User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By shimul sarker

      14 Dec 2017 11:56 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইঃ মরীচিকা লেখকঃ জনি আহমেদ ধরণঃ সমকালীন উপন্যাস প্রকাশনঃ বাংলার কবিতা প্রকাশন প্রথম প্রকাশঃ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ প্রচ্ছদঃ রাজিব রায় পৃষ্ঠাঃ ৪৮ বইটিতে নির্ধারিত মূল্যঃ ১২০৳ বর্তমানে রকমারি মূল্যঃ ৬৪ ৳ ( ৪৭% ছাড়ে) "মরীচিকা" আসলে এক প্রকার দৃষ্টিভ্রম। সেটা সময় সাপেক্ষে অন্তদৃষ্টি কিংবা বহিঃদৃষ্টিতেও ঘটতে পারে। বহু বছর ধরে আমাদের লালিত রঙ্গিন স্বপ্নগুলো যখন পূর্ণতা পাবার বদলে তার গাঢ় রং ফিকে হয়ে আমাদের কাছে ধরা দেয় তখন তা মরীচিকারেই নামান্তর। #কাহিনী_সংক্ষেপঃ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র আজাদ। সে ইংরেজীতে অনার্স পড়ুয়া একজন ছাত্র। এ বয়সের অন্যান্য ছেলে-মেয়েদের তুলনায় সে একটু আলাদা। তাকে তার পরিবার নিয়ে এখনেই ভাবতে হয়। কেননা, তার বাবা গফুর মিয়ার এখন বয়স হয়েছে, এখন তিনি আর ক্ষেতে তেমন কাজ করতে পারে না, ফলে ৫ জনের পরিবারে বেশ কষ্ট আর দারিদ্র্যেতার মধ্যেই কাটে । মায়ের মুখের মলিনতা, ছোট ভাই বোনদের অসহায়ত্বতা বাবার এই বয়সেও ক্ষেত- খামারে পরিশ্রম এসব আজাদের আর সহ্য হয় না বলেই সে পরিবারের কিছু দায়িত্ব নিজের হাতে তুলে নিতে চান। কিন্তু কোনো কিছুতেই সে আর পেরে উঠতে পারছে না। এক পর্যায়ে সে এডভোকেট এনতাজ চৌধুরীর অাদরে মেয়ে নদীকে বাসায় গিয়ে পড়ানোর জন্য নিযুক্ত হয়। সেখানে সে মুটামুটি ভালো কিছু টাকাও পায়। তাতে করে এখন সে পরিবারের ছোটখাটো সমস্যা গুলোর কিছুটা হলেও লাঘব করতে পারছে এবং ছোট ভাই বোনদের সস্তা আবদার গুলোও পূরণ করতে পারছে। কিছুদিন যেতে না যেতেই নদী আজাদের সাথে প্রমের তালবাহানা শুরু করে। অাজাদের প্রথমে এসব সহ্য না হলেও টিউশনিটা কোনো ভাবে ঠিকিয়ে রাখার জন্য নদীর সাথে প্রেমের অভিনয় শুরু করে এটা ভেবে যে, কিছুদিন পরে নদী এস.এস.সি পাশ করে অন্যত্র চলে গেলে এমনিতেই সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে আজাদ নদীর সত্যিকারে প্রমের মায়াজালে আবদ্ধ হয়ে পড়ছে এবং এক পর্যায়ে মন থেকেই ভালোবেসে ফেলে । তখন সে তার পরিবারের পাশাপাশি নদীকে নিয়েও স্বপ্নের জাল বুনতে শুরু করে। এরেই মধ্যে আজাদের অনার্স ফাইনাল পরিক্ষা শেষ হয়েছে এবং নদীও এস.এস.সি পাশ করে ফেলেছে। তাই আজাদের এখন গুরুদায়িত্ব একটা ভালো চাকরি করা, পরিবারের সবাইকে ভালো রাখা, তাদের সকল অভাব অনটন দূর করে দেওয়া পাশাপাশি নদী আর তার ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবা । এ লক্ষেই আজাদ ঢাকা তার মামার কাছে যায় এবং মোটামুটি ভালো একটা চাকরি পায়। অপর দিকে নদীও ঢাকায় যায় তার অান্টির বাসায়, সেখানেই সে একটা প্রাইভেট কলেজে ভর্তি হয়। তখনো আজাদ আর নদীর প্রেমের সম্পর্ক ভালোই ছিলো। কিন্তু সমস্যাটা হয় কিছুদিন পরেই, আজাদ লক্ষ করলো যে নদী এখন তাকে আগের মত ফোন দেয় না, তেমন খোঁজখবর নেয় না, আজাদ নিজ থেকে খোঁজখবর নিতে চাইলেও সে ব্যস্ততা দেখায়। যে নদী ঘন্টার পর ঘন্টা আজাদের সাথে ফোনে কথা বলতো, প্রতি মিনিটে মিনিটে অাজাদের খোঁজখবর নিতো, যে নদী বলতো আজাদকে ছাড়া সে বাঁচবে না, আজ সেই নদীর কেন এত পরিবর্তন? ঢাকায় গিয়ে হঠাৎ করে তার কি এমন হলো? এই মুহূর্তে আজাদেই বা কি করল আর তার পরিবারে তখন কি হলো ? শেষ মুহূর্তে নদী কি আজাদের কাছে ফিরে এসেছিলো, আর আসলেও তখন আজাদ কতটুকু গ্রহণ করতে পেরেছিল নদীকে ? বাকিটা না হয় আপনাদের পড়ার অপেক্ষায় রইল। #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ প্রথমেই আসি নামকরণের দিকটাতে। একটা শিল্প সাহিত্যের নামকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। নাম করণের মাধ্যমেই সেই শিল্পের বিমূর্ত বিষয় গুলো আমাদের চোখের সামনে আয়নার মত ভেসে উঠে। "মরীচিকা" মানেই বিভ্রম। সেক্ষেত্রে উপন্যাসের পটভূমির সাথে নাম করলের যতেষ্ট মিল রয়েছে এবং আমার মতে উপন্যাসের নামকরণ যথার্থ হয়েছে। উপন্যাসের পটভূমি নির্বাচনের ক্ষেত্রেও লেখকের দৃষ্টিভঙ্গি প্রশংসনীয়। গ্রামের একটি অসহায় পরিবারে মাধ্যেমে লেখক দারিদ্র্যতা আর ভালোবাসার যে মেলবন্ধন ঘটিয়েছন তা সত্যিই আমাকে বেশ স্পন্দিত করেছে। একটু ভালো থাকা, দু'বেলা ভালো খাওয়া, ছোট ভাই-বোনদেন ছোট ছোট আবদার, মায়ের মুখে একটু হাসি, বাবার চোখে একটু স্বস্তির আভাস এতটুকুইতো সেই সব পরিবারের বড় ছেলেদের ধ্যান- জ্ঞান এবং চিরন্তন সত্য । তা লেখক বেশ চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তার এ উপন্যাসে। গল্পবলার ক্ষেত্রেও লেখক বেশ গুরুত্ব সহকারে চরিত্রের সাথে সময়ের তাল রেখে এগিয়েছেন। তাতে করে একজন পাঠক এই উপন্যাস পাঠ করে কোথাও বিরক্তবোধ হবেন না। এতএত ভালো লাগার মাঝেও কিছু খারাপ লাগাতো রয়েই যায়, তবে এই উপন্যাসে তার পরিমান খুবেই কম। মাঝে কয়েকটা বানানের সমস্যা রয়েছে তবে তা চোখে পড়ার মতো তেমন বড় সমস্যা নয়। আর উপন্যাসের প্রথম অংশটুকু যতটা বাস্তবিক আর স্বাভাবিক লেগেছিলো শেষ অংশটুকু ততটা তেমন মনে হয়নি। কেমন জানি একটু সিনেমাটিক হয়ে গিয়েছিলো। লেখকের তাড়াহুড়া ছিলো গল্পটা তাড়াতাড়ি শেষ করার জন্য হয়তো সেটাও এর পেছনে একটা কারন হতে পারে। সবশেষে বইয়ের বাইন্ডিং, পেইজ , প্রিন্ট আর প্রচ্ছদের প্রশংসা করলেই নয়। বইটিতে বেশ ভালো মানের পেইজ ব্যবহার করা হয়েছে পাশাপাশি বাইন্ডিংও খুব ভালো । আমার মতে লেখকের প্রথম উপন্যাস হিসাবে এই "মরীচিকা" উপন্যাসটি তার উৎকৃষ্ট সৃষ্টি। ভবিষ্যৎকালে আরো ভালো কিছু করবে সেই আশাই করা যায়। #ব্যাক্তিগত_রেটিংঃ ৭/১০

      By Bibi Rasheda Afrin Rumi

      03 Dec 2017 12:30 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতাঃ #ডিসেম্বরঃ (৩) #বইঃ মরীচিকা। #লেখকঃ জনি আহমেদ। #ধরণঃ সমকালীন। #প্রকাশনঃ বাংলার কবিতা প্রকাশন। #প্রকাশকঃ আহসান আল আজাদ। #পৃষ্ঠাঃ ৪৮ #রকমারি_মূল্যঃ ১০৬ নিতান্তই গরিব কৃষক গফুর মিয়া।তার বড় ছেলে আজাদ।খুব কষ্ট করে বাবা ছেলেকে লেখা পড়া শেখান।তাঁর অবশ্য একটা যুক্তিযুক্ত কারণও আছে,গফুর মিয়া ভালো ছাত্র ছিলো,কিন্তু সংসারের অভাবের কারণে পঞ্চম শ্রেণির পর আর পড়াশুনা করতে পারেননি।সেই থেকেই ক্ষোভ,ছেলেমেয়েকে যত কষ্টই হোক পড়াশুনা করাবেন।কিন্তু ইদানীং গফুর মিয়া আগের মতো ক্ষেতে কাজ করতে যেতে পারেননা।আজাদ বাবার কষ্ট উপলব্ধি করতে পারে।তাই যথাসাধ্য বাবাকে সাহায্য করতে চেষ্টা করে।টিউশনি করিয়ে যা পায় মায়ের হাতে তুলে দেয়,ছোট ভাইবোনের আবদার পূরণের চেষ্টা করে।টিউশনি মাধ্যমেই নদীর সাথে পরিচয় হয়।নদীর বাবা পেশায় একজন উকিল।আজাদ এই বেশ ভালো টাকার বিনিময়ে নদীকে পড়াতে শুরু করে।এক পর্যায় অসম্ভব যেনেও আজাদ এবং নদীর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।এক সময় আজাদ চাকরির খোঁজে এবং নদী পড়াশুনার জন্য ঢাকায় পাড়ি জমায়।এক পর্যায়ে নদী আজাদকে এড়িয়ে চলে।।আর আজাদ নিজেকে নিঃশেষ করতে শুরু করে।কিন্তু হঠাৎ করেই তার মনে হয় বাবা-মায়ের কথা,ছোট ভাই বোনের কথা।তাদের কথা চিন্তা করে সে নিজেকে স্থির রাখে।কিন্তু শেষ মুহূর্তে এক দুর্ঘটনা ঘটে যায়.. কি হয়েছিলো শেষ পর্যন্ত? নদী কি আজাদের কাছে ফিরে এসেছিলো? আজাদ কি পেরেছিলো বাবা মায়ের মুখে হাসি ফোটাতে?সংসারের অভাব দূর করতে? আজ কি পেরেছিলো নিজেকে নিঃশেষ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে?? #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ বইটা পড়ে ভালো লেগেছে।একজন নিম্নবিত্ত পরিবারের করুণ আরতি,স্বপ্ন সবকিছুই সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। #রেটিং: ৪/৫

      By Tultul Zabin

      22 Oct 2017 01:02 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ‘মরীচিকা’ বইটি জনি আহমেদ এর লেখা একটি সমকালীন উপন্যাস । লেখক জনি আহমেদ এর জন্ম ১৯৯৩ সালের ২ ডিসেম্বর । তিনি বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার ও রাজনীতি বিভাগে অধ্যায়ন করছেন । তিনি লেখালেখি অত্যন্ত পছন্দ করেন এবং সারাজীবন লেখালেখি চালিয়ে যেতে চান । তার লেখা মরীচিকা বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১৭ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় । বইটি প্রকাশিত হয় বাংলার কবিতা প্রকাশন প্রকাশণী থেকে এবং এর প্রকাশক আহসান আল আজাদ । প্রচ্ছদ করেছেন রাজিব রায় । আজাদের পরিবারের সীমাহীন অভাব।তার বাবা আগের মত খেতে খামারে কাজ করতে পারে না। মায়ের ও অপারেশন করা প্রয়োজন। সে একটি টিউশন করে সেই একটি টিউশন এর সুবাদে আরো একটি টিউশন পায়। সেই টিউশন এর ছাত্রীর নাম নদী। নদী আজাদ কে ভালবেসে ফেলে।আজাদ তার সাথে ভালবাসার অভিনয় করতে গিয়ে সত্যিই তাকে একসময় ভালবেসে ফেলে । আজাদ বিএ পরিক্ষায় পাশের পর ঢাকায় পাড়ি জমায় তার কিছুদিন পর নদী ও ঢাকায় পাড়ি জমায় তার আন্টির বাসায়।কিন্তু কিছুদিন পড় নদী আজাদ এর কাছ থেকে এড়িয়ে চলে।এই সময় নদী একটি ভুল সিন্ধান্ত নেয় তার বান্ধবী সোনিয়ার কাছ থেকে। একসময় নদীর একটি গুরুতর একসিডেন্টে প্রচুর রক্তখরণ হয় আজাদ নদীর অজান্তেই তাকে রক্ত দিয়ে হাসপাতাল থেকে বেড়িয়ে যায়।নদী সুস্থ হয়ে জানতে পারার পর সোনিয়ার কাছ থেকে নদী নিজে ছুটে য়ায় আজাদের কাছে।কিন্তু আজাদের পরিণতি দেখে নদী নিস্তব্ধ হয়ে যায় । গল্পের কাহিনী লেখকের অসাধারন লেখনীর কারনে পাঠকের নিকট অত্যন্ত ভালো লাগবে তা নির্দিধায় বলা যায় । অসাধারন একটি উপন্যাস পড়তে চাইলে পড়তে হবে মরীচিকা বইটি ।

      By Rimon Rayhan

      25 Apr 2017 03:12 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা। বই-মরীচিকা, লেখক-জনি আহমেদ, প্রধান-চরিত্র - আজাদ ও নদী, ধরন - সমকালীন উপন্যাস, প্রকাশনায় - বাংলার কবিতা প্রকাশনপ্রথম প্রকাশ - ২০১৭প্রচ্ছদ - রাজিব রায়মুদ্রিত মূল্য - ১২০বই_আলোচনা নিতান্তই গরিব গফুর মিয়া,তার বড় ছেলে আজাদ। খুব কষ্ট করে বড় ছেলে কে লেখা পড়া শেখান গফুর মিয়া। ছেলেও বাবার কষ্ট উপলব্ধি করতে পারে। তাই যথাসাধ্য বাবাকে সাহায্য করতে চেষ্টা করে। দুই একটা টিউশনি করিয়ে যা পায় মায়ের হাতে তুলে দেয়। টিউশনি সূত্র ধরেই পরিচয় হয় নদীর সাথে। সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে। নদীর বাবা পেশায় একজন উকিল। আজাদ এই বাসাতেই বেশ ভালো টাকার বিনিময়ে পড়াতে শুরু করে নদীকে। এক পর্যায় অসম্ভব যেনেও আজাদ এবং নদীর মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু আজাদ যে পরিবারের বড় ছেলে তার উপরে যে অনেক দায়িত্ব। তাই পরীক্ষায় ভালোভাবে উত্তীর্ণ হয়ে নদী এবং আজাদ দুজনেই ঢাকায় চলে আসে। নদী আসে পড়া-শুনার জন্য, আর আজাদ আসে চাকরি করে দরিদ্র বাবা - মায়ের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু আজাদ ও নদীর মধ্যে যোগাযোগ অক্ষুণ্ণ থাকে। ভালোবাসা দিনদিন বাড়তেই থাকে। অতিরিক্ত কিছুই যে ভালো নয়, যে যত তারাতারি বড় হয় সে তত তারাতারিই জে হারিয়ে যায়, এই কথা আজাদ এবং নদী দুজনেই হয়তো ভুলে গিয়েছিলো। তাই তাদের মাঝে এশে পড়ে সোহেল। কে এই সোহেল? নদীর সাথে কিভাবেই বা তার সম্পর্ক হলো? একদিকে নদী আজাদ কে অবহেলা করতে শুরু করে অন্যদিকে আজাদ নিজেকে নিঃশেষ করতে শুরু করে। কিন্তু হঠাৎ করেই আজাদের মনে হয় গফুর মিয়ার কথা, মায়ের কথা, ছোট ছোট ভাই বোনের কথা। আজাদ কে যে তাদের জন্য হলেও নিজেকে স্থির রাখতে হবে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে যা ঘটে গেলো তাতে করে নদী এবং আজাদ দুজনেই সাগরে মাঝে পড়ে গেলো। কি করে সেখান থেকে উঠবে আজাদ, নদীকেই বা কি করে বাচাবে? আজাদ কি নদীকে নেবে নাকি তার বাবা - মাকে? আরো অনেক অনেক প্রশ্ন। এই সকল উত্তর রয়েছে এই বইয়ে। তাই পড়ার অনুরোধ রইলো।

      By joyram

      11 Apr 2017 08:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই-মরীচিকা লেখক-জনি আহমেদ পৃষ্ঠা-৪৭ পৃষ্ঠা প্রকাশনী-বাংলার কবিতা প্রকাশন রিভিউ-আজাদের পরিবারের সীমাহীন অভাব।তার বাবা আগের মত খেতে খামারে কাজ করতে পারে না। মায়ের ও অপারেশন করা প্রয়োজন।সে একটি টিউশন করে সেই একটি টিউশন এর সুবাদে আরো একটি টিউশন পায়। সেই টিউশন এর ছাত্রীর নাম নদী।নদী আজাদ কে ভালবেসে ফেলে।আজাদ তার সাথে ভালবাসার অভিনয় করতে গিয়ে সত্যিই তাকে একসময় ভালবেসে ফেলে।আজাদ বিএ পরিক্ষায় পাশের পর ঢাকায় পাড়ি জমায় তার কিছুদিন পর নদী ও ঢাকায় পাড়ি জমায় তার আন্টির বাসায়।কিন্তু কিছুদিন পড় নদী আজাদ এর কাছ থেকে এড়িয়ে চলে।এই সময় নদী একটি ভুল সিন্ধান্ত নেয় তার বান্ধবী সোনিয়ার কাছ থেকে। একসময় নদীর একটি গুরুতর একসিডেন্টে প্রচুর রক্তখরণ হয় আজাদ নদীর অজান্তেই তাকে রক্ত দিয়ে হাসপাতাল থেকে বেড়িয়ে যায়।নদী সুস্থ হয়ে জানতে পারার পর সোনিয়ার কাছ থেকে নদী নিজে ছুটে য়ায় আজাদের কাছে।কিন্তু আজাদের পরিণতি দেখে নদী নিস্তব্ধ হয়ে যায় পাঠপ্রতিক্রিয়া- অসাধারন লেগেছে।প্রত্যেকটা অংশে কি ঘটতে পারে, তারপর কি হতে পারে সেটা আমার মাথায় ঘুরপাক খেত। বইয়ের লিঙ্ক- https://www.rokomari.com/book/127438/মরীচিকা

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!