User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Rohan kabir

      13 Jun 2023 07:57 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অসম্ভব সুন্দর একটি বই!

      By Sakib Shahriar

      04 Feb 2022 05:08 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      Awesome!

      By Misbah Chowdury

      09 Jan 2022 02:57 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সুন্দর অবশ্যই; কিন্তু বিষয়বস্তু তেমন কিছু না।

      By Tasaddek Bhuiyan (সোহাগ)

      27 Dec 2018 12:03 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_রিভিউ_প্রতিযোগ_ডিসেম্বর বইয়ের নাম: জল জোছনা। লেখক: হুমায়ূন আহমেদ। ধরণ: সমকালীন উপন্যাস। ব্যক্তিগত রেটিং: ৬.৮/১০ প্রকাশন: পার্ল পাবলিকেশন্স। প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ। প্রথম প্রকাশ: জুন, ১৯৯৩। অনলাইন পরিবেশক: www.rokomari.com পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৭৮ মুদ্রিত মূল্য: ১২৫/- ISBN : 984 495 007 4 #লেখকের কথা: ঈদ সংখ্যায় এই লেখাটি প্রথম প্রকাশিত হয়। গ্রন্থবদ্ধ করার আগে বেশকিছু রদবদল করা হয়েছে। আমার ইচ্ছা ছিল প্রখর সূর্যালোকে জোছনার গল্প বলব। চেষ্টা করেছি প্রাণপণ। কতটা পারলাম বুঝতে পারছি না। #কাহিনী সংক্ষেপ: A bag of flower Spider full of can Truth is meaningless To a Gypsy man. তিনি ঘুমের মধ্যে শুনলেন শোঁ শোঁ শব্দ হচ্ছে। ঘুমের মধ্যেও চেতনার খানিকটা অংশ কাজ করে। সেই অংশ তাঁকে বলল, তুমি স্বপ্ন দেখছ। ভয় পাবার কিছু নেই। আরেকটি অংশ বল, না, স্বপ্ন না। ঝড় হচ্ছে। তুমি জেগে ওঠ। জানালা বন্ধ কর। সাইড টেবিলের ড্রয়ারে টর্চলাইট আছে কি-না দেখ। তিনি জাগলেন না। ঘুমের মধ্যেই পাশ ফিরলেন। শোঁ শোঁ শব্দ হতেই থাকল। এক সময় এই শব্দের সঙ্গে খিলখিল হাসির শব্দ যুক্ত হলো। ঝড় এবং হাসি একসঙ্গে যায় না। কিছু একটা হচ্ছে যা তিনি বা তাঁর মস্তিষ্কের ঘুমন্ত অংশ ধরতে পারছে না। তার অস্বস্তি বাড়ল। তিনি জেগে উঠলেন। ঝড়-টড় কিছু না। বাথরুমে তাঁর স্ত্রী রেবেকা হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকোচ্ছেন। শোঁ শোঁ শব্দ আসছে হেয়ার ড্রায়ার থেকে। রেবেকার পাশে তাঁর বড় মেয়ে নীতু। সম্ভবত সে-ই হাসছে। তিনি বালিশের নিচ থেকে হাতঘড়ি বের করলেন। রাত সাড়ে তিনটা। এই সময়ে কেউ হেয়ার ড্রায়ারে চুল শুকায়? কি হচ্ছে? না-কি তিনি এখনো স্বপ্নের মধ্যেও আছেন? #পাঠ প্রতিক্রিয়া: জল ও জোছনা, হুমায়ূন আহমেদের এক অন্য ধারার লেখা। পড়তে গিয়ে এক বারের জন্যও খাপছাড়া লাগেনি। পড়েছি, পড়েছি আর মুগ্ধ হয়েছি। একটি ভ্রমণ, যেখানে গিয়ে সারারাত জোছনা দেখার প্ল্যান... নাহ্, আর বেশি কিছু বলব না। এক কথায় অসাধারণ একটি উপন্যাস। #সেরা উক্তি: * মানুষের স্বপ্ন মাঝে মাঝে খুব জটিল এবং খাপছাড়া হয়ে থাকে। * পঞ্চাশ পার হওয়া মানুষদের ঘুম একবার ভেঙে গেলে আর আসে না। * কোথাও বেড়াতে যাবার আগে মেয়েরা দীর্ঘ সময় বাথরুমে থাকতে পছন্দ করে। * এই দেশে কালো মেয়েদের কেউ রুপবতী বলে না। * অন্ধকারে ঘর ত্যাগ করতে নেই। * শরীরের সৌন্দর্য যেভাবে দেখা যায় মনের সৌন্দর্য সেভাবে দেখা গেলে খুব ভালো হতো। * এই পৃথিবীতে সবেচেয়ে সুখী বোধহয় ছেলেরা। * মানুষ দলবদ্ধ হলেই আপনা-আপনি দলের একজন নেতা হয়ে যায়। * গ্রামের মেয়েরা অল্প দিনেই বুড়িয়ে যায়। * এই দেশে গোপন কথা সবাই জানে-প্রকাশ্য কথা কেউ জানে না। * বেড়াতে বের হবার সময় বয়স ঘরে ফেলে রেখে বের হতে হয়। * বোকা মেয়েরা ঝামেলা করে না, ঝামেলা করে বুদ্ধিমতীরা। * পছন্দ এবং ভালোবাসা এক জিনিস না। * এই দেশে যিনি যত বেশি মানুষের অসুবিধে করবেন তিনি তত বড় নেতা। * যখন কিছুই দেখার নেই তখন সামান্য জিনিসও দেখতে ভালো লাগে। * তুই-এর নীচেও আরেকটা বাক্য ধারা থাকলে মন্দ হতো না। * মানুষ কত দ্রুত বড় হয়। * একত্র হওয়া একদল মানুষের মতো ভয়ংকর আর কিছুই নেই। * বিপদ একা আসে না, নানা দিক থেকে একসঙ্গে আসে। * বয়স বেড়ে গেলে খিদে সহ্য করার ক্ষমতা কমে যায়। * দুঃসময়ে আপনা-আপনি অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। * বিপদের সময় কিছুই কাজ করে না। * পেশাদারীরা ভুল করে না। * বিপদের সময় ছেলেদের শক্ত হতে হয়। * মানুষ ক্ষেপে গেলে কি করে সে নিজেও জানে না। * পৃথিবীতে খুব অল্প সংখ্যক মানুষ জন্মায় যাদের কাছাকাছি গেলে মনে পবিত্র ভাব হয়। * ঝামেলা থেকে দূরে থাকা ঝামেলা এড়ানোর কোনো পথ না। #যা ভালো লাগেনি: প্রসিদ্ধ অনেক লেখক আছেন যারা লেখা নিয়ে বরাবরের মতোই খামখেয়ালি থাকেন। কিন্তু এই জায়গায় এসেই হুমায়ূন আহমেদ অন্য সবার চেয়ে আলাদা। তিনি সবসময় সর্বাত্মক চেষ্টা করেন নির্ভুল একটি লেখা উপস্থাপন করার জন্য। এই পর্যন্ত আমি হুমায়ূন আহমেদের যত লেখা পড়েছি এই উপন্যাসটি আমাকে মর্মাহত করেছে। হয়ত হুমায়ূনের প্রতি উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্যই এমনটা মনে হয়েছে। এই বইয়ে যথেষ্ট বানান ভুল আছে যা দৃষ্টিকটু লেগেছে। আপনার পাঠ শুভ হোক :) written by: Tasaddek Bhuiyan(সোহাগ)।

      By Ferdusi rumi

      17 Sep 2017 09:32 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নাম-জল জোছনা জনরা- উপন্যাস ঔপন্যাসিক- হুমায়ুন আহমেদ পৃষ্ঠা-৭৪ মূল্য-১২০ প্রকাশনী- পার্ল জল জোছনা ছোট আকারের কয়েক পৃষ্ঠার একটা গল্প। মনজুর আর রেবেকা স্বামী স্ত্রী। তাদের একটি কন্যা সন্তান আছে নাম নীতু। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ততটা ভালো নয়। তবে সেটা বুঝার উপয় নেই। ভেতর দিককার কিছু দন্ধ তাদের, যা বাইরে প্রকাশিত হয় নি । যাই হোক নীতুর বাবা ব্যস্ত থাকেন কাজ নিয়ে, নীতুর মা আর নীতু প্রায় সময়ই বাইরে বেরাতে যায়। সে ব্যপারে তাদের সঙ্গী হয় মনজুরের বন্ধু জহির। জহির বিপত্নীক। দ্বিতীয় বার বিয়ে তা করেন নি। ভ্রমন করাই এখন তার নেশায় পরিনত হয়েছে। খুব ভোর সকালে শব্দ শুনে মনজুর জেগে উঠলেন। কিছু সময় পার হয়ে যাওয়ার পর টের পেলেন, নীতুদের আজ কোথায় জানি ঘুরতে যাওয়ার কথা। রাত থাকতে রেবেকা কে রেডি হতে দেখলেন তিনি । আজ তারা রামসাগর দেখতে যাবে। তিনি তাদের সাথে যাবেন না। এ কারনেই নীতুর মন খারাপ। শেষ মুহূর্তে নীতুর কথা ভেবেই মনজুর রাজি হয়ে গেলেন। বাবা যাবে জেনে নীতুও বেশ খুশি হলো। ভোর বেলায় তারা রওনা দিলেন। গাড়ি ছুটলো ঢাকা আড়িচা রোড ধরে। কিন্তু পথের মাঝেই ঝামেলা সৃষ্টি হলো। গাড়ি পরলো জ্যামে তা থেকে বের হবার কোন রাস্তা নেই। কিছুটা এগিয়ে গিয়ে জানা গেলো গাড়ি চাপা পরে দুটো শিশু মারা যাওয়ায় কিছু বাজে মানুষ এটাকে ইস্যু করে গন্ডগোল পাকাতে শুরু করেছে ইতিমধ্যে। রাজনৈতিক কোন্দল শুরু হয় । শুরু হয় গাড়িতে, টায়ারে আগুন লাগানো। একের পর এক ভাঙ্গচুর। এসবের ভীড়ে মনজুরের কাজ ছিলো অবাক করার মতে। এই ঝামেলার মাঝেই নীতু তার মা আর বাবার অবস্থানটা সচ্ছ চোখে দেখতে পায়। এতে যে জহির এবং তার মৃত স্ত্রীর কিছুটা সম্পর্ক আছে তাও সে আন্দাজ করতে পারে। যাই হোক কি ছিলো তাদের সকলের এই দূর্ঘটনার শেষ পরিনতি! ব্যক্তিগত মতামতঃ জল জোছনা উপন্যাসের থেকে ছোট উপন্যাসিকাই বলা যায়। আবার হুমায়ুন আহমেদের খুব বেশি ভালো লাগার বই গুলোর মতো নয়। ছোট একটা বই পড়তে তেমন সময়ই লাগেনি। শুরু আর শেষ করেছি মনে হলো। মোটামোটি ভালোই লেগেছে। খুব বেশি প্রিয় বা মনে দাগ কেটে থাকার মতো কিছু নেই। গল্প পড়েছি বুঝেছি আর ভুলে গেছি এরকম টাইপের গল্প । কোন রকম ঘোর লাগা বা চমকে যাওয়ার মতো কিছু পাই নি। তবে ঝামেলার সময় কিছুটা ভয় পেয়েছি । এই সময়ের বেশ কিছু কান্ড হয়। একটা সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায়। গল্পের চরিত্র বিচারে মন্দ লাগা ভালো লাগা তেমন কিছু বুঝিনি। লাগেনি আরকি। কিন্তু জহিরকে একটু অন্যরকম মনে হয়েছে। https://www.rokomari.com/book/1264/%E0%A6%9C%E0%A6%B2-%E0%A6%9C%E0%A7%8B%E0%A6%9B%E0%A6%A8%E0%A6%BE?ref=srbr_pg0_p0#

      By jami jahan

      26 Jan 2017 10:24 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      মনজুর ঘুমের মধ্যে শুনলেন, শো শো শব্দ হচ্ছে। মনে হচ্ছে ঝড় হচ্ছে। জেগে উঠে বুঝলেন এটা হেয়ার ড্রায়ার এর শব্দ। কোন ঝড় না। তিনি প্রথমে অবাক হলেন এই শব্দ শুনে। একটু পর বুঝতে পারলেন, কেন এত রাতে হেয়ার ড্রায়ার শব্দ হচ্ছে। বাথরুমে তার স্ত্রী চুল শুকাচ্ছে। এত রাতে, কারন তারা শেষ রাতের দিকে বেড়াতে যাবে। একটু পর রেবেকা রুমে ঢুকলো। তাকে খুব সুন্দর লাগছে সবুজ রঙের শাড়িতে। মনে হচ্ছে বয়স টা অনেক কমে যাচ্ছে। বেড়াতে যাবে মনজুর এর বন্ধু জহির, রেবেকা আর মনজুর এর মেয়ে নীতু। নীতু একটা কমলা শাড়ি পড়েছে এটা তার মায়ের ইচ্ছায়। কিন্তু তাকে ততটা ভালো লাগছে না, তবুও মনজুর সাহেব বললেন সুন্দর লাগছে।সবার সাথে মনজুর যাচ্ছে না বলে নীতু র মন খারাপ। হঠাৎ তিনি মত বদলালেন এবং বললেন তিনিও যাবেন।বার সীটের একটা মাইক্রোবাস করে তারা রওনা হলেন। যাওয়া হচ্ছে রামসাগর। সেখান থেকে যাওয়া হবে নিশিপালন। যেতে যেতে কত পুরনো আরও নতুন আলাপ হলো জহির এর সাথে। পথিমধ্যে ঢাকা-আরিচা সড়কে একটা দুর্ঘটনায় আটকা পড়ে তাদের গাড়ি। দুইটি শিশু মারা গেছে গাড়ি চাপা পড়ে। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে কিছু মানুষ বিশাল গন্ডগোল করতে থাকে।সেই গন্ডগোলের সাথে সরাসরি জড়িয়ে পড়ে মনজুর, জহির আর তাদের ড্রাইভার ইসমাইল। জল জোছনা হুমায়ূন আহমেদ এর অন্যতম উপন্যাস। এই উপন্যাসের কাহিনীর অংশ দুইটি। একটি হলো সুযোগসন্ধানীরা কিভাবে দুইটি শিশুর মৃত্যুকে ইস্যু করে ঝামেলা বাধায় এবং আইন বিরোধী কাজে লিপ্ত হয়। আর একটা অংশে মনজুর ও রেবেকার সম্পর্কের জটিলতা।যে কারনে রেবেকা ঠিক করছে মনজুরকে ছেড়ে চলে যাবে। একটা সময় নীতু বুঝতে পারে তার মা-বাবার সম্পর্কের জটিলতা শুধু তাদের মধ্য সীমাবদ্ধ না, এর সাথে জহির ও তার মৃত স্ত্রী এর ভূমিকা আছে।। সব মিলে এক জটিল অবস্থা! সব ঝামেলা থেকে নীতু তার বাবা-মা'কে সরিয়ে দিয়ে। দুজনকে এক করার চেষ্টা করতে থাকে।শেষ পর্যন্ত নীতু বাবা-মা'র সম্পর্কের পরিণতি কি দাঁড়ায়, এটা উপন্যাসের সবথেকে বড় ব্যপার। সমাজের উচ্চবিত্তদের মধ্য কার ঝামেলা আর সমাজের নিচু স্তরের কিছু সুযোগসন্ধানী মানুষের কর্মকান্ড। দুইটি আলাদা বিষয় উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু। উপন্যাসের শেষে পাঠকের মনে হয়তো কিছুটা সস্তিদায়ক হতে পারে, আবার অন্য দৃষ্টিতে নাও হতে পারে। তবে আমার কাছে এটাই হ্যাপী ইন্ডিং ছিল। যদিও কারো কাছে নাও হতে পারে।"অনেক দিন আগে তেতুলিয়ায় জোছনা রাতে তারা বসে ছিলো খোলা প্রান্তরে। আর তাদের মাথার উপর দিয়ে উড়ে গিয়েছিল শত শত শীতের পাখি। পাখিগুলো কিছুক্ষনের জন্য চাঁদ টাকে ঢেকে ফেলেছিল। কি অপূর্ব সে দৃশ্য" হূমায়ুন আহমেদ এই উপন্যাস উৎসর্গ করেছিলেন, আমার প্রিয় একজন মানুষ কে। তিনি হলেন সমরেশ মজুমদার।

      By Sawon Ahmed

      17 Jul 2016 01:26 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      এই উপন্যাসে একই সাথে দুইটি কাহিনী কথিত হয়েছে। এই উপন্যাসের মূল চরিত্র চারটি। মনজুর, তার বন্ধু জহির, মনজুরের স্ত্রী রেবেকা আর মেয়ে নীতু। তারা চারজন মিলে গাড়িতে করে যাচ্ছিল বেড়াতে। পথিমধ্যে ঢাকা-আরিচা সড়কে একটু দুর্ঘটনায় আটকা পড়ে তাদের গাড়ি। দুইটি শিশু মারা গেছে গাড়ি চাপা পড়ে। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে কিছু মানুষ বিশাল গন্ডগোল করতে থাকে। সেই গন্ডগোলের সাথে সরাসরি জড়িয়ে পড়ে মনজুর, জহির আর তাদের ড্রাইভার ইসমাইল। স্বার্থান্বেষী কিছু মানুষ কিভাবে দুইটি শিশুর মৃত্যুকে কাজে লাগিয়ে একের পর এক বেআইনি কাজ করতে থাকে আর তার প্রতিক্রিয়ায় মনজুর, জহির আর ইসমাইল কি করে সেটা নিয়ে গড়ে উঠেছে এই উপন্যাসিকার একটি অংশের কাহিনী। অন্য অংশে মূল ভূমিকা রেখেছে নীতু। পাশাপাশি সেই অংশের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিল বাকি তিন চরিত্র এবং জহিরের মৃতা স্ত্রী মীরাও। এই অংশের বিষয়বস্তু মনজুর আর রেবেকার মধ্যকার সম্পর্কের জটিলতা যে কারণে রেবেকা সিদ্ধন্ত নিয়েছে মনজুরকে ছেড়ে চলে যাওয়ার। একটা সময় নীতু উদ্ঘাটন করে যে তার মা-বাবার সম্পর্কের জটিলতা শুধু দ্বিপাক্ষিক না। এই জটিলতায় প্রভাব আছে জহির আর মীরারও। এই চারমুখি যে জটিল সম্পর্ক, সেটার জট ছাড়িয়ে বাবা-মা'কে আবারো এক করার চেষ্টা চালাতে থাকে নীতু। শেষ পর্যন্ত তার বাবা-মা'র সম্পর্কের পরিণতি কি দাঁড়ায়, সেটাও এই উপন্যাসিকার একটা ইন্টারেস্টিং বিষয়।

      By Nasim Kabir

      13 Jun 2021 07:10 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভাল লাগলো বেশ। বিয়ে করলে বউকে সময় দেয়া উচিৎ ??

      By Galiba Yesmin

      17 Apr 2020 10:05 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      "জল জোছনা " আসলে উপন্যাস না, এটা একটা ছোট গল্প । মাত্র ৪টা চরিত্রে তিনি একটা গল্পটা ফুটিয়ে তুলেছেন , চরিত্র গুলো - মনজুর , নীতু , রেবেকা এবং জহির । গল্পটায় দেখা যায় স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কে চির ধরা , স্বামী সারাক্ষণ তার অফিস - মিটিং - কাজ নিয়ে বেস্ত থাকায় স্ত্রী তাদের একমাত্র মেয়েকে নিয়ে সময় কাটাচ্ছে । একটা সময় দু'জন দু'দিকে সুখ খুঁজতে বাধ্য হয় । এর ফলে কিছুটা সুযোগ নেয় তৃতীয় বেক্তি । এভাবেই একদিন সবাই মিলে জোছনা দেখার জন্য ভ্রমনে বেড় হয় , এ শহরের চিরচেনা বেস্তময় রাস্তা দিয়ে তারা গন্তব্যের দিকে এগোতে থাকে কিন্তু ঢাকা ছাড়বার আগেই খুব ঝামেলা বেঁধে যায় । সে অবস্থায় আমাদের দেশের চিরচেনা চিত্র গুলো প্রকাশ পায় । অতিবিপদে পরস্পরের প্রতি সুপ্ত ভালোবাসাও প্রকাশিত হতে থাকে । আমার কাছে "জল জোছনা" দাম্পত্য জীবনের শিক্ষামূলক গল্প মনে হয়েছে। মাত্র ২ ঘন্টা লেগেছে বইটা পড়ে শেষ করতে অর্থাৎ আমার ১দিনে পড়ে শেষ করা চতুর্থ বই "জল জোছনা"। শেষটা নির্মম , আপনারা বইটা পড়লে বুঝতে পারবেন । তো দেড়ি না করে "জল জোছনা" বইটি সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন। শুভ হোক আপনার পাঠ্য কার্যক্রম।

      By Rakib ul Hafiz

      10 Nov 2019 11:51 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      খুব সুন্দর

      By Jannatul Naym Pieal

      20 May 2014 11:06 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'জল জোছনা'কে ঠিক একটা উপন্যাস বলা যায় না। দৈর্ঘ্যে ছোট হওয়ায় এটি মূলত একটি উপন্যাসিকা। এটিকে হুমায়ুন আহমেদের সেরা সৃষ্টিকর্মের একটি বলা যাবে না কখনোই। হুমায়ুন আহমেদের লেখা একটি মধ্যম মানের রচনা এটি। এই উপন্যাসে একই সাথে দুইটি কাহিনী কথিত হয়েছে। এই উপন্যাসের মূল চরিত্র চারটি। মনজুর, তার বন্ধু জহির, মনজুরের স্ত্রী রেবেকা আর মেয়ে নীতু। তারা চারজন মিলে গাড়িতে করে যাচ্ছিল বেড়াতে। পথিমধ্যে ঢাকা-আরিচা সড়কে একটু দুর্ঘটনায় আটকা পড়ে তাদের গাড়ি। দুইটি শিশু মারা গেছে গাড়ি চাপা পড়ে। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে কিছু মানুষ বিশাল গন্ডগোল করতে থাকে। সেই গন্ডগোলের সাথে সরাসরি জড়িয়ে পড়ে মনজুর, জহির আর তাদের ড্রাইভার ইসমাইল। স্বার্থান্বেষি কিছু মানুষ কিভাবে দুইটি শিশুর মৃত্যুকে কাজে লাগিয়ে একের পর এক বেআইনি কাজ করতে থাকে আর তার প্রতিক্রিয়ায় মনজুর, জহির আর ইসমাইল কি করে সেটা নিয়ে গড়ে উঠেছে এই উপন্যাসিকার একটি অংশের কাহিনী। অন্য অংশে মূল ভূমিকা রেখেছে নীতু। পাশাপাশি সেই অংশের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিল বাকি তিন চরিত্র এবং জহিরের মৃতা স্ত্রী মীরাও। এই অংশের বিষয়বস্তু মনজুর আর রেবেকার মধ্যকার সম্পর্কের জটিলতা যে কারণে রেবেকা সিদ্ধন্ত নিয়েছে মনজুরকে ছেড়ে চলে যাওয়ার। একটা সময় নীতু উদ্ঘাটন করে যে তার মা-বাবার সম্পর্কের জটিলতা শুধু দ্বিপাক্ষিক না। এই জটিলতায় প্রভাব আছে জহির আর মীরারও। এই চারমুখি যে জটিল সম্পর্ক, সেটার জট ছাড়িয়ে বাবা-মা'কে আবারো এক করার চেষ্টা চালাতে থাকে নীতু। শেষ পর্যন্ত তার বাবা-মা'র সম্পর্কের পরিণতি কি দাঁড়ায়, সেটাও এই উপন্যাসিকার একটা ইন্টারেস্টিং বিষয়। উপন্যাসিকাটির ব্যাপ্তি অনেক কম। এর ভিতর দিয়েও লেখক সমর্থ হয়েছেন একই সাথে সময়ের সাথে সমান্তরাল কিন্তু পারস্পরিক সাংঘর্ষিক দুইটি গল্প বলার। আপেক্ষিক দৃষ্টিতে হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য লেখার তুলনায় এটা অনেকের কাছে ভালো নাও লাগতে পারে। কিন্তু একক একটি উপন্যাসিকা হিসেবে 'জল জোছনা' বেশ ভাল। তাছাড়া এই উপন্যাসিকার কাহিনী মধ্যবিত্তের জীবন না। একেবারে উচ্চবিত্তের সম্পর্কের জটিলতা আবার সমাজের নিচু মহলের কিছু সুযোগসন্ধানী মানুষের কর্মকান্ড - এমন দুইটি বিচিত্র বিষয়কে এক করা এই উপন্যাসিকা সত্যিই একদম অন্য রকমের।

      By Mahbuba Supti

      24 Oct 2017 08:39 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ভোর বেলায় মনজুর সাহেবের ঘুম ভেঙে যায় শো শো শব্দ শুনে। ঘুমের ঘোরে শব্দটা শুনে তার মনে হয় বাইরে হয়তো প্রচন্ড ঝড় হচ্ছে- এ তারই আওয়াজ। ঘুমের রেশ কেটে যাওয়ার পর তার মনে পড়ে, আজ নিতুদের ঘুরতে যাওয়ার কথা। তাই অন্ধকার থাকতেই নিতু আর তার মা রেডি হতে শুরু করেছে। আর শো শো শব্দটা ছিলো হেয়ার ড্রায়ারের। নিতু মনুজর সাহেব আর রেবেকার এক মাত্র মেয়ে। ষোল বছরের কিশোরী। রেবেকা এবং নিতু মনজুর সাহেবের বন্ধু জহিরের সাথে বেড়াতে যাবে রামসাগর। রেবেকা এবং নিতু ঘুরে বেড়াতে দারুণ পচ্ছন্দ করে। কিন্তু কর্ম ব্যস্ততার কারণে তাদের ঠিক সময় দিয়ে উঠতে পারেন না মনজুর সাহেব। তাই তাদের প্রতিটা ভ্রমণে সঙ্গী হয় মনজুর সাহেবের বন্ধু জহির। আর এসব নিয়ে দিনকে দিন দূরত্ব বাড়ছে রেবেকা আর মনুজর সাহেবের। জহির বিপত্নীক। স্ত্রী মীরা মারা যাওয়ার বহুদিন গত হলেও দ্বিতীয় বিয়ের কথা মাথায় আসে নি জহিরের। ভালোই আছে সে। নিজের মতো নিজের থাকা, নিজের মতো নিজের বাচাঁ। যাই হোক, প্রতিবারের মতো এবারও নিতু, রেবেকা, জহিরের ভ্রমণসঙ্গী হওয়ার কথা ছিলো না মনজুর সাহেবের। কিন্তু শেষ সময়ে মত বদলান। বের হয়ে পড়েন ওদের সাথে। জহিরের সাথে স্মৃতিচারণ করতে করতে এগিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো। কিন্তু পথিমধ্যে ঘটলো এক দূর্ঘটনা। ঢাকা-আরিচা রোডে এ্যাকসিডেন্ট হওয়ায় সমস্ত গ্রামবাসী রাস্তা অবরোধ করে রেখেছে। এই ঝামেলা থেকে কাটিয়ে না এসে উল্টো জড়িয়ে পড়লো মনজুর সাহেব, জহিররা...!

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!