে। রিটিন, সি ক্যাটাগরির ২৩বছর বয়সের একজন যুবক। যার স্বপ্ন লেখাপড়া করা। কিন্তু সি ক্যাটাগরির মানুষের লেখাপড়া করার নিয়ম নেই। রিটিন রোবট ঘৃণা করে। "তোমার বাবা মায়ের দায়িত্ব ছিল তোমাকে জেনেটিক ডিজাইন করা। তোমাকে করা হয়নি, তুমি ক্যাটাগরি সি মানুষ। ক্যাটাগরি সি মানুষ লেখাপড়া করে না, গবেষণা করে না। তারা শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করে--', সোনালী চুলের একটি রোবট রিটিনকে বলে। রিটিন মেটাকোড ব্যবহার করে অকেজো করে দেয় রোবটটিকে। মেটাকোড ব্যবহার করা সপ্তম মাত্রার অপরাধ। একটি মেয়ে রিটনকে জানায় তার ট্র‍্যাকিওশান থেকে এলার্ট সিগন্যাল বের হচ্ছে। যখন কেউ কোন অপরাধ করে তখন তার ট্র‍্যাকিওশান থেকে এই সিগন্যালটি বের হয়। নিয়ন্ত্রন কক্ষে রাখা আছে তথ্যভান্ডার, যার সাহায্যে ট্র‍্যাকিওশানে সকল তথ্য দেয়া। মেয়েটি রিটিনকে অপরাধ জগতে আমন্ত্রণ জানায়। ক্রিমিনালদের আড্ডাখানা ক্রিমিজমে আসার কথা বলে। যেখানে ট্রাকিওশান বের করে ফেলা হয়। রিটিন প্রত্যাখ্যান করে তার প্রস্তাব। রাতে রিটিনকে রোবট পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। তার মস্তিষ্ক স্ক্যান করা হয়। কোন অপরাধের চিহ্ন না পেয়ে ছেড়ে দেয়া হয় তাকে। কিন্তু তার জীবনের সব কিছু জেনে নেয় তারা। তার জীবন গোপন বলতে কিছু থাকে না। রিটিন এ জীবনে বেছে থাকার অর্থ খুজে পায় না। মনে হয় ব্যাকটেরিয়া আর ক্যাটাগরি সি মানুষের জীবনের কোনো পার্থক্য নেই। বিষণ্ণতায় ভোগা রিটিন কিছুক্ষন পর নিজেকে আবিষ্কার করে ক্রিমিজমে। সেখানে তারই মত আরো বেশ কয়েকজন ট্র‍্যাকিওশান বের করতে চায়। তারা পৃথিবী থেকে বিভাজন দূর করতে চায়। ধ্বংস করতে চায় নিয়ন্ত্রন ভবন। তাহলে সব মানুষ সমান হবে। কারো কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। কিন্তু নিয়ন্ত্রন কেন্দ্র ধ্বংস করা অসম্ভব। শুধু পৃথিবী ধ্বংস হলে ধ্বংস হবে সেটি। তাহলে? ট্র‍্যাকিওশান বের করে ট্রেনিং দেয়া হয় রিটিনদের। ট্রেনিং শেষে রিটিন শহরে বের হয়। আবার একটি নিম্নশ্রেণীর রোবটকে মেটাকোডের সাহায্যে অকেজো করে দেয় সে। ঘটনাক্রমে ক্রিমিজমের ডাইনিংয়ে রিটিনের দেখা হয় ক্লিওনের সাথে। রিটিনের জীবন পালটে যায়। ক্লিওন, মানুষের মাঝে বিভাজন দূর করার এই আন্দোলনের নেতা। ক্লিওন রিটিনকে একটি মিশনের দায়িত্ব দেয়। যেটা প্রায় অসম্ভব। কিন্তু রিটিন তার মিশনে সফল হয়। ক্লিওনের ধারণা প্রকৃতি বাঁচিয়ে রাখছে রিটিনকে। ক্লিওন তানুস্কা নামের একটি মেয়ে এবং তার ছেলে নীলের সাথে রিটিনের তোলা একটি ছবি রিটিনকে দেখায়। রিটিন চিনতে পারেনা মেয়েটিকে কিংবা তার সন্তানটিকে। কে এই তানুস্কা? রিটিনের সাথে তার কি পরিচয়? রিটিন কি পারবে মানুষের এই বিভাজনকে ধ্বংস করতে? পারবে কি ধ্বংস করতে নিয়ন্ত্রন ভবন? জানতে হলে পরতে হবে জাফর ইকবাল স্যারের লেখা- "রিটিন"। পাঠ প্রতিক্রিয়া: অসাধারণ একটি কল্পবিজ্ঞান। মানুষে মাঝে বৈষম্য আজীবন ধরে চলে আসছে। হয়তো ভবিষ্যত পৃথিবীতেও তা থাকবে। তারপরেও রিটিনের মতো কিছু মানুষ লড়ে যাবে এর বিরুদ্ধে। পড়া শেষ করে ভাবছি আমি যদি রিটিন হতাম। কল্পনায় দেখতে পাই আজ থেকে বহুদিন পরের ঘটনাগুলি। কিন্তু সময় পরিভ্রমণের বিষয়টি খাপছাড়া লেগেছে। রিটিন একইসাথে দুই জায়গায় অবস্থান করছে। যেটা বাস্তবে অসম্ভবই। রিটিন বিপদে পড়লে ভয় পেয়ে যাই। কিংবা সফল হলে ভালো লাগে। এমন করেই আপনাকেও শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায় নিয়ে যাবে রোমাঞ্চকর এই কল্পবিজ্ঞানটি। শেষটা ভালো হয়েছে। এর চেয়ে ভালো কিছু শেষে হতে পারতো না বোধহয়।

      By P.H.APON.SAHA

      11 Mar 2019 09:45 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      about the feeling it is just awesome and elaborationfull . thank you sir

      By Monirul Haque Tanvir

      29 May 2021 12:28 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Similar to his previous books. I just wasted some money and my time.

      By Erisha Irnika

      31 Jul 2017 11:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা আমরা একটু লক্ষ্য করলেই দেখতে পাবো, আমাদের আশেপাশে সুবিধাবঞ্চিত অনেক মানুষ আছে। তারা তাদের নানা স্বপ্ন পূরণে ব্যর্থ হয় মূলত আর্থিক সংকটের জন্য। তারা নিজেরা নিজেদেরকে হীন ভাবতে শুরু করায় শোষক শ্রেণির মানুষেরাও নানাভাবে তাদের উপর অত্যাচার করে। এ বৈষম্যটা আমাদের সময়ে যেমন আছে, রিটিনদের সময়েও তেমন আছে। আচ্ছা, এই বৈষম্যটা যদি চরম রূপ ধারণ করে, তখন কী হবে? রিটিনদের পৃথিবীতে এই বৈষম্যটা চরম আকার ধারণ করেছে। তাই সমগ্র মানবজাতিকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে— এ গ্রুপ এবং সি গ্রুপ। সি গ্রুপের মানুষদেরকে সর্বদা এটাই বোঝানো হয়েছে যে তাদের জন্মই হয়েছে কায়িক শ্রম করার জন্য আর তাদের মস্তিষ্ক লেখাপড়ার জন্য উপযুক্ত নয়। তাদের জন্য আইন করে লেখাপড়া করা/ গবেষণা করা/ জ্ঞান অন্বেষণ করা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু রিটিন ভিন্নধর্মী এক যুবক। সে সি গ্রুপের মানুষ হয়েও লেখাপড়া করতে চায়, তার মূল আগ্রহ সময় পরিভ্রমণকে নিয়ে। তবে এজন্য রিটিনকে সহ্য করতে হয় নানা বাধা। একবার তাকে নিরাপত্তাকর্মীরা ধরে নিয়ে যায় শুধুমাত্র সময় পরিবহন নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করার জন্য। এই বন্দী জীবন থেকে মুক্তি পেতে রিটিন পাগল হয়ে উঠে। তখন সে প্রবেশ করে আপাতদৃষ্টিতে এক অপরাধ জগতে, আসলে সেখানে ব্যপ্ত হচ্ছে সি গ্রুপের মানুষদের পৃথিবীর এই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের বীজ।রিটিনও যোগ দেয় তাদের দলে।রিটিন তার শরীরের ট্র্যাকিওশন যন্ত্রটা খুলে ফেলে, মুক্ত হয়ে যায় শোষক শ্রেণীর নিয়ন্ত্রণ থেকে। একের পর এক মিশনে সফল হতে থাকে। কিন্তু তখন সামনে এসে দাঁড়ায় চূড়ান্ত মিশন এবং একমাত্র সেই মিশনে জয়ী হলেই সম্ভব পৃথিবীকে বৈষম্যমুক্ত করা। কিন্তু সে মিশনে সফল হওয়া যে এখনকার সময়ে সম্ভব না! অতীতে গিয়ে সেটা করা সম্ভব। তখন শুরু হয় সেই দুর্দিনের অভিযাত্রীদের সময় পরিভ্রমণের চেষ্টা। তারা খুঁজে পায় এমন কোনো নিদর্শন যার দ্বারা তারা নিশ্চিত হতে পারে যে রিটিন সময় পরিভ্রমণে সফল হতে পারবে এবং একমাত্র রিটিনকে দ্বারাই এটা সম্ভব। কী ঘটেছিলো তারপর? সময় পরিভ্রমণ খুবই জটিল একটা ব্যাপার। রিটিন কি পেরেছিলো অতীতে যেতে? সে কি সফল হয়েছিলো তার সেই মিশনে? পৃথিবী থেকে কি মানুষের বৈষম্য দূর করা সম্ভব হয়েছিলো? জানতে হলে পড়তে হবে বইটা। ব্যক্তিগত অনুভূতি: বইটা আমার না, আমার এক বান্ধবীর। ও আমাকে এই বইটা দিয়ে বলেছিলো বইটা পড়ে দেখতে- খুব সুন্দর নাকি বইটা! বইটা আমি বইমেলা থেকে কিনি নাই কারণ বইয়ের নামটা আমার কাছে অতটা ইন্টারেস্টিং মনে হয়নি, এছাড়া প্রচ্ছদটাও কিছুটা কার্টুন-কার্টুন। আমি ভেবেছিলাম হয়তো কোনো শিশুতোষ সাইন্স ফিকশন হবে। তবে বইটা পড়ে বুঝতে পারছি যে ওর কথাটা না শুনলে কী বড় মিস করতাম! খুব আনন্দ পেয়েছি। বইটাতে টাইম ট্র্যাভেলের মতো জটিল একটা বিষয়কে মোটামুটি সহজ করেই বর্ণনা করা হয়েছে। বইটা পড়ার সময় একবারও বিরতি নেইনি। এছাড়া রিটিনের ভালোবাসা দেখে আমি মুগ্ধ- এ পৃথিবীর প্রতি আর তানুস্কার প্রতি! সব শেষে একটা কথা বলতে চাই, রিটিনদের যে অবস্থা হয়েছে, তার জন্য মূলত দায়ী মানুষদের মধ্যকার বৈষম্য। আমাদের পৃথিবীতে যেই হারে মানব বৈষম্যের হার বেড়ে চলছে, রিটিনদের মতো আমাদেরও এমন অবস্থা হতে হয়তো বেশিদিন বাকি নেই। তাই বলবো, আসুন আমরা সবাই মিলেমিশে বসবাস করি, বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়ি।

      By Tasfia Promy

      10 Jun 2017 12:19 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই- রিটিন লেখক -মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশনী: তাম্রলিপি পৃষ্ঠা: ১৫৬ মূল্য: ২৫৫ ৳ (ছাড়ে) কাহিনীঃ রিটিন- ক্যাটাগরি সি এর মানুষ বাবা মায়ের জেনেটিক ডিজাইন করা কিন্তু তারা ক্যাটাগরি এ শিশু জন্ম দিতে চাননি। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে বাবা মায়ের অকাল মৃত্যুর কারণে অনাথ আশ্রমেই বেড়ে উঠে রিটিন। ট্র্যাকিএশন ডিভাইস বয়ে বেড়ানো এই রিটিন, রিভিক ভাষা শিখে ফেলে, “সময় পরিক্রমা” নিয়ে গবেষণা করতে চায় সে। কিন্তু বিধিবাম, সে ক্যাটাগরির মানুষ। ঘটনাক্রমে সে পৌঁছে যায় শহরের ক্রিমিনালদের আড্ডাখানা 'ক্রিমিজমে'। নেতা গোছের এক ব্যাক্তি ক্লিওন। এই ক্লিওনের নেতৃত্বে রিটিন একা হাতে একটা মিশন সুসম্পন্ন করে ফিরে আসলো যেখানে রিটিনের বেঁচে ফেরার কোন সুযোগ ছিলনা বললেই চলে, আগে যারা গেছে এদের কেউ বেঁচে ফেরেনি। ওদের মতে কোন এক মহৎ কাজে প্রকৃতি বাঁচিয়ে রেখেছে রিটি রিটিন কে। একসময় ক্লিওন, রিটিনের সাথে যোগ দেয় প্রফেসর রাইখ। এক সময় রিটিনের সাথে দেখা হয় তানুস্কা আর ছোট্ট এক ছেলে নীল। কিন্তু এদের থেকে এক বিচ্ছেদ রিটিনের। কেন? কিসের মিশন রিটিনের??? রিটিন পারবে সফল হতে? #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ শুরুতে সুহানের স্বপ্নের সাথে বেশ মিল লাগলেও পরের দিক সম্পুর্ন আলাদা !! অনেকদিন পর শান্তি মত পড়ার মত সায়েন্স ফিকশন এটা, এই বইটা পড়লাম!! পুরোটা বেশ অন্যরকম ! শেষদিক টা যেমন ভাল লেগেছে... একটু প্যারাডক্সের মত আছে। ভাল লেগেছে এক কথায়। বেশ ভালো লাগার মত বই, রাইখ,ক্লিওন, রিটিন ৩ টা চরিত্রকেই আমার ভালো লেগেছে। #নোটঃ স্যার এর লেখা কার লেখার মত, নাস্তিক হেন তেন এরকম কথা না শুনলেই খুশি হব। কারো না কারো লেখাতে কারো না কারো লেখার ছাপ থাক্তেই পারে... রকমারি লিঙ্কঃ https://www.rokomari.com/book/127637

      By mostafizur rahman

      24 Apr 2017 10:15 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      পড়ালেখা করতে চায় রিটিন, কিন্তু সেটা সম্ভব না কারন সে সি ক্যাটাগরির মানুষ। সি ক্যাটাগরির মানুষ পড়ালেখা করার অধিকার নিয়ে জন্মায় না তাদের জন্ম কাজ করে খেটে খাওয়ার জন্য। আর এই বিষয়টা ঠিক করেন বাবা মায়েরা, রিটিনের বিষয়টাও তেমনি তার জন্মের অনেক আগেও ঠিক হয়েছিলো। কাজেই তার পড়াশোনা করার কোন সুযোগ নাই। কিন্তু সে পড়াশোনা করতে চায়, সময় নিয়ে গবেষণা করতে চায়। বিষয়টা যখন এ ক্যাটাগরির দায়িত্বশীল লোকদের জানালো তখন তারা বিষয়টাকে এমন ভাবে উড়িয়ে দিল যেন সি ক্যাটাগরির মানুষের যেমন পড়ার অধিকার নাই তেমনি এ বিষয়ে কথা বলার অধিকার পর্যন্ত নাই। কিন্তু রিটিন বিষয়টা মেনে নিল না। যে করেই হোক পড়তে হবে, সময় নিয়ে গবেষণা করতে হবে আর ভাঙতে হবে এ ক্যাটেগরি, সি ক্যাটাগরির ব্যবধান। কিন্তু রিটিন জানে তার একার পক্ষে এর কোনটাই সম্ভব নয় কারন সে যদি কোন অন্যায় করে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনী সেটা বুঝতে পারবে শরীর যে ট্রাকিওশান আছে তার মাধ্যমে। তারমানে সর্বপ্রথম শরীর থেকে ট্রাকিওশান বের করতে হবে এবং ধংস করে দিতে হবে ট্রাকিওশান তথ্যভান্ডার। কিন্তু যে তথ্য ভান্ডারে সামান্য ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করতে পারে না সেখানে রিটিন যাবে কি করে? তাহলে পড়াশোনা, সময় নিয়ে গবেষণা, এ ক্যাটেগরি সি ক্যাটেগরি ভেঙে দেয়ার স্বপ্ন কি স্বপ্নই থাকে যাবে? অনেকই বলেন এবং প্রমান করার চেষ্টা করেন জাফর ইকবালের সায়েন্স ফিকশান গুলো বিদেশী মুভির কাটছাঁট। কিন্তু আমার এ বিষয়টা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নাই কারন এ ধরনের কোন প্রমাণ পাইনি। অবশ্য মুভি না দেখার কারনে হতে পারে। কিন্তু জাফর ইকবালের বই গুলো আমার প্রিয়। অন্যগুলোর মত রিটিন আমার বেশ ভালো লেগেছে তবে পৃথিবীকে ক্যাটাগরিতে ভাগ করা, একজন নিরপেক্ষ মানুষের জেগে ওঠা এসব বিষয় ওনার বইতেই পড়েছি। বলতে গেলে নতুন একেবারেই তাক লাগিয়ে দেয়ার মত কিছু পাইনি যেরকম প্রথম পড়ে পেতাম। আর কিছু বইয়ে তিনি প্রাকৃতিক সাহায্য নেন আমি বুঝতে পারছি না সায়েন্স ফিকশানে এ ধরনের সাহায্য আসবে কেন? যাইহোক এসব যুক্তি দিয়ে না ভাবলে পড়ে বেশ মজা পাবেন যদিও বইয়ের ফ্রন্ট অনেক বড় করে পাতার সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে যার কারনে দামও বেড়েছে। এত দাম দিয়ে আসলে কিনতে ইচ্ছে করেনা কারন এ ধরনের বইয়ের PDF খুব তাড়াতাড়ি বের হয়। সত্যি বলতে আমার ফ্রেন্ড লিস্টের একজনের কাছে আমি PDF চেয়েছি। কারন আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না নতুন বইয়ের PDF এত তাড়াতাড়ি বের হতে পারে। মূল বইয়ের সাথে মিলিয়ে দেখার একটা ইচ্ছে ছিল কিন্তু PDF ডাউনলোড করতে পারিনি। যাইহোক আমার যেহেতু ভালো লেগেছে কাজেই আশা করতে পারি আপনারো ভালো লাগবে। এটা অবশ্য বলার অপেক্ষা রাখেনা।

      By Tultul Zabin

      04 Mar 2017 11:29 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীঃ রিটিন’ মুহাম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা একটি বই । জাফর ইকবাল বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য গুনী লেখক । তিনি তার লেখনী দিয়ে অনেক আগে থেকেই আমাদের দেশের পাঠক সমাজের একটি বড় অংশের মন জয় করে চলেছেন । তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ূন আহমেদ এর ছোট ভাই । মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর জন্ম ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২ । তিনি হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত হিসাবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক । তার লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান ।। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী রিটিন বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালের একুশে বইমেলা তে ।বইটির প্রকাশনা সংস্থা তাম্রলিপি প্রকাশনী ও এর প্রকাশক এ কে এম তারিকুল ইসলাম রনি । প্রচ্ছদ ও অলংকরন করেছেন মেহেদী হক । বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি নিয়ে রচিত এ বইটির প্রধান চরিত্র রিটিন । তাদের এইখানে মানুষকে জেনেটিক উপায়ে ডিজাইন করা , একশো বছর আগে থেকেই নির্ধারিত করা কে কি করবে । কে লেখা পড়া করবে কে কি করবে সবকিছুই নির্ধারিত । রিটিন কে পড়ালেখার জন্য ডিজাইন করা হয় নি , কিন্তু সে পড়াশোনা করতে চায় । কিন্তু তার জন্য নির্ধারিত তাকে ক্যাটাগরি সি , অর্থাৎ তাকে শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এর জন্য ডিজাইন করা । কিন্তু সে লেখাপড়া করবেই । এভাবে কি হবে কাহিনী কোনদিকে যাবে জানতে হলে পড়তে হবে রিটিন বইটি ।

      By Avijit Saha

      02 Mar 2017 12:15 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      100 out of 110

      By Turzo Zahid

      26 Feb 2017 07:40 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      পাঁচ এ পাঁচ। আর কিছু বলার নেই!!

      By Fahim Tanjim

      06 Feb 2020 03:17 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      na porle jibol los

      By Mahbuba Supti

      09 Jul 2017 09:29 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      রিটিন বইয়ের গল্প এক অদ্ভূত পৃথিবীকে নিয়ে। যে পৃথিবীর নিয়মকানুনের সাথে আমাদের পৃথিবীর মিল নেই। সেই পৃথিবীর সকল মানুষকে দুই ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করা হয়। ক্যাটাগরি-এ এবং ক্যাটাগরি-সি। ক্যাটাগরি-এ তে যারা তাদের অনেক ক্ষমতা। তারা নিয়ন্ত্রণ করে সমস্ত মানুষদের। তাদের আছে পড়াশোনা করার ক্ষমতা, বিভিন্ন ধরনের আবিষ্কারের ক্ষমতা। এক কথায় বলা যায়, তাদের কেউ আটকাতে পারে না কোনভাবেই। আর ক্যাটাগরি-সি তে যারা তাদের কাজ একটাই। সারাজীবন শ্রমিকের মতো কাজ করে জীবনযাপন করা। তাদের পড়াশোনার ক্ষমতা নেই, কোন ক্ষমতাই তাদের নেই। ইচ্ছা থাকা স্বত্তেও তারা কিছু করতে পারে না। মানুষের মাঝে এই বিভেদ দূর করতে আপ্রাণ চেষ্টায় নিয়োজিত এই ক্যাটাগরি-সি এর মানুষেরা। রিটিন এই গল্পের নায়ক। ভাগ্যক্রমে সে নিজেও এই সি- ক্যাটাগরিরই একজন মানুষ। বাবা, মা নেই। বাবা-মা মারা যাওয়ার পর এক অনাথ আশ্রমে সে বড় হয়েছে। একজন সি-ক্যাটাগরির মানুষ হওয়ার অপরাধে তাকে কোন পরিবার পালকপুত্র হিসেবে নেয় নি। রিটিনের খুব ইচ্ছা পড়ালেখা করার, গবেষণা করার। কিন্তু রিটিন চাইলেই তো আর পারবে না। কারণ গত একশ বছর থেকে মানুষকে জেনেটিক উপায়ে ডিজাইন করতে হয়। আর রিটিনকে সেভাবে ডিজাইন করা হয় নি। তাই সে পড়াশোনা করতে পারবে না, কোন ধরনের গবেষণামূলক কাজে অংশ নিতে পারবে না। এ নিয়ে মাঝেমাঝে বাবা-মায়ের উপর খুব রাগ হয় রিটিনের। কেন তাকে ওরকমভাবে ডিজাইন করলো না! রিটিন এই বিভেদ মানতে চায় না। ঘটনাক্রমে শহরের সবচেয়ে বড় অপরাধজগৎ "ক্রিমিজম" এ প্রবেশ হয় রিটিনের। এখানকার মানুষরাও রিটিনের মতো। তারাও এই বিভেদ মানে না। পরিচয় হয় এই গ্রুপের লিডার ক্লিওনের সাথে। ক্লিওনের নেতৃত্বেই রিটিনকে পাঠানো হয় এক অভিযানে। সেই অভিযানের সূত্র ধরেই এগিয়ে যেতে থাকে বইয়ের কাহিনী।

      By Ibrahim khalil

      19 Jul 2021 05:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ...

      By Al Mamun

      04 Sep 2017 03:17 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রহস্যময়_বিজ্ঞান_জগত ও #রকমারি_ডট_কম #বুক_রিভিউ_কনটেস্ট কাহিনী সংক্ষেপঃ রিটিন নামের ছেলেই গল্পের মূল নায়ক। বর্তমান পৃথিবীতে মানুষকে দুইটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। ক্যাটাগরি এ ও ক্যাটাগরি সি । এ ক্যাটাগরির মানুষ এর লেখাপড়া, গবেষণা করার অধিকার আছে কিন্তু সি ক্যাটাগরির মানুষের তা নেই। রিটিন ক্যাটাগরি সি এর অর্ন্তভুক্ত। ক্যাটাগরি সি এর অর্ন্তভুক্ত হয়েও ক্যাটাগরি এ এর মতো লেখাপড়া, গবেষণা করতে চায় রিটিন। বর্তমান পৃথিবীতে এছাড়াও অনেক পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবী থেকে চাষাবাদ উঠে গেছে। ৫০০ বছর আগের পৃথিবীর মানুষের মতো জৈবিক খাদ্য গ্রহণ করতে হয় না বর্তমান পৃথিবীর মানুষদের ; সিনথেটিক উপায়ে প্রস্তুতকৃত খাদ্য খায় এরা। সি ক্যাটাগরির কিছু মানুষ পৃথিবী থেকে সকল বৈষম্য দূর করার জন্য একসাথে কাজ করছে। ঘটনাক্রমে রিটিন যোগ দেয় সেই দলে। নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের মূল কোয়ার্ট ওয়েব গাইডগুলোর একটি অংশ বাকি রেখে অন্য অংশগুলো ধ্বংসের জন্য মিশনে পাঠানো হলো রিটিনকে। উল্লেখ্য যে এই মিশনে আগেও অনেকজনকে পাঠানো হয়েছিলো, কিন্তু কেউ সফল হতে পারেনি। রিটিন মিশনে সফল হয়। এই মিশনে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায় মানুষের মধ্যে বৈষম্য দূর করতে হলে তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ধ্বংস করতে হবে। তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ধ্বংস করার মতো কোনো উপায় নেই। মানুষের বৈষম্য দূর করতে সি ক্যাটাগরির যারা কাজ করছে তাদের নেতা নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ হতে একটি ছবি পায়। ছবিতে দেখা যায় রিটিন একটি বাচ্চা কোলে নিয়ে একটি মেয়ের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। জানা গেলো ছবিটি ৫০০ বছর আগের। কিন্তু ৫০০ বছর আগের রিটিনের ছবি কিভাবে পাওয়া সম্ভব? সময় পরিভ্রমণ সম্ভব তাহলে? প্রকৃতি কি ইংগিত দিচ্ছে এই ছবির মাধ্যমে? তাহলে কি রিটিন ৫০০ বছর পূর্বে ফিরে যেতে পারলে ধ্বংস করা যাবে তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ??? দূর হবে পৃথিবীর মানুষের মধ্যেকার বৈষম্য??? সময় পরিভ্রমণ কি আদৌ সম্ভব হবে? রিটিন দূর করতে পারবে কি সকল মানুষের মধ্যেকার বৈষম্য??? জানতে হলে পড়তে হবে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী: রিটিন। জানার আগ্রহ হলে পড়ে ফেলুন বইটি। পাঠক প্রতিক্রিয়াঃ জাফর স্যারের সেরিনা পড়ে যেমন হতাশ হতে হয়েছিলো, রিটিন পড়ে তেমন হতাশ হতে হয়নি। স্যারের অন্যান্য বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর মতোই এই গল্পেও নায়ক-নায়িকা আছে। স্যারের এই গল্পটি মূলত সময় পরিভ্রমণ নিয়ে। যদিও গল্পের কিছু ফাঁকফোকর আছে তবুও সব দিক বিবেচনায় বইটি ভালো হয়েছে। বিশেষ করে গল্পের শেষটা প্রত্যাশা মতোই হয়েছে বলা চলে। (By Shafikul Islam Shafik)

      By Mahbub Zaman

      02 Jul 2017 10:47 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বর্তমান পৃথিবীতে মানুষকে দুইটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। ক্যাটাগরি এ ও ক্যাটাগরি সি । এ ক্যাটাগরির মানুষ এর লেখাপড়া, গবেষণা করার অধিকার আছে কিন্তু সি ক্যাটাগরির মানুষের তা নেই। রিটিন ক্যাটাগরি সি এর অর্ন্তভুক্ত। ক্যাটাগরি সি এর অর্ন্তভুক্ত হয়েও ক্যাটাগরি এ এর মতো লেখাপড়া, গবেষণা করতে চায় রিটিন। বর্তমান পৃথিবীতে এছাড়াও অনেক পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবী থেকে চাষাবাদ উঠে গেছে। ৫০০ বছর আগের পৃথিবীর মানুষের মতো জৈবিক খাদ্য গ্রহণ করতে হয় না বর্তমান পৃথিবীর মানুষদের ; সিনথেটিক উপায়ে প্রস্তুতকৃত খাদ্য খায় এরা। সি ক্যাটাগরির কিছু মানুষ পৃথিবী থেকে সকল বৈষম্য দূর করার জন্য একসাথে কাজ করছে। ঘটনাক্রমে রিটিন যোগ দেয় সেই দলে। নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের মূল কোয়ার্ট ওয়েব গাইডগুলোর একটি অংশ বাকি রেখে অন্য অংশগুলো ধ্বংসের জন্য মিশনে পাঠানো হলো রিটিনকে। উল্লেখ্য যে এই মিশনে আগেও অনেকজনকে পাঠানো হয়েছিলো, কিন্তু কেউ সফল হতে পারেনি। রিটিন মিশনে সফল হয়। এই মিশনে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায় মানুষের মধ্যে বৈষম্য দূর করতে হলে তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ধ্বংস করতে হবে। তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ধ্বংস করার মতো কোনো উপায় নেই। মানুষের বৈষম্য দূর করতে সি ক্যাটাগরির যারা কাজ করছে তাদের নেতা নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ হতে একটি ছবি পায়। ছবিতে দেখা যায় রিটিন একটি বাচ্চা কোলে নিয়ে একটি মেয়ের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। জানা গেলো ছবিটি ৫০০ বছর আগের। কিন্তু ৫০০ বছর আগের রিটিনের ছবি কিভাবে পাওয়া সম্ভব? সময় পরিভ্রমণ সম্ভব তাহলে? প্রকৃতি কি ইংগিত দিচ্ছে এই ছবির মাধ্যমে? তাহলে কি রিটিন ৫০০ বছর পূর্বে ফিরে যেতে পারলে ধ্বংস করা যাবে তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ? দূর হবে পৃথিবীর মানুষের মধ্যেকার বৈষম্য? সময় পরিভ্রমণ কি আদৌ সম্ভব হবে? রিটিন দূর করতে পারবে কি সকল মানুষের মধ্যেকার বৈষম্য? জানতে হলে পড়তে হবে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী: রিটিন। জানার আগ্রহ হলে পড়ে ফেলুন বইটি

      By Afiq Hasan Kabya

      21 Feb 2017 09:27 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই:রিটিন লেখক:মুহম্মদ জাফর ইকবাল ধরণ:বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী প্রকাশনী:তাম্রলিপি পৃষ্ঠা সংখ্যা:১৫৮ মুদ্রিত মুল্য:২২৫ টাকা কাহিনী সংক্ষেপে:পৃথিবী অনেক বদলে গেছে।আজকের পৃথিবী থেকে ৫০০ বছর আগের পৃথিবীর অনেক পার্থক্য। বর্তমানে মানুষ জৈবিক খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে এখন সব খাবার ই সিনথেটিক।পৃথিবী থেকে চাষাবাদ উঠে গেছে।যখন যে খাবার দরকার হয় তখন সিনথেটিক উপায়ে তা তৈরি করে নেয়া হয়।আর বর্তমান পৃথিবীরর সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হলো এখন মানুষ কে ২ শ্রেণিতে ভাগ করা হয়।এ ক্যাটাগরি এবং সি ক্যাটাগরি। এ ক্যাটাগরির মানুষ এর লেখাপড়া গবেষণা করার অধিকার থাকলেও সি ক্যাটাগরিরর মানুষের তা।এছাড়াও অনেক বৈষম্যভেদ রয়েছে এই ২ ক্যাটাগরির মানুষদের মধ্যে।গল্পের মুল চরিত্র রিটি রিটিন ও সি ক্যাটাগরির।সে ও এই বৈষম্যভেদ এর সীকার।সেই সময় সি ক্যাটাগরিরর মানুষ একত্রিত হয়ে এই বৈষম্যভেদ দূর করার প্রচেষ্টায় নামলো।রিটিন সেই দলে যোগ দিলো।এই বৈষম্য দূর করতে রিটিনকে একটি মিশন এ যেতে হল তা হল নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের মুল কোয়ার্টজ ওয়েব গাইডগুলোর এক অংশ তাকে ধংস করতে হবে।এর আগে এই মিশনে যারা এসেছিলো কেউ সফল হয় নি।কিন্তু রিটিন ভাগ্যক্রমে সফল হল।কিন্তু এই বৈষম্য দূর করতে হলে তাদের তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ধংস করতে হবে।কিন্তু তা এখন ধংস করা সম্ভব না। নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে একটি ছবি পাওয়া গেলো।ছবিতে রিটিন একটি মেয়ের সাথে রয়েছে। ছবিটি ৫০০ বছর আগের।কিন্তু তা কিভাবে সম্ভব? তাহলে কি সময় পরিভ্রমণ সম্ভব?তাহলে এই ছবি কি প্রকৃতির একটি ইংগিত? যদি তা সম্ভব হয় তাহলে রিটিন ৫০০ বছর আগে গিয়ে তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ধংস করা সম্ভব।কিন্তু কিভাবে?রিটিন কি পারবে সময় পরিভ্রমণ করে তথ্য নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ধংস করে মানুষের মধ্যকার বৈষম্য দূর করতে? জানতে হলে পড়ে ফেলুন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী রিটিন। পাঠ প্রতিক্রিয়া:বইটি ভালো লেগেছে।কিন্তু বইটিতে অভিনব কোনো নতুন কাহিনী পেলাম না।যাই হোক মোটামুটি ভালো একটি সাই-ফাই।আমার রেটিং ৩/৫। রকমারি লিংক: https://www.rokomari.com/book/127637/বৈজ্ঞানিক-কল্পকাহিনী-:-রিটিন

      By Rehnuma Rubayat Prapty

      04 Sep 2017 03:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রহস্যময়_বিজ্ঞান_জগত ও #রকমারি_ডট_কম #বুক_রিভিউ_কনটেস্ট ব্যক্তিগত রেটিং:৭.৫/১০ . প্রতি বইমেলাতেই জাফর স্যারের কমপক্ষে একটা দারুন হিট বই প্রকাশিত হয়। ২০১৭ বইমেলার সেই হিট বইটি হল রিটিন। বইটার যেটা প্রথমেই আকর্ষন করে তা হল এর জমকালো প্রচ্ছদ।পাঠককে সহজেই টানতে পারার মত ঝকঝকে একটা প্রচ্ছদ করা হয়েছে। বইটির কাহিনী মূলত টাইম ট্রাভেল কেন্দ্রিক।গল্পের নায়ক হল রিটিন যে জন্ম নেয় এমন এক দুনিয়ায় যেখানে মানুষকে দুটি শ্রেনিতে বিভাজিত করে রাখা হয়েছে। ক্যাটাগরি এ এবং ক্যাটাগরি সি।সংখ্যায় ক্যাটাগরি এ এর মানুষের সংখ্যা কম হলেও তারা সি ক্যাটাগরির মানুষের ওপর খবরদারি করে। সি ক্যাটাগরির মানুষের নেই পড়াশোনা করার অধিকার,তাদের জন্ম কেবল কাজ করার জন্য।রিটিন মানতে পারে না এ বিভাজন।সে চায় মুক্ত পৃথিবী।সেই উদ্দেশ্যে সে তার শরীরের ট্র্যাকিওশান খুলে ফেলে এবং যোগ দেয় এক গোপন বিপ্লবী দলের সাথে।রিটিন বিভিন্ন দুঃসাহসী কাজ করলেও প্রকৃতি যেন তাকে বাঁচিয়ে রাখতে চায়। পৃথিবীর এই অসম বিভাজন দূর করতে ধ্বংস করতে হবে কন্ট্রোল বিল্ডিং এবং সে উদ্দেশ্যে নানা ঘটনাক্রমে রিটিনকে পাঁচশ বছর অতীতে পাঠানো হয়। পাঁচশ বছর ঘুমিয়ে থাকে টাইম ক্যাপসুলে।এরপর রিটিন কি বাঁচাতে পারে তাদের স্বপ্ন? দূর হয় বিভাজন? এর উত্তর জানা যায় বইয়ের পরতে পরতে। লেখক নায়িকার জায়গাও রেখেছেন। সিংগেল মাদার তানুস্কার সাথে জড়িয়ে গল্পের শেষটাও চমকপ্রদ। . জাফর স্যারের বেশিরভাগ সায়েন্স ফিকশন টিনএজারদের জন্য লেখা বলে লেখার মধ্যে শিশুতোষ ব্যাপারটা চলে আসে।কিন্তু এই বইটিতে সেখান থেকে কিছুটা বেরিয়ে এসেছেন।কাহিনী ভাল,গতি আছে।একশন,ইমোশন দুটোই বিদ্যমান।হালকা রোমান্সের ছোঁয়াও আছে। . তবে নেগেটিভ দিকের কথা বললে বলতে হবে দামটা একটু বেশিই।মানলাম প্রচ্ছদ চমৎকার,পৃষ্ঠার মান ভাল-তারপরও স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েদের কথা ভেবে দাম কমানো যেত। টাইম ট্রাভেলের একটা জায়গায় গোলমাল লেগেছে।ভাবলে বোঝা যায় এক পর্যায়ে রিটিন একই সাথে দুই জায়গায় অবস্থান করছে। . সব মিলিয়ে বইটি মন্দ নয়।আমরা যারা বড় হয়ে গেছি তাদের হয়ত অতটা রোমাঞ্চ হবে না,তবে টিন এজারদের হাতে বইটি ভাল মানায়।সময়টা খারাপ কাটবে না আশা করা যায়। :) By Nipa Monalisha

      By Pie

      12 Feb 2017 10:50 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      এক কথাই অসাধারণ,

      By Farhana Reza

      09 Feb 2017 01:49 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Very best I absolutely admit but I found a little mixture of old science fictional characters. Certainly no matter if I get the most interesting one in my hand.You nailed it Sir.

      By Jahidul Hasan

      26 Mar 2017 10:29 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভালো ছিল কাহানী। ভালো ছিল কাহানির ধারাবাহিকতা। ভালো ছিল রিটিন :D

      By Kazi Asifuzzaman

      25 Mar 2017 09:16 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগীতা #Book_Review বিজ্ঞান, কল্পনা ও রিটিন ৮০’র দশকের শেষ কিংবা ৯০ দশকের মাঝামাঝি হবে। সঠিক খেয়াল নেই। প্রতিমাসে তখন ‘বিচিত্রা’র সংখ্যা রাখা হতো বাঙ্গালীর অনেকের ঘরে। অনেকেই পড়তেন সেই ম্যাগাজিন। বিশেষ করে ঘরের গৃহিনীরা সারাদিনের সংসারের কাজ শেষে অবসর সময়ে বসতেন বিচিত্রা নিয়ে। সেরকমই একটি বিচিত্রা সংখ্যায় একদিন প্রকাশিত হলো এক গল্প। নাম “কপোট্রনিক ভালোবাসা”! যেমন অদ্ভুত নাম, তেমনি অদ্ভুত তার বিষয়বস্তু। কি না কি এক রোবটের প্রেম কাহিনী। স্বাভাবিকভাবেই শুনতে বেশ হাস্যকর শোনাল। কিন্তু অবাক কান্ড! বাংলাদেশের তৎকালীন সেই মধ্যবিত্ত সমাজে হঠাৎ করেই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠল সেই গল্প। সবার কাছে ভালো লেগেছে সেটা। ব্যাস! লেখক পেলেন উৎসাহ! পরপর কয়েকটি বিচিত্রা সংখ্যায় আরো বের হলো কয়েকটি গল্প! এভাবেই লেখক লিখতে লিখতে একদিন বিদেশে গেলেন পড়াশোনার খাতিরে। তখন অন্যদিকে এদেশে বের হলো তাঁর প্রথম গ্রন্থ “কপোট্রনিক সুখ দুঃখ”! জী হ্যাঁ! আমি কথা বলছি এই সময়ের জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখক, ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল’কে নিয়ে! জাফর ইকবাল স্যার আমেরিকায় গিয়েও লেখা থামাননি। নিয়মিতই লিখে গেছেন ও যাচ্ছেন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী! স্বাধীনতা পরবর্তি সময়ে বাংলাদেশীয় সাহিত্যে প্রথম সফল বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী বা সায়েন্স ফিকশন লেখেন হুমায়ুন আহমেদ (তোমাদের জন্য ভালোবাসা)! তবে বাংলা সায়েন্স ফিকশন যার হাত ধরে হাইপার স্পিডে ছুটে গেছে, তিনি হচ্ছেন ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি তার প্রথম সায়েন্স ফিকশন গল্প 'কপোট্রনিক সুখ দুঃখ' লিখেছেন। রোবটিক মস্তিষ্ক 'কপোট্রন'-এর প্রবক্তা তিনি। যে কপোট্রন ফিকশনের দেয়াল টপকে স্থান পেয়েছে দেশের অনেক বিখ্যাত কবির কবিতাতেও। দেশজুড়ে তার সায়েন্স ফিকশনের রয়েছে অগণিত ভক্ত। টুকুনজিল, বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিষ্কার, সায়রা সায়েন্টিস্ট, জলমানব, ওমিক্রনিক রূপান্তর, ক্রোমিয়াম অরণ্য, নয় নয় শূন্য তিন, যারা বায়োবোট ও পৃ তার জনপ্রিয় কয়েকটি সায়েন্স ফিকশন। ২০১৭ সালে তাম্রলিপি থেকে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর নতুন সায়েন্স ফিকশন গ্রন্থ “রিটিন”! সায়েন্স ফিকশন কি? ইংরেজি শব্দ Science Fiction শব্দের বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী। অর্থাৎ যেধরণের কাল্পনিক রচনায় বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয়গুলো বেশী থাকে তাকে সায়েন্স ফিকশন বলে। তবে মজার ব্যাপার হলো, সত্যিকারে ব্যাপারটা অত সোজা না। আমাদের দেশে সায়েন্স ফিকশনের অত প্রচলন না থাকলেও আন্তর্জাতিক সাহিত্যে সায়েন্স ফিকশনের চর্চা বহুবছর ধরে হয়ে আসছে। এমনকি কেউ কেউ সায়েন্স ফিকশনকে ভবিষ্যত দর্শানোর রচনা বলেও মনে করে থাকেন। সায়েন্স ফিকশন লেখা অন্য সকল লেখা থেকে কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকে। থ্রিলার, গোয়েন্দা, হরর, এডভেঞ্চার... এরা প্রায় সমগোত্রীয় হলেও সায়েন্স ফিকশন এদের সবার থেকে আলাদা! লেখক তাঁর কল্পনাশক্তি ও শিক্ষাগত প্রতিভার একটা বিশাল অংশকে কাজে লাগিয়ে সায়েন্স ফিকশন লিখে থাকেন। তাছাড়া এই ধরণের লেখার দু একটি বৈশিষ্ট্যও থাকে। যেমনঃ বিজ্ঞানের নীতিমালার উপস্থিতি, সহজবোধ্যতা ও যৌক্তিক কল্পনা। বাংলা সাহিত্যে সায়েন্স ফিকশন লেখার গল্পটা ছোট হলেও, ইতিহাসটা ছোট না। অনেক আগে থেকেই এই সাহিত্যের চর্চা হয়ে আসছে আমাদের সাহিত্যে। কিন্তু সে গল্প আজ না, অন্য কোন দিন বলবো! প্রসঙ্গ-রিটিন রিটিন বইটি এই বছর অর্থাৎ ২০১৭ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় “তাম্রলিপি” প্রকাশনী থেকে বের হয়েছে! গল্পটির কাহিনী আবর্তিত হয়েছে এক অদ্ভুত পৃথিবীকে ঘীরে। সেই পৃথিবীতে রোবটের পাশাপাশি ২ ধরণের মানুষ বাস করে। ক্যাটাগরী এ মানুষ ও ক্যাটাগরী সি মানুষ। বাবা মা জেনেটিক ডিজাইনের মাধ্যমে তাঁদের সামর্থ অনুযায়ী বাচ্চার ক্যাটাগরী তার জন্মের আগে থেকে ঠিক করে ফেলতে পারেন। ক্যাটাগরি এ মানুষেরা সমাজের সকল সুযোগ সুবিধা পায়। কিছুটা উচ্চবিত্ত ধরণের হয় তাঁরা। আর ক্যাটাগরি সি মানুষেরা হয় কিছুটা নিম্নবিত্ত। তাঁরা কোন সামাজিক সুবিধা পায় না। মৌলিক অধিকারও তাঁদের ক্ষুণ্ণ হয়! লেখাপড়া করার, কোন ভালোকাজে সরাসরি সম্পৃক্ত হওয়ার অধিকার তাঁদের থাকে না। ঠিক এমনই একটি পৃথিবীতে জন্ম হয় রিটিনের। উপন্যাসে তাঁর বয়স ২৫ এর মত। মানুষ হিসেবে সে সি ক্যাটাগরির। কিন্তু তাঁর আইকিউ লেভেল অনেক বেশি। তাঁর খুব পড়াশোনা করার ইচ্ছা! গল্পের শুরুতেই আমরা দেখতে পাই রিটিন একটি বড় অফিসে বসে আছে। তাঁর সাথে কথা বলছে একজন মানুষরূপী রোবট। রোবটটিকে সে বোঝানোর চেষ্টা করে, তাঁকে কাট্যাগরি এ তে ট্র্যান্সফার দিতে। কিন্তু রোবট কোনমতেই রাজী হয় না। রিটিন তখন জেদের বসে মেটাকোড দিয়ে রোবটটিকে অচল করে ফেলে। তারপর ঘটনাক্রমে পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যায়। তাকে খুজে পায় তার শরীরের মধ্যে থাকা ট্রাকিওশান নামক ট্র্যাকিং ডিভাইসের মাধ্যমে। বন্দি হয় রিটিন। জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখিন হয়। তারপর সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে সে যোগ দেয় এক অদ্ভুত বিপ্লবী দলের সাথে। সেখান থেকে রিটিন পায় এক মহান দায়িত্ব। কি সেটা? জানতে হলে পড়তে হবে পুরো বইটি! রিটিন-পাঠ-প্রতিক্রিয়া কোন বইই ১০০% ভালো হয় না। আবার ১০০% খারাপও হয় না। মিশ্রতা নিয়েই বই। তবে রিটিনের ক্ষেত্রে একটা কথা না বললেই না, মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার অনেকদিন পর পুরানো ফর্মে ফিরেছেন। ভালো লাগা দিকগুলো... ১. বইটির কাহিনী ভালো। অনেক পরিণত প্লট। ২. বেশ চমৎকার গতি ছিল কাহিনীতে। ৩. জাফর ইকবাল স্যারের গত কয়েকটি সায়েন্স ফিকশন বইয়ের গল্প কিছুটা কিশোরোপন্যাস ধরনের হলেও এবারেরটা সব বয়সী পাঠকদের জন্যই গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে। ৪. গল্পে কিছু মারামারির জায়গা আছে, সে সব জায়গাতে লেখকের বর্ণনাগুলো বেশ ভালো লেগেছে। ৫. অ্যাকশন, অ্যাডভেঞ্চার, সায়েন্স, প্রেম... সবমিলিয়ে গল্পে মশলা ভালো ছিল। ৬. বইটির প্রচ্ছদটি বেশ আকর্ষণীয়। ৭. বাঁধাই, কাগজের মান, ছাপাও বেশ চমৎকার। খারাপ লাগা দিকগুলো... ১. জাফর ইকবাল বা হুমায়ুন আহমেদ স্যারদের সব থেকে বড় দূর্বল দিক হচ্ছে তাঁদের বইয়ের দাম। মোটামোটা অফসেট কাগজে ১২ইঞ্চি ফন্টের লেখা ও চমৎকার প্রচ্ছদের ফলে তাঁদের বইয়ের দাম খুব বেশি রাখা হয়। অথচ তাঁদের, বিশেষ করে জাফর ইকবাল স্যারের পাঠকভক্তদের ভেতর প্রায় ৮০%-ই স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রী। যাদের পক্ষে ১৫০ পৃষ্ঠার একটি বই ৩০০ টাকা দিয়ে কেনা শুধু কঠিনই না, কারও কারও কাছে অসম্ভবও হয়ে পড়ে। ঢাকা শহর বাদে বাংলাদেশের মফঃস্বল শহরের অনেক বইপড়ুয়া ছেলেমেয়ে তাঁর বই কিনতে পারে না শুধুমাত্র এই অতিরিক্ত দামের কারণে। এই দূর্মূল্যের বাজারে ৩০০টাকা দিয়ে ১৫০ পৃষ্ঠার বই কেনা অনেকটাই বিলাসীতার উদাহরণ। এই বেশি দাম হওয়ার কারণেই আজকাল পাঠক সমাজের অনেকেই বই পড়তে চায় না। যারাও বা পড়ে তাদের একটি বড় অংশ পিডিএফ বা ই-বুক পড়ে। আর সেজন্য প্রকাশন ব্যবসাও মার খায়! ২. সায়েন্স ফিকশন গল্পের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট হচ্ছে লজিকের ব্যবহার। তবে এই গল্পে জাফর স্যার লিখতে লিখতে কয়েক জায়গায় লজিক গোলমাল করে ফেলেছেন বলে মনে হয়েছে। যেমনঃ গল্পের এক জায়গায় আমরা দেখতে পাই যে রিটিন হাজার হাজার গুলির সামনে থেকে বেঁচে ফিরে আসে। এটাকে ব্যাখ্যা করা হয়, প্রকৃতি রিটিনকে বিশেষ একটা কাজের জন্য বাঁচিয়ে রাখে। বিশেষ সে কাজের কথা পরে জানতে পারি। তবে এ প্রকৃতি জিনিসটা কী তা বইয়ে স্পষ্ট না। আবার এখানে আরেক জায়গায় রেখা যায় যে সময় পরিভ্রমনের মাধ্যমে রিটিন একই সময়ে ২ জায়গায় অবস্থান করে। এরকম একটি কথা পড়েছিলাম আমি হ্যারি পটার গল্পে। যেখানে হ্যারির বন্ধু হারমাইনি একটি সময় পরিভ্রমনের লকেট ব্যাবহার করে যার ফলে সে একই সময় ২ জায়গায় অবস্থান করতে পারে। কিন্তু গল্প অনুযায়ী রিটিন সেরকম কোন জাদুর দুনিয়ার লোক না। তারপরেও যদি আমরা যুক্তির খাতিরে মেনে নিলাম যে বিজ্ঞানের অগ্রগতির ফলে সময় পরিভ্রমণ করা সম্ভব হবে কোন একদিন। কিন্তু প্রকৃতির ব্যাপারটা কি? সায়েন্সের ভিত্তি অনুসারে প্রকৃতির কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই বলেই জানি! ৩. রিটিন উপন্যাসটি জাফর ইকবাল স্যারের বিগত উপন্যাসগুলোর তুলনায় কিছুটা ছোট মনে হয়েছে। ৪. বইয়ের কয়েকটি জায়গায় বানান ও ছাপার ভুল চোখে পড়েছে। এক নজরে রিটিন... বইয়ের নামঃ রিটিন বইয়ের ধরণঃ সায়েন্স ফিকশন/বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী বইয়ের লেখকঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রকাশকালঃ অমর একুশে বইমেলা ২০১৭ প্রকাশনীঃ তাম্রলিপি প্রকাশনী প্রচ্ছদ ও অলংকরণঃ মেহেদী হক পৃষ্ঠাঃ ১৫৮ মূল্যঃ ৩০০ টাকা (মূদ্রিত) রেটিংঃ ৪.২/৫

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!