User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
এই বইটাকে বলা হয় "সর্বকালের সেরা সাইকো থ্রিলার!" ❤ কথাটা যে কতটা সত্যি না পড়লে হয়তো বুঝতাম না। পড়ার পর শুধু ভাবছিলাম কি পড়লাম এটা। আর কিভাবে সম্ভব এভাবে চিন্তা করে একটা বই লেখা। চোখের সামনে এখনো 'নরম্যান বেটস আর মেরি' চরিত্রটা জীবন্ত মনে হচ্ছে। গতকাল শুরু করেছিলাম, আজ কখন যে শেষ হয়ে গেলো বুঝতেই পারিনি। অন্যান্য বেশিরভাগ থ্রিলার পড়ার সময় একটা ব্যাপার খেয়াল করেছি, শুরুটা তেমন ইন্টারেস্টিং লাগে না, কিন্তু এখানে প্রথম অধ্যায় থেকেই তীব্র আকর্ষণ।প্রতিটা অধ্যায় পড়ার সময় বুকের মধ্যে কেমন দুরুদুরু আর ভয় কাজ করছিলো, এই বুঝি কিছু একটা ঘটে যাবে। যাইহোক, লেখার ধরনটা একেবারেই ভালো লাগেনি। অসংখ্য বানান ভুল, যেটা খুবই বিরক্তিকর লেগেছে। পরের সিরিজ গুলো অনুবাদ না পড়ে অবশ্যই ইংরেজিতে পড়ার চেষ্টা করবো। Happy reading!
Was this review helpful to you?
or
বইঃ- সাইকো লেখকঃ- রবার্ট ব্লক অনুবাদঃ- অনীশ দাস অপু প্রকাশকঃ- বৈশাখী প্রকাশ প্রচ্ছদঃ- রকিবুল হক রকি তথ্যঃ- রবার্ট ব্লচের লিখা প্রথম সাইকোলজিকাল উপন্যাস "সাইকো"। প্রকাশিত হয় ১৯৫৯ সালে। প্রকাশের কিছুদিনের মধ্যেই এটা বেস্টসেলারের তকমা পায়। পরে এই "সাইকো" নিয়ে একটা ছবিও নির্মাণ করেন পরিচালক আলফ্রেড হিচকক। আর এই উপন্যাসটির সবচেয়ে বড় চমক হলো, এটা সত্যি ঘটনা অবলম্বনে লিখা হয়েছে!!! গল্পঃ- উপন্যাসের মূল চরিত্র নরমান বেটস। যে কিনা সর্বপ্রথম তার মা এবং মায়ের বন্ধুকে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে খুন করে। আর তার মায়ের লিখা নকল করে একটা সুইসাইড নোট লেখে। এই নরমান বেটসের একটা আবাসিক হোটেল ছিলো যেটি মূল রাস্তা থেকে একটু ভিতরে। যদিও সে মাকে খুন করে, তারপরও সে তার মাকে অসম্ভব ভালবাসতো। মায়ের শোকে সে কয়েকমাস হাসপাতালেও কাটায়। কিন্তু হাসপাতাল থেকে এসেই সে তার মাকে খবর থেকে তুলে এনে তার সাথে রাখে। মূলত এই নরমানের একই সাথে তিনটি সত্তার মধ্যে সমান বসবাস ছিল। একটা তার বালক সত্তা, যে তার মাকে প্রচন্ড ভালবাসত। একটা তার বর্তমান যুবক সত্তা, যে তার দৈনন্দিন কাজকর্ম করত। আরেকটা স্বয়ং তার মা সত্তা, যে মূলত পরবর্তীতে সকল খুনগুলো করত। একদিন নরমানের এই হোটেলে রাত কাটাবার জন্য আসে মেরী। যুবক নরমান তাকে ভিতরে নিয়ে আসলেও। তার মা সত্তাটা মেরীকে খুন করে দেয়। আবার যখন নরমান স্বাভাবিক হয়, তখন মাকে বাঁচানোর জন্য নরমান সকল প্রমান লুকিয়ে পেলে। এমনিভাবে মেরীকে খুঁজতে যে গোয়েন্দাটা আসে, সেও একই কায়দায় খুন হয়।।। এরপর একটা সময় গিয়ে সব রহস্যের সমাধান হয় এবং নরমানকে আটক করা হয়।।। আমার কথাঃ- এইরকম বেস্টসেলার বই সম্পর্কে আমি আর কি বলব। লিখকের অসাধারণ সৃষ্টি। সবশেষে লিখক যে চমক রেখেছেন তাতেই আমি অভিভূত। সাইকো ২ পড়ার পর বাকি কথা বলব।।।
Was this review helpful to you?
or
এই বইটি আমি যেদিন পড়তে শুরু করেছি, তখন রাত ১০টা বেজে কিছু সময় বেশি। প্রথম ৫-৭ পৃষ্ঠা বিভিন্ন এংগেলের মুটামুটি ১০টা চরিত্রের বর্ণনা দেওয়া। তবুও সামনের অংশের জন্য আগ্রহ ছিলো। আর কিছু পৃষ্ঠা যেতে না যেতেই শুরু হলো টুইষ্ট। বলা যায়, টানটান উত্তেজনা আর একের পর এক থ্রিলিং। তাই রাত গভীর হওয়ার দিকে নজর না দিয়ে যতক্ষণ শেষ না করেছি, ততক্ষণ যেন বইয়ে ডুব দিয়ে ছিলাম। যে সব পাঠক থ্রিল পছন্দ করেন তাদের জন্য এই বইটি।
Was this review helpful to you?
or
Name : Psycho (Psycho #1). Author : Robert Bloch. Genres : Horror, Fiction, Thriller, Classic, Crime, Mystery. !!!বইয়ের নামের সাথে কাহিনী যথার্থ মানানসই। ভাল টুইস্ট!!!
Was this review helpful to you?
or
It was a dark and stormy night when Mary Crane glimpsed the unlit neon sign announcing the vacancy at the Bates motel. Exhausted, lost, and at the end of her rope, she was eager for a hot shower and a bed for the night. Her room was musty but clean and the plumbing worked. Norman Bates, the manager, seemed nice, if a little odd.
Was this review helpful to you?
or
#রিভিউ অপেক্ষাকৃত জনকোলাহলমুক্ত নিভৃত এলাকায় হোটেল চালাতো নরমান। ঘরের বাইরের পৃথিবী আর কোলাহল ছিল তার একেবারেই অপছন্দ। অদ্ভূত সব বই পড়ে সময় কাটাতেই বেশি ভাল লাগে তার। মা আর ছেলের বসবাস তাদের বিশাল বাড়িটিতে। যদিও দুজনের মাঝে সদ্ভাব কমই আছে বলা চলে। এক বৃষ্টির দিনে গেইটে খট খট শব্দ করে কোন কাস্টমার উপস্থিতি জানান দিলে একরাশ বিরক্তি নিয়ে বই পড়া ছেড়ে উঠতে হল তাকে। কিন্তু গেইট খুলে যাকে দেখলো তাতে বিরক্তি চলে গেল নিমিষেই। খুশি ই হয়ে উঠল সে। মানতেই হবে মেয়েটা বেশ সুন্দরী। #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ খুবই অদ্ভূত ব্যাপার! অনেক দিন আগে থেকে পড়ার লিস্টে রেখেছিলাম "সাইকো" বইটাকে; বইটা যে আমি বহুদিন আগেই পড়ে ফেলেছি সেকথা আমি জানতাম ই না। বইয়ের নাম ভুলে গেছিলাম। কেন যেন মনে হচ্ছিল বইয়ের নাম অদৃশ্য আতংক বা বদলা বা এরকম কিছু একটা। আজ আবার পড়তে যেয়ে টের পেলাম বহু আগেই পড়া হয়েছে বইটা। ইনফ্যাক্ট অনীশ দাশ অপুর অনুবাদ পড়া শুরু এই বইয়ের মাধ্যমেই। এক কথায় বলব, এরচে' নিখুঁত ও সাবলীল অনুবাদ আমি আর পড়ি নি। গল্প ও কাহিনী যেভাবে সাজানো হয়েছে তাকে অসাধারণ বলতেই হবে। এখনো মনে আছে বইটা যখন প্রথম পড়েছিলাম, বেশ অনেকদিন ঘরের লাইট অফ করতে ভয়ে গায়ে কাটা দিত। বইয়ের নামঃ সাইকো লেখকঃ রবার্ট ব্লচ অনুবাদঃ অনীশ দাশ অপু ধরণঃ থ্রিলার প্রথম প্রকাশকালঃ ২০১৫ প্রকাশনীঃ বৈশাখী মূল্যঃ ১৪০ রেটিংঃ ৫/৫
Was this review helpful to you?
or
#রবিজ_রকমারি_বই_রিভিউ অসাধারণ এই সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার ১৯৫৯সালে প্রকাশের সাথে সাথে বেষ্ট সেলারে পরিণত হয়। এটা নিয়ে মুভিও তৈরি হয়। বইটাকে সর্বকালের সেরা সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়। . মেরি ক্রেন ও লিলা দুইবোন। মেরি লোরি এজেন্সিতে চাকরি করে। ছোটবোন লিলা পড়ার পাঠ চুকিয়ে ডাউনটাউনে একটা রেকর্ড শপে চাকরি পায়। ছুটি কাটাতে গিয়ে স্যাম লুমি নামের একজনের সাথে পরিচয় হয় মেরির। পরিচয় থেকে ভালোবাসা। স্যাম সামারভিল নামের একটা ছোট শহরে থাকে। তার বাবার একটা হার্ডওয়্যারের দোকান আছে সেটা চালায় সে। বাবা মা হারা মেরি ছোট বোনকে মানুষ করতে এবং সংসার চালাতে গিয়ে জীবনযুদ্ধে একসময় অসহ্য হয়ে উঠে। ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে সুখে ঘর করার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু স্যামের বাবা প্রচুর দেনা রেখে মারা যায়। স্যাম সৎ, সাহসী ও চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করতে পছন্দ করে। তাই বাবার রেখে যাওয়া দেনা শোধ করতে থাকে। এই দেনা শোধ হতে প্রায় দুইবছর লাগবে তার, তারপর তারা সুখে সংসার করতে পারবে। কিন্তু মেরির এত দেরি সহ্য হয় না। তাই সুযোগ পেয়ে লোরি এজেন্সির চল্লিশ হাজার ডলার নিয়ে সে পালিয়ে যায়। স্যামের কাছে গিয়ে তার দেনা শোধ করে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখে। যেদিন সে সামারভিলের উদ্দেশ্য রওনা দেয় সেদিন রাতে প্রচুর ঝড়বৃষ্টি ও আবহাওয়া খারাপ হওয়ার কারণে সে রাস্তা হারিয়ে ফেলে। তাই সেদিন আর যাত্রা না করে কোথাও থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। পুরানো একটা মোটেল দেখে সেখানে গিয়ে রুম বুক করে। এই মোটেল এর মালিক নরমান বেটস ও তার মা নরমা। নরমান ৪০বছরের অবিবাহিত পুরুষ হলেও, মায়ের কাছে একান্ত বাধ্য সন্তান।মাকে সে ভীষণ ভয় পায়। মোটেল চালাতে তার ভাল না লাগলেও মায়ের ভয়ে করতে হয়। নরমান ঘরকুনো মানুষ, সারাক্ষণ বই পড়তেই ভালবাসে। মাকে এতটা ভালবাসে যে মা রাগ করবে ভেবে বিয়ে পর্যন্ত করেনি। এখানে এসেই রহস্যজনক ভাবে মেরি ক্রেন নিখোঁজ হয়ে যায়! এদিকে চল্লিশ হাজার ডলার সময়মত ব্যাংকে না পৌঁছানোর কারণে লোরি এজেন্সি মেরির খোঁজ করে। তাকে না পেয়ে বুঝতে পারে সে টাকা সমেত পালিয়ে গেছে, পরে টাকা উদ্ধারের জন্য প্রাইভেট গোয়েন্দা অ্যারাবোগাষ্টকে নিয়োগ করে। এদিকে বড় বোনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না দেখে লিলা বোনের প্রেমিক স্যামের কাছে খোঁজ নিতে যায়। স্যাম জানায় মেরি তার কাছে আসেনি। মেরি কোথায় যেতে পারে ভেবে তারা চিন্তিত হয়ে পড়ে। এদিকে গোয়েন্দা অ্যারবোগাস্ট স্যামকে সন্দেহ করে স্যামের কাছে পৌঁছাই। স্যাম, লিলা ও গোয়েন্দা অ্যারবোগস্টসহ মেরিকে খুঁজতে নামে। ঘটনাক্রমে গোয়েন্দা অ্যারবোগাস্ট নরমান বেটস এর সে বাড়িতে উপস্থিত হয় এবং নিখোঁজ হয়! গোয়েন্দার পাত্তা না পেয়ে স্যাম আর লিলা তদন্ত শুরু করে। একসময় বেরিয়ে আসে এক ভয়াবহ সত্য! কি সেই সত্য? আর মেরি ও গোয়েন্দা কোথায়? কি হয়েছিলো তাদের? . পাঠপ্রতিক্রিয়াঃ বইতে রয়েছে ভয়,উত্তেজনা, রোমাঞ্চ আর শিহরনের দারুন এক কম্বিনেশন। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত না পড়লে বোঝার উপায় নেই কি হতে যাচ্ছে। অনুবাদে কিছু কিছু জায়গায় বানান ভুল ছিলো, এটা খারাপ লেগেছে। তবে বইটি এক কথায় অসাধারণ। ব্যক্তিগত রেটিং: ৪/৫ By Imili Chowdhury
Was this review helpful to you?
or
#রবিজ_রকমারি_বই_রিভিউ ▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓▓ বই : সাইকো লেখক : রবার্ট ব্লচ অনুবাদ করেছেন : অনীশ দাস অপু ধরণ: সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার প্রকাশনা : বৈশাখী প্রকাশ মূল্য : একশত আশি টাকা মাত্র কাহিনী সংক্ষেপ: ▓▓▓▓▓▓▓▓▓ নরমান বেটস একজন ৪০ বছর বয়সী অবিবাহিত ব্যক্তি। তার বদমেজাজি, আচারনিষ্ঠা মা তাকে তার বাইরের জীবনে যেতে দেন না। তারা ফেয়ারভেল শহরে একটি ছোট মোটেল চালায়। কিন্তু হাইওয়ের রাস্তা স্থানান্তর হওয়ায় তাদের ব্যবসায় যে ক্ষতি হচ্ছে, -এই ব্যাপারে মা-ছেলের মধ্যে তর্ক হচ্ছিলো। তখন কেউ একজন মোটেলে আসে, যার নাম মেরি ক্রেন। মেরি ঝোঁকের বশে যেখানে সে কাজ করতো, রিয়াল এস্টেট কম্পানীর লোরি এজেন্সীর চল্লিশ হাজার ডলার নিয়ে পালিয়েছে। সে ভেবেছে, এতে ওর বয়ফ্রেণ্ড স্যাম তার ঋণ পরিশোধ করবে, যার জন্য ওরা বিয়ে করতে পারছে না। মেরি টাকাগুলো নিয়ে তার বয়ফ্রেণ্ডের কাছেই যাচ্ছিলো, কিন্তু রাতে ঝড়ের মধ্যে মেরি গাড়ি নিয়ে ভুলবশত আগের হাইওয়ে দিয়ে চলে আসে এবং পথ হারিয়ে রাত কাটানোর জন্য নরমান বেটস এর মোটেলে আশ্রয় নেয়। যেহেতু সেই রাতে আশেপাশে কোথাও খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা ছিলো না, তাই নরমান বেটস মেরিকে রাতে ডিনারের জন্য আমন্ত্রণ করলে মেরি রাজি হয়ে যায়। খেতে খেতে কথাপ্রসঙ্গে নরমান বেটস বললো, ওর মা মাঝে-মধ্যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। মেরি ওকে বললো যে, সে কেনো ওর মাকে কোনো মানসিক হাসপাতালে নিয়ে যায় না। কিন্তু নরমান বেটস তীব্রভাবে অসম্মতি জানায় এবং বলে, আমরা প্রত্যেকেই কোনো না কোনো সময়ে পাগলের মতো আচরণ করি। খাওয়া শেষ হলে মেরি শুভরাত্রি জানিয়ে তার রুমে ফিরে আসে। তারপর মেরি অনেক ভেবে নিজের প্রতি অনুশোচনা অনুভব করে এবং টাকাগুলো ফেরত দেবার মনস্থির করে। এসব ভেবে সে বাথরুমে ঢুকে শাওয়ারের নিচে গেলো। হঠাৎ বাথরুমের দরজা আস্তে আস্তে খুলতে শুরু করে; মেরি তা বুঝতে পারে না। আচমকা সে ছুরি হাতে এক মহিলার ভয়ঙ্কর চেহারা দেখে চিৎকার দেয়। পরক্ষণেই ছুরিটা নেমে আসে মেরির গলা লক্ষ্য করে। তারপর নরমান বেটস মেরির রক্তাক্ত মৃতদেহ পেয়ে বুঝে যায় যে এটা ওর মা'রই কাজ। সে মাকে বাঁচাতে মেরির লাশ ও গাড়ি নিয়ে জঙ্গলের এক জলার মধ্যে ফেলে দিয়ে আসে। এদিকে মেরির বোন লিলা স্যামের কাছে এসে মেরির অনুপস্থিতির কথা জানায়। অন্যদিকে মেরির বস টাকা উদ্ধারের জন্য মিলটন অ্যারবোগাস্ট নামে একজন ভাড়া করা গোয়েন্দা আনে। স্যাম ও লিলা মেরিকে খোঁজতে অ্যারবোগাস্টকে সাহায্য করতে সম্মত হয়। অ্যারবোগাস্ট অবশেষে খোঁজ করতে করতে নরমান বেটসের মোটেলে খোঁজ করে। নরমান বেটস বলে যে, মেরি এক রাত এখানে থেকে চলে যায়। অ্যারবোগাস্ট যখন বেটস এর মায়ের সাথে দেখা করতে চায়, তখন নরমান বেটস রাজি হয় না। এই ব্যাপারটা অ্যারবোগাস্টের সন্দেহ হয়। সে জোর করলে নরমান বেটস রাজি হয়। এক ফাঁকে এই ব্যাপারটা অ্যারবোগাস্ট স্যাম ও লিলাকে জানায় যে, সে ওর মা'র সাথে দেখা করতে যাচ্ছে। কিন্তু যখন অ্যারবোগাস্ট বাড়ির ভেতরে প্রবেশ করলো, তখন সে স্তব্ধ হয়ে গেলো। আবার সেই রহস্যময় হাত এগিয়ে এলো, যে হাত মেরিকে হত্যা করেছিলো। সে একটি ক্ষুর দিয়ে অ্যারবোগাস্টকে হত্যা করে। এদিকে স্যাম এবং লিলা অ্যারবোগাস্টের কোনো খোঁজ না পেয়ে শহরের শেরিফের সাথে দেখা করে তাকে সব জানায়। বলে যে, অ্যারবোগাস্ট নরমানের মা'র সাথে দেখা করবে বলে জানিয়েছে এবং তারপর ওর কোনো খোঁজ নেই। শেরিফ বলে ওই অ্যারবোগাস্টই হয়তো টাকা নিয়ে পালিয়েছে। কারণ নরমানের মা ও চাচা জো মার্ক বিশ বছর আগেই আত্মহত্যা করেছেন। স্যাম ও লিলা এই কথা বিশ্বাস না করলে ওদের বসিয়ে রেখে শেরিফ নিজে ইনকোয়ারিতে যায়। ফিরে এসে বলে ওর কথাই ঠিক এবং তাকে দিয়ে আর কিছু করা সম্ভব নয় বলে জানায়। স্যাম ও লিলা চলে আসে এবং ওরা ঠিক করে, ওরা নিজেরাই যাবে নরমান বেটস এর মোটেলে। ওরা গিয়ে নিজেদের দম্পতি পরিচয় দেয় এবং মেরি যেই কক্ষে ছিলো, সেই কক্ষটি ভাড়া নেয়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর লিলা বাথরুমে মেরির রক্ত মাখানো কানের দুল পেয়ে যায়। ওরা ঠিক করে মেরি কানের দুলটি শেরিফের কাছে নিয়ে যাবে, আর স্যাম ততক্ষণ নরমান বেটসের সাথে গল্প করুক। স্যাম ওর সাথে গল্প করতে থাকে। কথার এক পর্যায়ে নরমান বেটস মদের বোতল দিয়ে স্যামের মাথায় আঘাত করে। স্যাম জ্ঞান ফিরে দেখে শেরিফ এসেছেন। স্যাম সব ঘটনা জানায়। শেরিফ বলেন লিলা তার কাছে আসে নি। আসলে লিলা শেরিফের কাছে না গিয়ে নরমান বেটসের বাড়িতে ঢুকে পড়েছিলো। সে নরমানের বাড়িতে অনেক অদ্ভুত জিনিষ, যেমন- অশ্লীল ও অলৌকিক ভূত-প্রেতের বই দেখতে পায়। এদিকে স্যাম এবং শেরিফ দ্রুত ওই বাড়িতে গিয়ে লিলাকে উদ্ধার করে। কিন্তু নরমান বেটসের মায়ের কাছ থেকে নয়, নরমান বেটসই ওর মায়ের পোশাক পরে ছুরি হাতে লিলাকে হত্যা করতে উদ্ধত হয়েছিলো। শেষ পর্যন্ত সবই পাওয়া গেলো। ড্রেজার ও ক্রেন দিয়ে জলা থেকে দু'টি লাশ ও গাড়িগুলো তুলা হলো। টাকাগুলোও মেরির গাড়ির গ্লাভ কম্পার্টমেন্টে অক্ষত পাওয়া গেলো। নরমান বেটসকে মানসিক হাসপাতালে নেওয়া হলো। তিনজন সাইকায়াট্রিস্ট নরমানকে পরীক্ষা করে দেখলেন। এর মধ্যে ড. নিকোলাস স্টেইনার তাদের পরীক্ষার ফলাফল জানান। নরমানের মায়ের সাথে চাচা জো মার্কের অবৈধ দৃশ্য নরমান দেখে ফেলেছিলো। এক পর্যায়ে নরমানের মা জো মার্ককে বিয়ে করার কথা জানালে সে তা মেনে নিতে না পেরে তার মা ও চাচাকে স্ট্রিকনিন নামের ইঁদুর মারার বিষ কফির সাথে মিশিয়ে খাইয়ে দেয়। ওরা প্রচণ্ড যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে ওর চোখের সামনেই মারা যায়। সেই সময়েই নরমান তার মায়ের হাতের লেখা নকল করে ওদের আত্মহত্যার জন্য কেউ দায়ী নয় মর্মে স্বীকারোক্তি লিখে। তখনই প্রথম নরমান তার মা'র সত্ত্বায় প্রবেশ করে। তাকে তার মা বাইরের পরিবেশে যেতে দিতেন না এবং বাড়ির মধ্যে একা একা অলৌকিক ভূত-প্রেত সম্বন্ধীয় চর্চা করতো এবং বিশ্বাসও করতো মনেপ্রাণে। শেষে নরমান নিজের প্রতি গভীর অনুশোচনার জন্য মাকে কবর খুড়ে তুলে এনে স্টাফ করে পোশাক পরিয়ে রেখে দেয় এবং ভাবতে থাকে ওর মা অলৌকিক শক্তিবলেই মারা যান নি। এই বিশ্বাসের পেছনে ভিত্তি ছিলো ওর ভূত-প্রেত জাতীয় অলৌকিক চর্চা। সে একই সাথে তিনটি চরিত্রে প্রবেশ করে। প্রথমটি হলো, শিশু নরমান, যে তার মায়ের আদেশে চলে। দ্বিতীয়টি হচ্ছে সাবালক নরমান, অর্থাৎ যে মোটেলে বসে, গাড়ি ও লাশের চিহ্ন মুছে দেয়। আর তৃতীয়টি হচ্ছে ওর মা। সে নিজেই মেয়েদের পোশাক পরে সেজে-গুজে তার মা হয়ে মেয়েলি কণ্ঠে কথা বলে এবং উত্তর দেয়। এই মেয়েলিপনার রোগকে বলে ট্রান্সভেস্টাইট(Transvestite), আর অন্য ব্যক্তিত্বের মধ্যে ডুবে যাওয়া হচ্ছে Dissociative identity disorder । হ্যাপি রিডিং। by সংগ্রাম দেব
Was this review helpful to you?
or
কাহিনী সংক্ষেপঃ শহরের পুরনো হাইওয়ের পাশেই একটি মোটেল। মোটেলটির মালিক নরমান বেটস ও তার বৃদ্ধা মা মিসেস নরমা; মোটেলেই পাশেই একটি প্রাচীনতম বাড়িতে তাদের বসবাস। নতুন হাইওয়ে হওয়ার পর থেকে তাদের মোটেলের খদ্দের প্রায় নেই বললেই চলে। কিন্তু হতাশার পরিবর্তে এতে যেন একপ্রকার স্বস্তিই পায় নরমান, কারন মানুষের সহচর্য খুব একটা উপভোগ্য নয় তার কাছে, এর চেয়ে ঘরের কোনায় বসে বই পড়ে জীবন কাটিয়ে দেয়াটা অনেক বেশি স্বস্তিকর। বয়স চল্লিশের কোঠায় পৌঁছালেও মায়ের শাসনের বেড়াজাল তাকে যেন আটকে রেখেছে শৈশবের সেই ছোট্ট শিশুতে, যে শিশু মা ছাড়া একদম অচল। মায়ের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল এই বুড়ো খোকা মধ্যযৌবনে এসেও বিয়ে করা তো অনেক দূরের কথা, একটা গার্লফ্রেন্ড পর্যন্ত জোটাতে পারেনি। এক বৃষ্টিবাদলার রাতে নরমানের সরাইখানার অতিথি হিসেবে আসে মেরি ক্রেন নামক অত্যন্ত সুদর্শনা এক তরুণী। লোরি এজেন্সির কর্মচারী এই তরুনীটি তার অফিসের চল্লিশ হাজার ডলার চুরি করে পালিয়ে যাচ্ছিল তার প্রেমিক স্যামের কাছে। কিন্তু রাস্তা হারিয়ে ফেলায় রাত কাটাবার জন্য তাকে আশ্রয় নিতে হয় নরমানের অতিথিশালায়। এদিকে সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও মেরির দেখা পায়না তার আত্মীয়-পরিজন। তাই তার খোঁজে অস্থির হয়ে পড়ে স্যাম লুমিস ও মেরির ছোটবোন লিলা। অস্থির হয় প্রাইভেট গোয়েন্দা অ্যারবোগাস্টও। কারন লোরি এজেন্সির চল্লিশ হাজার ডলার উদ্ধারের ভারটা যে তার উপরেই পড়েছে। তাই একের পর এক সূত্র ধরে অ্যারবোগাস্ট একসময় হাজির হয় নরমানের অতিথিশালায়। এদিকে মেরির খবরের প্রত্যাশায় অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকে স্যাম ও লিলা, কিন্তু অ্যারবোগাস্টের দেখা নেই। রহস্যজনক ভাবে সেও নিখোঁজ হয়ে যায় মেরিকে খুঁজতে গিয়ে। স্থানীয় শেরিফের কাছে সাহায্যের আর্তি জানিয়েও আশাহত হতে হয় লিলাকে, তাই বোনকে ফিরে পাবার আশায় এক রাতে সে নিজেই পৌঁছে যায় অভিশপ্ত সেই মোটেলটিতে, সাথে থাকে তার বোনের প্রেমিক স্যাম। তারপর??? কি হয়েছিল সেখানে? লিলা কি খুঁজে পেয়েছিল বোনকে? নাকি মেরি ও অ্যারবোগাস্টের মত সেও উধাও হয়ে গিয়েছিল ‘মোটেল-খালি’ নামক সেই প্রহেলিকায়??? জানতে চাইলে চটপট পড়ে ফেলুন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার ‘সাইকো’। পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ থ্রিলার আমার খুব একটা পড়া হয়না, আর সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার তো আরো কম। তাই এই বইটার স্বাদ আমার কাছে ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। রাতের বেলা পড়ার কারণে একটু ভয় ভয়ও করছিল; কিন্তু তার চেয়ে বেশি ছিল কৌতূহল, শেষ পর্যন্ত কি হয় তা জানার কৌতূহল। তবে শেষটা যে এরকম হবে তা কিন্তু কল্পনায়ও ছিলনা। বই পরিচিতিঃ রবার্ট ব্লচের বিখ্যাত থ্রিলার ‘সাইকো’ প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৫৯ সালে, আর প্রকাশের সাথে সাথেই দখল করে নেয় বেস্ট সেলারের স্থান। জনপ্রিয় এই বইয়ের অবলম্বনে পরবর্তীতে নির্মিত হয় ছবিও; আলফ্রেড হিচকক নির্মিত সেই ছবিটিও ছিল বইয়ের মতই জনপ্রিয়।
Was this review helpful to you?
or
লোরি এজেন্সির ৪০ হাজার ডলার নিয়ে পালিয়েছে মেরি, উদ্দেশ্য হলো নিজের প্রেমিক স্যামের ঋণ শোধ করা।কিন্তু পথ হারিয়ে কোন এক মোটেলে আশ্রয় নিয়েছে সে।নির্জন এ মোটেলে থাকে এর মালিক মিঃ নরম্যান বেটস আর তার মা।কিন্তু সে রাতেই খুন হন মেরি। এদিকে মেরির নিখোঁজ রহস্যের সমাধা করতে এ মোটেলে এসে হাজির হয় লোরি এজেন্সির নিয়োগকৃত এক গোয়েন্দা,খুন হয় সেও।এদিকে মেরিকে খুঁজতে স্যামের কাছে এসে পৌছেছে বোন লিলা।রহস্যের সমাধা করতে স্যাম আর লিলা সম্মুখীন হলো এক অদ্ভুত সত্যের। এ কাহিনী নিয়েই এগিয়ে যায় পৃথিবীর সর্বকালের সেরা এ সাইকোলজিকাল থ্রিলার।যার পরতে পরতে আছে রোমাঞ্চ,ভয় আর শিরশিরে অনুভূতি।না পড়লে একটি ঊচ্চমানের থ্রিলারের রোমাঞ্চ থেকে বঞ্চিত হবেন।
Was this review helpful to you?
or
নরমান বেটস বাড়ি থেকে একদমই বের হন না। অনেকটা নন্দ দুলালের মত। কি দরকার বাইরে যাওয়ার? বাইরে অনেক কোলাহল, অনেক ঝামেলা। নিজের মায়ের সাথে সারাদিন বাড়িতেই থাকেন, প্রচুর বই পড়েন, বেশিরভাগই মনস্তাত্ত্বিক বই।৪০ বছর বয়সেও এখনও মায়ের খোকা ভাবেন নিজেকে। তার মা ও তাকে আগলে রাখে একদম একটা বাচ্চা ছেলের মত। আসলে নরমান যে কখনও বাইরে যেতে চায়না, কারও সাথে মিশতে চায়না সেটা তার মায়ের জন্যেই। মা ছাড়া একদম অচল নরমান বেটস। মা-বেটা দুজন মিলে একটা মোটেল চালান, যেটা বাড়ির সিমানাতেই। বাবা মারা যাওয়ার পর মেরি ক্রেন অকুল পাথারে পরে। মা এবং একমাত্র ছোটবোন লিলির দায়িত্ব এসে পড়ে তার ঘারে। একটা অফিসে চাকরি করে কোনও রকমে সংসার চালায়। কিছুদিন পর মা ও মারা গেলে একদমই ভেঙ্গে পড়ে মেরি। তখন লিলি পরামর্শ দেয় কিছুদিনের জন্য কোথাও বেড়িয়ে আসতে। লিলি তখন একটা চাকরি তে ঢুকে। লিলির কথামত জাহাজে করে বের হয়ে পড়ে মেরি বেড়ানোর জন্য, নিজেকে চাঙ্গা করার জন্য। জাহাজেই স্যাম নামে এক লোকের সাথে ওর সখ্যতা গড়ে উঠে। জাহাজে থাকতে থাকতেই ওদের মধ্যে প্রেম হয়। মেরি স্যামকে বিয়ের কথা বললে স্যাম জানায়, ওর ঘাড়ে বাবার রেখে যাওয়া ঋনের বোঝা আছে, সেগুলা শোধ করতে আরও বছর দুয়েক লাগবে। স্যাম অনুরোধ করে মেরিকে বছর দুয়েক অপেক্ষা করতে। মেরি আবার চাকরিতে জয়েন করে চাকরি করতে থাকে। কিন্তু ও আসলে মনে মনে আর অপেক্ষা করতে পারছিল না স্যাম এর জন্যে। তাই একদিন অফিসের ৪০ হাজার ডলার চুরি করে গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে পড়ে স্যাম এর উদ্দেশ্যে। মেরির বাড়ি থেকে স্যাম এর ওখানে যেতে প্রায় ১৮ ঘন্টা লাগে গাড়ি চালিয়ে যেতে। যখন স্যাম এর বাড়ি আর ২০ কি.মি. দূর, তখন ভাবে এরকম ক্লান্ত শরীর নিয়ে স্যামের সাথে দেখা করা ঠিক হবেনা। ওকে এই অবস্থায় দেখলে স্যাম হয়তো টের পেয়ে যাবে টাকা চুরির বেপারটা। সিদ্ধান্ত নেয় একটা মোটেলে রাত কাটিয়ে, সকালে ফ্রেশভাবে দেখা করবে স্যাম এর সাথে। মেরি তখন নরমান বেটস এর মোটেলে উঠে। রাতে খাওয়ার ব্যবস্থা না থাকাতে সে রাতে নরমানের সাথেই ডিনার করে। নরমানের মা অবশ্য বেপারটা পছন্দ করেনা। সপ্তাহখানেক পর মেরির অফিস থেকে ভাড়া করা এক গোয়েন্দা মেরির খোজ করতে করতে স্যাম এর এখানে আসে, এদিকে সেদিনই মেরির ছোট বোন লিলিও স্যাম এর ওখানে আসে মেরির খোঁজ করতে।পরদিন ঐ গোয়েন্দা নরমান এর মোটেলে যায়। মোটেল থেকে একবার ফোন করে স্যাম কে জানায় যে মেরি এই মোটেলেই উঠেছিল।এই মোটেলের পর থেকে মেরির আর কোনও ট্রেস পাওয়া যায়নি। পরদিন থেকে ঐ গোয়েন্দারও আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়না। পুলিশ কোনও কেস না নেয়াতে স্যাম আর লিলি স্বামী-স্ত্রী সেজে ঐ মোটেলে যায়। তারপর ওরা যেটা আবিষ্কার করে সেটা শ্বাসরুদ্ধকর। ব্যক্তিগত মতামতঃ বইয়ের প্রথমেই বলা আছে, এটা সর্বকালের সেরা সাইকো থ্রিলার। আমি সম্পূর্ণভাবে কথাটার সাথে একমত। পড়ার পর শুধু ভাবছি, এ আমি কি পড়লাম? তবে অনুবাদ তেমন একটা ভালো হয়নি, অনুবাদকের ভুলের জন্য মেইন টুইস্টটা পাঠক হয়তো আগেভাগেই ধরে ফেলতে পারবেন যেটা মোটেই কাম্য নয়। তাছাড়া প্রচুর বানান ভুল। পড়ার সময় মনে হয়েছে, ওরা হয়তো প্রুফ না দেখেই ছাপায়। স্যাম এর নাম অনেক জায়গায় গ্যাম লেখা, নরমানের নাম ইরমান লেখা। একবার দুবার হলে সমস্যা ছিলনা, কিন্তু অসংখ্যবার একই ভুল পেয়ে যথেষ্ট বিরক্ত লেগেছে।