Our User Product Reviews

Informative! Happy reading!

অনেক ভালো বই, যারা সংশয়ে ভুগছেন তাদের অনেক উপকারে আসবে। কারণ এই বইটির লেখক একজন খ্রিষ্টান ছিলেন পরে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি একাধারে চিকিৎসক, বিজ্ঞানী ও লেখক ছিলেন। মিশরের জাদুঘরের আলোচিত ফিরাউনের লাশ নিয়ে গবেষণার পর ইসলাম ধর্মে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রায় ১০ বছর ইসলাম বা অন্যান্য ধর্ম নিয়ে গবেষণার পর বইটি লিখেছেন। এই বইতে তিনি প্রাক ইহুদি, খ্রিষ্টান ইতিহাস, ধর্মীয় কিতাবের রচনা, বাইবেল বনাম বিজ্ঞানের অসামাঞ্জস্যতা, কোরআন বনাম বিজ্ঞান সামনঞ্জস্যতা ইত্যাদি বিষয়কে খুবই সিস্টেমেটিক পদ্ধতিতে আলোচনা করেছেন। এ বইটি ইহুদি খ্রিষ্টানদেরও অনেক জনপ্রিয়। তাই বইটি প্রত্যেক মুসলিমদের পড়া উচিৎ।

বইটা সেরা

The best book I have ever seen

বইটা কিনেছি প্রায় এক বছর হলো কিন্তু ব্যাস্ততার কারনে সবটুকু পড়া হয়ে উঠেনি, আজ এতদিন পর বইটা পড়ে ভালো লাগছে,, বইটাতে শিখার আর জানার মতো অনেক কিছু আছে

অসাধারণ প্রিন্ট। কোয়ালিটি মেইনটেইন করে ডেলিভারি দেয়া হয়েছে। ধন্যবাদ রকমারি

Nice book

এই বই টি আমি ১৯৯৯ সালের দিকে পড়ি। এখন কার জাকির নায়েক বা যত গবেষকের যত কথা আছে তার চেয়েও এই বই আমার কাছে জরুরী। এই বই কোন ফাইজলামি না। যারা সব বুইজা ফেলছেন যে মরার পরে কেবল থেকে ছাই থেকে ছাই হবে তাদের এক বার পড়ার অনুরোধ জানাই।

বইয়ের ভিতরে যা তথ্য আছে সেই তুলনায় দাম অনেক অনেক কম। অনেক মূল্যবান একটা বই

অনেক সুন্দর একটি বই

valo boi kintu purota pora hoinai.

Good book

এই ব‌ইটিতে পবিত্র কোরআন ও বাইবেল কে আধুনিক বিজ্ঞান এর সাথে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে।

বইটার নাম খুব সুন্দর তবে ভিতরে মহারহস্য যা পড়ে গোমরাহ হবার আশঃকা হয়

প্রত্যেকটা মুসলিমের এই বইটা পড়ে গবেষণা করার প্রতি উতসাহিত হওয়া উচিত ......

Nice Book

Book is very good

impressive

Great book ?

অনেক ধন্যবাদ আপনাদের

Very good

অসাধারণ একটা বই

So Nice

awesome

Greet book

?❤️?

Good

অসাধারণ লেখনী

যুগোপযোগী একটা চমৎকার বই

Very good ?.

ভালো

Very Very Thanks for Rokomari

অসাধারণ বই

Good

good

এক কথায় অসাধারণ ২টি বই ?

অসাধারণ একটি বই

Nice book.

এ রকম বই হয় না।এই বই, কুরআনে যে সব সমস্যার সমাধান রয়েছে তা বুঝিয়েছে।

still I can't confirm receipt

এক কথায় অসাধারণ, পাঠকের পড়া উচিৎ

বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞান কিছু পড়েছি,,, ভাবছিলাম বইটা অন্য রকম হবে,, যা নিয়ে লেখা হয়েছে তা মাথায় ডুকে না পড়ে।

★★★★

অসাধারণ

পড়ার মতো একটি বই। এক কথায় অসাধারণ।

খুবই ভালো একটি বই। যা আমাকে আল্লাহ প্রদত্ত কিতাবের প্রতি আরো উদ্দীপনা বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেক তিছু শিখেছি, যা হয়তো আমাকে শিখতে হলে অনেক বছর স্টাডি করা লাগতো।

অনেক ভালো ছিলো?

This book is amazing,it is so helpful for every sphere of people.

অসাধারণ বিশ্লষণ ধর্মী বই

Good

very very very good the book

I am pleased

ভালো বই

অসাধারণ

A very useful book for dawah

very nice book..?

Khub Valo legeche boiti. Onek kichu jenechi. Afsos amra Quran bujhi na. bojhar chestao kori na!

Good

বইটি অনেক সুন্দর

Very very Interesting

চমৎকার এবং তথ্যবহুল বই

very nice

খুব ভালো লাগলো

Nc

khub sundor boi gula

অত্যন্ত সুন্দর বই। বইটি পড়া সবার জন্য দরকার

Excellent

Best

This one is a helpful book to know about the facts of the Quran. The comparative study of different concepts is great to broaden minds.

Shundor boita

Very good

Good enough

good

I really like it.

গোছানো তথ্য নির্ভর আর যৌক্তিক বিশ্লেষনধর্মী বই।

ভাল আনেক ভাল

খুব ভালো বই

বইটি অনেক তথ্যবহুল।তবে পড়ার সময় তেমন আত্মস্থ করা যাচ্ছিলো না।স্বাবলিলতা হারিয়েছে অনুবাদের কারনে।

good timing

This book is great so far, I have learn a lot about bible ,Quran and science. really Moris Bukaili is great .

?????️?

very good book

Best book

অনুবাদ সুবিধার না । অনুবাদের ব্যাপারে একটু খেয়াল রাখবেন।

খুব ভালো মানের একটি বই। কুরআনের সত্যতা ফুটে উঠেছে এই বইতে।

Best

excellent

মাশাল্লাহ..!! অনেক ভালো বইটা,,

Splendid

Thanks for best product

ভালো

তত্ত্ব মূলক বই

অসাধারণ বই

exilant

অসাধারণ

Good

khub valo boi

very Exelant Book.

nice

কুরআনের অনেক বৈজ্ঞানিক তথ্য জানা যায়।

masha Allah..

সব কিছুর জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া। আমাদের ক্ষমার মাধ্যমে মৃত্যু দান করুন। আমিন

Good

Great

Khubi Valo boi

Could have been more informative

তেনাপেচানো ছাড়া অন্য তথ্য নেই।

বইটা ভালো তবে অনুবাদ খুব ভালো নয়।

সেরা বই??

joss book

Very good book.

সুন্দর বই সকললের উচিত বইটি পড়া

boiti sobar pora uchit.

আলহামদুলিল্লা

অসাধারন তথ্যবহুল একটি বই

Nice work

প্রথমেই লেখক সম্পর্কে একটু বলে নেওয়া ভাল। ডক্টর মরিস বুকাইলি ছিলেন একজন খ্রিস্টান মমি স্পেশালিস্ট। ফ্রান্সে ফিরআউনের মমি গবেষণার জন্য নিয়ে আসলে তিনি তার প্রধান গবেষক ছিলেন। তিনি মমিটির এত দিনের টিকে থাকার ক্ষমতা দেখে বিস্মিত হন। তার এক সহকর্মী তাকে কুরানের আয়াতের কথা বলেন যে আল্লাহ কুরআনে বলেছেন যে ফিরআউনের লাশ সংরক্ষণ করা হবে যেন তা পরবর্তী সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন হয়ে থাকে। মরিস বুকাইলি তখন ইসলামের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। কুরআন শিক্ষা করেন এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বইটিতে বিজ্ঞান, বাইবেল ও আল কুরআনের তুলনামূলক আলোচনা করা হয়েছে। বিজ্ঞানের সাহায্যে কুরআনের যথার্ততা এবং বাইবেলের অনেক ভুল চিহ্নিত করা হয়েছে। বইটি পড়ে কুরআনের আয়াতের বৈজ্ঞানিক যথার্ততা জানতে পারবেন। এটি কিন্তু অন্যতম একটি বেস্টসেলার বই। আমি সবাইকে সাজেস্ট করব বইটি পড়ার জন্য। ধন্যবাদ সবাইকে।

Boi ta sei.

Informative book

বইটি নিঃসন্দেহে একটি ভাল মানের বই। সাধারণ পাঠকের মনোরঞ্জন হয়তো নাও করতে পারে কিন্তু গবেষণার জন্য উৎকৃষ্ট।

awesome book

বইটির সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো তথ্যগুলো অথেনটিক। অন্যান্য বইয়ে এই বইয়ের তথ্যকে দারুণ সূত্র ধরে কোট করা হয়।সেজন্য হলেও পড়া উচিত।তথ্য এবং যুক্তি দিয়ে সত্য তুলে ধরার মহৎ কাজটি সূচারুভাবে সম্পাদন করেছেন লেখক।

thanks you

গবেষদের জন্য, সাধারণের পাঠ বহুনিরসনের জটওলতা আরও বৃদ্ধি কীতে পারে।

এত সুন্দর গুছানো আর যুক্তিসম্পন্ন বই, আমি আমার জিবনে খুব কমই দেখেছি।

পেইজ (Page) কোয়ালিটি ভাল না।

Very good.

বইয়ের নাম: বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান লেখক: ড. মরিস বুকাইলি রূপান্তর করেছেন খন্দকার মাশহুদ-উল-হাছান ফরাসি লেখক ড. মরিস বুকাইলি এই বইয়ে মূলত প্রধান তিনটি একেশ্বরবাদী ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন৷ এক্ষেত্রে তিনি নিজের গবেষণা করা তথ্য ব্যবহার করেছেন। তাওরাত, যাবুর, ইঞ্জিল এবং কোরআন মাজিদ নিয়ে আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের আলোকে সেগুলো বিশ্লেষণ করেছেন। তাওরাত, যাবুর এবং ইঞ্জিল শরীফে বিদ্যমান বিভিন্ন অসংগতি তুলে ধরেছেন এবং পবিত্র কোরআন কিভাবে আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ তা বিভিন্ন যুক্তির নিরিখে বিশ্লেষণ করেছেন।

বইটিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়া আছে যার মাধ্যমে কুরআন ও বাইবেল এবং বিজ্ঞানের বিশদ আলোচনা আছে। তৎকালীন একজন অমুসলিমের দ্বারা লিখিত বইটি সত্যিই অসাধারণ ?❤

Obviously the perspective is outstanding but the problem is translation issue,, sometimes it seems to be really odd to read..

বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞান বইটি মূলত পাঁচটি অধ্যায়ে বিভক্ত। বইটিতে কুরআনের নানা দিক সুন্দর ভাবে বর্নিত হয়েছে। ড. মরিস বুকাইলির অনেক তথ্যসমৃদ্ধ একটি বই। বইটি এককথায় অসাধারন।

ভালো লাগছে বইটি পড়ে

বইটি আমি বইমেলায় খুজেছিলাম, কিন্তু পাইনি, এখন রকমারি থেকে অর্ডার করবো ভাবছি।

পাশ্চাত্যে ইসলামকে যে চোখে দেখায় হয়,তা কখনোই ইসলামের সাথে মিলে না।

পৃথিবীর সৃষ্টি তত্ত্ব,কুরআন এর প্রতিটি বাণীর সত্যতা ও গ্রহনযোগ্যতা বিজ্ঞানসম্মতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এই বইটিতে।একজন নাবালকও বুঝতে সক্ষম হবে যে, বাইবেলের লিখিত পৃথিবী সৃষ্টিতত্ত্ব ছেলেবেলার ইনিয়ে বিনিয়ে গল্প বলার মত করেই লেখা, বাইবেলের সংস্কারকগণও নিজেদের মধ্যে একমত হতে পারেননি অনেক ক্ষেত্রেই,অপরদিকে ১৪০০ বছর আগের লিখিত কুরানের না ধরা পরেছে কোন ত্রুটি না প্রয়োজন হয়েছে সংস্কারের,কারণ কুরানের হিফাজত কারী তো স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা ?

এটির মূল অনুবাদক প্রখ্যাত সাংবাদিক মরহুম আখতার-উল-আলমের। ৮০'র দশকের মাঝামাঝি এর ধারাবাহিক অনুবাদ ছাপা হয়েছিল সাপ্তাহিক রোববারে। পরে গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয় ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে। প্রথম ও প্রকৃত অনুবাদক ফ্রান্সের মূল প্রকাশকের কাছ থেকে অনুবাদের কপিরাইট চুক্তিমূলে পেয়েছিলেন। বইটিতে তার আইনি সতর্কবার্তাও ছিল। ব্যাপক সমাদৃত এবং প্রায় সর্বাধিক বিক্রিত এই বইটির অনেক অনুবাদক পরে আবির্ভুত হন যাদের কারোরই এই অনুবাদের ফ্রান্সের মূল প্রকাশকের আইনসম্মত অনুমতি ছিল না । মরহুম আখতার উল আলম তাঁর জীবদ্দশায় চেষ্টা করেও বিষয়টির সুরাহা করে যেতে পারেন নি। বাজারে এখন এই বইটির অনেক অনুবাদ। গবেষণা করলে দেখা যাবে মূল অনুবাদকের অনেক কিছুই কাট এন্ড পেস্ট করে বা মাঝখানে কিছু সূরার আরবি অংশ জুড়ে দিয়ে প্রকৃত অনুবাদক সেজে বসে আছেন। বাংলাদেশে নৈতিকতা এখন যে পর্যায়ে, সেখানে অনুবাদ নিয়ে ছলচাতুরি ঘটবে না, এটা দুরাশা মাত্র।

বইটি পড়ে আশা করি সবাই উপকৃত হবেন।

boi tar alochonar bisoy ta onek valo hoyeche . ami pore khub anondo pelam. onek valo kotha ace ai boi e. asa kora jai pore upokrito howa jabe. ami o pore onek upokrito hoyeci.apnader o porte bolci and valo kharap jugg korun. asa kori onek notun gan paben.

আলহামদুলিল্লাহ বইটি অনেককেই সুপথে আনতে পারে।পশ্চিমারা বর্তমানে এগিয়ে। কি ক্ষমতা আর কি অর্থকড়ি। তারা সবখানেই কর্তৃত্ব দেখায়, এর যথার্থ কারণও বিদ্যমান। কারণ, তাদের পরিকল্পনা আবর্তিত হয় স্রেফ পার্থিব সফলতাকে ঘিরে। আর তাদের পরিকল্পনা হয় সুদূরপ্রসারী, এই যেমন, তারা এই একবিংশ শতাব্দীতে কী করবে, তা নির্ধারণ করেছিল সেই সপ্তদশ শতাব্দীতে। এ কথার অর্থ এই নয় যে, বৈজ্ঞানিক কি কি আবিষ্কার করা হবে তাও পূর্বনির্ধারিত। কারণ, বাংলাদেশের এক শ্রেণীর ধারণা যে পশ্চিমারা আমাদের কাছে সবকিছু প্রকাশ করেনা। তাদের মতে, আমেরিকা বা সার্নের মতো গবেষণা প্রতিষ্ঠান হয়তো কোয়ান্টাম ফিল্ড, ঈশ্বর কণা ইত্যাদির চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কার করেছে, কিন্তু তারা সেসব প্রকাশ করেনা৷ যাইহোক, ধান বানতে শিবের গীত, ব্যাপারটা ভালো ঠেকে না। ওপরের এতসব কথা বলার কারণ একটাই। বর্তমানের এই পশ্চিমা প্রভাবাধিন বিশ্বে, ইতিহাসের প্রায় সবকিছুই তারা নিয়ন্ত্রণ করে৷ তারাই ইতিহাসের বিনির্মাণ করে চলেছে বিগত ৫০০ বছর ধরে। আর গত এক শতাব্দীতে তা আরও বেড়েছে৷ ওরা সভ্য। তারমানে এই নয় যে তারা সবসময়ই সত্য বলে। ইতিহাসকে বিকৃত করা তাদের মজ্জাগত স্বভাব। “বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞান” বইয়ের যুক্তিগুলোই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। কারণ, এই বইয়ে উত্থাপিত প্রশ্নসমূহ যথার্থ। আর এর কোনো জবাবই ক্যাথলিক বা প্রটেস্ট্যান্ট চার্চ কর্তৃপক্ষের কাছে নেই৷ তারা যুগ যুগ ধরে ইতিহাসকে বিকৃত কিরে আসছিলো। আর সেসবের পক্ষে খোঁড়া সব যুক্তি দেখাচ্ছিল। যার আসলে কোনো মানেই হয়না। তারা নানানভাবে বোঝানোর চেষ্টা করে গেছে যে ওল্ড টেস্টামেন্ট বা নিউ টেস্টামেন্টের (বাইবেল) কথাগুলো ওহী সম্বলিত এছাড়া বাকি যা আছে সেসব ভূয়া। তাই তারা নবী বংশের পরিচয় দিয়েছে মাত্র ২০ পুরুষের মধ্যে, সমগ্র পৃথিবীর ইতিহাস নির্ধারণ করেছে মাত্র ৪০০০ বছরে। তাদের দাবি অনুযায়ী এসবই ঠিক, বাকি সব ভুল৷ এমনকি তারা আধুনিক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারকেও মূল্যায়ন করতে ইচ্ছুক নয়, তারা আধুনিক সব আবিষ্কারও চেপে যাওয়ার চেষ্টা করে সবসময়। এমন অজস্র উদাহরণ দেওয়া যাবে যে চার্চ কর্তৃক কিভাবে কত বিজ্ঞানীকে হেনস্থা করা হয়েছে৷ কিভাবে বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারকে অবজ্ঞা করা হয়েছে। যাইহোক, এই বইয়ের যে সমস্ত যুক্তি লেখক দেখিয়েছেন, তাতে এটাই প্রতিপন্ন হয় যে বাইবেল বা ওল্ড টেস্টামেন্ট হিসেবে আমরা যাই দেখিনা কেন সেসব মানুষের মনগড়া রচনা যদিও কিছু কিছু ঐতিহাসিক সত্যতা আছে ,যেমন মহাযাত্রা বিষয়ক রচনা হুবহু কুরআনের সাথে মিলে যায়। তবুও বাইবেলে ইতিহাসের দিক থেকে প্রত্যাখানযোগ্য, মনগড়া রচনা, স্ববিরোধিতা ইত্যাদির অভাব নেই। পক্ষান্তরে, কুরআনে কোন ত্রুটি নেই, আবার এমন easter egg এরও কমতি নাই যা আমাদেরকে ভবিষ্যতের দিকে ইশারা করে। যা বিজ্ঞানীদের সাহায্য করে এটা বুঝতে যে জিনিশটার অস্তিত্ব আছে। কুরআন বিজ্ঞান চর্চার সমর্থক। তবে, ইনি ইসলামেরও কিছু ত্রুটি উল্লেখ করেছেন। যেমন হাদীস। কারণ, হাদিস কোনো ঐশী গ্রন্থ নয়। হাদীস নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মুখ নিসৃত বাণী অথবা তার করা কাজের প্রতিলিপন মাত্র। নবী মুহাম্মাদ (সাঃ)- যেটা করেছেন বা বলেছেন সেসব সংকলিত হয়েছে অনেক পরে, তাই সেখানে ত্রুটি থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে ভাগ্য ভালো এটাই যে মুসলিম পণ্ডিতগণ ব্যাপারটা উপলব্ধি করেছিলেন সেই হাজার বছর আগেই, তাই তখন থেকেই তারা সহীহ হাদিস প্রচারে সরব ছিলেন। সর্বোপরি, ক্যাথলিক চার্চের আচরণে গত ৬ দশকে অনেক পরিবর্তন এসেছে৷ এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি গত ৭০ আর ৮০'র দশকে হয়েছে৷ তারা এটাও স্বীকার করে নিয়েছিল যে তারা ইসলামের নামে মিথ্যাচার করেছে। তারা কুরআনকে ঐশ্বরিক গ্রন্থ হিসবে স্বীকৃতিও দিয়েছে। এটা অবশ্যই ভালো লক্ষণ। তবুও বর্তমানে মিডিয়ার কল্যানে যে পরিমাণ মিথ্যাচার ইসলামের নামে ছড়ানো হচ্ছে, সেসব পীড়াদায়ক বৈ কি? এই বইয়ে পাওয়া আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, “ইসরায়েল কোনো দেশ বা ভূমির নাম নয়, ইসরায়েল একটি সম্প্রদায়ের নাম।” তাহলে বর্তমানে তারা কোন পবিত্র ভূমি নিজেদের দাবি করে ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যা করছে?

ফ্রিল্যান্সার

অসাধারণ

"বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞান "ড মরিস বুকাইলি রচিত এ গ্রন্থটি মূলত ইসলামভিত্তিক একটি সমালোচনা গ্রন্থ| এ গ্রন্থে প্ৃথিবীর উদ্ভব, বিভিন্ন নবি রাসূলের আগমন ধারা , বাইবেলের নানা মতবাদ, ধর্মীয় নানা বিষয়বস্তু ইত্যাদি প্রতিটি বিষয় স্পষ্ট যুক্তিখণ্ডনের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা হয়েছে | এছাড়া ইসলাম ও বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে নানা বিষয়ের ব্যাখ্যা, আধুনিক পৃথিবীর প্রতিটি বিষয়ের সাথে ইসলাম তথা কুরআনের প্রতিটি কথার সত্যতার বিষয়টিও বইটিতে এসেছে| এক কথায় বইটি ইসলাম ও বিজ্ঞানের মাধ্যমে একজন মানুষ কে যুক্তি ও বাস্তববাদী করে গড়ে তুলবে||||

Awesome Islamic book!

Worthy

এখানে... যদি ধরা হয় বিজ্ঞান-ই (Science) হচ্ছে, সত্য-মিথ্যা একমাত্র মাপকাঠি (Measure) , তাহলে তা হবে ভ্রান্তি। কষ্টিপাথর রয়েছে শুধুমাত্র আল-কুর'আন এবং আল-হাদিস এর মধ্যে। অবশ্য ... ইতিহাস, যুক্তিবিদ্যা, বিজ্ঞান এরকম যাবতীয় বিষয়-গূলো 'দ্বীন-ইসলামে' দুটি উৎসের জন্য এর সহায়ক (Assistant) হতে পারে। তবে, তা কখনো-ও স্বতন্ত্র (Individual) হতে পারে না।

অনেক সুন্দর বই

অসাধারণ এই বইটি ‌। তথ্যবহুল। সাবলীল ভাষায় অনুবাদকৃত।

চট্টগ্রামে বসেই ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রোডাক্ট পেয়েছি। ধন্যবাদ।

কুরআন এবং বিজ্ঞান এর সাদৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে। তিনি নিরপেক্ষভাবে গবেষণা করেছেন। এবং বাইবেলের ভুল ত্রুটি গুলো দেখানো হয়েছে।

Good

ডাঃ মরিচ বুকাইলি ছিলেন একজন ইহুদি। তিনি ফেরাউনের লাশ নিয়ে গবেষণা করেন। তিনি লাশ সম্পর্কিত খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ করে অবাক হয়ে গেলেন কারণ প্রায় সব তথ্য কুরআন আছে। তারপর প্রায় দশ বছর ধরে কুরাআন নিয়ে গবেষণা করেন এবং বইটি লিখেন। খুব ভাল মানের একটা বই। অনুবাদকও খুব ভাল অনুবাদ করেছেন। বইটিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে যেগুলো প্রতিটি মানুষের জানা প্রয়োজন।

পবিত্র কুরআন এক মহাবিস্ময়। যুগে যুগে সকল মানসী কুরআনের অলৌকিকতার কারণে অভিভূত হয়েছে। বর্তমানের অনেক বৈজ্ঞানিক ঘটনা যা মানুষ ব্যাখ্যা করতে সক্ষম নয় কোরআন তার খুব সুন্দর উত্তর দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালার বাণী। এই কুরআন নাযিল হয়েছিল চৌদ্দশ বছর আগে কিন্তু এ কোরআনে এমন সব বিষয় আছে যা বর্তমানে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। কোরআনে এমন সব বৈজ্ঞানিক বিষয় আছে যা চৌদ্দশ বছর আগে মানুষের কল্পনাতেও ছিল না কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞানের উৎকর্ষতায় এগুলো সবকিছুই প্রমাণিত হচ্ছে।

Excellent Book.

এই বইটি সত্যিই অসাধারণ একটি বই। খুব সহজ ভাবে বলতে গেলে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল আলোচিত একটি বই। এখানে বাইবেলের পুরাতন ও নতুন নিয়মের সাথে কুরআনের বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক নির্ভর তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, যা সত্যিই অসাধার। কোরআনুল কারীমের উল্লেখিত প্রাণীবিজ্ঞা, জ্যোর্তিবিজ্ঞান, মাবন ভ্রূন প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন লেখক বিজ্ঞানের আলোকে। আপনারা বইটি অবশ্যই পড়বেন...।

অনেক আগে বইটি লাইব্রেরিতে পড়ছিলাম।সব পড়তে পারি নাই।অনেক ভাল লেগেছিল তখন।কারন ইসলাম শুধু অনুমান নিরভর ধর্ম নয় তার এটা পড়লে অন্য ধর্মের লোক বা ইসলাম সম্পর্কে যাদের চুল্কানী তারা অনেক বৈজ্ঞানিক প্রমান ও ইসলামের সত্যতা পাবে। বইটি সংগ্রহে রাখার জন্যে রকমারি থেকে অর্ডার করলাম।

বাইবেল কুরআন বিজ্ঞান। অর্থ হলো বিজ্ঞানের আলোকে বাইবেল ও কুরআনের বর্ণনার তূলনামূলক আলোচনা। এ গ্রন্থে লেখক বাইবেলের বর্ণনার সাথে বিজ্ঞানের অসঙ্গতি তুলে ধরার পাশাপাশি কুরআনের বর্ণনার সাথে বিজ্ঞানের বর্ণনার সঙ্গতি তুলে ধরেছেন। ফলে কুরআনের একজন ইহুদি লেখকের ভাষায় কুরআনের শ্রেষ্ঠত্ব পুণ”রায় ঘোষিত হয়েছে। অথচ মহানবি হযরত মুহাম্মদ (সা.) ১৪00 বছর পূর্বেই এ শ্রেষ্ঠত্বের কথা ঘোষণা করেছেন। একজন ইহুদি বুঝতে পারলেও আমরা হতবাগা মুসলিমরা না বুঝে নাস্তিকতারে ধেউয়ে পাল তুলি।

Great book!

ড.মরিচ বুকাইলি ছিলেন একজন বিখ্যাত বাইবেল গবেষক। উনি গবেষণা করেছেন কোরআনকেও নিয়ে। বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞানের তুলনামূলক অবস্থান নির্ণয় করেছেন। উনি দেখেছেন বাইবেলের ভ্রান্তিগুলো। জেনেছেন কিভাবে কালের বিবর্তনে বাইবেল আর বাইবেল থাকে নি। খ্রিস্টধর্ম আর কোনো ঐশী ধর্ম থাকে নি। এছাড়াও নিরূপণ করেছেন বাইবেলের সাথে বিজ্ঞানের সংঘর্ষ। অপরদিকে খুজে পেয়েছেন কুরআনের সত্যতা। বিজ্ঞানের স্বপক্ষে কুরআনের অবস্থান। একসময় কুরআনের সত্যালোকে তিনি নিজেকে আলোকিত করলেন। তারপর খ্রিস্টান কমিউনিটিতে নিষিদ্ধ হলো কুরআন গবেষণা। বাইবেল ও কুরআন সম্পর্কে একটি গবেষণা গ্রন্থ বাইবেল,কুরআন ও বিজ্ঞান। পড়ুন, জানুন, আলোকিত হউন..!

গবেষণার মাধ্যমে মানুষ অনেক কিছু জানতে পারে বুঝতে পারে আর এর মাধ্যমে মানুষ ইসলামের পথে ধাবিত ও হতে পারে তারই প্রমাণ এই বই। ডঃ মরিচ একজন অমুসলিম হওয়া সত্ত্বেও যখন ইসলাম নিয়ে গবেষণা করতে গেলেন তখনই মুসলিম হতে বাধ্য হলেন। তিনি দেখলেন যা আমরা পড়ছি তা অনেক আগেই কুরআন এ লিখা আছে।

We can see in this book that what are the main history behind writing four famous gospel (Bibel).by serially Mothi,Mark,Jon,Luk writer ....But there is a miscellaneous information controversies... And in the last part we can see that The Holy Qur'an's verse's are scientifically how much...accurate.....!!!!!

অনেক দ্রুত বইটি হাতে পেয়েছি, আর বই এর বাইন্ডিংও ভালো অনেক। এত দ্রুত ডেলিভারি দেবার জন্য রকমারি কে ধন্যবাদ

অসাধারণ একটি বই। বইটিকে আমি ১০০/১০০ দিবো। অনেক তথ্যবহুল। সবাইকে বইটি পড়ার জন্য আহবান জানালাম।

This book is mainy written about the similary between al quran and science.then it is also written about the differences and similarities between al quran and holy biebel.if anybody buy this book,he/she will know many things.such an informative book.morriss bukayle thank you for write this kind of book and also thank the translator

আলহামদুলিল্লাহ বইটি অনেককেই সুপথে আনতে পারে

মাশাআল্লাহ...... পয়সা উশুল :) অনেক সুন্দর ও তথ্য বহুল বই। জাঝাকাল্লাহু খায়ের

ডাঃ মরিচ বুকাইলি ছিলেন একজন ইহুদি। তিনি ফেরাউনের লাশ নিয়ে গবেষণা করেন। তিনি লাশ সম্পর্কিত খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ করে অবাক হয়ে গেলেন কারণ প্রায় সব তথ্য কুরআন আছে। তারপর প্রায় দশ বছর ধরে কুরাআন নিয়ে গবেষণা করেন এবং বইটি লিখেন। খুব ভাল মানের একটা বই। অনুবাদকও খুব ভাল অনুবাদ করেছেন

পশ্চিমারা বর্তমানে এগিয়ে। কি ক্ষমতা আর কি অর্থকড়ি। তারা সবখানেই কর্তৃত্ব দেখায়, এর যথার্থ কারণও বিদ্যমান। কারণ, তাদের পরিকল্পনা আবর্তিত হয় স্রেফ পার্থিব সফলতাকে ঘিরে। আর তাদের পরিকল্পনা হয় সুদূরপ্রসারী, এই যেমন, তারা এই একবিংশ শতাব্দীতে কী করবে, তা নির্ধারণ করেছিল সেই সপ্তদশ শতাব্দীতে। এ কথার অর্থ এই নয় যে, বৈজ্ঞানিক কি কি আবিষ্কার করা হবে তাও পূর্বনির্ধারিত। কারণ, বাংলাদেশের এক শ্রেণীর ধারণা যে পশ্চিমারা আমাদের কাছে সবকিছু প্রকাশ করেনা। তাদের মতে, আমেরিকা বা সার্নের মতো গবেষণা প্রতিষ্ঠান হয়তো কোয়ান্টাম ফিল্ড, ঈশ্বর কণা ইত্যাদির চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কার করেছে, কিন্তু তারা সেসব প্রকাশ করেনা৷ যাইহোক, ধান বানতে শিবের গীত, ব্যাপারটা ভালো ঠেকে না। ওপরের এতসব কথা বলার কারণ একটাই। বর্তমানের এই পশ্চিমা প্রভাবাধিন বিশ্বে, ইতিহাসের প্রায় সবকিছুই তারা নিয়ন্ত্রণ করে৷ তারাই ইতিহাসের বিনির্মাণ করে চলেছে বিগত ৫০০ বছর ধরে। আর গত এক শতাব্দীতে তা আরও বেড়েছে৷ ওরা সভ্য। তারমানে এই নয় যে তারা সবসময়ই সত্য বলে। ইতিহাসকে বিকৃত করা তাদের মজ্জাগত স্বভাব। “বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞান” বইয়ের যুক্তিগুলোই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। কারণ, এই বইয়ে উত্থাপিত প্রশ্নসমূহ যথার্থ। আর এর কোনো জবাবই ক্যাথলিক বা প্রটেস্ট্যান্ট চার্চ কর্তৃপক্ষের কাছে নেই৷ তারা যুগ যুগ ধরে ইতিহাসকে বিকৃত কিরে আসছিলো। আর সেসবের পক্ষে খোঁড়া সব যুক্তি দেখাচ্ছিল। যার আসলে কোনো মানেই হয়না। তারা নানানভাবে বোঝানোর চেষ্টা করে গেছে যে ওল্ড টেস্টামেন্ট বা নিউ টেস্টামেন্টের (বাইবেল) কথাগুলো ওহী সম্বলিত এছাড়া বাকি যা আছে সেসব ভূয়া। তাই তারা নবী বংশের পরিচয় দিয়েছে মাত্র ২০ পুরুষের মধ্যে, সমগ্র পৃথিবীর ইতিহাস নির্ধারণ করেছে মাত্র ৪০০০ বছরে। তাদের দাবি অনুযায়ী এসবই ঠিক, বাকি সব ভুল৷ এমনকি তারা আধুনিক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারকেও মূল্যায়ন করতে ইচ্ছুক নয়, তারা আধুনিক সব আবিষ্কারও চেপে যাওয়ার চেষ্টা করে সবসময়। এমন অজস্র উদাহরণ দেওয়া যাবে যে চার্চ কর্তৃক কিভাবে কত বিজ্ঞানীকে হেনস্থা করা হয়েছে৷ কিভাবে বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারকে অবজ্ঞা করা হয়েছে। যাইহোক, এই বইয়ের যে সমস্ত যুক্তি লেখক দেখিয়েছেন, তাতে এটাই প্রতিপন্ন হয় যে বাইবেল বা ওল্ড টেস্টামেন্ট হিসেবে আমরা যাই দেখিনা কেন সেসব মানুষের মনগড়া রচনা যদিও কিছু কিছু ঐতিহাসিক সত্যতা আছে ,যেমন মহাযাত্রা বিষয়ক রচনা হুবহু কুরআনের সাথে মিলে যায়। তবুও বাইবেলে ইতিহাসের দিক থেকে প্রত্যাখানযোগ্য, মনগড়া রচনা, স্ববিরোধিতা ইত্যাদির অভাব নেই। পক্ষান্তরে, কুরআনে কোন ত্রুটি নেই, আবার এমন easter egg এরও কমতি নাই যা আমাদেরকে ভবিষ্যতের দিকে ইশারা করে। যা বিজ্ঞানীদের সাহায্য করে এটা বুঝতে যে জিনিশটার অস্তিত্ব আছে। কুরআন বিজ্ঞান চর্চার সমর্থক। তবে, ইনি ইসলামেরও কিছু ত্রুটি উল্লেখ করেছেন। যেমন হাদীস। কারণ, হাদিস কোনো ঐশী গ্রন্থ নয়। হাদীস নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মুখ নিসৃত বাণী অথবা তার করা কাজের প্রতিলিপন মাত্র। নবী মুহাম্মাদ (সাঃ)- যেটা করেছেন বা বলেছেন সেসব সংকলিত হয়েছে অনেক পরে, তাই সেখানে ত্রুটি থাকা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে ভাগ্য ভালো এটাই যে মুসলিম পণ্ডিতগণ ব্যাপারটা উপলব্ধি করেছিলেন সেই হাজার বছর আগেই, তাই তখন থেকেই তারা সহীহ হাদিস প্রচারে সরব ছিলেন। সর্বোপরি, ক্যাথলিক চার্চের আচরণে গত ৬ দশকে অনেক পরিবর্তন এসেছে৷ এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি গত ৭০ আর ৮০'র দশকে হয়েছে৷ তারা এটাও স্বীকার করে নিয়েছিল যে তারা ইসলামের নামে মিথ্যাচার করেছে। তারা কুরআনকে ঐশ্বরিক গ্রন্থ হিসবে স্বীকৃতিও দিয়েছে। এটা অবশ্যই ভালো লক্ষণ। তবুও বর্তমানে মিডিয়ার কল্যানে যে পরিমাণ মিথ্যাচার ইসলামের নামে ছড়ানো হচ্ছে, সেসব পীড়াদায়ক বৈ কি? এই বইয়ে পাওয়া আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, “ইসরায়েল কোনো দেশ বা ভূমির নাম নয়, ইসরায়েল একটি সম্প্রদায়ের নাম।” তাহলে বর্তমানে তারা কোন পবিত্র ভূমি নিজেদের দাবি করে ফিলিস্তিনি শিশুদের হত্যা করছে?