User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Ashmia Daina

      07 Nov 2022 12:20 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      তিথির জীবনটা একদম অন্যরকম।

      By Rejoy

      16 Feb 2022 11:53 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      সাধারণ একটা পরিবারের গল্প,কিন্তু লেখাটা কোথাও না কোথাও গিয়ে অসাধারণ। পরিবারের সবার চরিত্রগুলো আলাদা আলাদা করে চিনিয়েছেন প্রিয় লেখক (তিথি যদিও মূল চরিত্র)। আমার হিরু চরিত্রটাকে খুব ভালো লেগেছে। আর হূমায়ুন আহমেদের লেখা "জনম জনম" এ গল্পটি অন্যদের ও পড়তে সাজেস্ট করছি।

      By Tamjid Shajol

      19 Dec 2019 04:50 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      উপন্যাসে ঢাকা শহরের এক অতি দরিদ্র নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনের গল্প বলা হয়েছে যে পরিবারের কর্তা যখন অক্ষম হয়ে যায় তখন সেই পরিবারের কর্ত্রীর চরিত্র দারিদ্রের তীব্র কষাঘাতে ভয়াবহ রকমের রুঢ় ও খিটিখিটে হয়ে যায়। পরিবারের অন্ন সংস্থানের জন্য ঘরের মেয়ে হয়ে পথে নামতে হয়েছে তিথি কে। বড় বোন অরু স্বামীর অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে শ্বশুরবাড়ি ফেলে বাপের বাড়ি চলে আসা, কোন কাজকর্ম না করা ভাই হিরু সারাদিন এক মেয়ের পেছনে পেছনে ঘোরা নয়তো এক পীরের শিষ্যত্ব নিয়ে ভক্তিভরে তার কথা মত কাজ করা আর পরিবারের সবচেয়ে ছোট এবং অন্যতম অবহেলিত টুকু, যাকে নিয়ে কারো ভাবার কোন অবকাশই নেই একদম। এই সকল অতি বিচিত্র সব পরিবারের মানুষের ভার বহন করে নিয়েছে তিথি। একটু বেঁচে থাকার জন্য, একটু ভালো রাখার জন্য । একটি পরিবারের জীবনের খুব সীমিত একটা অধ্যায়ের চিত্র প্রতিফলিত হয়েছে 'জনম জনম' উপন্যাসে। প্রতিটি চরিত্রই নিজেদের মত করে জীবন সংগ্রাম চালাতে থাকে আর তারই সমান্তরালে নানা ধরনের বিচিত্র সব চরিত্র উঁকি মেরে যায়। এত কিছু নিয়েও হুমায়ূন আহমেদ এর 'জনম জনম' হচ্ছে একটি পরিবারের গল্প, একটি আজন্ম ব্যাথার গল্প, একটু ভালো ভাবে বেঁচে থাকার গল্প। নানা ঘাত প্রতিঘাত উপড়িয়ে উপন্যাসে তুলে ধরা হয়েছে একটি পরিবারের সুখ দুঃখ গুলোকে, যেগুলো প্রতিনিয়ত আমাদের সকলের পরিবারেরই সাথে জড়িয়ে আছে। হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য উপন্যাসের মত এই বইটিতেও রয়েছে তার লেখার অসাধারণ নৈপুন্যতা। যার কারনে বইটি পড়া শেষ হয়ে গেলেও মনে হয় এখনো রেশ কাটেনি.... এখনো হয়তো বাকি আছে কিছু.....

      By Dr. Asif Shufian Arnab

      19 Nov 2019 05:47 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আমাদের এই ছোট জীবনে কত কিছুই কেমন করে হাওয়ার সাথে মিশে হারিয়ে যায়, বদলে যায় ভাগ্য, বদলে যায় এই ভাগ্যের জরাজীর্ণতা। সকল কিছু বদলে গেলেও কিছু স্মৃতি থাকে আজন্ম, কিছু অদেখা দগদগে কাটা ঘা থাকে লেপ্টে মনের সংগোপনে যেগুলো আজন্ম ধরে মিশে থাকে মনের অগোচরে। সেই আজন্মের দাগ নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় জনম জনমের জন্য । বইটি পড়ে এগুলোই মাথায় ঘুড়ছে!

      By Md. Shahriar Hossaini

      04 Oct 2019 08:57 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনের জোয়ার ভাটা সুনিপুন ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। নিশি কন্যা হলেও তিথির চরিত্রটিও ব্যতিক্রমধর্মী। নিশির ভাই হিরু আর টুকুর চরিত্র আমাদের নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য স্বাভাবিক হলেও বইটিতে খুবই সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। এমন পরিবারের অসহায় কন্যা যে বাবার বন্ধুর কাছেও নিরাপদ নয়, আমি মনে করি, এটাও সমাজের প্রতি একটা বার্তা। পতিতার দালাল হলেও কেন জানি নাসিমের চরত্রটিও মন কেড়েছে আমার। বাকি চরিত্র নিয়ে মন্তব্য নেই, কিন্তু এই উপন্যাসে আমার কাছে সেরা চরিত্র অ্যানা। অসাধারন লেগেছে তার কিছু কথা এবং আচরণ। জালালুদ্দীন সাহেবের কথাটিও দারুন লেগেছে " যে কোন খাবারের একটা অনুমেয় প্রয়োজন, চার অনুমেয় সিগারেট। "

      By Jannatul Naym Pieal

      03 May 2014 06:31 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      হুমায়ুন আহমেদের একটা বড় বৈশিষ্ট্য হল, তিনি প্রতিটা ঘটনা বা দৃশ্যের ভেতরই ছোট ছোট গল্প বলতে চান, মাঝে মাঝে ফ্ল্যাশব্যাকে চলে যান আর গল্পের চরিত্রদের নিজস্ব স্মৃতিচারণার মাধ্যমে পাঠককে সাহায্য করেন কাহিনীর গভীরতা উপলব্ধি করতে। এই বৈশিষ্ট্য আরও অনেক লেখকেরই আছে। কিন্তু তারা তো আর হুমায়ুন আহমেদের মত গল্প বলার জাদুকর নন তাই তারা যখন এক কথার মত আরেক কথা টেনে আনেন, সেগুলো পাঠকের মনে বড়ই বিরক্তির উদ্রেক করে। অথচ হুমায়ুন আহমেদের লেখায় যখন একই জিনিস দেখা যায়, তখন সেগুলো পড়তে মোটেই খারাপ লাগে না বরং উপন্যাসের কাহিনীর প্রতি ইন্টারেস্ট বাড়ে। ঠিক এই কাজটিই 'জনম জনম' উপন্যাসে নিয়মিত বিরতিতে করে গেছেন লেখক। আর সেজন্যে এই উপন্যাসের শুরুর সিচুয়েশন কিছুটা অস্বস্তিকর থাকলেও, স্রেফ লেখনীর গুণে সেগুলোকেও বেশ ভাল লেগেছে। আর পরবর্তিতে ক্রমান্বয়ে লেখক প্রতিটা চরিত্রকে এত ধরে ধরে এবং সচেতনতার সাথে উপস্থাপন করেছেন যে উপন্যাসের মাঝপথে প্রতিটি চরিত্রকেই বড় আপন মনে হয়েছে। কাহিনীর গতিপথ অননুমেয় হলেও, চরিত্রের চিন্তাধারার সাথে পাঠক হিসেবে 'রিলেট' করতে একদমই সমস্যা হয়নি। কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করেন 'জনম জনম' উপন্যাসটের ইউ.এস.পি কি, তাহলে আমি এর ক্যারেক্টার বিল্ডআপের কথাই উল্লেখ করব। হুমায়ুন আহমেদের যত উপন্যাস পড়েছি তার মধ্যে 'জনম জনম' উপন্যাসটি ব্যতিক্রম হয়ে থাকবে শুধু এই কারণে যে এই উপন্যাসে কিছুটা সময় নিয়ে এবং কিছুটা বাড়তি কথা খরচ করে হলেও লেখক প্রতিটা চরিত্রকে একেবারে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরতে পেরেছেন। এই উপন্যাসে ঢাকা শহরের এক অতি দরিদ্র নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনের গল্প বলা হয়েছে যে পরিবারের কর্তা জালালুদ্দিন সাহেব অন্ধ হয়ে বিছানাবন্দি হয়েছেন আর অন্য সব বিষয় ভুলে সারাদিন শুধু খাই খাই করেন। এই পরিবারের কর্ত্রী মিনুর চরিত্র দারিদ্রের তীব্র কষাঘাতে ভয়াবহ রকমের রুঢ় ও খিটিখিটে হয়ে পড়েছে। পরিবারের ছোট মেয়ে তিথির স্বভাবেও মায়ের ছায়া রয়েছে। তবে তার চরিত্রের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হল, পরিবারের অন্ন সংস্থানের জন্য ভদ্র ঘরের মেয়ে হয়েও তাকে বেশ্যাবৃত্তিতে নামতে হয়েছে। জালালুদ্দিন সাহেবের বড় মেয়ে অরু স্বামীর অত্যাচার সহ্য করতে না পেড়ে শ্বশুরবাড়ি দুই সন্তানকে ফেলে, আরেক সন্তানকে গর্ভে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে এসেছে। জালালুদ্দিন সাহেবের বড় ছেলে হীরু কোন কাজকর্ম করে না কিন্তু সারাদিন হয় অ্যানা নামের এক মেয়ের পেছনে পেছনে ঘোরে নয়ত এক পীরের শিষ্যত্ব নিয়ে ভক্তিভরে তার কথা মত কাজ করে। আর ছোট ছেলে টুকু পরিবারের অন্যতম অবহেলিত সন্তান যাকে নিয়ে কারো ভাবার কোন অবকাশ নেই। মাত্র ১৩ বছর বয়সের টুকুর জ্বর হলেও তাকে তার মা শাস্তিস্বরূপ অভুক্ত রাখে আবার টুকু বাড়ি না ফিরলেও তার পরিবারের কেউ খুব একটা চিন্তা করে না। অথচ তার যে একটা শিল্পী মন আছে সে খবর কেউ রাখে না। এই অতি বিচিত্র এক পরিবারের চরিত্রদের জীবনের খুব সীমিত একটা অধ্যায়ের চিত্র প্রতিফলিত হয়েছে 'জনম জনম' উপন্যাসে। প্রতিটি চরিত্রই নিজেদের মত করে জীবন সংগ্রাম চালাতে থাকে আর তারই সমান্তরালে এবং কাহিনীর প্রয়োজনে নানা সময় বিচিত্র সব নতুন নতুন চরিত্র এসে উঁকি মেরে যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত 'জনম জনম' মূলত জালালুদ্দিন সাহেবের পরিবারের কাহিনী। সেই পরিবারের চরিত্রদের বিভিন্ন কর্মকান্ডই কাহিনীতে নতুন নতুন মাত্রা যোগ করে। এবং মজার ব্যাপার, গোটা উপন্যাসের মধ্যে মাঝেসাঝে একটু আধটু হিউমার ঝিলিক দিয়ে গেলেও গোটা উপন্যাসের বিষয়বস্তুই যেখানে বাড়াবাড়ি রকমের ডিপ্রেসিং, সেই উপন্যাসেরই সমাপ্তিটা মোটামুটি সুখকরই হয়েছে যা সাধারণত হুমায়ুন আহমেদের রচনায় খুব একটা চোখে পড়ে না। সাধারণত হুমায়ুন আহমেদের রচনার প্রেক্ষাপট মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ হলেও এই উপন্যাসে সেই স্ট্যাটাস আরেকটু নেমে এসেছে। তারপরও লেখক ঠিকই সফল হয়েছেন এক নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনের টানাপোড়েনকে যথার্থরূপে ফুটিয়ে তুলতে। উপন্যাসের প্রতিটি চরিত্রই একেবারে স্বতন্ত্র এবং চরিত্রদের মধ্যকার পারস্পরিক সম্পর্ক একদম পরিস্থিতি-নির্ভর। শুধু মিনু চরিত্রটি নিয়েই আমি কিছুটা ধোঁয়াশায় ছিলাম এবং মিনু আর বিথির মধ্যকার সম্পর্কটাও আমার ঠিক বোধগম্য হয়নি। উপন্যাসের শুরু থেকেই তাদের পারস্পরিক আলাপচারিতায় একটা রেষারেষির ভাব স্পষ্ট হলেও তার প্রকৃত কারণটা শেষ পর্যন্ত খোলাসা করেন নাই লেখক। প্রথমে ভেবেছিলাম বিথির বেশ্যবৃত্তিতে নামার পেছনে হয়ত বড় রকমের ভূমিকা রেখেছিলেন মিনু। হয়ত সেটাই কারণ তবে কি কারণে এবং কোন পরিস্থিতিতে বিথি বেশ্যাবৃত্তির সাথে জড়িয়ে পড়ে তা উপন্যাসে অনুক্ত থাকায় সেখানে আসলেই মিনু কোন প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছিলেন কিনা তা অজানাই থেকে যায়। লেখক ব্যাপারটা উপন্যাসে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরলে হয়ত ভালো হত কারণ বিথির চরিত্রটি বুঝবার পর থেকেই পাঠকের মধ্যে আগ্রহ জন্মাবে যে সে কোন পরিস্থিতিতে এবং কি কারণে এমন একটা কাজের সাথে যুক্ত হয়। তবে সেটা উপন্যাসে সরাসরি প্রকাশ করলে বিথি চরিত্রটি সম্ভবত কিছুটা দুর্বলও হয়ে পড়তে পারত এবং উপন্যাসের কাহিনী কিছুটা হলেও খেই হারিয়ে ফেলত। সে কারণেই বোধহয় লেখক শেষ পর্যন্ত পাঠককে আগ্রহে রাখা সত্ত্বেও রহস্যের কোন উন্মোচন করেন নাই। যাইহোক, হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য উপন্যাসের মত 'জনম জনম'-ও খুবই সুখপাঠ্য। উপন্যাসের কাহিনীতে একাধিকবার বাঁকবদল ঘটবে। তাই যেকোন পাঠককেই উপন্যাসটি শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে সক্ষম হবে বলে আমার মনে হয়। কিছু অপ্রয়োজনীয় তথ্যঃ ১/ এই উপন্যাসটি প্রথম দৈনিক বাংলার সাহিত্য পাতায় 'মৌনব্রত' নামে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ হতে শুরু হয়েছিল। লেখক তখন উপন্যাসটি শেষ করতে পারেন নাই। ২/ 'জনম জনম' পূর্নাংগ উপন্যাস হিসেবে বই আকারে বেরুনোর পর আবু সায়িদ এর কাহিনী নিয়ে 'নিরন্তর' নামে ছবি করেছিলেন। বিথি চরিত্রে ছিল নায়িকা শাবনুর।

      By অবনী সিমরান

      09 Aug 2017 10:58 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নামঃ জনম জনম লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃ কাকলী প্রকাশনী ধরনঃ সমকালীন উপন্যাস মূল্যঃ ১৩০ টাকা ( রকমারি মূল্যঃ ১১৪ টাকা) . এক নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনকাহিনী নিয়ে এই উপন্যাস এর মূল কাহিনী। এই ‘জনম জনমে’র কাহিনীতে দেখা যায়, তিথি নামের একটি মেয়ে তার দরিদ্র পরিবারকে সাহায্যের জন্যে নিজের সর্বস্ব বিসর্জন দিয়ে নামে পতিতাবৃত্তি।হয়ে যায় সে নিশিকন্যা। . ছয় জনের সংসার। অন্ধ বাবার চিকিৎসা, সংসার খরচ, ভাইবোনের খরচ, সব এই একা তিথিকেই সামলাতে হয়। . এই পরিবারের কর্ত্রী #মিনুর চরিত্র দারিদ্রের তীব্র কষাঘাতে ভয়াবহ রকমের রুঢ় ও খিটিখিটে হয়ে পড়েছে। পরিবারের ছোট মেয়ে #তিথির স্বভাবেও মায়ের ছায়া রয়েছে। তবে তার চরিত্রের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হল, পরিবারের অন্ন সংস্থানের জন্য ভদ্র ঘরের মেয়ে হয়েও তাকে বেশ্যাবৃত্তিতে নামতে হয়েছে। . জালালুদ্দিন সাহেবের বড় মেয়ে #অরু স্বামীর অত্যাচার সহ্য করতে না পেড়ে শ্বশুরবাড়ি দুই সন্তানকে ফেলে, আরেক সন্তানকে গর্ভে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে এসেছে। জালালুদ্দিন সাহেবের বড় ছেলে #হীরু কোন কাজকর্ম করে না কিন্তু সারাদিন হয় #অ্যানা নামের এক মেয়ের পেছনে পেছনে ঘোরে নয়ত এক পীরের শিষ্যত্ব নিয়ে ভক্তিভরে তার কথা মত কাজ করে। আর ছোট ছেলে #টুকু পরিবারের অন্যতম অবহেলিত সন্তান যাকে নিয়ে কারো ভাবার কোন অবকাশ নেই। মাত্র ১৩ বছর বয়সের টুকুর জ্বর হলেও তাকে তার মা শাস্তিস্বরূপ অভুক্ত রাখে আবার টুকু বাড়ি না ফিরলেও তার পরিবারের কেউ খুব একটা চিন্তা করে না। অথচ তার যে একটা শিল্পী মন আছে সে খবর কেউ রাখে না। . তিথির এক চেনাজানা বড়ভাই আছে নাসিম নামে। তিনিই তিথির খদ্দের ঠিক করে দেন।এই নাসিম ভাইয়ের মাধ্যমেই তিথির সাথে দেখা হয় দবির সাহেবের। . #দবির সাহেবঃ একটি ছোটখাট কারখানার মালিক এক মেয়ে নাম অজান্তা ক্লাস সেভেনে পড়ে আর দবির  সাহেবের স্ত্রী ফরিদা অসুস্থ হয়ে বিছানায় পরে আছেন। এই দবির সাহেব আর তার অসুস্থ স্ত্রী ফরিদাকে নিয়ে উপন্যাসের বাকি ঘটনা। . পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ এক নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারে গল্পে সাজানো এই উপন্যাস। হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য উপন্যাসের মত "জনম জনম"-ও খুবই সুখপাঠ্য। উপন্যাসের কাহিনীতে একাধিকবার বাঁকবদল ঘটবে। তাই যেকোন পাঠককেই  উপন্যাসটি শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে সক্ষম হবে বলে আমার মনে হয়। হ্যাপি রিডিং...

    • Was this review helpful to you?

      or

      নিশিকন্যা চেনেন? এই গল্পের নায়িকা তিথি হচ্ছে নিশিকন্যা। কল্যাণপুরের ভিতরের দিকে একটা বস্তিমত এলাকায় থাকে। তিথির বাবা অবসরপ্রাপ্ত হেডমাষ্টার। চোখের প্রবলেমের জন্য এখন কিছুই করতে পারেন না। তিথির বড় ভাই হীরু সংসারের দিকে মনযোগ দেয়না। সে তার মত ঘুরে বেড়ায়। মাঝে মধ্যে বাসা থেকে টাকা নিয়ে পালায়। তিথির ছোট ভাই টুকুর বয়স তের বছর। লেখাপড়া করে। সংসারে খুবই অভাব অনটন, মাঝে মধ্যে না খেয়েও থাকতে হয়। এসব কারনেই তিথি নিশিকন্যা হয়েছে। এটা তার বাড়ির প্রায় সবাই জানে, তবে প্রকাশ করেনা। তিথির এক চেনাজানা বড়ভাই আছে নাসিম নামে। তিনিই তিথির খদ্দের ঠিক করে দেন। সোজা বাংলায় বললে তাকে দালাল বলা যায়। নাসিম সাহেব দালাল হলেও তিনি তিথির খুব যত্ন নেন। বুঝেশুঝে পার্টি দেন। আজেবাজে ফাউল পার্টি দেন না। তিথি যাদের সাথে রাত কাটায়, তারা সবাই প্রায় একইরকম। কিন্তু তাদের মধ্যে দবির সাহেব আলাদা। সে তিথিকে নিয়ে একটা চাইনিজ রেষ্টুরেন্টে সময় কাটায়, গল্প করে, কিন্তু বাজে কিছু করে না। তার বাসায় তার স্ত্রী অসুস্থ, তার বড় মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। এই দবির সাহেবকে কেন্দ্র করেই বাকি ঘটনা। পড়ে দেখুন, কথা দিচ্ছি হতাশ হবেন না। ব্যক্তিগত মতামতঃ বইটা আমার কেন জানি খুব ভাল্লাগে। একজন বেশ্যার জীবন তিনি এতো সুন্দর করে গুছিয়ে বর্ণনা করেছেন যে আপনি একবারও তিথি কে খারাপ মেয়ে মনে করতে পারবেন না। এটা নিয়ে নিরন্তর নামে একটা সিনেমাও হয়েছে, শাবনূর অভিনয় করেছিল তিথির চরিত্রে, সিনেমাটাও ভাল লেগেছিল।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!