User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
not good such a 3rd class book
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ূন আহমেদ স্যার এর একটি কিংবদন্তি বই, আমার নিজস্ব ভাবে খুব ভালো লেগেছে,,, চোখ বন্ধ করে নিতে পারেন
Was this review helpful to you?
or
After the publication of 'Ballpoint', Humayun Ahmed thought that he had some more personal words to write about. From the thought of that, writing for the book 'Kath Pencil' has innovated. And it has been written as well as published. And you are are getting the opportunity to read the book and to read some own life story of Humayun Ahmed.
Was this review helpful to you?
or
love humayun sir lovely imagination
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা #আগস্ট_রিভিউ ৩৫ বইঃ কাঠপেন্সিল লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ মূল্যঃ ১৯১৳ প্রকাশকালঃ ২০০৯ নভেম্বর প্রকাশনী ঃ অন্যপ্রকাশ ধরণঃ আত্মজীবনী /স্মৃতিচারণ আমারকথাঃ বলপয়েন্ট এর পরের পর্ব এই কাঠপেন্সিল। ২০টা ছোট ছোট পর্ব আছে। তার জীবনের হাসি-কান্নার গল্প এইখানে, এটা কাঠপেন্সিল নাম দেবার কারণ, এই কথাগুলো কেউ ইরেজার দিয়ে মুছে ফেলতে চাইলে মুছে ফেলা যাবে। সাহিত্যের কোন ক্ষতি হবে না । দুই বছরের ছোট্ট নিষাদের টুকরো টুকরো দুষ্টুমির কথা বলেছেন, বলেছেন ছেলের অদ্ভুত আবদারের কথা,যেমন বই ছিঁড়ে ফেলা। যদিও এটা খুব কষ্ট দিয়েছে বই ছিঁড়ে ফেলাটা। রান্নাবান্না পর্বে নিজের বইয়ে খাবারের রেসিপি দেবার গল্প বলেছেন, আর বলেছেন, সেই রেসিপি রান্না করতে গিয়ে পাঠক গোষ্ঠী ব্যাপক ধরা খান। লেখক একটা অদ্ভুত কথা বলেছেন, আমাদের মুখের স্বাদ প্রধানত পাঁচ রকম ঝাল-মিস্টি-লবন-তিক্ত-টক। পঞ্চ-ইন্দ্রিয়ের মত পাঁচ টা স্বাদ। আর শেষমেশ আরো একটা স্বাদ আছে umami. ঠিক এই পাঁচ রকম স্বাদ কেন? অদ্ভুত ব্যাখ্যা , জানার জন্য বইটা পড়তেই হবে। বিয়ে-শাদীর প্রোগ্রামে “প্রীতি-উপহার” নামক উপহারের বেশ দারুন অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। বলেছেন পালকি তে বয়ে আনা এক অদ্ভুত হলুদের নিমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। শুধু এগুলোই নয় অনেক টুকরো টুকরো ইতিহাসের কথা লেখক বলেছেন।অদ্ভুত সব নিয়ম-কানুনের কথা। আড্ডা নিয়ে বলেছেন তার জীবনের মজার স্মৃতি। আড্ডায় আছে অতিথি পাখি, স্থায়ী পাখি এরকম মেম্বার। আড্ডা সঙ্ঘের নাম “বৃদ্ধ বোকা সঙ্ঘ”। এই আড্ডায় কি কি হত, কি হত না জানতে বইটা পড়তেই হবে। এই আড্ডা হত “দখিন হাওয়া” তে। আজ কোথায় সেই আড্ডাগুলো কোথায় আড্ডা দেয়ার সব মানুষেরা? বইটতে অনেক স্মৃতি আছে, বেশ কঠিন কঠিন কথা দিয়ে লেখা। তার কত ভক্ত, শুভানুধ্যায়ী যারা নিজের কিডনি দিতে চেয়েছিলো, আবার হিমু সেজে ভক্ত সেজে ভং ধরা মানুষেরা কম না। হিমুর মত সবাই ভাবেনা। লেখক এটা কে সহজিয়া ধারার লেখা বলেছেন, কিন্তু এটা আমার কাছে বেশ কঠিন বাস্তবতার বই মনে হয়েছে। প্রায় ২০ টা পরিচ্ছদ, লেখা সম্ভব না সব নিয়ে। তাই কয়েকটা দিলাম। বইটা ভাল লাগবে, বইটা কেবল লেখক নিজের না, অন্য অনেকের জীবনের খুঁটিনাটি নিয়েও জানতে পারবেন, যেমন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় । ভাল লাগবে, অনেক কিছুই জানতে পারবেন। ব্যক্তি হুমায়ুন আহমেদ কে চিনতে পারবেন, যদিও তার লেখা পড়ে তাকে জানতে পারি, তবু আত্মজীবনী মানেই আলাদা কিছু। আলাদাভাবে জানা। আলাদা অনুভূতি।
Was this review helpful to you?
or
‘কাঠপেন্সিল’ বইটিতে সর্বমোট ২০টি পরিচ্ছেদ আছে। এখানে যেমন লেখকের একেবারে ব্যক্তিগত জীবনের সমসাময়িক ঘটনাবলী নিয়ে লেখা আছে, তেমনি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্নে লেখকের অনুরাগ নিয়েও লেখা আছে। অর্থাৎ এক কথায় বলা যায়, ‘কাঠপেন্সিল’ বইটিতে গল্পের ছলে লেখক তাঁর অত্যন্ত সাবলীল লেখনীতে বিচিত্র বিষয়ের সমাবেশ ঘটিয়েছেন। বইটির শুরুই হয়েছে লেখকের পুত্র নিষাদকে নিয়ে লেখা ‘নিষাদনামা’ দিয়ে। এখানে লেখকের পুত্র তার বাবার কাছে বাবার লেখা বই ছেঁড়ার অনুমতি চাইলে লেখক রসিকতা করে বলেছেন যে তাঁর পুত্র তাঁর কঠিন সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। আবার যখন নিষাদ তার বাবার কাছে গল্প শুনতে চায় তখন হুমায়ূন আহমেদ মনে মনে ভাবেন আর যাই হোক এই কাজটি তিনি অত্যন্ত ভালভাবে পারেন। কারণ, চল্লিশ বছর ধরে তো তিনি সবাইকে গল্পই শুনিয়ে যাচ্ছেন। আবার দেখা যায়, এক ঝড়ের দিনে হুমায়ূন পুত্র নিষাদ ‘আজি ঝর ঝর মুখর বাদল দিনে’ গান গেয়ে পিতাকে চমকে দেয়। এইভাবেই লেখকের তাঁর পুত্রের সাথে যে সব ব্যক্তিগত স্মৃতি আছে তার কিছুটা এখানে উঠে আসে। হুমায়ূন আহমেদের রান্নাবান্না নিয়ে যে ব্যাপক আগ্রহ তা সর্বজনবিদিত। এই বইয়ের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের নাম ‘রান্নাবান্না’। এখানে তিনি রান্নাবান্না সংক্রান্ত বিভিন্ন মজার বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। ‘কাঠপেন্সিল’ বইয়ে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সংক্রান্ত লেখাটির শিরোনাম ‘যদ্যপি আমার গুরু’। এখানে লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কীভাবে সাহিত্য জগতে এসেছিলেন সেই গল্প তুলে ধরেছেন। এবং এই লেখার শেষে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শেষ জীবনের অনাকাঙ্খিত দুঃখ-দুর্দশা প্রাপ্তি নিয়েও আফসোস করেছেন। পরিশেষে বলা যায়, হুমায়ূন ভক্তদের হুমায়ূন আহমেদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে যে কৌতূহল তার অনেকটাই মেটাতে সক্ষম হবে ‘কাঠপেন্সিল’ বইটি।
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ূন আহমেদের ‘কাঠপেন্সিল’ আত্মজীবনীমূলক বই। এর আগে লেখক কিছু লেখা নিয়ে ‘বলপয়েন্ট’ নামে একটি আত্মজীবনীমূলক বই বের করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ‘কাঠপেন্সিল’ বইটি প্রকাশিত হয়। বইটি অন্যপ্রকাশ প্রকাশনী থেকে ২০০৯ সালের ১৩ নভেম্বর লেখকের ৬১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটির প্রচ্ছদ করেছেন মাসুম রহমান। ‘কাঠপেন্সিল’ বইটির ফ্ল্যাপে হুমায়ূন আহমেদ লিখেছেন তিনি আজকাল নিজেকে গর্তজীবী হিসেবে পরিচয় দিচ্ছেন। ধানমন্ডির যে ফ্ল্যাটে লেখক থাকেন তাকে তিনি বলছেন গর্ত। মানুষ যখন চার দেয়ালে আটকা পড়ে যায় তখন প্রকৃতি তাকে মুক্তি দেবার চেষ্টা চালায়। তার মনের বন্ধ দরজা-জানালা খুলে এক বিশেষ ধরনের মুক্তির ব্যবস্থা করে। কাঠপেন্সিলের লেখাগুলো লেখকের সেই বিশেষ মুক্তির ফসল। ‘কাঠপেন্সিল’ বইটিতে সর্বমোট ২০টি পরিচ্ছেদ আছে। এখানে যেমন লেখকের একেবারে ব্যক্তিগত জীবনের সমসাময়িক ঘটনাবলী নিয়ে লেখা আছে, তেমনি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্নে লেখকের অনুরাগ নিয়েও লেখা আছে। অর্থাৎ এক কথায় বলা যায়, ‘কাঠপেন্সিল’ বইটিতে গল্পের ছলে লেখক তাঁর অত্যন্ত সাবলীল লেখনীতে বিচিত্র বিষয়ের সমাবেশ ঘটিয়েছেন। বইটির শুরুই হয়েছে লেখকের পুত্র নিষাদকে নিয়ে লেখা ‘নিষাদনামা’ দিয়ে। এখানে লেখকের পুত্র তার বাবার কাছে বাবার লেখা বই ছেঁড়ার অনুমতি চাইলে লেখক রসিকতা করে বলেছেন যে তাঁর পুত্র তাঁর কঠিন সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। আবার যখন নিষাদ তার বাবার কাছে গল্প শুনতে চায় তখন হুমায়ূন আহমেদ মনে মনে ভাবেন আর যাই হোক এই কাজটি তিনি অত্যন্ত ভালভাবে পারেন। কারণ, চল্লিশ বছর ধরে তো তিনি সবাইকে গল্পই শুনিয়ে যাচ্ছেন। আবার দেখা যায়, এক ঝড়ের দিনে হুমায়ূন পুত্র নিষাদ ‘আজি ঝর ঝর মুখর বাদল দিনে’ গান গেয়ে পিতাকে চমকে দেয়। এইভাবেই লেখকের তাঁর পুত্রের সাথে যে সব ব্যক্তিগত স্মৃতি আছে তার কিছুটা এখানে উঠে আসে। হুমায়ূন আহমেদের রান্নাবান্না নিয়ে যে ব্যাপক আগ্রহ তা সর্বজনবিদিত। এই বইয়ের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের নাম ‘রান্নাবান্না’। এখানে তিনি রান্নাবান্না সংক্রান্ত বিভিন্ন মজার বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। ‘কাঠপেন্সিল’ বইয়ে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সংক্রান্ত লেখাটির শিরোনাম ‘যদ্যপি আমার গুরু’। এখানে লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কীভাবে সাহিত্য জগতে এসেছিলেন সেই গল্প তুলে ধরেছেন। এবং এই লেখার শেষে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শেষ জীবনের অনাকাঙ্খিত দুঃখ-দুর্দশা প্রাপ্তি নিয়েও আফসোস করেছেন। পরিশেষে বলা যায়, হুমায়ূন ভক্তদের হুমায়ূন আহমেদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে যে কৌতূহল তার অনেকটাই মেটাতে সক্ষম হবে ‘কাঠপেন্সিল’ বইটি।
Was this review helpful to you?
or
বলপয়েন্ট ও ফাউন্টেনপেন বইয়ের মতো ওতো ইন্টারেস্টিং হলো না কাঠপেন্সিল। আবার যে বেশি খারাপ লেগেছে তা ও নয়।
Was this review helpful to you?
or
বেশি বেশি ভালো লাগার মত একটা বই নি:সন্দেহে