User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
খুব ভালো।
Was this review helpful to you?
or
Excellent book....nice concept...... I hope this book is always inspired our youth generation
Was this review helpful to you?
or
"ক্যারিয়ার ক্যারিশমা " বইটি শ্রদ্ধেয় নাজমুল হুদা স্যার একটি জীবনের প্রয়োজন বিষয়ক অত্যাধিক নান্দনিক বই। এখানে জীবনে চলার পথে সুন্দর দিকনির্দেশনামূলক অনুপ্রেরণা দেওয়া আছে। আমি সত্যিই খুবই আনন্দিত বইটি পড়ে যা জীবনে চলার পথে খুবই উৎসাহ দিবে।
Was this review helpful to you?
or
অনেক সুন্দর বই যতবার পড়েছি ততোবার নতুন কিছু শিখছি
Was this review helpful to you?
or
ক্যারিয়ার ক্যারিশমা (সাফল্যের সাতপাঠ) প্রথমে নাজমুল হুদা স্যার কে অনেক ধন্যবাদ জানাই,আমাদের মাঝে এমন সুন্দর একটা বই উপস্থাপন করার জন্য। বইটা আমি আমার জন্মদিন এর উপহার হিসাবে পেয়েছিলাম। আমার বই খুব পছন্দ তা বইটা খুব ভালো ভাবেই পড়া শেষ করলাম , বইটার প্রতিটা অংশ খুব সুন্দর ভবে আলোচনা করা হয়েছে, তিনি সফলতার উৎস এবং উৎসাহ , পরিবার , পরিবেশ শিক্ষাকেন্দ্রিক , স্বপ্ন নির্মাণ ও লক্ষ্য নির্ধারণ , প্রত্যহিক প্রস্তুতি পরিকল্পনা, কর্মক্ষেত্রে করণীয় কৌশল ,উদ্যেগ ও উদ্যম , ব্যর্থবৃত্তে সফল্যের সাদ, প্রত্যয়, প্রত্যশা ও পার্থনা, তিনি তার লেখনিতে আমাদেন ক্যরিয়ার কে রিলে দৌর এর সাত্থে তুলনা করেন, ব্যর্থতার গ্লানি মুছে ফেলে কিভাবে সামনে এগিয়ে যেতে হয়, কিভাবে জীবনকে সাফল্যের উচ্চ শিখরে পৌছাতে হয় তার পথ তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন।বইটির মধ্যে বর্ণনাকৃত , লেগে থাকার লড়াই,সততা, নেতৃত্ব, সহমর্মিতা, ধ্যান ও ধৈর্যের কথা বইটিকে একটি দর্শগত ভাব দিয়েছ। তরুনদের জন্য অসাধার একটা বই। আমি বইটা পড়ে অনেক উপকৃত হেয়েছি।
Was this review helpful to you?
or
সাফল্য’ কোন মরীচিকা নয়। সারাজীবন অধরা থেকে যাবে এমন কোন অসাধ্য বস্তুও নয়। তারপরও কেন আমাদের চারপাশে এত এত মানুষ সারাজীবন হা-হুতাশ করে যায় সাফল্যের দেখা না পেয়ে? কেন কবিতার সেই “দেখিস, একদিন আমরাও!” কথাটা অনেকের জীবনে কোনদিন সত্যি হয় না? উত্তরটা খুব সহজ! বিন্দু বিন্দু জলকণা থেকে যেমন বিশাল এক সমুদ্রের গর্জন উঠে, প্রতিদিন একটু একটু সাধনা আর সংকল্পের ছোঁয়ায় একজন সাধারণ মানুষও মহীরুহে পরিণত হয়ে উঠেন। প্রতিভা বা মেধার দোহাই দিয়ে আসলে কিছু হয় না। ইতিহাসের স্মরণীয় বরণীয় ব্যক্তিরা আমার তোমার মতই একেকজন পৃথিবীর আলো হাওয়ায় বেড়ে ওঠা মানুষ, ভিনগ্রহের আগন্তুক নন। প্রচেষ্টা আর সাধনায় তাঁরা ছাড়িয়ে গেছেন অন্যদের প্রতিদিন একটু একটু করে। একটুখানি উদ্যোগ নিলে তুমিও পারবে একদিন তাঁদের কাতারে নাম লেখাতে। আর এই উদ্যোগ নিতে যা যা দরকার, সেসব দিকনির্দেশনা নিয়েই এই বইটি। ক্যারিয়ারে ক্যারিশমাটিক কিছু করতে চাইলে অবশ্যই এমন বইগুলো পড়া উচিত। সফল ক্যারিয়ারের স্বপ্ন দেখতে বইটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
Was this review helpful to you?
or
প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির এই অসম সমীকরণ মিলিয়ে কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ারের ক্যারিশমা জানাতেই সাফল্যের সাতপাঠ- সফলতার উৎস ও উৎসাহ, লক্ষ্য স্থির করা ও স্বপ্ন নির্মাণ, প্রাত্যহিক প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা, উদ্যোগ ও উদ্যেম, ব্যর্থতার বৃত্তে সাফল্যের স্বাদ এবং প্রত্যয়, প্রত্যাশা ও প্রার্থনা।
Was this review helpful to you?
or
শ্রদ্ধেয় বড়ভাই নাজমুল হুদা লিখেছেন ওনার জীবনের প্রথম বই- “ক্যারিয়ার ক্যারিশমা” বা সংক্ষেপে “ক্যাক্যা”। অন্যান্য গতানুগতিক বই রিভিউয়ের পরিবর্তে বইয়ের কিছু উদ্ধৃতি এবং আমার নিজের মতামত তুলে ধরছি। একজন লেখককে তার লেখনীর দায়ভার বয়ে বেড়াতে হয় সারা জীবন। ওনার শিক্ষক বলেছিলেন “যতদিন যতলোক তোমার লেখা পড়ে প্রভাবিত হবে; ততদিন তাদের কর্মের দায় তোমাকে নিতে হবে”। বইটি সাতটি অধ্যায় বা পাঠে বিভক্ত। প্রথম পাঠে সফলতার উৎস ও উৎসাহ সম্পর্কে শুরুতেই অতিথি পাখির দীর্ঘ পথ পরিক্রমার উদাহরণ দিয়ে বোঝানো হয়েছে ক্যারিয়ারে সাফল্যের জন্য আমাদের যে চারটি জিনিস দরকার তা হল- নেতৃত্বগুণ, একতা, কর্মপ্রেরণা ও গন্তব্য। কারা দেবেন আমাদের সেই উৎসাহ? প্রথমেই আসে আমাদের পরিবার ও আশেপাশের পরিবেশ। কিভাবে পরিবারের উৎসাহে সফল হয়েছেন তা শচীন টেন্ডুলকার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং হিলারি ক্লিনটনের উদাহরণ টেনে অণুপ্রেরণা দিয়েছেন লেখক পাঠকদেরকে। এখানে যে উক্তি আমার খুব ভালো লেগেছে যা উল্লেখ না করলেই নয়- “প্রত্যেক পুরুষ তার পিতার প্রত্যাশা অনুযায়ী জীবন যাপনের চেষ্টা করে, নতুবা পিতার ভুলগুলো শুধরানোর চেষ্টা করে”। জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়ে জীবনসঙ্গীকেই সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করতে হয় এবং পারিবারিক প্রেরণায় যে ক্যারিয়ারের সূচনা, তার ব্যাপ্তি আজীবন এই নিগূঢ় সত্যটিও উচ্চারিত হয়েছে এখানে। সাফল্যের দ্বিতীয় অনুপ্রেরণা আসে শিক্ষক ও শিক্ষাকেন্দ্র থেকে। আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক সৈকত মণ্ডল স্যার আমার জীবনের অনুপ্রেরণা। আমার মনে হয়েছে ওনাকে উদ্দেশ্য করেই লেখক বলেছেন- “শুধু বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষে নয়, একজন শিক্ষক আমৃত্যু অনুপ্রেরণার উৎস, বটের ছায়ার মতো অভিভাবক।” সাফল্যের সাধ ও সাধনা অনুচ্ছেদে খালেদ মামাকে চিনতে পারলাম না তবে ব্রায়ান লারা কে চিনি। উনি জীবনের প্রথম শতক করেছিলেন সিডনিতে। তাই মেয়ের নাম রাখলেন সিডনি। তাই বলা যায়- “নিজের ভবিষ্যৎ প্রজন্মও কর্মপ্রেরণার উৎস ও সাফল্যের স্মারক হতে পারে।” প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট এর স্ত্রী এলিয়ানর রুজভেল্ট এর উক্তি এখানে জীবনসঙ্গিনীদের জন্য প্রেরণার- “নারীরা হলো টি-ব্যাগের মতো। তারা যে কত শক্ত তা গরম জলে না পড়া পর্যন্ত তুমি কল্পনা করতেও পারবে না।” সাফল্যের জন্য দু’ ধরণের প্রভাবক কাজ করে- ১) নিজস্ব তাড়না ও ২) অন্যের প্রেরণা। নিজের অন্তর্নিহিত গুনকে বিকশিত করতে নিজের ভিতর সাতটি গুণ আত্মস্থ করার পরামর্শ লেখক দিয়েছেন এখানে। বাইরের প্রভাবক যে কারো কাছ থেকে নেয়া যায়। এক মাতালের দুই ছেলে ছিল। এক ছেলে মাতাল হলো আরেকজন জীবনে মদ ছুঁয়েও দেখেনি। উভয়েকেই জিজ্ঞাসা করা হোল তাদের জীবন নিয়ে। প্রথমজন উত্তর দিলো আমার বাবাকে দেখেছি সারা জীবন মদ খেতে তাই আমিও খাই। আর দ্বিতীয়জন উত্তর দিলো আমার বাবাকে দেখেছি সারা জীবন মদ খেতে তাই আমি কখনো খাই না। সাফল্যের একটা সংজ্ঞা আমি খুঁজছিলাম দীর্ঘদিন ধরে। পেয়ে গেলাম এই বইতে। লেখকের কথায়- “প্রাপ্তির সাথে তৃপ্তির যোগ হলেই কেবল তাকে সাফল্য বলে।” সবশেষে সার্বিক সাফল্যের জন্য বেশ কয়েকটি করনীয় সম্পর্কে আলোচনা করে অধ্যায়ের সমাপ্তি টানা হয়েছে। দ্বিতীয় পাঠের বিষয়বস্তু কিভাবে আমরা আমাদের জীবনের স্বপ্ন নির্মাণ করতে পারি এবং তার জন্য কিভাবে লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। এপিজে আবদুল কালাম বলেছেন, “আগে স্বপ্ন তারপর বাস্তবায়ন।” প্রয়াত সাবেক এই প্রেসিডেন্ট সপ্নের সফল বাস্তবায়নের জন্য চারটি মূল প্রভাবক এর উল্লেখ করেছেন। এগুলো হল- লক্ষ্য নির্ধারণ, দৃশ্যায়ন, ইতিবাচক চিন্তা ও বিশ্বাস। এই পাঠের কিছু চুম্বক অংশ # “লক্ষ্য যতই বড় হোক না কেন নিজের সামর্থ্য ও অবস্থান মাথায় রাখাটা জরুরি।” # “লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে প্রয়োজন দৃঢ় মনোবল ও প্রবল ইচ্ছা।” # “বিশ্বাস হচ্ছে পাহাড়ের তীক্ষ্ণ চূড়া থেকে শূন্যের দিকে পা বাড়ানো আর দুই ফলাফলের যে কোন একটি আশা করা। হয় তুমি শক্ত মাটিতে নেমে আসবে, নয়ত উড়তে শিখবে।” # “বিশ্বাস যদি জীবন্ত থাকে, তাহলে তা ঝড়ের মধ্যেও টিকে থাকে।” # “তোমার নিয়তিকে মেনে নাও, এগিয়ে যাও। তুমি তোমার অস্তিত্বের আসল মানে অন্বেষণ কর।” # “অর্থ আয়ের বিনিময়ে নিজের ভালবাসার কাজ বিসর্জন দেওয়ার মধ্যে সার্থকতা নেই।” ক্যারিয়ারের জন্য কোন পেশা বেছে নেব। কিন্তু কোনটি নেব, কেন নেব? ক্যারিয়ার পছন্দের 3S Factor বিবেচনা করে আমরা তার উত্তর পেতে পারি। এগুলো হল, Salary, Security and Status অর্থাৎ আয়, নিরাপত্তা এবং মর্যাদা। কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ারের জন্য নিজেকে মূল্যায়ন করাটা জরুরি। লক্ষ্য তো ঠিক হল, বাস্তবায়নের জন্য কাজ করতে হবে না? দৈনন্দিন জীবন কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবো তাই নিয়ে তৃতীয় পাঠ “প্রাত্যহিক প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা”। পুরো অধ্যায়ে দৈনিকের রুটিন, ঘুমানো, অভ্যাস, আত্মোন্নয়ন, পর্যবেক্ষণ, কথা বলার কৌশল আর চাকরির পড়াশোনার বেশ কিছু টিপস সম্পর্কে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। কাঙ্ক্ষিত সাফল্যের দোরগোড়ায় পৌঁছে হয়ত গেলাম তারপরে কর্মক্ষেত্রে তা ধরে রাখতে হবে না? কর্মক্ষেত্রে শুরু থেকেই সক্রিয় থাকা, কুশলী ও কৌশলী হওয়া, যোগাযোগে দক্ষ হওয়া, পদোন্নতি, কাজে সততা ও সতর্কতা, দায়িত্ব নেয়া ও নেতৃত্ব দেয়া এরকম বেশ কিছু বিষয়ে অসাধারণ কিছু পরামর্শ নিয়ে চতুর্থ পাঠ আলোচিত হয়েছে। স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে আমরা তখনই সফল হব যখন আমরা উদ্যমের সাথে উদ্যোগ নিতে পারবো। “প্রতিভা দিয়ে সব হয়না। সফলতার জন্য তোমাদের প্রয়োজন প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি ও পরিশ্রম।” ম্যারি টেরেসা ব্যারা (জেনারেল মোটরস এর প্রধান নির্বাহী) পঞ্চম পাঠে আমাদের উদ্যোগ ও উদ্যম নিয়ে শুধু অনুপ্রেরণামূলক কথাই নয় বরং আমরা ঠিক কি কি কারণে সাফল্যের মুখ দেখি না তার কিছু কারণও উল্লেখ করা হয়েছে। আলোর পথে আমাদের যাত্রায় এসবের মুখোমুখি হয়েই চলতে হবে। পথ চলতে কি আমাদের কখনো ব্যর্থ হতে হবে না? ইতিহাস বিখ্যাত সফল ব্যক্তিরা সবাই হোঁচট খেয়েছেন, আবার উঠে পথে চলা শুরু করেছেন। আর ব্যর্থরা থেমে গিয়েছে, কেউ কেউ তো পথ চলা শুরুই করেনি। ব্যর্থতার এই বৃত্ত থেকে আমরা যদি বের হতে চাই তাহলে কিছু বৈশিষ্ট্য অর্জন করতে হবে আর কিছু ত্যাগ করতে হবে। এসব নিয়েই ষষ্ঠ পাঠ- “ব্যর্থ বৃত্তে সাফল্যের স্বাদ।” সর্বশেষ অধ্যায় প্রত্যয়, প্রত্যাশা ও প্রার্থনা। এখানে সাফল্য অর্জনে ভাগ্য কতোটা ভুমিকা রাখে এবং আমাদের করনীয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। কিছু সমালোচনা না করলেই নয়। লেখক আমার এই কথাগুলি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি। কয়েক জায়গায় কোরআন ও বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের উদ্ধৃতি দেয়া হয়েছে। কিন্তু কোন সুরা বা আয়াত নম্বর উল্লেখ করা হয়নি। বাইবেলের উদ্ধৃতি দেয়ার সময়ও একই কাজ করা হয়েছে। কয়েক জায়গায় বলা হয়েছে একজন লেখক বলেছেন, বা একজন মনিষী বলেছেন, কিন্তু কোন নাম দেয়া হয়নি। এটি দৃষ্টিকটু। কিছু তথ্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যেমন থ্রি ইডিয়টস সিনেমার কাহিনি চেতন ভগতের “ফাইভ পয়েন্ট সামওয়ান” থেকে অনুপ্রেরিত, কিন্তু তিনি সিনেমার কাহিনি লেখেননি। কয়েকটা মুদ্রণ ত্রুটি রয়েছে। পরবর্তী সংস্করণে এ বিষয়গুলো দেখা হবে আশা করি। শেষ করছি নেলসন ম্যান্ডেলার উদ্ধৃতি দিয়ে- “বেঁচে থাকার মহিমা কখনো পতনে থাকে না, থাকে প্রত্যেকবার পতন থেকে উঠে দাঁড়ানোর মধ্যে।”
Was this review helpful to you?
or
It's an effective book to build up a bright career.
Was this review helpful to you?
or
ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম। কি করা উচিত? অনেক গুলো অপশনের মধ্যে কোন টা আমার জন্যে সবচেয়ে ভালো হবে? এমন অনেক চিন্তায় দুশ্চিন্তা গ্রস্থ হয়ে পড়েছিলাম। আমার ছোটবেলার বন্ধু আমার জন্মদিনে এই বইটি উপহার দিলো। নাজমুল হুদা নামটি দেখেই পড়তে আগ্রহ জন্মালো। কারণ আগে তার লেখা ২ টি বই পড়েছিলাম। ক্যরিয়ার ক্যারিশমা বইটি যতই পড়ি ততই ক্যরিয়ার সম্পর্কিত দ্বিধাদ্বন্দ্বগুলো দূর হতে থাকে। আমার ক্যারিয়ার নির্বাচনের ক্ষেত্রে এই বইটি অনেক সহযোগিতা করেছে। এই বইটির জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানাই। আমার বন্ধুটিকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। কারণ সে এই বইটি আমাকে উপহার দিয়েছে। এ ধরণের বই আগামিতে আবারো পাঠকে উপহার দেয়ার জন্য লেখককে অনুরোধ জানাই।
Was this review helpful to you?
or
নাজমুল হুদা বরাবরই পাঠক নন্দিত বই লিখে আসছে। আত্ম উন্নয়ন মূলক বইটি পাঠক মহলে ইতমধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে ও জনপ্রিয়তাও পেয়েছে। নিজেকে আত্মা উন্নয়নের পথের পথিক করতে পড়ে দেখবার অনুরোধ করছি পাঠকদের।
Was this review helpful to you?
or
সেরা বই
Was this review helpful to you?
or
স্বপ্নকে চূড়ান্তপর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অসাধারণ একটা বই
Was this review helpful to you?
or
Awesome Book
Was this review helpful to you?
or
শুনেছি আমাদের ভেতরের তাড়নাই অন্যের প্রেরণা; সফল ক্যরিয়ারের জন্য কোনটি প্রয়োজন? প্রিয়জন না অন্য কেউ ন্যেপথ্যের নায়ক হয়ে ক্যরিয়ারের কলকাঠি নাড়ে? পারিবারিক টানা পোড়ন বা পারিপার্শ্বিক পিছু টান থাকা সত্ত্বেও কীভাবে কেউ কেউ হয়ে উঠে সফল? আকাশসমান স্বপ্ন ও বড় লক্ষ্য নিয়ে মনন ও মগজে স্বপ্নের বীজ বপণ করে বাবুই পাখির মতো কিভাবে স্বপ্ন-কারিগর হওয়া যায়? সুযোগের অপেক্ষায় সজাগ ও সক্রিয় থেকে প্রবল মনোবল,প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি ও দৃঢ়তা ধরে রেখে সাফল্যের শিকড়ে প্রোথিত থাকার পথ কোনটা ? ব্যর্থতার বৃত্তে বসবাস করেও কীভাবে সাফ্যের শীষবিন্দুকে স্পর্শ করে স্বাদ আস্বাদন করা যায়? প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির এই অসম সমীকরণ মিলিয়ে কাঙ্ক্ষিত ক্যারিয়ারের কারিশমা যানতেই সাফল্যের সাতপাঁচ! সাফল্যের উৎস ও উৎসাহ, স্বপ্ন নির্মাণ ও লক্ষ্য নির্ধারণ, প্রাত্যহিক প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা ,কর্মক্ষেত্রে করণীয় ও কৌশল, উদ্যোগ ও উদ্যম, ব্যর্থবৃত্তে সাফল্যের স্বাদ এবং প্রত্যয় , প্রত্যাশা ও প্রার্থনা মোট সাতটি অধ্যায়ে বিভক্ত করে, লেখক তাঁর বইটিকে সাজিয়ে তুলেছেন। বইটির ভাষার ব্যবহার ছিল সহজ-সাবলীল।সাধারণ-অসাধারণ সকল পাঠকের জন্য সহজে বোধগম্য। লক্ষ্যহীন ব্যক্তি বা উদ্যোগ নিতে ভয় পাচ্ছেন এমন পাঠকদের মনে সাহসের সঞ্চার করে দেবে বলে আশা করা যায়। বইটার একটা বিশেষত্ব হলও কথার ভেতর কথা সাজাতে গিয়ে লেখক পৃথিবীর অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত মানুষদের জীবনী নিয়ে আলোচনা করেছেন যা সত্যিকার ভাবে গাঁয়ে শিহরণ আর জীবনে অনুপ্রেরণা যোগিয়ে তোলতে সহায়ক।। পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ বইটার অর্ধেক শেষ করার পর আমার মনে হচ্ছিলো বইটা একবার পড়া শেষ হলে, প্রথম থেকে আবার পড়ব। কিন্তু এক বই বার বার পড়তে আমার ধৈর্য ধরে না। তবু অ পড় শেষে আবার মাঝখানের পৃষ্ঠা গুলো এলোমেলো করে কিছু প্যারা পরলাম। সত্যিই বইটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।আমার মনে হয় না বইটা কিনে কারো টাকা বৃথা যাবে, বা লেখককে গালি দিতে হবে। তবে আমার একটা জিনিস খারাপ লেগেছে তা হলও ফন্ট সাইজ বড় ছিলও, যদিও ফন্টসাইজ বড় থাকলে পড়তে সুবিধা হয়। কিন্তু ১১২পৃষ্ঠা অনুযায়ী পেজের অপচয় হয়েছে আরো ছোট ফন্ট সাইজ নিলে পেইজ অপচয় কম হতো, এ আমার ব্যক্তিগত ধারণ। অনুপ্রেরণাদায়ক উক্তিঃ ১)এক যুবক এক বুড়কে জিজ্ঞাসা করে,”চাচা,নিচু হয়ে কি খোঁজেন,কিছু হারিয়েছেন?” বুড়টি প্রতিউত্তরে বলেন, হু, বয়স হারিয়েছি; তাই নিচু হয়ে পথে পথে বয়স খুঁজি!” ২)”আমাদের প্রত্যশা,প্রার্থনা ও স্বপ্ন যদি সত্ত্যি না হয়, তা হলে আমাদের সবার মনে রাখতে হবে যে,বেচে থাকার মহিমা কখনো পতনে থাকে না,থাকে প্রত্যেক বার পতন থেকে উঠে দাঁড়াবার মধ্যে।“__নেলসন ম্যান্ডেলা ৩) T=Talent ,A=Ambition, N=Native, I=Intelligent,A=Academic (TANIA) ঠিক আছে! বইটি সম্পর্কে অনেক তথ্য দিয়েদিলাম। বইটি পড়তে আগ্রহী থাকলে সংগ্রহ করে নিবেন। শুভকামনা রইল
Was this review helpful to you?
or
অর্থ প্রতিযোগিতা পরিশ্রমের যুগে আমরা এখন হতাশ। তাই হা হুতাশের মাঝে মোটিভেশনের জয়জয়কার। নীলক্ষেতেও তাই মোটিভেশন এর বাংলা ইংরেজী বই। কেউ হচ্ছেন মোটিভেশন স্পিকার আবার কেউ লেখক। মোটিভেশন স্পিকার আবার এই বলে মোটিভেশন করেন যে-মোটিভেশন এর বক্তৃতা দিয়ে তার অনেক কামাই। আমারো মোটিভেশন দরকার। সরকারী চাকুরীতে ঢুকে কাজের চাপে-আর আড্ডার অভাবে, ;আমি মনের কোন কাজ করতে পারছিনা। অগত্যা কিনে নিলাম নাজমুল হুদার ক্যারিয়ার কারিশমা। কিনেই ভুল বুঝে ফেললাম-বইটা কিনতেই ভুল করেছি-এটা আসলে যারা চাকরি পাচ্ছেনা- বা মনের মত কাজ পাচ্ছেনা তাদের জন্য বেশি ভালো। বই পড়ে বোঝা যায় উনি একজন ভালো বিতার্কিক, প্রাবন্ধিক-কিন্তু উপন্যাসিক নহেন। চট চট করে বলে গেলে হয়তো মানুষ কিছুটা বুঝে কিন্তু অন্তরে তা নেয়না। মোতাহের হোসেন, ডেল কর্নেগী এদিক দিয়ে উনার অনুসরনযোগ্য হতে পারে। তবে বইটি লাইন বাই লাইন পড়লে অনেক সুন্দর কথা খুজে পাবেন। তার কিছু তুলে দিলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার পিতা বলতেন – “sincerity of the purpose and honesty of the purpose” থাকলে জীবনে কখনো পরাজিত হবেনা। বই সম্পর্কে আরব লেখক আল জাহিজ বলেছিলেন- “ভাল বই এমন এক সঙ্গী যা অমঙ্গল, অকল্যাণ ও ক্ষতির দিকে আপনাকে প্রলোভন দেখায় না। এমন এক বন্ধু যা আপনাকে বিরক্ত করেনা। এটা এমন এক প্রতিবেশী যা আপনার কোনো ক্ষতি করেনা। বইয়ের পাতাগুলো পাঠকালে আপনার অনুভূতি শক্তিশালী ও মেধা তীক্ষ্ণ হয়। জীবনী পড়ে মানুষকে মূল্যায়ন করতে পারবেন”। অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ বইয়ের অনুপ্রেরণায় বিখ্যাত, তিনি আবার বলেন- সব বইয়ের মধ্যে প্রভাবিত করার মতো কিছু না কিছু উপকরন থাকে। সবচেয়ে খারাপ বইয়ের মধ্যেও এমন দুই একটি লাইন থাকে তা পড়ে মনে হয় জীবনকে নতুন বা আলাদাভাবে উপলব্ধি করা যায়” কর্মজীবি মানুষের দুইবার মৃত্যু হয়-একবার চাকরি বা কর্ম থেকে অবসরের সময়, আরেকবার চিরবিদায়ে। মানুষের জীবনে সক্রিয়তার সীমা নিয়ে একটি প্রচলিত গল্প আছে, এরকম সৃষ্টিকর্তা নাকি শুরুতে আমাদের জীবনের মেয়াদ দিয়েছিলেন-৩০বছর। তখন মানবগোষ্ঠীর পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলা হল জীবনের মেয়াদ কম কেন? মানিনা মানব না। বয়স বাড়াতে হবে, বাড়াতে হবে। সৃষ্টিকর্তা বুঝিয়ে বললেন ‘সমস্ত সৃষ্টিকেই একটা নির্দিষ্ট কাঠামো ও কর্মক্ষমতা দেয়া হয়েছে। এর বাইরে বাড়াতে গেলে তোমাদের স্বকীয়তা নষ্ট হবে। একমাত্র বুদ্ধিমান প্রানী মানুষ বললো, “ঐ যে গাধা কুকুর বানরের এত বছর বয়স দিয়েছেন, ওখান থেকে নিয়ে আমাদের সময় বাড়িয়ে দিলেই তো হয়’। তাই হলো। মানুষের ৩০ বছরের পর ২০ বছর চলে গাধার বয়স। নতুন চাকরি, ব্যবসা সংসার শুরু করে চলে গাধা খাটুনি। এরপরের ১০ বছর চলে কুকুরের জীবন। অবসরের পর অলস ও অসাড় জীবনে পরনির্ভরশীলতা ভর করে, অন্যের দিকে চেয়ে থাকতে হয় খাবার ঔষধ এমনকি চলাচলের জন্য। এরপরের বাকি বৃদ্ধ সময় আসলে উড়ন্ত জীবন কাটে। এ নাতির বাড়ি থেকে ও নাতনির বাড়ি। এখান থেকে ওখানে বানরের মত লাফিয়ে চলা। বইয়ের একদম শেষে সৃষ্টিকর্তার সেই বইয়ের উক্তি- “এমন হতে পারে তোমরা যা অপছন্দ করো তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর এবং এমন ও হতে পারে যা পছন্দ করো তা তোমাদের জন্য ক্ষতিকর” তাই সর্বোচ্চ ও সর্বোত্তম প্রাপ্তির জন্য খোদার কাছে বেশি বেশি চাইতে হবে।
Was this review helpful to you?
or
average. nothing new.
Was this review helpful to you?
or
‘ক্যারিয়ার ক্যারিশমা (সাফল্যের সাতপাঠ)’ নাজমুল হুদা এর লেখা একটি অসাধারন বই । লেখক নাজমুল হুদা তিনি ক্যারিয়ার বিষয়ক লেখালেখির জন্য পরিচিত । নান্দনিক গদ্যশৈলী ও কাব্যিক প্রবাহে লেখা তার ফিচারগুলো প্রকাশিত হয়েছে প্রথম আলো যুগান্তর ও ইত্তেফাক সহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের পেশাবিষয়ক পাতায় । তার লেখা ক্যারিয়ার কারিশমা সাফল্যের সাতপাঠ বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে । বইটি প্রকাশিত হয় আলোঘর প্রকাশনী থেকে এবং এর প্রচ্ছদ করেছেন শতাব্দী জাহিদ । শুনেছি আমাদের ভেতরের তাড়নাই অন্যের প্রেরণা; সফল ক্যারিয়ারের জন্য কোনটা বেশি প্রয়োজন? প্রিয়জন নাকি অন্যকেউ নেপথ্যের নায়ক হয়ে ক্যারিয়ারের কলকাঠি নাড়ে? পারিবারিক টানাপোড়েন বা পরিপার্শ্বিক পিছুটান থাকা সত্ত্বেও কীভাবে কেউ কেউ হয়ে উঠে সফল? আকাশসমান স্বপ্ন ও বড় লক্ষ্য নিয়ে মনন ও মগজে স্বপ্নের বীজ বপন করে বাবুই পাখির মতো কিভাবে স্বপ্ন-কারিগর হওয়া যায়? সুযোগের অপেক্ষায় সজাগ ও সক্রিয় থেকে প্রবল মনোবল, প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি ও দৃঢ়তা ধরে রেখে সাফল্যের শিকড়ে প্রোথিত থাকার পথ কোনটা? ব্যর্থতার বৃত্তে বসবাস করেও কীভাবে সাফল্যের শীর্ষবিন্দুকে স্পর্শ করে স্বাদ আস্বাদন করা যায়? প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির এই অসম সমীকরণ মিলিয়ে কাক্সিক্ষত ক্যারিয়ারের ক্যারিশমা জানাতেই সাফল্যের সাতপাঠ। এই গ্রন্থের লেখক কর্মজীবনে পূর্ণতা অর্জনে সাফল্যের যে সাতকাহন রচনা করেছেন, এতে কোনো অবান্তর উপদেশ নেই- আছে যুগোপযোগী পরামর্শ ও উদ্বুদ্ধকরণের মন্ত্র। লেগে থাকার লড়াই , সততা, নেতৃত্ব, সহমর্মিতা , ধ্যান ও ধৈর্যের কথা বইটিকে এক দর্শনগত গভীরতা দিয়েছে। পেশাজীবনে প্রবেশের অপেক্ষায় থাকা বেকারদের জাগরিত করবে বইটি- তাড়াবে তাদের জীবনের হতাশা-দাঁড় করাবে গভীর প্রত্যয়ে। এ যেন ধ্বনিত করবে রবীন্দ্রনাথের আহ্বান,‘বুক বেঁধে তুই দাঁড়া দেখি/ বারে বারে হেলিস নে ভাই।’ প্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু পরিবেশন বইটিকে পরিণত করেছে এক যত্নের নির্মাণকর্মে উপকৃত হবেন সবাই; বেকার, এমন কি কর্মজীবীও । অসাধারন ক্যারিয়ার নির্ভর এ বইটি আমাদের সকলেরই দরকার ।
Was this review helpful to you?
or
This Book Career Karishma is really a career oriented book, I have already read the book and learned a lot of things from this book.So you should read the book and make your career successful....Best wishes for Nazmul Huda and his book.
Was this review helpful to you?
or
যারা স্বপ্ন দেখার সাহস রাখেন তাদের জন্য “ক্যারিয়ার ক্যারিশমা”। নিজের সুপ্ত সম্ভাবনাকে উন্মোচন করার প্রত্যয় জাগাতে এই বই। লেখক এর বড় শক্তি তার তারুণ্যর রং-এ রাঙা লেখনী। লেখক অভিভাবক হয়ে নয়, বন্ধু হয়ে বলে গেছেন সফল হওয়ার মুলমন্ত্রগুলো।
Was this review helpful to you?
or
অভিবাদন, প্রিয় পাঠক বইটি সাদরে গ্রহণ করার জন্য! প্রকাশের দুই মাসের মাথায় দ্বিতীয় মুদ্রণ! আশা করি বইটি পেশা পরিকল্পনা, প্রস্তুতি ও পরিচর্যার মাধ্যমে সাফল্য অর্জনে সহায়ক হবে।
Was this review helpful to you?
or
বুক রিভিউ --------------- বইয়ের নামঃ ক্যারিয়ার ক্যারিশমা বইয়ের লেখকঃ নাজমুল হুদা রিভিউ লেখকঃ মোঃ রায়হান রিভিউ বিস্তারিতঃ ক্যারিয়ার গড়ার জন্য আপনার প্রয়োজন ভালো একটি পরিকল্পনা। এর মাধ্যমে আপনি সহজে প্রস্তুতি নিতে পারবেন। ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে নিজেকে কিছু প্রশ্ন করুন। তাহলে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবার সময় নিজের কাছে স্পষ্ট থাকতে পারবেন। আর ক্যারিয়ার এ সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা, সফলতা বিষয় নিয়ে কি দুশ্চিন্তায়? তাহলে আপনার জন্য রয়েছে এর প্যারসিট্যামল হিসেবে নিতে পারেন লেখক নাজমুল হুদা এর ক্যারিয়ার ক্যারিশমা বইটি আপনি পেয়ে যাবেন আপনার ক্যারিয়ার সম্পর্কিত সকল প্রশ্ন ও উত্তর সাথে ফ্রি পাচ্ছেন কিছু ক্যারিয়ারে সফল মানুষের কথা ও জীবননী,ক্যারিয়ারে তাদের সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা কি ছিলো, তাদের থেকে কি অনুস্বরন করতে পারেন। রয়েছে আপনার কল্পনায় থাকা দ্বিধা জাতীয় প্রশ্নের উত্তর। তাই আমি মনে করি ক্যারিয়ার রিলেটেড সকল সিদ্বান্ত নেওয়ার আগে একবার হলেও নাজমুল হুদা স্যারের এই বইটি একবার পড়া উচিৎ।
Was this review helpful to you?
or
আমরা সকলেই নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তিত। বিশেষ করে আমাদের তরুণ সমাজ। কারণ আমাদের দেশে বেকরত্বের পরিমাণ বেশি।তাই সকলেই চিন্তা করে কেমন করে নিজের ক্যারিয়ার এ উন্নতি করা যায়।নাজমুল হুদা ভাই এর বইটি আপনার পড়া একান্তই প্রয়োজন বলে মনে করি আমি,যদি কিনা আপনি আপনার ক্যারিয়ার কে ডেবলপ করতে চান।
Was this review helpful to you?
or
ভালোবাসার 'ক্যারিয়ার ক্যারিশমা' বিশেষ কারনে বইমেলায় যেতে পারিনি যার ফলে মনিটা বেশ খারাপ ছিল। কিন্ত বন্ধু যখন বইমেলা থেকে এসে প্রিয় বই 'ক্যারিয়ার ক্যারিশমা' উপহার দিল তখন বেশ খুশিই হয়েছিলাম। আমরা তরুণ। আমরা সাফল্যের পথ খোঁজার চেষ্টায় দিশেহারা তরুণ। জীবনে সাফল্যের রস গ্রহণ করার ইচ্ছা থাকলেও জানা নেই উপায়, নেই পর্যাপ্ত সাহস এবং ধৈর্য্য। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ক্যারিয়ার বিষয়ক লেখক নাজমুল হুদা স্যারের 'ক্যারিয়ার ক্যারিশমা' বইটি যেন সময়াপযোগী উপহার। লেখক বইটিতে ৭টি বিষয় যথাক্রমে সফলতার উৎস ও উৎসাহ, স্বপ্ন নির্মাণ ও লক্ষ্য নির্ধারণ, প্রাত্যহিক প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা, কর্মক্ষেত্রে করণীয় ও কৌশল, উদ্যোগ ও উদ্যম, ব্যর্থবৃত্তে সাফল্যের স্বাদ এবং প্রত্যয়,প্রত্যাশা প্রার্থনা নিয়ে আলোচনা করেছেন। প্রতিটি পাঠ যেন আমি যা চেয়েছি তাই আমাকে জানিয়েছে, শিখিয়েছে। পাঠগুলো থেকে অর্জিত জ্ঞান ছিল মিষ্টির চেয়েও বেশি মিষ্টি। প্রতিটি পাঠে কর্মজীবনে সফল হওয়ার যে মূলমন্ত্র লেখক রচনা করেছেন তা একজন বেকারের মনকে সাহস যোগাবে, স্বপ্ন দেখাবে এবং জাগরিত করবে। বইটি পড়ে আমি উপকৃত হয়েছি। বইটি বন্ধুকেও পড়তে দিব। আমি মনে করি একজন মানুষের মনে সাফল্যের বীজ বোনার জন্য 'ক্যারিয়ার ক্যারিশমা' বইটি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখবে।
Was this review helpful to you?
or
Best book for making career.Everyone should read it.
Was this review helpful to you?
or
Best book
Was this review helpful to you?
or
চমৎকার একটি বই, লেখক তার লেখনী দ্বারা বইটি এতো সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখেছেন যে সকল বই পড়ুয়াদের বইটি ভালো লাগতে বাধ্য, বিশেষ করে বেকার যুবকদের জন্য খুব উপযোগী একটি বই। সকল বই প্রেমিদের বইটি সংগ্রহে রাখা উচিত।
Was this review helpful to you?
or
★ রকমারি বুক রিভিউ প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃক্যারিয়ার ক্যারিশমা (সাফল্যের সাতপাঠ) লেখকঃনাজমুল হুদা প্রকাশনীঃ আলোঘর প্রকাশনী ক্যাটাগরিঃ প্রফেশনাল ক্যারিয়ার ও আত্ম উন্নয়ন প্রথম প্রকাশঃ২০১৬ পৃষ্ঠাসংখ্যাঃ৯৬ লেখক নাজমুল হুদা , পরিচিত ক্যারিয়ার বিষয়ক লেখালেখির জন্য যার বড় প্রমাণ তার প্রথম বই ক্যারিয়ার ক্যারিশমা। তিনি একজন লেখক, জাতীয় বিতর্ক সংগঠক,অনুপ্ররণামূলক বক্তা। বতর্মানে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত। মূল আলোচনাঃ বতর্মানে মানুষের প্রতিষ্ঠিত হবার, কাজ করার ইচ্ছা থাকলেও সঠিক দিকনির্দেশনা ও অনুপ্রেরণার অভাবে তা আর করা হয়ে ওঠে না। যার প্রয়োজন মেটাতে লেখকের এই বইটি লেখা। বইটিতে করণীয় দিকনির্দেশনা ও আনুপ্রেরণার মাধ্যমে পাঠককে তার ক্যারিয়ার গড়ার রাস্তা দেখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।এছাড়াও তিনি বইয়ে ক্যারিয়ার গঠনে সহায়ক নানা উক্তি, উদাহরণ, প্রভাবক উপাদা, টেকনিক যুক্ত করেছেন। মূলত এক কথায় বইটিতে ক্যারিয়ার গড়ার সার্বিক ফর্মুলা সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরেছেন।বইয়ে মোট ৭ টি পাঠ রয়েছে যা একটা একটা করে ক্যারিয়ারের পুরো গাইডলাইন দেবে। বইটিতে অনুপ্রেরণা হিসেবে দেশি-বিদেশি বিখ্যাত মানুষের সাফল্য লাভের কথা ও প্রভাব বিস্তারকারী বিষয়, উক্তি রয়েছে যা পাঠককের মনকে অবশ্যই নাড়া দিবে এবং অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ দিবপ সামনে এগিয়ে যেতে। তাই ক্যারিয়ার বিষয়ে যারা উদ্বিগ্ন, যারা ক্যারিয়ারকে নিজের মতো সাজাতে চান তারা সহ সকল পাঠকের ক্যারিয়ারের তথা নিজের জীবন উন্নয়নে বইটি পড়ার প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। সর্বশেষ লেখকের একটি উক্তি দিয়ে শেষ করছি, ৷৷৷৷৷ "প্রকৃতপক্ষে আমাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সম্ভাবনা জেগে থাকে।" ❤রকমারি ❤ - মোঃ আরিফ মুনাওয়ার।
Was this review helpful to you?
or
পৃথিবীতে জীবনপুরের পথিক হয়ে বাঁচতে চেয়েছি। কোনো একটা নির্দিষ্ট পেশাজীবন বা ক্যারিয়ার গড়ে তোলা আমার পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠেনি। জীবনে সামান্য বিতর্কচর্চার সুবাদে অনেক তরুণ-তরুণীকে যুক্তির অনুশীলনে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্ট করেছি। প্রচার করেছি, যুক্তিবাদী মানুষ কখনো বেকার থাকে না। তারা নানা সৃজনশীল চিন্তায় নিজেদেরকে সম্পৃক্ত করে থাকে। এই বইয়ের লেখক নাজমুল তার উপযুক্ত দৃষ্টান্ত। এই গ্রন্থের লেখক কর্মজীবনে পূর্ণতা অর্জনে সাফল্যের যে সাতকাহন রচনা করেছেন, এতে কোনো অবান্তর উপদেশ নেই- আছে যুগোপযোগী পরামর্শ ও উদ্বুদ্ধকরণের মন্ত্র। লেগে থাকার লড়াই , সততা, নেতৃত্ব, সহমর্মিতা , ধ্যান ও ধৈর্যের কথা বইটিকে এক দর্শনগত গভীরতা দিয়েছে। পেশাজীবনে প্রবেশের অপেক্ষায় থাকা বেকারদের জাগরিত করবে বইটি- তাড়াবে তাদের জীবনের হতাশা-দাঁড় করাবে গভীর প্রত্যয়ে। এ যেন ধ্বনিত করবে রবীন্দ্রনাথের আহ্বান,‘বুক বেঁধে তুই দাঁড়া দেখি/ বারে বারে হেলিস নে ভাই।’ প্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু পরিবেশন বইটিকে পরিণত করেছে এক যত্নের নির্মাণকর্মে উপকৃত হবেন সবাই; বেকার, এমন কি কর্মজীবীও। আমার বিশ্বাস , এ গ্রন্থ পাঠকের সমৃদ্ধিতে পরিপূরক হয়ে উঠবে। সাফল্য প্রত্যাশা রইল বইটির জন্যে।