User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Pranta Kishor Roy

      04 Nov 2024 02:12 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বিভূতিভূষণের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা, পড়ে দেখুন, ভালো লাগবে।

      By Mohammed Abu Sakib

      09 Jul 2024 06:17 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই: আরণ্যক লেখক: বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় আরণ্যক নাম শুনেই ধারণা করা যায় যে এটি অরণ্য-সম্বন্ধিত কোনো উপন্যাস। জঙ্গলের মহালের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যেই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন তার বর্ণনা রয়েছে এতে। কলকাতার গিঞ্জিতে বাস করা একজন মানুষকে জঙ্গলে চাকুরি করতে হচ্ছে বলে প্রথমদিকে খুবই হতাশ হয়েছিলেন। পরে নিজেই জঙ্গলের প্রেমে পড়ে যান। জঙ্গলের সৌন্দর্য, নানা জাতের ফুল, ফল, জ্যোৎস্নারাত্রি ও পশু-পাখিতে ঠাসা সেই বন দেখে সত্যিই তিনি অভিভূত হন। সবচেয়ে আশ্চর্য হন, সেখানকার মানুষের জীবন-যাপন ও খাদ্যাভ্যাস দেখে। দারিদ্রতা কি জিনিস সেটা আরও একবার অনুভব করলাম। ভাত জিনিসটা তাদের জন্য এক দুর্লভ বস্তু। কলাইয়ের ছাতু, মকাইয়ের ছাতু, খেড়ীর দানা ও বিভিন্ন জাতের শাক সিদ্ধ করে খায়। তাছাড়া কিভাবে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যমন্ডিত একটি বন মানুষের লোভের কারণে ধ্বংস হয় তার বর্ণনাও পাওয়া যায় আরণ্যক উপন্যাসে। লেখক হাজার চেষ্টা করেও এ জঙ্গল রক্ষা করতে না পেরে এক জায়গায় আফসোসের সহিত বলেছেনঃ "এখন কোথাও আর সে রহস্যময় দুরবিসর্পি প্রান্তর নাই, জ্যোৎস্নালোকিত রাত্রিতে যেখানে মায়াপরীরা নামিত, মহিষের দেবতা দয়ালু টাঁড়বারো হাত তুলিয়া দাঁড়াইয়া বন্য মহিষদলকে ধ্বংস হইতে রক্ষা করিত।" ধন্যবাদ।

      By Galiba Yesmin

      29 Apr 2020 11:21 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন একজন জনপ্রিয় ভারতীয় বাঙালী কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। "আরণ্যক" উপন্যাসের নামই উপন্যাসের মূল কথা বলে দিচ্ছে। 'সত্যচরণ' চরিত্র দিয়ে উপন্যাসের শুরু যে পড়া লিখা শেষ করে আজকালকার সাধারণ যুবকদের মতোই চাকরীর খোঁজ করছিল বিভিন্ন জায়গায়, এমন সময় হুট করেই তার এক বন্ধু তাকে জঙ্গলে চাকরী দেয়। প্রথমে সে অনেক ভাবছিল কি করে শহরের মানুষ হয়ে জঙ্গলে থাকবে বা কীভাবে তার সময় পার করবে কিন্তু যতই দিন যেতে লাগলো জঙ্গলের প্রতি তার ভালো লাগা গভীর হতে থাকলো। তার সামনে একের পর এক চরিত্র গুলো আসতে থাকে, বন-জঙ্গল এর রহস্য তাকে ঘিরে ধরতে থাকে। কখনো বাঘের ভয়, কখনো বন্যমহিষের সব ভয় এক হয়ে তার এক একটা দিন এক একটা বছর খুব রোমাঞ্চক ভাবে তার কাটতে থাকে। তার ভাগ করে দেয়া জঙ্গলের জমিতে মানুষ গুলো ফসল চাষ করতে থাকে। পাহাড় - নানান রকম গাছ - পশু- পাখি -ঝর্না - পাহাড়ি মানুষ- সেসব মানুষদের কথা- সংস্কৃতি সব কিছুর একার দর্শক হয়ে থাকে সত্যচরণ সে সব মুগ্ধ হয়ে চোখ ভরিয়ে দেখে নিতে থাকে কিন্তু কখনো তাদের সাথে গভীর আরণ্যে ডুবে যেতে পারে না কারণ তার চাকরী শহুরে লোক সামান্য চাকুরীর জন্য সেখানে গিয়েছে, জঙ্গলে তার কোন স্থান নেই। শেষ সময়ে যখন তিনি পেছন ফিরে তাকিয়ে ছিল তখন নিজের অজান্তেই চোখের কোণে অশ্রু এসেছিল কারণ তিনি না চাইতেও প্রকৃতি মাকে খণ্ডে খণ্ডে ভাগ করে এক বীভৎস রূপে সাজিয়ে ফেলেছিল কারণ সেটাই তার চাকুরীর কাজ ছিল। যদিওবা তারও ইচ্ছে হয়েছিল সাঁওতাল রাজকন্যা ভানুমতীকে জীবনসঙ্গী বানিয়ে তাদের সাথেই আরণ্যের গর্ভে ডুব দিতে কিন্তু তিনি পারেনি নিজের গণ্ডী পার হতে, পারেনি অজানা একটা শৃঙ্খল ভাঙতে। উপন্যাসটি পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল আমি নিজেই সত্যচরণ হয়ে গেছি , আমি বনে-জঙ্গলে ঘোড়ায় চড়ে বেড়াচ্ছি -পাহাড়ি মানুষদের সাথে কথা বলছি-অবাক চোখে সব দেখছি; বইটা পড়া মুহূর্তের সময় গুলো আমার মুগ্ধতায় কেটেছে, বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় খুব সূক্ষ্ম - সুনিপুণ ভাবে উপন্যাসটি রচনা করেছেন কারণ প্রকৃতির সৌন্দর্য কাগজে কলমে বর্ণনা করা বেশ কঠিন কাজ। 'আরণ্যক' বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এর রচিত চতুর্থ উপন্যাস। ১৯৩৯ সালে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বিহারে তার কর্মজীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে উপন্যাসটি রচনা করেন। উপন্যাস পড়া শেষ করে ভেবেছিলাম-অনেক সুন্দর করে অনেক কথায় অনেক গুছিয়ে একটা প্রতিক্রিয়া লিখবো কিন্তু এখন লিখতে বসে সেসব কিছুই লিখতে ইচ্ছে করছে না কারণ আমি চাচ্ছি যারা এখনো বইটি পড়েনি তারা যেন আমার প্রতিক্রিয়া পড়ে কিছুটা বিরক্ত নিয়ে বা আমি যা বলেছি সেসবের সত্যতা খোঁজার জন্য হলেও বইটি পড়ে দেখে, আমি চাই সবাই বইটি পড়ুক আমার মতো মুগ্ধ না হোক অন্ততঃ জানুক আরণ্যক নামক উপন্যাসে আরণ্যের ছোঁয়া আছে। শুভ হোক আপনার পাঠ্য কার্যক্রম।

      By Arifur Rahman Nayeem

      21 Feb 2020 08:12 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #পাঠ_প্রতিক্রিয়া #আরণ্যক ১৮৫ পৃষ্টার মাঝারি আকারের বইটা পড়তে সময় লেগেছিলো ৭ দিনের বেশি। বাংলা সাহিত্যে প্রকৃতি নিয়ে লেখা এতো সুন্দর উপন্যাস আর আছে? না মনে হয়! প্রকৃতির এতো সুন্দর বর্ণনা একমাত্র বিভূতিবাবুর দ্বারাই সম্ভব। বইটা ইচ্ছা করলেও তাড়াহুড়া করে পড়া সম্ভব নয় বলেই আমার ধারণা। প্রতিটা পরিচ্ছেদে এমন একাধিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা দেওয়া আছে সেসব একবার পড়লে মন ভরে না, বার বার পড়তে ইচ্ছা হয়, আমি এটা করেছি বলেই এতো সময় লেগেছে বইটা শেষ করতে! তাছাড়া বই শেষ করার তিন দিন পর্যন্ত অন্য কোনো বই ধরতে পারিনি। মাথায় শুধু ঘুরেছে নাঢ়া বইহার, লবটুলিয়া, ফুলকিয়া বইহার, সরস্বতী কুণ্ডী; এসব জায়গা এবং যুগলপ্রসাদ, রাজু পাঁড়ে, ভানুমতী, মঞ্চী, কুন্তা, ধাতুরিয়া সহ উপন্যাসের প্রায় প্রত্যেকটি ছোট-বড় চরিত্র। আর আফসোস থেকে গেছে গল্প কথকের পুনরায় সেসব জায়গায় না যাওয়া এবং সবার সাথে দেখা না হওয়ায়। সবমিলিয়ে 'আরণ্যক' আমার পড়া অন্যতম সেরা একটি উপন্যাস হয়ে থাকবে সবসময়।

      By prity das

      22 May 2018 06:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা গুলো যেন মানব জনমের কষ্ট গুলোকে ফুঁটিয়ে তোলে। সরলতা আর গরলতার মিশেলে নিজের লেখনশৈলীকে এমনভাবে পাঠকদের জন্য রেখে গিয়েছেন যে তার রচনা গুলোর মধ্যে একই সঙ্গে ভাল লাগা আর দুঃখবোধ কাজ করে। #আরন্যক এই প্রখ্যাত লেখকের তেমনি অসাধারণ এক বই। দারিদ্রতা কাকে বলে তা এই বইটি না পড়লে হয়ত বুঝতাম না। সামান্য ভাতের জন্য মানুষের এত আকুতি থাকতে পারে এটা আমার ভাবনাতীত ছিল। লোহার একটা কড়াইও যে কারে স্বপ্নের বস্তু হতে পারে এটা এই প্রথম জানলাম। কড়াই কিনিবার সংলাপ: মুনেশ্বর বলিল-হুজুর, আমায় একখানা লোহার কড়া কিনে দেবার হুকুম যদি দেন মুহুরী বাবুকে । --কি হবে লোহার কড়া ? মুনেশ্বরের মুখ প্ৰাপ্তির আশায় উজ্জল হইয়া উঠিল। সে বিনীত সুরে বলিল-একখানা লোহার কড়া থাকলে কত সুবিধে হুজুর। যেখানে-সেখানে সঙ্গে নিয়ে গেলাম, ভাত রাধা যায়, জিনিসপত্র রাখা যায়, ওতে ক’রে ভাত খাওয়া যায়, ভাঙবে না। আমার একখানাও কড়া নেই। কতদিন থেকে ভাবছি। একখানা কড়ার কথা-কিন্তু হুজুর, বড় গরিব, একখানা কড়ার দাম । ছ’আনা, অত দাম দিয়ে কড়া কিনি কেমন ক’রে ? তাই হুজুরের কাছে আসা, অনেক দিনের সাধ একখানা কড়া আমার হয়, হুজুর যদি মঞ্জুর করেন, হুজুর মালিক । একখানা লোহার কড়াই যে এত গুণের, তাহার জন্য যে এখানে লোক রাত্রে স্বপ্ন দেখে, এ ধরণের কথা এই আমি প্ৰথম শুনিলাম। এত গরিব লোক পৃথিবীতে আছে যে ছ’আনা দামের একখানা লোহার কড়াই জুটিলে স্বৰ্গ হাতে পায় ? শুনিয়াছিলাম। এদেশের লোক বড় গরিব । এত গরিব তাহ। জানিতাম না । বড় মায়া হইল । পরদিন আমার সাই-করা চিরকুটের জোরে মুনেশ্বর সিং নিউগাছিয়ার বাজার হইতে কড়াই কিনিয়া আনিল"

      By Syed Ridwan Ahmed

      15 Mar 2021 05:22 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আরণ্যক শব্দের অর্থ অরণ্য সম্পর্কীয়। পুরো বইটি সর্বত্র ঘিরে ছিল প্রকৃতি। গহীণ অরণ্যে জীবণযাপন , বিভিন্ন ধরনের মানুষ , হরেক রকম গাছপালা , পশু-পাখি। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন একজন জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তিনি তার রচনায় ফুটিয়ে তুলতেন সমাজের অতি সাধারণ মানুষের চিত্র, সাধারণ মানুষের দারিদ্রতার প্রতিচ্ছবি। আরণ্যক বইটিও তার ব্যাতিক্রম নয়। শুধু পার্থক্য হচ্ছে আরণ্যকের পটভূমি গড়ে ওঠেছে আমাদের গ্রাম – শহর হতে দূরে । সুদূর এক অরণ্যের গহীনে। ফুটে ওঠেছে পাহাড়ীদের জীবণ। সেখানের মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই । সেই লড়াই কখনো পাহাড়ী জন্তু জানোয়ারের সাথে, কখনোবা তীব্র ক্ষুধা মেটাতে দারিদ্রতার সাথে। “সত্যচরণ” নামক চরিত্র দিয়ে উপন্যাসের শুরু । কলকাতার আট-দশজন সাধারণ মানুষের মতো গ্রাজুয়েশন শেষ করে চাকরী খুজেছিল সে। টাকা পয়সার সঙ্কট ছিল অনেক। ঠিক এমনই এক সময় তার এক বন্ধু এক চাকরী দিল কিন্তু সে চাকরী করতে হলে তাকে থাকতে হবে শহর হতে দূরে এক অরণ্যে। আর্থিক সঙ্কটের জন্য সে রাজি হয়েছিল। তার পর সত্যচরণের চোখের মাধমে ফুটে ওঠেছে সেখানের মানুষদের দারিদ্রতা। আমরা ভাবি কলকাতার মানুষ দারিদ্র। কিন্তু সেখানে তিনি দেখিয়েছেন যে একটি কড়াই পেলে মানুষ কত খুশি হতে পারে। সাঁওতাল রাজকন্যা ভানুমতীকে সঙ্গী বানানোর মনোবাসনাও ছিল তার। এভাবেই নানা প্রকার মায়ায় জড়িয়ে যায় সে , যেতে মন চায় না আর জনমানবপূর্ণ কলকাতায়।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!