Our User Product Reviews

"মুক্তচিন্তা" হতে প্রকাশিত "মনপবনের দাঁড়" গ্রন্থটি একটি সমকালীন গল্পের বই।আর এটি লিখেছেন মুসাহিদ উদ্দিন আহমদ।ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সালে এটি প্রথম প্রকাশ হয়। বেশ কয়েকটি গল্প নিয়ে এই বইটি লিখা হয়েছে যাতে লেখকের কলমের জাদু লক্ষ্য করা যায়।বইয়ের গল্পগুলোতে রয়েছে বাস্তবতার ছোঁয়া এবন নতুনত্ব।লেখক তার জীবনের ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা থেকে একেকটি গল্প সৃষ্টি করেছেন যাতে তার গভীর মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে।বাস্তবতা ছাড়াও কিছু কাল্পনিক বিষয় যুক্ত করে লেখক গল্পগুলোজে এক নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছেন।মানুষের জীবন রহস্যময়, জীবনের সেই রহস্য, নারী পুরুষের সত্যিকারের মিলবোধ, লোভ লালসা হতে মুক্ত জীবন, সংসারের সদস্যদের জীবন সংগ্রাম ইত্যাদি বিষয় গুলো এই গ্রন্থের প্রতিটি গল্পে ফুটে উঠেছে খুব পরিষ্কারভাবে।জীবনে একা যে সংগ্রাম করতে হয় তাও লেখক খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন তার সব গল্পে।গ্রন্থটির প্রথম গল্পে একটি পরিবারের সংসার জীবনের নির্মম ঘটনা তোলে ধরা হয়েছে। এই পরিবারের একমাত্র সন্তান ফারহান পড়ে চারুকলায়। সে খুব ভালো ছবি আকেঁ, কিন্তু তা বাবা চায়নি ছেলে চারুকলায় পড়ুক। মায়ের চেষ্টায় ছেলেটি এখন চারুকলায় পড়ছে। কিন্তু তার কোন বন্ধু নেই, সে একা একা চলাফেরা করে। ক্যাম্পাসের সবাই ভাবে সে খুব অহংকারী, কিন্তু আসলে সে তেমন নয়। গল্পটি মূলত এই ছেলেটির বাসার কাজের মেয়েটাকে নিয়ে। মেয়েটির নাম অসীমা, সে খুব ছোট থেকেই এই বাসায় আছে। তার মা এসে এখানে রেখে গিয়েছে। ফারহান ও তার মা কখনই অসীমকে বাসার কাজের মেয়ের মত দেখে না। নিজের সন্তানের মত ভাবে ফারহানের মা অসীমকে। কিন্তু নিজের সন্তানের মত পড়াশুনা সে অসীমাকে করাই নি। তবু কিভাবে সে তার মেয়ের মত হতে পারে ফারহান ভাবে তা। এভাবে জীবনের বিভিন্ন দিক লেখক তাঁর প্রতিটি গল্পে বর্ণনা করেছেন। লেখক বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে তার চোখের সামনে ঘটে যাওয়া নানা বিষয়কে একটু বিশ্লেষণ করে আর কিছু নতুনত্ব যুক্ত করে গল্প লেখেন। যার পরমাণ তার এই বইয়ের প্রত্যেক গল্পে পাওয়া যায়।বইয়ের গল্পগুলো অসাধারণ এক ভঙ্গিমায় প্রকাশ হয়েছে যা পাঠক মনকে বিষ্মিত করে এবং বাস্তবতার মধ্য দিয়ে নিয়ে যায়।

কয়েকটি গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে ‘মনপবনের দাঁড়’ গ্রন্থটি। লেখক মুসাহিদ উদ্দিন আহমদ তাঁর এই গ্রন্থের সবগুলা গল্পে বাস্তবতার ছোঁয়া রেখেছেন। তিনি তাঁর বাস্তব অভিজ্ঞতা, তাঁর জীবনের ঘটে যাওয়া পাশেপাশের ঘটনা থেকে একেকটি গল্প সৃষ্টি করেছেন। এই গ্রন্থের একেকটি গল্পে রয়েছে মানুষের বিচিত্র জীবনবোধ, হাসি- কান্নার ছায়া, সুখ- দুঃখ, মায়া- মমতা, আনন্দ- বেদনা, আবেগ অনুভূতি। বাস্তবতা কিছুটা কল্পনা দিয়ে লেখক রচনা করেছেন প্রতিটি গল্প। লেখক এখানে প্রতিটি চরিত্র গুলোকে জটিল না করে সহজ সরল ভাবে উপস্থাপন করেছেন। প্রতিটি মানুষের জীবন রহস্যময়, মানুষের জীবনের সেই রহস্য, নারী পুরুষের সম্পর্ক, লোভ লালসা থেকে মুক্ত জীবন, সংসারের সংগ্রাম ইত্যাদি বিষয় গুলো এই গ্রন্থের প্রতিটি গল্পে ফুটে উঠেছে। যেমন গ্রন্থটির প্রথম গল্পে একটি পরিবারের সংসার জীবনের নির্মম ঘটনা তোলে ধরা হয়েছে। এই পরিবারের একমাত্র সন্তান ফারহান পড়ে চারুকলায়। সে খুব ভালো ছবি আকেঁ, কিন্তু তা বাবা চায়নি ছেলে চারুকলায় পড়ুক। মায়ের চেষ্টায় ছেলেটি এখন চারুকলায় পড়ছে। কিন্তু তার কোন বন্ধু নেই, সে একা একা চলাফেরা করে। ক্যাম্পাসের সবাই ভাবে সে খুব অহংকারী, কিন্তু আসলে সে তেমন নয়। গল্পটি মূলত এই ছেলেটির বাসার কাজের মেয়েটাকে নিয়ে। মেয়েটির নাম অসীমা, সে খুব ছোট থেকেই এই বাসায় আছে। তার মা এসে এখানে রেখে গিয়েছে। ফারহান ও তার মা কখনই অসীমকে বাসার কাজের মেয়ের মত দেখে না। নিজের সন্তানের মত ভাবে ফারহানের মা অসীমকে। কিন্তু নিজের সন্তানের মত পড়াশুনা সে অসীমাকে করাই নি। তবু কিভাবে সে তার মেয়ের মত হতে পারে ফারহান ভাবে তা। এভাবে জীবনের বিভিন্ন দিক লেখক তাঁর প্রতিটি গল্পে বর্ণনা করেছেন।