Our User Product Reviews

১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের বিধ্বংসী প্রভাব দেখে অর্থনীতির একজন তরুণ অধ্যাপক তার শ্রেণীকক্ষ থেকে বেরিয়ে আসেন, তার গ্রামীন নগরে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে দুর্বল পল্লী দরিদ্রদের খুঁজে বের করার জন্য। দিনের পর দিন গ্রামের ভূমিহীনদের সঙ্গে কথা বলে, সে বুঝতে পারে যে একটি ক্ষুদ্র পুঁজি তাদের জীবিকা অর্জন করতে সক্ষম হতে পারে। তিনি তাদের ব্যাংকের দরজা দিয়ে তাদের সাহায্য করার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু ব্যাংকগুলি তাদের ক্রেডিট-যোগ্য হিসাবে বিবেচনা করতে প্রত্যাখ্যান করেছিল তিনি ত্যাগ করেননি, বরং তিনি সমান্তরাল-মুক্ত প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য একটি দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম চালু করেছিলেন। এই সংগ্রামের সময় তিনি দেশের সব কোণে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দূরবর্তী গ্রামে স্থানান্তরিত হন। নিখোঁজ চতুর্থাংশ বাধা দেয়, হতাশার চেষ্টা করে, এটি পাগলামি বলে, কিন্তু তার সাফল্যকে বাধা দিতে পারেনি। গ্রামীণ ব্যাংক ব্যাংক অফ দ্য পোর হিসেবে আবির্ভূত হয়। তিনি দরিদ্র ব্যাঙ্কার হিসাবে নামকরণ করা হয়। তাঁর উপন্যাসটি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে এবং মাইক্রো ক্রেডিট এবং সামাজিক ব্যবসার ধারণা আবিষ্কার করে। তার উদ্ভাবন সারা পৃথিবীতে ছড়িয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক বিশ্বের সব মহাদেশে দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য একটি অনন্য মডেল হয়ে উঠেছে। তাঁর কাজ সারা দেশে এবং বিদেশে প্রশংসিত হয়, প্রচুর পুরস্কার, পুরস্কার এবং সম্মান যে কোনও ব্যক্তি পণ্ডিত জীবনকালের মধ্যে পেয়েছেন সঙ্গে। ২006 সালে তিনি এবং তাঁর সৃষ্টিতে গ্রামীণ ব্যাংক সবচেয়ে সম্মানিত নোবেল শান্তি পুরষ্কার লাভ করেন। বাংলাদেশ আনন্দে ফুটে উঠেছে এবং গৌরবের সাথে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। কিন্তু তার সংগ্রাম শেষ হয় না ২009 সাল থেকে তিনি তার স্বদেশে একটি ননস্টপ ষড়যন্ত্রের বিষয় হয়ে ওঠে যার জন্য তিনি গর্ব এবং সম্মান উভয়ই নিয়ে এসেছিলেন। গ্রামীণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে এবং তাঁর প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বহুবিধ হত্যাকাণ্ড। তিনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে সরানো হয়েছে, ব্যাংককে একটি পাবলিক ব্যাংক বলা হয় এবং তার আইন সংশোধন করে ব্যবস্থাপনা নীতি পরিবর্তন করা হয়। তিনি এবং তার ব্যাংক এইভাবে অন্য কঠিন সংগ্রামে নিক্ষিপ্ত হয়। দীর্ঘ সংগ্রামের জন্য সংগ্রাম চলছে !!!