User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Mohammed Abu Sakib

      09 Jul 2024 06:11 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      অপরাজিত লেখক বিভ পাঠ প্রতিক্রিয়া বই: অপরাজিত লেখক: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপরাজিত হচ্ছে পথের পাঁচালী পরবর্তী পর্ব। অপরাজিত পড়ার পূর্বে পথের পাঁচালি শেষ করার অনুরোধ থাকবে। তবেই কানেক্ট করতে পারবেন। কোন এক বইয়ে পড়েছিলাম "যে বুদ্ধিমান হয় সে নিজের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নেয়, কিন্তু প্রকৃত জ্ঞানী সেই হয় যে অন্যের ভুল থেকেও শিক্ষা নিতে পারে" অপরাজিত উপন্যাস আপনাকে জীবনের শিক্ষা নিতে সহযোগিতা করবে। জীবন একটাই। সেই এক জীবন টা কেমন হবে তা আমরা জানিনা। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত সম্পূর্ণ একটা জীবনের অভিজ্ঞতা দিবে। জীবন যে কত বন্ধুর হতে পারে, কত উঁচু নিচু হতে পারে, কত স্বপ্ন মুহূর্তে ভেঙে যেতে পারে, কত দুঃখ-কষ্টের কিংবা আনন্দের হতে পারে তার ধারণা পাওয়া যায়। পথের পাঁচালি ও অপরাজিত বই দুটিই আপনাকে মাঝে মাঝে কাঁদাবে আবার মাঝে মাঝে হাসাবে। মূলত অপুর জীবন নিয়েই গ্রন্থ দুটি রচিত। অপুর শৈশব কাটে নিশ্চিন্দিপুর গ্রামে। সেখানকার গাছপালা, পরিবেশ, পাখির ডাক, ইছামতি নদী, তার দিদি দুর্গা, তার বাল্যবন্ধু সবকিছুর সাথে তার গভীর সম্পর্ক তৈরী হয়। তার দিদি দুর্গা তাকে প্রচন্ড ভালোবাসতো, অপুর সাথে খাবার ভাগাভাগি, ঝগড়া-ঝাঁটি, বনে বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়ানো সে কি মধুর সম্পর্ক। কিন্তু কয়েকদিন থেকে দুর্গা ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ে, তার ম্যালেরিয়া হয়। সেই ম্যালেরিয়ায় দুর্গা মারা যায়। তারপর তারা সেখান থেকে কাশী চলে যায়। কাশীতেও অনেক দুঃখ-কষ্টের দিন কাটে। পরে তার বাবাও মারা যায়। কাশী থেকে বর্ধমান। সেখানে সংসার চালাতে তার মাকে রাধুঁনীর কাজ করতে হয়। সেখান শুরু হয় তার নতুন বন্ধু লীলা'র অধ্যায়। তারপর তারা যায় মনসাপোতা গ্রামে। সেখানে অপু কিছুদিন ব্রাহ্মণ হিসেবে পূজা করেছে। তারপর স্কুলে ভর্তি, স্কুল থেকে দেওয়ানপুর। তারপর কলেজ। কলেজের জন্য তাকে কলকাতা যেতে হয়। সেখানে শুরু হয় অন্য এক জীবন। এক কঠিন অধ্যায়। তারপর একদিন বন্ধু প্রণবের সাথে তার মামার বাড়ীতে গিয়ে সেখানে ঘটে যায় এক অঘটন। বিয়ে হয় অপর্ণার সাথে। সন্তান কাজলের জন্ম হয়। শৈশব থেকেই অপুর ছিল বই পড়ার নেশা। এমন কি বই পড়ার লোভে সে সতুদের পুকুর পাহারাও দিয়েছিল। কলেজে পড়াকালীন সময়েও পড়েছে প্রচুর বই। একসময় তার নিজের লিখিত বই বের হয়। এর মধ্যে যে আরও কত ট্র্যাজেডি, কত আনন্দ-বেদনার মুহুর্ত। যতটা সহজে লিখেছি ততটা সহজ নয়। শুধুমাত্র ধারণার জন্য ভাসাভাসা ভাবে একটা গ্লিম্পস দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এত অসাধারণ দুটি বই ভাষায় বর্ণনা করতে পারবো না। ধন্যবাদ।

      By Ahmedi Jawad

      21 Sep 2023 02:38 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      অপুকে জন্ম থেকে ৩৪ বৎসর বয়স পর্যন্ত আমি কলমের ডগায় সৃষ্টি করেচি। তাকে ছাড়তে সত্যিকার বেদনা অনুভব করচি-তবে সে ছিল অনেকখানিই আমার নিজের সঙ্গে জড়ানো, সেইজন্যে বেশি কষ্ট হচ্ছে বিদায় দিতে কাজলকে, লীলাকে, দুর্গাকে, রাণূদি’কে-এরা সত্য সত্যই কল্পনাসৃষ্ট প্রাণী। কোনোদিকে এদের কোনো ভিত্তি নেই এক আমার কল্পনা ছাড়া।“ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বইটি অসাধারণ।

      By Sumon Chowdhury

      07 Nov 2021 11:02 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      Loved it

      By Sarkar Yesmln

      09 Apr 2021 08:36 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      ????❤️❣️?

      By Jakir Hussain

      09 Oct 2017 12:34 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'অপরাজিত' বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মানব মন বড় অদ্ভুত। সে তার নিজের একটা আদুরে সত্তা তার মনের ভিতরে পুষে রাখতে ভালবাসে। জীবনের কোন না কোন সময় হয়তো তার এই সত্তার বহিঃপ্রকাশ চায়, নিজেকে নিজের মনের মতো করে প্রদর্শন করতে চায় বাইরের পৃথিবীতে; তা যে অবস্থাতেই হোক। কখনো হয়তো ভবঘুরে, কখনো প্রেমিক, কখনো দার্শনিক কিংবা মানব মনের সংস্রবে থাকা অন্য যেকোন সত্তা। অপরাজিত উপন্যাসে বিভূতিভূষণের গল্পটা আমার এই রকমই মনে হয়। প্রচন্ড কৌতূহল প্রবণ মন, জীবন সংসারের প্রতি অনীহা, পৃথিবীর রূপ-লীলা, ভূলোকের বিস্তীর্ণ প্রান্তে দাপিয়ে বেড়ানোর যে আকুলতা তা যেন গল্পের নায়ক অপুর মনে দীর্ঘদিন লালিত এক সত্তা। যা পৃথিবীর আলোকে শুধু আলো বিবেচনা না করে এর আরো তীব্র ভাবার্থ, মহত্ত্ব খুঁজতে চায়। এই গল্পে যে জীবনদর্শন দেখানো হয়েছে তাও আর দশ জন নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্যদের সাথে মেলে না। জীবন থেকে প্রাপ্ত প্রাপ্তিই যে কেবল জীবনের সার্থকতা না, বরং এইসব প্রাপ্তির সাথে লেপ্টে থাকে কত অপ্রাপ্তির গল্প তাও যেন গল্পে সুস্পষ্ট। সার্থক জীবনের জন্য মানব মনের তৃপ্তিটা জরুরি যা পৃথিবীর অসম অভাব, অনাদর পর্যন্ত ঠেকাতে পারে না। গ্রাম্য শহুরে দুই পরিবেশেই নিম্নবিত্তের মানুষের জীবনের দুর্দশার চিত্র এখানে রূপায়িত হয়েছে সফলতার সাথে। প্রচন্ড প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও খাবার আর আশ্রয়ের জন্য ক্রমাগত যুদ্ধ করতে থাকা মানুষও যে স্বপ্ন দেখে, পৃথিবীর অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে চায় তা যেন একটু ঝাপসা লাগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ধুলো পড়া দৃষ্টিতে! আবার ক্রমাগত মায়ার বাঁধন কাটিয়ে উঠতে চাওয়া সংসার উদাসীন মানুষ ভালবাসার বাঁধনে কত তাড়াতাড়ি সংসার জীবনের প্রেমে পড়ে যায় তাও দেখার মত। পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ হয়তো এভাবেই ভবঘুরে হওয়ার চেষ্টা করে প্রতিদিন সন্ধ্যায় মায়ার টানে ঘরে ফিরে। জীবন এভাবেই বারবার ছুটে চলে তার আপন চক্রে, আমরা কেবলই নিজেদের খুঁজতে থাকি সেই চক্রের বিচিত্র সব ধাপে! আর কেবলই হতাশায় পরাজিত হই, তবে কিছু মানুষ অপরাজিত থাকে সংসারের জটিল কঠিন খেলায়। সেই অপরাজিত মানুষেরা জীবনকে মুক্তি দিতে জানে। জীবনের তীব্র বিষাদ, অসারতা পার করে খুঁজে নেয় প্রাণের তৃপ্তি। চরিত্রচিত্রণ: সর্বজয়া : সর্বজয়া এই গল্পে নিম্নবিত্ত পরিবারের মাতৃস্নেহময়ী মা। যে সারা জীবন তার একমাত্র অবলম্বন অপুকে আগলে রেখেছেন পৃথিবীর সকল অভাব, আঘাত প্রতিঘাত থেকে। জীবন যুদ্ধের অসম প্রতিযোগীতায় মানিয়ে নিয়েছেন নিজেকে। ক্লান্ত জীবন পরিক্রমায় সব সময়ই চারপাশের খড় কুটা আকড়ে ধরে বাঁচতে চেয়েছেন, অভাবের স্রোতে দাঁড়িয়ে একটা নিজের সংসারের স্বপ্ন দেখেছেন। সবচেয়ে বেশি টানে যে দিকটা তা হচ্ছে তিনি জীবনের সকল দুঃখ, ক্লেশ একপাশে সরিয়ে রেখে অপুকে দিয়েছেন অপার ভালবাসা, যা সর্বজয়ার মমত্ববোধের প্রকাশ করে। অপূর্ব : অপূর্ব এই গল্পের মূল চরিত্র, ডাক নাম অপু, নিম্নবিত্তের জীবন সংগ্রামের নিদর্শন। এই চরিত্রকে কেন্দ্র করেই ঘুরপাক খেয়েছে পুরো গল্প। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এই চরিত্রের মধ্য দিয়েই পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন সমাজ জীবনের তীব্র অসহায়, দরিদ্র কিন্তু জীবনীশক্তিতে ভরপুর, পৃথিবীতে জীবনের রূপ খুঁজতে থাকা অদম্য এক মানুষের সাথে যার কাছে জীবন মানে কেবল খেয়ে পরে বেঁচে থাকা নয়। বরং স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে নিজের কথা জোরসে বলতে পারা, সন্ধ্যায় খালের ধারের স্তব্ধ বৃক্ষরাজির সাথে কথা বলতে পারা, মানুষের হৃদয়ের সাথে মিশতে পারা, মানুষকে অকাতরে ভালবাসতে পারা, নির্জন গহীন বনে একা একা সূর্যাস্ত দেখতে পারা, চাঁদনী রাতে মনুষ্যহীন জঙ্গলে ঘুরতে পারা, নিজেকে জানতে পারাই তার কাছে জীবন। আর তাই সে জীবনের অভাবের সময়ে নিজের একটা কুড়েঘর, লোকের কাছ থেকে সুবিধা পেয়েও লেখাপড়া শিখতে চেয়েছে, আবার সেই ছেলেই কলেজ পাস দেয়ার পর অনার্সের ক্লাসে না বসে পৃথিবীকে জানতে বসেছে লাইব্রেরির টেবিলে। আবার সেই একই অপু নিজের জীবনকে ঠাঁই দিয়েছে মানবহীন বনে। জীবনকে জানার যে এই তীব্র আগ্রহ, এই আগ্রহের কাছেই বারবার হেরে গিয়েছে দুনিয়াদারি, তার সকল দুঃখ স্রোতের ঢেউ; আর শৈশবের বোকা অপু জীবন যুদ্ধে রয়ে গেছে অপরাজিত। অপর্ণা : এই গল্পের অপুর স্ত্রী, যার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল অন্য কারো সাথে কিন্তু ঘটনাক্রমে তার বিয়ে হয়ে যায় অপূর্বের(অপুর) সাথে। এই গল্পে অপর্ণা চরিত্রটা খুব বেশি রকমের প্রেমময়, যে কিনা খুব ভালবাসতে পারে। সুন্দরী, সংসারী, ভালো মেয়ে বলতে যা বুঝায় সে ঠিক তাই। বড় ঘরের মেয়ে অপর্ণা সহজেই মানিয়ে যায় দরিদ্র স্বামীর মাটির ঘরে, তারপরে শহুরে জীবনে শহরের বদ্ধ ঘরে। এই অপর্ণা সংসার থেকে দূরে ছুটতে চাওয়া অপুকে বেঁধে দেয় প্রেমে, যে কিনা মায়ের পরে অপুর মনে সবচ বেশি স্থান নিতে পারা মেয়েলোক। অপর্ণার ভালবাসা আর তার পরপারে চলে যাওয়া অপুর মনকে অপরাজিত করে রাখতে অনেক ভূমিকা রাখে। লীলা : এই গল্পের প্রচ্ছন্ন চরিত্র লীলা। গল্পের যেখানেই লীলার আর্বিভাব হয়েছে তখনই আমার মনে হয়েছে কিছু ঘটবে, কিন্তু কিছুই ঘটেনি। লেখক এই চরিত্রকে কেন যেন এড়িয়ে গিয়েছেন এই নিয়ে আমার খুব দুঃখ। আমার সব সময়ই মনে হয়েছে বড়লোকের সুন্দরী সহৃদয়ী এই মেয়েটার সাথেই অপুর প্রেম হবে, কিন্তু ওরা থেকে গেছে বন্ধুর মতোই। বরং শেষদিকে একটা লোভীর সাথে লীলার বিয়ে আর তার মৃত্যুও হৃদয়র্স্পশী। অন্যান্য চরিত্রগুলোর মধ্যে নিশ্চিন্দিপুরের অপুর বাল্যসঙ্গী পটু, বোডিং স্কুলের দেবব্রত, তার পড়াইবার ছাত্রী নির্মলা যে অপুকে ভাইয়ের মতো ভালবাসতো, তার কলেজের প্রিয় বন্ধু অনিল আর প্রণব; গল্পে এদের প্রাধান্যও উল্লেখযোগ্য। বিশেষ করে অপু আর অপর্ণার ছেলে কাজল। যে বোকা কাজলের মধ্যে অপু তার শৈশবের ছায়া খুঁজে পায়। আর এই গল্পে সবগুলো নারী চরিত্রকেই রূপায়িত করা হয়েছে সুন্দর করে। এছাড়া অন্যান্য চরিত্রগুলোর উপস্থিতিও যথেষ্ট অর্থবহ, শোভনীয়। পাঠ প্রতিক্রিয়া : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বই পড়ার পর আর কিছু বলার থাকে না, বলতে ইচ্ছেও করে না। আসলে উনার বই পড়াটাই একটা ট্রিট। উনি এত বিশদ বর্ণনা করেন যে ঐ বিষয়ে আর জানার বাকি থাকে না। উনার লেখায় গ্রামীণ জীবনের চিত্র এত সুন্দর করে গুছিয়ে তুলে ধরেন মনে হয় সিনেমা দৃশ্য ভেসে চলেছে চোখে। কত উদ্ভিদ, কত ফুলের নাম তার বইয়ে উল্লেখ আছে হিসেব নেই। তবুও পড়তে পড়তে মনে হয় এগুলোর সাথে আমি কত পরিচিত, এদের আমি কত দিন ধরে চিনি, মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলাম পরস্পর থেকে। এখন বিভূতিভূষণ আবার আমাদের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন! 'অপরাজিত' বিভূতিভূষণের 'পথের পাচালি' উপন্যাসের পরের অংশ। একেবারে সংক্ষেপে বলতে গেলে এটা আমার এই পর্যন্ত পড়া সকল বইয়ের মধ্যে অন্যতম সেরা। 'পথের পাচালি' উপন্যাসের নিশ্চিন্দিপুরের সেই দুর্গার ছোট্ট ভাই অপুর বেড়ে ওঠা, জীবন সংগ্রামের কথাই এখানে বলা হয়েছে। সেই দুর্গা, অপু, তাদের সঙ্গীরা, নিশ্চিন্দিপুরের আকাশ, মাঠ, গাছ, পাখি সবকিছুর বর্ণনাই যেন আছে এখানে। যারা আগের অংশটা পড়েছে তারা এই অংশটা উপভোগ করবে নিশ্চিত। এই গল্পের মূল গতিধারাটা এগিয়েছে দরিদ্র পরিবারের ছেলে অপূর্বর বেড়ে ওঠার পথ ধরে। অপুর স্বপ্ন সে লেখাপড়া শিখবে, পৃথিবীকে জানবে। অচেনা শহরের পথে শত বাধা কাটিয়ে তার জীবন যুদ্ধের ব্যাপারটা আসলে অনুপ্রেরণা দেয়। অপু একটু বোকা, মানুষের তাচ্ছিল্য সহজে বুঝতে পারে না হয়ত এজন্যই সবাইকে সহজে ভালবাসতে পারে। জীবনের পথকে সে জানতে চায় পৃথিবীর পথে হেঁটে, এই ব্যাপারটা আমার খুব ভালো লেগেছে। আর মাঝে অপর্ণা অপুর জীবনে ভালবাসার যে প্রবাহ ঘটিয়েছে তাও যে কাউকে স্পর্শ করবে। সবচেয়ে ভালো লেগেছে তার ভবঘুরে সত্তা, পৃথিবীর অনাবিল সৌন্দর্যের প্রতি তার যে কৌতূহল, ভালোলাগা তাও বলার মত। সবমিলিয়ে, এই বইটা আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!