User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
very useful
Was this review helpful to you?
or
বইটা ভালই, পড়ে ভালোই লেগেছে।
Was this review helpful to you?
or
অনেক সুন্দর বই
Was this review helpful to you?
or
‘মাইন্ড পাওয়ার দি সিক্রেট অব মেন্টাল ম্যাজিক’ উইলিয়াম ওয়াকার এটকিনসন এর লেখা ও মোস্তফা আরিফ এর অনুবাদ করা একটি মানুষ এর মন কে নিয়ে লেখা অসাধারন একটি গ্রন্থ । মোস্তফা আরিফ ১৯৭২ সালের ৬ অক্টোবর মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার সাচিলাপুর গ্রামে জন্মগ্রহন করেন । শিক্ষা জীবন শেষে সাংবাদিকতা পেশায় যোগ দেন । তিনি অনেকবই অনুবাদ করে প্রকাশ করেছেন , মাইন্ড পাওয়ার দি সিক্রেট অব মেন্টাল ম্যাজিক বইটি প্রকাশিত হয় ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে । বইটি প্রকাশিত হয় মুক্তদেশ প্রকাশনা থেকে এবং বইটির প্রকাশক জাবেদ ইমন । প্রচ্ছদ ডিজাইন করেছেন রুদ্র রাইয়ান । আমাদের মন বলতে যে একটা জিনিস রয়েছে , এর ক্ষমতা অপরিসীম । মানষিক ক্ষমতার জোরেই মানুষ কাজ করে । সবকিছুই আমাদের মনের ইচ্ছা ও অনীচ্ছার ওপর নির্ভরশীল । আমাদের জীবনে আমরা প্রতিদিনই নানা সমস্যার সম্মুখীন হই । যে কারনেই হোক আমরা সারাদিনই ব্যস্ত থাকি । আমাদের মন সকল সময়েই ব্যস্ত । কোন কাজ করতে হলে আমাদের মন আগে তা লিপিবদ্ধ করে , পরে আমরা সেই কাজের প্রতি মনস্থীর হই এরপরে সেই কাজ করতে পারি । কোনো কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে মন পুনরায় চিন্তা শুরু করে । নতুন চিন্তা চেতনা কে দেহ মনে এবং কর্মে এমনভাবে প্রসারিত করে , যেনো সেটাই তার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ । এই মনোজগত শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যই এইভাবে কাজ করে তা নয় , সকলের জন্যই তা কাজ করে । এই অসাধারন রহস্যময় ও ক্ষমতাধর মনোজগৎ নিয়েই বইটি লেখা । মানষিক ক্ষমতার গোপন রহস্য বুঝতে পারলে কঠিন কাজ সহজ হয়ে যায় । এই বইটি সেই ব্যাপারটি নিয়েই লেখা । অসাধারন এ গ্রন্থ টি আমাদের সকলের পড়া উচিত ।
Was this review helpful to you?
or
“মাইন্ড পাওয়ার : দি সিক্রেট অব মেন্টাল ম্যাজিক” বইটি লিখেছেন উইলিয়াম ওয়াকার অ্যাটকিসন । আর এটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন মোস্তফা আরিফ। উইলিয়াম ওয়াকার অ্যাটকিসন ১৮৬২ সালের ৫ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্র এর মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোরে জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তাঁর শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পেনসালভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনশাস্ত্রে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর ১৮৯৪ সালে পেনসালভেলিয়া বার কাউন্সিলের সদ্যস হন। আইন পেশায় যুক্ত হন। এর ঠিক দুবছর আগে ১৮৯২ সালে ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। ১৮৮০ সালের শেষ দিকে পারিবারিক ও আর্থিক বিপর্যের শিকাড় হন। এ বিপদ থেকে উদ্ধার পেতে মনোস্তাত্ত্বিক গবেষণা শুরু করেন। এক পর্যায়ে নিউ থট এ সংক্রান্ত বই লেখেন। শারীরিক ও মানসিক বিপর্যয় থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়, সে ব্যাপারে দিকনির্দেশনা প্রণয়ন করেন। তিনি শতাধিক বই লিখেছেন। তাঁর বইয়ের বিষয় বস্তু হচ্ছে মনোস্তাত্ত্বিক ক্ষমতা ও নতুন চিন্তাধারা, দর্শন প্রয়োগে ব্যক্তি, সমাজ তথা রাষ্ট্র উপকৃত হওয়া। উক্ত বইটিতে মনোজগৎ এর পরিধি, মানসিক ক্ষমতা বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিটি প্রাপ্ত বয়সক ব্যক্তি প্রচণ্ড ব্যস্ততার মধ্য দিন কাটায়। এই ব্যস্ত সময় মানুষের মন সব সময় শান্ত থাকে না, বেশিরভাগ সময় মানুষের মন বিক্ষিপ্ত চিন্তার দ্বারা আবর্তিত থাকে। তবুও মানুষ প্রতিনিয়ত কাজ করছে, বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করছে। এক রহস্যময়তা দিয়ে ঘিরা মানুষের এই মনোজগৎ। মানুষের মনোজগৎ কিভাবে কাজ করে, কিভাবে মানুষ মানসিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে সেই রহস্য এই বইটিতে উপস্থাপন করেছেন লেখক। মনোস্থাত্ত্বিক বিভিন্ন বিষয় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এখানে।