User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
I am not satisfied with this book, the book is described with totally baseless theory, we cant do everything by belief, Sir Bruce H. Lipton has made different theories about belief , But these are only theories, not proved. So, i will suggest everybody not to believe the theories of the book.
Was this review helpful to you?
or
#রহসসময়_বিজ্ঞান_জগত ও #রকমারি_ডট_কম আয়োজিত বুক রিভিউ প্রতিযোগিতা লেখক পরিচিতিঃ লিপ্টন একজন বিখ্যাত সেল বায়োলজিস্ট।তিনি উইসকন্সিন (Wisconsin) বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন স্কুলে cell biology পড়াতেন। পরবর্তীকালে স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন স্কুলে পড়িয়েছেন। তবে তার বেশি পরিচিতি এখন একজন স্প্রিচুয়াল বায়োলজিস্ট হিসেবে এবং নিউ বায়োলজির একজন advocate হিসেবে। . Biology of Belief মানে বিশ্বাসের জীববিজ্ঞান! লেখক যে মেইন বিষয়টা তুলে ধরেছেন সেটা হলে জিন নয় জীবের কোষের বাহিরের পরিবেশের সিগনাল জীবের বায়োলজি নিয়ন্ত্রণ করে! কনসাসনেস, পজেটিভ আর নেগেটিভ চিন্তা জীবের বায়োলজি নিয়ন্ত্রণ করে জিন নয়। . জিন কেন্দ্রিক বায়োলজিতে যেটা বলা হয় আপনি আপনার জিনোমের প্রডাক্ট। আপনি যা তার কারণ আপনার জিন।কিন্তু এপিজেনেটিক্স নামে জেনেটিক্স এ নতুন একটা ধারা আসায় জেনেটিক ডিটারমিনিজমের ভিত অনেকটা দুর্বল হয়ে গেছে। অনেক বায়োলজিস্টই এখন আর জেনেটিক ডিটারমিনিজমকে ধারণ করেননা। . জীব কোষের প্রায় সকল মেকানিজমের পেছনে প্রোটিন বা প্রোটিন মেশিন কাজ করে। আর প্রত্যেকটি প্রোটিনের রয়েছে নিজস্ব কাঠামো যা তার স্পেসিফিক কাজের জন্য নির্ধারিত। লিপ্টন মনে করেন প্রোটিনের স্ট্রাকচার পরিবর্তন হয় কোষের বাহির থেকে আগত সিগনাল দ্বারা, যা প্রোটিনের গঠন বদলে দেয়। আর গঠন বদলে যাওয়া মানে প্রোটিনের কাজ বদলে যাওয়া। জেনেটিক ডিটারমিনিজম অনুযায়ী নির্দিষ্ট জিন নির্দিষ্ট প্রোটিন তৈরি করবে, কিন্তু এখানে দেখা যাচ্ছে প্রোটিনের গঠন তথা কাজ পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে কোষের বাহিরের সিগনাল দ্বারা। তাছাড়া জিন এক্সপ্রেসনও নিয়ন্ত্রণ করে প্রোটিন আর প্রোটিনের ফোল্ডিং যা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে বাহিরের সিগনাল দ্বারা। মানে জিন নয় সিগনাল বায়োলজি নিয়ন্ত্রণ করছে। লিপ্টনের মতে কোষ তথা হিউম্যান বডি কেবল আপনার বাসার টিভির মত যার ভিতরের চলমান মুভি আসছে টিভির বাহিরের সিগনাল থেকে। টিভির কাজ এখানে কেবল সিগনাল ধরা আর তা স্কিনে এক্সপ্রেস করা। আর এই সিগনাল হচ্ছে, কোষের বাহিরের পরিবেশ থেকে আসা সিগনাল, মাইন্ড, কনসাসনেস, পজেটিভ, নেগেটিভ চিন্তা। . বইয়ে তিনি বর্তমান নিউটনীয় ক্লাসিক পদার্থবিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা ফার্মাসিউকিক্যালের সমালোচনা করেছেন। এক্ষেত্রে কোয়ান্টাম ফিজিক্সের সম্ভাবনাকে তুলে ধরেছেন। আলোচনা আছে placebo, nocebo effect নিয়ে, কিভাবে চিন্তাশক্তি আর মন দেহকে কন্ট্রোল করে তা নিয়ে। By রইসউদ্দিন রাকিব