Our User Product Reviews

বই টপ কোয়ালিটি আর অনুবাদ ও অনেক ভালো।

Khub sundor vabe uposthan kora hoase

Great book. Good translation, easy to read also.

Not good enough

Good book

টিম ম্যানেজমেন্ট শেখা এবং পরিচালনা করার জন্য দারুন একটি বই গল্প গুলো খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করা হয়েছে এবং গল্প সুন্দরভাবে বোঝানো এবং বুঝিয়ে দেওয়ার মত করে লেখা হয়েছে একজন ব্যক্তি যদি চায় সুন্দরভাবে বইটি পড়ে টিম ম্যানেজমেন্ট করতে পারবেন

অসাধারণ! বইটি সংগ্রহে রাখা উচিৎ বলে আমি মনেকরি।

This book has an exciting way to present the five things to improve to be a good team. I like this books because it presents the disfunctions as a story that is both attractive and informative.

অসাধারণ একটি বই। অবশ্যই সকলেই যারা বিভিন্ন রকম টিমে কাজ করেন তাদের পড়া উচিত।

This book is amazing to teamwork. Just wow.

আলহামদুলিল্লাহ্‌ খুব ভালো বই

This book is overall fine.

Best

Valo boi

চমৎকার বই

You can read to get a bit sensitive about a team.

bad

অনেক ভালো একটি বই।

excellent book

excellent

Absolutely great book of the world for any team.

that's great

good

Thank You

ভালো বই। অনুবাদ ভালো। আরেকটু ভালো হতে পারত।

Good

good

good

Great Book Recommend to buy and read

Important book for who lead a team or work within a team.

Eta Mahmudul Hasan Sohag er ekta recommendation. Valo hoyar kotha.

good

Excellent lesrning

Good book

One of the best books on team building and management.

good read

good enough

great book

বইটি অসাধারণ, অনুবাদককে ধন্যবাদ!

দারুন লিখেছেন

valoi

excellent

Onk beshi helpful boita..

বইটি পড়েছি। একজন লিডার কেমন হওয়া উচিত, তার ব্যক্তিত্ব এবং সঠিক দিক নিদের্শনা অন্য সহকর্মীরা ফলো করেন। সুতারাং বস হতে হলে সিংহের মতো হতে হবে। সিংহ থেকে যেমন আমরা নেতৃত্ব শেখার আভাস পাই, তেমনি এই বইটি পড়ে আপনি কিভাবে নেতৃত্ব দিবেন, কীভাবে আপনার টীম টাকে গুছিয়ে সফলতা পাবেন, সেটা শিখতে পারবেন।

চমৎকার অনুবাদ হয়েছে। খুবই ভাল লেগেছে

osadaron boi, must read

টিমওয়ার্ক কি জিনিস তা এই বইটি না পড়লে বুঝবেন না।বইটির অনুবাদ খুব সুন্দরভাবে লিখা হয়েছে।কর্পোরেট ব্যক্তিদের জন্য এই বইটি খুবই উপকারী❤❤

How nice this book is! Excellent translation.

দ্য ফাইভ ডিসফাংশনস অব এ টিম- উদ্যোক্তাদের মস্তিষ্কের জন্য দারুণ একটি খাদ্য। গত আড়াই বছরে টুকটাক যেসব উদ্যোগ নিয়েছি সেসব থেকে মোটামুটি অভিজ্ঞতা হয়েছে। অনেক ধারণাও হয়েছে। বিশেষ করে টিমে একসাথে কাজ করার ক্ষেত্রে, টিম পরিচালনার ক্ষেত্রে। কিন্তু এসবই একেবারে ভেঙ্গেচুরে নতুন ভাবে গড়ে তুলল ‘ফাইভ ডিসফাংশনস অব এ টিম’ এই বইটি’। বইয়ের লেখক বিশ্বব্যাপী কনসালট্যান্সির জন্য সুবিখ্যাত ‘টেবিল গ্রুপ’র প্রতিষ্ঠাতা প্যাট্রিওক লিঞ্চিওন। একটা টিমওয়ার্ক কতটা গুরুত্বপূর্ণ, টিমে কিভাবে কাজ করতে হয়, টিমে কাজ করলে কি কি বেনিফিট পাওয়া যায়, কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এসব একটা পুরো গল্পের মাধ্যমে দারুণভাবে বইটিতে ফুটিয়া তোলা হয়েছে। এমনকি বইয়ের শেষে এসব সমস্যার প্রতিকারও ধাপে ধাপে বর্ণনা করা আছে। বইটিতে এমন কিছু থিওরি আছে, এমন কিছু প্রশ্ন আছে যেগুলা সমাধান করতে পারলে যেকেউ, যেকোনো টিম দারুণ ফলাফল করতে পারবে। বইয়ের একটা প্রশ্ন আমাকে দারুণভাবে আন্দোলিত করেছিল। এখানে বলা হয়েছে, একটা কোন সংগঠনে দুই ধরনের টিম থাকে মূলত। একটা হলও বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের প্রধানদের নিয়ে একটা এক্সিকিউটিভ টিম (টিম-১) আর প্রত্যেক ডিপার্টমেন্টের হেডকে নিয়ে ঐ ডিপার্টমেন্টের স্বতন্ত্র টিম (টিম-২)। এখন প্রশ্ন হল একজন এক্সিকিউটিভের কাছে কোন টিমটা প্রথম টিম হিসেবে বিবেচিত হবে? টিম-১ নাকি টিম-২? এটা সাদামাটা প্রশ্ন মনে হলেও বইটা পরলে প্রশ্নের গুরুত্বটা পুরোপুরি অনুভব করা সম্ভব হবে। আমি মনে করি প্রত্যেক উদ্যোক্তার জন্য এটা একটা অবশ্য পাঠ্য বই। যারা উদ্যোক্তা হতে চাচ্ছেন তাদের জন্য বইটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ। আবার যারা উদ্যোক্তা হয়ে বেশ অভিজ্ঞতা হয়েছে তাদের জন্যেও বইটার ভিন্ন রকম আবেদন রয়েছে।

Certainly a guide most of us are in dire need of or everyone should at least read once. It's necessary for teams or groups not just in the corporate world, but I think in all areas, even in university or school level. The translation by Farjana Mobin, and Onnorokom Prokashoni was just amazing. It's like I have become a part of Katheryn's team myself. Hats off to the translating team for bringing such an important book to the attention of the people of this country and hats off to the author for writing so clearly.

Good One

এত চমৎকার ভাবে উপস্থাপনার জন্য অনুবাদককে ধন্যবাদ। সেই সাথে রকমারিকে ধন্যবাদ এরকম বই অনুবাদের জন্য।

যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় ব্যবসা করতে অথবা একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালাতে কি লাগবে? তাহলে দশজনের মাঝে ছয়জন উত্তর দিবেন যে ব্যবসা চালাতে টাকা লাগে, বুদ্ধি লাগে। বাকি তিনজন আরেকটু গভীরে গিয়ে বলবেন, টাকা, বুদ্ধির পাশাপাশি পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে। কিন্তু প্যাট্রিক লিঞ্চিওনি বলেন ভিন্ন কথা! একটা ব্যবসা চালাতে হলে টাকা, বুদ্ধি, পরিশ্রম করার মানসিকতার পাশাপাশি যেটা সবথেকে বেশি লাগে সেটা হচ্ছে টিমওয়ার্ক। তবে এই টিমওয়ার্ক এমন নয় যে একটা টেবিলে কিংবা একটা ছাদের নিচে বসে একসাথে কাজ করলেই পরিপূর্ণ হয়। আপনার দারুণ সব উদ্যোগ সময়ের সাথে সাথে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে যদি না আপনার টিম ও টিমওয়ার্ক সঠিকভাবে না কাজ করে। অধিকাংশ টিমের মাঝেই কিছু সমস্যা দেখা যায় যা ওপেন সিক্রেটের মত সবার চোখেই ধরা পড়ে কিন্তু কেউ সেগুলোকে সমস্যা হিসেবে মেনে নিতে নারাজ কিংবা এগুলো যে আসলেই সমস্যা সেটা বুঝে উঠতে পারেন না। ফলাফলে দেখা যায় যে, কোন পরিকল্পনার বাস্তবায়ন সেভাবে হয় না এবং কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অধরাই থেকে যায়। প্যাট্রিক লিঞ্চিওনি একটি টিমের মাঝে কি ধরনের সমস্যা থাকে সেগুলোকে ৫ টি বিচ্যুতির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন এবং দারুণ সব সমাধানের পথ বাতলে দিয়েছেন। যারা বর্তমানে গতানুগতিক চাকরির চিন্তা ছেড়ে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য পরিকল্পনা করছেন কিংবা যারা ইতিমধ্যেই উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন এবং নিজের ব্যবসার পরিধি বড় করতে চান, সবাইকে পাল্লা দিয়ে টিকে থাকতে চান তাদের জন্য এই বইটি অবশ্যই পাঠ্য।

কাজে লাগবে কোম্পানি চালাতে গেলে। পড়া উচিত

জীবনের পড়া শ্রেষ্ঠ বইগুলোর একটা ❤️

Excellent translation. This type of translation is rare in the Bangla language. Highly recommended and really best worth of money.

Good book. Who wants to be a good team player and lead the team must read this book.

সবার জন্যে এই বইটি পড়া উচিত কিন্তু উদ্যোক্তাদের জন্য এই বইটি পড়া ফরজ অর্থাৎ আবশ্যক করণীয়।

সামান্য লিখে এই বইয়ের উপকারিতা গুলো বলা যাই না । তবে গ্রেট দুটি বই নিলাম

আমার কর্মক্ষেত্রে আমি কিছু সমস্যার মধ্যে ছিলাম , যেমন - অন্যমনস্ক ও হেয়ালি মানসিকতার কর্মী, এবং টিমের লিডারদের মধ্যে গ্রূপিং এবং দোষ চাপানো । এই বইটি বলা যায় সরাসরি আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। ধীরে ধীরে প্রয়োগ করতে শুরু করেছি , বইয়ের মতো করে পারিনি বটে, তবে সুফল আসতে শুরু করেছে ,

নতুন startup দিতে গেলে টিম লিড দেওয়ার অনেক কৌশল শিখতে পারা যায়

অসাধারণ অনুবাদ। এরকম অনুবাদ হলেই তো পড়ে ভাল্লাগে

আমার পড়া লেখকের প্রথম বই এটা। তবে এই এক বই দিয়ে বিচার করলে, বইটিতে চরিত্রের development যতটা সাধারনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে তা প্রশংসনীয়। আর অনুবাদ.. এক কথায় অসাধারণ। এত সহজ এবং সাবলীল ভাষায় অনুবাদ করার জন্য অনুবাদক আপুকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর বইটিতে উল্লিখিত suggestion এর জন্য ধন্যবাদ। এই নিয়ে তৃতীয়বার পড়ছি। এবং প্রতিবারই নতুন করে কিছু না কিছুর গুরুত্ব বুঝতে পারছি। আশা করি, দল পরিচালনায় বইটি পাঠকের সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।

দ্য ফাইব ডিসফাংশন অব এ টিম একটি বিজনিস বই, প্যাট্রিক লিঞ্চিওনির লেখা। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০২ সালে। এটি আমেরিকান বেস্ট সেলিং বই এর তালিকায় আসে। এই বইয়ে লিঞ্চিওনি গল্প বলার মাধ্যমে টিমওয়ার্ক এর ভিত্তিগুলো নিয়ে কথা বলেন এবং একটি টেক কোম্পানির চিত্র তুলে ধরেন যেটা মাত্রই বেড়ে উঠছে এবং নতুন কাস্টমার খুঁজছে। এই কোম্পানির নতুন সি ই ও ক্যাথরিন পিটারসেন কোম্পানি এবং কোম্পানির লোকজন্দের সম্ভবনা উপলব্ধি করতে পারেন। যদিও কোম্পানির এক্সিকিউটিভরা একসাথে কাজ করছে না যার প্রভাব পুরো কোম্পানির উপরই পড়ছে তবে উল্টো দিক দিয়ে। এই অবস্থায় কি হতে পারে? ক্যাত্রিন কি নিজেকে সি ই ও এর পদ থেকে সরিয়ে নিবেন? নাকি এক্সিকিউটিভদের চাকরিচ্যুত করবেন। ক্যাথরিন দেখতে পেলেন যে এখানে টিমওয়ার্ক নেই। কেন টিমওয়ার্ক নেই সেটা খুঁজতে গিয়ে তিনি ৫ টি গুরুত্বপূর্ন কারণ খুঁজে পেলেন। যে পাঁচটি কারণই হল ৫ টি ডিসফাংশন। এই ডিসফাংশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ে ফেলতে হবে। এটা এমন একটা বই , একবার হলেও সবার পড়া উচিত। অনেক কিছু নতুন করে ভাবতে, নতুন দৃষ্টিভঙ্গি অর্জন করতে শেখায়। কারও যদি এরকম সমস্যা থেকে থাকে, রিলেশন মেইনটেইন করতে পারছেন না- সেটা হতে পারে অফিসে বা নিজ পরিবারে অথবা বন্ধুমহলে। তাদেরকে এই বইটি অবশ্যই পড়তে হবে।

Not as good as readers are saying...looks like paid reviews

অসাধারণ বই!!!

দারুণ একটা অনুবাদ । বিজনেস রিলেটেড বইগুলো বেশিরভাগই অনুবাদ নিয়ে সন্দেহ থাকে । কিন্তু এটা অনেক ভালো অনুবাদ । অনুবাদকের আরো অনুদিত বইয়ের আশায় রইলাম ।

Very Nice

এই বইটার রাফ কপি আমি ২০১৪ তেই পড়েছিলাম। তখন অবশ্য এতো, গোছানো ছিল না, শুধু মাত্র অনুবাদ ছিল। বইটার মুদ্রণ কপি হাতে পাওয়ার পর, শত ব্যস্ততার পর ও এক বসাতেপুরো বইটা আবার পড়ে উঠলাম। আমার মনে হয়, শুধু ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে না, যে কোন টিম ওয়ার্ক এ এই বইটি ফেলতে পারে খুব গুরুত্ত্বপূর্ণ প্রভাব। একটা চমৎকার আইডিয়া, একটি চমৎকার শুরু, একটা চমৎকার উদ্দেশ্য সিমপ্লি নষ্ট হয়ে যেতে পারে, যদি সেই টিম ওয়ার্ক এ কোন সমন্বয় না থাকে, না থাকে কিছু পূর্বশর্ত। সেই ৫ টি পূর্বশর্ত এবং টিমে সেগুলার প্রভাব খুব সুন্দর ভাবে, গল্পের মতো করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বই টি তে। ঝকঝকে প্রিন্ট আর সুন্দর কাগজে মুদ্রিত বইটির আউটলুক যেমন আকর্ষণীয়, বইটির রশদ আরো বেশি প্রয়োজনীয়। হয়তো, সাধারণ বইপ্রেমীদের কাছে, বইটির মাধ্যমে লেখক যে মেসেজ দিতে চেয়েছেন, সেটি তত আলোচ্য ভাবে ফুটে উঠবে না, তবে, বিভিন্ন প্রফেশন এ থাকা এবং ম্যানেজমেন্ট এর গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ত্বে থাকা ব্যাক্তিদের কাছে বই টি হয়ে উঠতে পারে দিকনির্দেশক। আমি লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক এর সুস্থ জীবন এবং দীর্ঘায়ু কামনা করি। ভবিষ্যৎ এ এরকম আরো বই পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

বইটি এই পর্যন্ত ৩ বার পড়লাম।বইটি পড়ার পর মনে এক অদ্ভুত সাহস পাচ্ছি।ভবিষ্যৎ এ এরকম আরোও বই পড়ার আশা রাখি এবং অনুরোধ জানাচ্ছি প্রকাশনী কে যেন অনুবাদ করেন।

A very nice book.

দ্য ফাইভ ডিসফাংশনস অব এ টিম। এই রকম বই আমার জীবনে প্রথম পড়া। এই বইটি পড়ে আমি বুজতে পারলাম যে শুধু একটা কোম্পানীর ক্ষে্ত্রেই এই বইটিার গুরুত্ত্ব বহন করে না বরং প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে প্রত্যেকটা মূহর্তে এই বইটির গুরুত্ত রয়েছে ।আমি মনে করি প্রত্যেকটি সফলতার স্বর্ন্ শীহরে আরোহন করতে হলে এই বইটির বিকল্প নাই ।শুধু মাত্র ডিসেশনটেক কোম্পানীর নয় প্রায় ৯৯% কোম্পানী বলেন , খেলার টিম বলেন,যে কোন ধরানের সামাজিক প্রতিষ্ঠান বলেন প্রায় প্রত্যেকটি তে ডিসেশনটেকের CEO ক্যৎরিন যে পাঁচটি সকমস্যা খুজে পেয়েছেন তা প্রায় সকলটিতেই রয়েছে যেমন, তিনি বিশ্বাস খুজে পাননি। আসলে বিশ্বাস এমন একটা জিনিস যে একবার যদি কারওমনে বিপরিত ঘটে তবে তা শুধু একটা কোম্পানী না একটা সংসার থেকে শুরু করে নানা প্রদিষ্ঠান ধ্বংসের দিকে এগোতে থাকে । এজন্য আমাদের প্রত্যেকেই এই বিশ্বাসের অর্জ্ন এবং মর্য্দা অখুন্ন রাখতে চেষ্টা করা আরাও যে চারটি ,দ্বন্দের ভয় , কমিন্টমেন্টের অভাব , জবাবদিহিতার অভাব এবং লক্ষ্যভ্রষ্টতা সবগুলো জিনিসেই প্রত্যেকটি টিমের জন্য খুবেই গুরুত্ত্বপূর্ন্ সত্যি কথা বলতে কোন কোম্পনী বা যে কোন সামাজিক প্রতিষঠান তার সর্ব্চ্চ লক্ষ্য পোছাতে চাইলে টিমের যে রকম কোন বিকল্প নাই ঠিক তেমনি প্রত্যেকটি টিমের মধ্যে যদি এই পাঁচটি জিনিস না থাকে তাহলে সেই টিম কোনদিন তার সর্ব্চ্চ চুড়াই পৌছাতে পারবে না্ । আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই বইটি পড়ে সত্যিই অনেক আনন্দিত এবং আমি আশা করি যে এই বইটি পড়ে সবাই আনন্দ পাবে। আমি আবস্ব্যেই এও বিস্বাস করি যে এই বইটির শিক্ষ্যা আমরা যদি কাজে লাগাতে পারি তবে অবস্ব্যই আমরা একদিন সোনার হরিনটি অর্জ্ন করিতে পারব ইনশা আল্লাহ।তাই সবাই কে আমি অনুরোধ করছি এই বইটি সংগ্রহ করে পড়ার জন্য।

অসাধারন। আমি একটা ছোট আইটি কোম্পানির CEO । আমার টীমকে গত ৩ বছর ধরে আমিই লিড দিচ্ছি। এই বই না পড়লে বুঝতেই পারতাম না আমারি লিডীং এ কি কি সমস্যা আছে।

It's an excellent book, with suggestions about what you should do and why you should to to develop a strong team relationship among the employees.

গল্পের মাধ্যমে খুব সুন্দরভাবে টিমের বিচ্যুতি গুলো তুলে ধরা হয়েছে এই বইটাতে... :)

Good....

দ্য ফাইভ ডিস্ফাংশন অব এ টিম এই বইটি প্রথম পড়া হয় ২০১৬ সালে। বইটি হাতে পাওয়ার পর এক বসায় বইটি শেষ করি। কোন বিজনেস রিলেটেড বই যে এত মজার হতে পারে তা আমার তখন ধারণায় ছিলো না। এরপর এই বইটি অনেকবার পড়া হয়েছে। ২০০ পেজের বই পড়তে খুব বেশি সময় না লাগলেও এই বইয়ের ইনসাইট পেতে আমাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে অনেক সময়। এখন পর্যন্ত বইটি ৭-৮ বার পড়ার কারনে এই বইয়ের ক্যারেক্টার “ক্যাথরিন, জেফ স্যানলি, নিক, কার্লোস, মিকি” সহ আরও সকলে আপন হয়ে গেছে। একটা প্রশ্ন যদি ১০০ জন মানুষকে করা হয়, “ব্যবসা করতে কী লাগে”? অনেকে হয়তো উত্তর দিবে, টাকা, বুদ্ধি, আইডিয়া কিংবা অন্য কিছু। এগুলোর সাথে সাথে আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস লাগে। তাহলো টিম ওয়ার্ক। টিম ওয়ার্ক ছাড়া একটা প্রতিষ্ঠান হল নৌকা বাইচে একা একা নৌকা চালানোর মত। আমি ডিস্ফাংশন বা সমস্যা না বলে আমি বলতে চাই লেখক এই বইয়ে কোম্পানি সফল করার ৫ টি সূত্রের কথা বলেছেন। আমার নিজের কর্মস্থলে যখন এই বইয়ের ৫ টি ফ্লস বা ডিস্ফাংশন এর কোনটা ঘটে তখনি আমার মনে এই বইয়ের চরিত্রগুলো জীবিত হয়ে ওঠে। বইটি পড়তে যেন আপনাদের আগ্রহ জন্মায় সেজন্য এই বইয়ের কাহিনী খুব ছোট করে শেয়ার করবো। তবে এটাও বলে রাখি, এটা কোন উপন্যাস নয় তাই সামারি বা সিনোপসিস পড়ে আর যাই হোক, এই বইয়ের ইনসাইট ভালো করে বুঝতে পারবেন না। আমি ৭-৮ বার পড়ার পরেও কতটা নিতে পেরেছি তা নিয়ে আমার দ্বিধা রয়েই যায়। বইয়ের গল্প এবং তা থেকে পাওয়া লার্নিং নিয়ে কথা বলার আগে, এই বইটি কারা পড়বেন এবং কারা পড়বেন না তা একটু বলতে চাই। যারা পড়বেন না- আপনি যদি বিশ্বাস করেন আপনি একাই যথেষ্ট এবং আর কারোও দরকার নেই তাহলে এই বই আপনার না পড়লেও চলবে। যাদের জন্য অবশ্য পাঠ্য- আপনি যদি মনে করে সবাইকে নিয়ে কাজ করতে হবে। এবং সাফল্য পেতে হলে একা কাজ করলে হবে না। তাহলে অবশ্যই পড়বেন। আপনি যদি এই প্রবাদ “যদি দ্রুত যেতে চাও একা যাও, যদি অনেক দূরে যেতে চাও তাহলে সবাই মিলে যাও।” বিশ্বাস করেন তাহলে এই বই আপনার জন্য। আপনি যদি ভবিষ্যতে টিম লিড করার স্বপ্ন দেখেন তাহলে এই বইটি মিস করা ঠিক হবে না। নতুন চাকরি তে জয়েন করবেন তাহলে বইটি পড়ে নিন। নিজেকে অনেকটা এগিয়ে রাখা হবে। যাই হোক, আসুন এই বইয়ের গল্পটি জেনে নেই- এই বইয়ের গল্প আবর্তিত হয়, ডিসিশনটেক নামের একটি কোম্পানিকে ঘিরে। এই কোম্পানিটি সিলিকন ভ্যালিতে না হলেও এটি সিলিকন ভ্যালির কোম্পানিগুলোর চেয়ে কোনও অংশে কম ছিলো না। কী ছিলো না এই কোম্পানির! বাঘা বাঘা ইনভেস্টররা ডলার নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলো, এদের ছিলো ফুল প্রুফ প্ল্যান, বেস্ট মার্কেটিং হেড। তারপরেও কেন কোম্পানিটি ভালো করতে পারলো না। ইনিভেস্টরেরা মুখ ফিরিয়ে নিতে লাগলো। এমন অবস্থা হল যে ১ বছরের মাথায় কোম্পানিটি বন্ধ হওয়ার উপক্রম হল। তারপর?? ডিসিশনটেকের চেয়ারম্যান একটি সিদ্ধান্ত নিলেন। বোর্ড মেম্বাররা প্রথমে গাইগুই করলেও পরে সকলে রাজি হয়েছিলো। আসলে চেয়ারম্যানের প্রতি সবার ভরসা ছিলো এবং তাদের হাতে আর কোনও অপশন ও ছিলো না।তাই জেফ শ্যানলিকে পদাবনতি দিয়ে ক্যাথরিন কে করা হল সি ই ও। তাই বলে ক্যাথরিনের মত একজন হবে ডিসিশনটেকের সিইও!! ক্যাথরিন কখনও টেক রিলেটেড কোনও প্রতিষ্ঠানে কাজ করেনি। একটি গাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠানে কাজ করাই যার অভিজ্ঞতা। কয়েক বাচ্চার মা নিবে এমন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব!! এরপর কী হতে চলেছে? ক্যাথরিন কোম্পানিতে জয়েন করার পর প্রথম কিছুই করলো না। কিছু না মানে কিছু না। সারাদিন সবার সাথে কিছু গল্প এবং মিটিং এ বসে থেকে সবার কথা শোনা। মাঝে মাঝে কিছু নোট নেওয়া ছাড়া আর কিছুই করতে দেখা গেলো না। এমন অবস্থা দেখে স্বয়ং চেয়ারম্যান ও চিন্তায় পড়ে গেলো। এমন হলে তো ক্যাথরিন কেও বাদ দিতে হবে। কিছুদিন পরেই ক্যাথরিন এক্সকিউটিভ সকলকে নিয়ে শহরের বাইরে মিটিং করতে চাইলেন। সবাই অবাক হলেন। কোম্পানির এমন অবস্থায় শহরের বাইরে মিটিং! শহরের বাইরের এই মিটিং ই বদলে দিলো ডিসিশনটেকের ভাগ্য। ভঙ্গুর এবং প্রাথ বন্ধ হওয়া কোম্পানি কিভাবে টপ কোম্পানি হয়ে গেলো সেই সূত্রই নিয়ে আলোচনা করেছেন এই বইয়ের লেখক প্যাট্রিক লিঞ্চিয়নি। লেখক নিজেই একজন ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট। টেবিল গ্রুপ নামের একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাঁর। এই প্রতিষ্ঠানের কাজই হল সি সুইটের/ এক্সিকিউটিভদের মান উন্নয়ন করে কোম্পানির ভাগ্য পরিবর্তন করানো। তাহলে আসুন সাফল্যের সেই ৫ সূত্র নিয়ে আলোচনা করি। লেখক, ক্যাথরিনের মুখ দিয়ে ৫ টি ডিস্ফাংশনের বা সমস্যার কথা বলেন। যে সমস্যাগুলো একটি কোম্পানিকে কখনো বড় হতে দেয় না। তিলে তিলে শেষ করে দেয়। কী কী সেই ডিস্ফাংশন? ১. আস্থার সংকট ২. সংঘাতের ভয় ৩. কমিটমেন্টের অভাব ৪. জবাবদিহিতা এড়িয়ে চলা ৫. ফলাফলে অমনোযোগ আসুন এবার এই ৫ টি ডিস্ফাংশন নিয়ে একটু বিস্তারিত আলাপ করা যাক- আস্থার সংকট/ বিশ্বাসের অভাব- টিম মেম্বারদের মধ্যে বিশ্বাস থাকতেই হবে। অন্যথায় সেই গ্রুপ কে আর যাই বলা যাক অন্তত টিম বলা যাবে না। টিম হতে হলে একে অন্যকে বিশ্বাস করতে হবে। তাঁর কাজের/ স্কিলের প্রতি ভরসা রাখতে হবে। কখনোও এমন ভাবাই যাবে না যে, জানতাম উনি এটা করতে পারবেন না। আমরা একে অন্যের প্রতি বিশ্বাস রাখলে টিমে সফলতা আসবে। সংঘাতের ভয়- আমরা ভাবতে পারি, সংঘাতকে ভয় পাওয়া তো ভালো। সংঘাত তো ভালো বিষয় নয়। এই লাইনের সারমর্ম বোঝাতে গেলে একটি অ্যাডের কপি ব্যবহার করতে হয়- দাগ থেকে যদি ভালো কিছু হয়, তাহলে তো দাগই ভালো। তেমনি সংঘাত থেকে যদি ভালো কিছু হয় তাহলে সংঘাতই ভালো। ঝড়ের পর যেমন আকাশ হয়ে ওঠে শুভ্র সতেজ তেমনি সংঘাতের পর টিম হয়ে ওঠে সতেজ। তবে সেই সংঘাত হতে হবে কাজের জন্য। সংঘাতের পর যখন ডিসিশন নেওয়া হয়ে যাবে তখন সবাইকে ঝাপিয়ে পড়তে হবে। তখন আর সংঘাতের কথা মাথায় রাখলে চলবে না। এভাবে যদি সংঘাতের ভয় দূর করা যায় তখন সফল্য আসতে বাধ্য। কমিটমেন্টের অভাব- কোম্পানি যখন কোন ডিসিশন নেয় তখন সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখেই নেয়। এই ডিসিশন যখন নেওয়া হয় তখন প্রচুর তর্ক করা যেতে পারে কিছু ডিসিশন যখন নেওয়া হয়ে যায় তখন আমাদের সেই ডিসিশন কে শ্রদ্ধা করে কাজ করে যেতে হবে। কমিটমেন্টের জায়গা স্ট্রং রাখতে হবে। এই কমিটমেন্টের জায়গায় ঘাটতি থাকলে আমাদের সফলতা অধরাই রয়ে যাবে। জবাবদিহিতা এড়িয়ে চলা- জবাদিহিতা বা একাউন্টিবিলিটি দেওয়া কারোও ভালো লাগে না। কিছু পার্সোনাল এবং কোম্পানির গ্রোথের জন্য আপনার সকল কিছু জবাবদিহিতা থাকা বাঞ্ছনীয়। একাউন্টিবিলিটির জায়গা থাকলে আমরা আবার নতুন করে ভাবতে পারি কোনটা হল বা কোনটা হলনা। কেন হল না বা কেন হল। এজন্য আমাদের জবাবদিহিতার বিষয়টি প্রচ্ছন্ন পরিষ্কার এবং বাধ্যতামূলক থাকতেই হবে। লাস্ট পয়েন্ট- আমরা অনেকেই হয়তো কাজ করছি। কিন্তু সঠিক কাজ করছি কি? একজকে বলা হল কাল পরীক্ষা, সারারাত ভালো করে পড়ো। সে সারারাতই পড়লো। পরীক্ষা ছিলো ফিজিক্স এর কিছু সে সারারাত বাংলা পড়েছে। বিষয়টা কিছুটা এমন। আমাদের ফলাফলের দিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করতে হবে। যে কাজ করলে ফলাফল এচিভ করা যাবে বা ফলাফলের দিকে এলাইনমেন্ট ঠিক থাকবে সেই কাজ সঠিকভাবে করতে হবে। ইফিশিয়েন্টলি ইফেকটিভ কাজ করে ফলাফল নিশ্চিত করতে পারলেই সাফল্য আসবে। উপরের ৫ টি ডিস্ফাংশন আমাদের আশেপাশের খুব সাধারন ঘটনা। আমাদের পরিবারগুলোকে যদি একটি কোম্পানি মনে করি তাহলে দেখা যাবে, পরিবারের এক সদস্য আরেক সদস্য কে বিশ্বাস করে না, এড়িয়ে চলে, যা মন চায় তাই করে। কোনটাইয় ভালো বা মন্দ হবে তা ভাবে না। এভাবে পরিবারটি বিপদের সম্মুখীন হয়। কোম্পানিও তেমন। এই সমস্যাগুলো আমরা সকলেই বুঝি কিন্তু সমস্যা দূর করতে কাজ করা হয় না। আমাদের ভাবনার জায়গাতে আরেকবার কোশ্চেন মার্ক আসুক। সকলে ডিস্ফাংশন গুলো দূর করে নিজ নিজ জায়গায় গড়ে তুলি সফল টিম এবং পৌঁছে যাই সাফল্যের চুড়ায়।

প্যাট্রিক লিঞ্চিওনির ‘দ্য ফাইভ ডিসফাংশনস অব এ টিম’ প্যাট্রিক লিঞ্চিওনির ‘দ্য ফাইভ ডিসফাংশনস অব এ টিম’ ব্যবসায়ী, বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তি বা যারা এমনতর দায়িত্বশীল ব্যক্তি হয়ে উঠতে চান তাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বই। বইটিতে উঠে এসেছে আধুনিক ব্যবস্থাপনা শাস্ত্রে প্রতিষ্ঠানের সফলতার পেছনে কিভাবে টিমওয়ার্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এবং ঐসব প্রতিষ্ঠান কিভাবে ব্যর্থ হয় যারা টিমওয়ার্ক নিশ্চিত করতে পারেনা। আবার টিম কাজ করতে কি কি সমস্যা হয় যা সমাধা না করলে প্রতিষ্ঠান আগানো যায় না তার বর্ণনা রয়েছে। একেবারে সহজবোধ্য ও বাস্তব ঘটনা সহকারে এত সুষ্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে এ বইটি অনুসরণ করলে কর্মক্ষেত্রে সফলতার হার বেড়ে যাবে কয়েকগুণ। কিভাবে একটা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন শাখা বা বিভাগ কাজ করবে, কিসের উপর সফলতা নির্ভর করে আর কিভাবে কাজ করলে প্রতিষ্ঠান নিশ্চিতভাবে ব্যর্থ হবে তার সতর্ক সংকেত রয়েছে বইটিতে। আবার অনেক সময় অনেক যোগ্যতর লোক এনে প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দিলেই যে অসাধারণ কাজ হয় এমন না। বরং প্রতিষ্ঠানে টিম স্পিরিট ভালো থাকলে, এক বিভাগের সাথে অন্য বিভাগের বুঝাপড়া, দায়বদ্ধতা, কমিটমেন্ট ও সহযোগিতার মানসিকতা থাকলে সেসব প্রতিষ্ঠান আগাবে। আমরা যদি একটি আদর্শ ও সফল ফুটবল দলের দিকে খেয়াল করি তাহলে আদর্শ প্রতিষ্ঠানের স্টান্ডার্ডটা বুঝে ফেলবো। ফুটবল দলে এগারোজন খেলোয়ার স্ব স্ব দায়িত্ব ও অবস্থান নিয়ে ওয়াকিবহাল। তারা নিজেদের সেরাটা দেওয়ার সাথে সাথে অন্যজনকে সহায়তা করে। একাই দেখিয়ে দেবো এমনটা করে বেশি দূর যাওয়া যায় না। আমরা যদি একটা ব্যর্থ ফুটবল টিমের দিকে তাকাই দেখবো কিভাবে প্রত্যেকটি খেলোয়ার আলাদা আলাদাভাবে কাজ করছে, দল হয়ে উঠতে ব্যর্থ হচ্ছে। এবং এগারোজন খেলোয়ার একটি টিম, একটি সত্তা আকারে কাজ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। একটা প্রতিষ্ঠানের সফলতা ও ব্যর্থতা ও অনেকটা সেরকমই। একটা ব্যর্থ টিমের যে ৫টি বৈশিষ্ট্যের কথা প্যাট্রিক লিঞ্চিওনি বলেছেন সেগুলো হলো: ১. আস্থার সংকট ২. সংঘাতের ভয় ৩. কমিটমেন্টের অভাব ৪. জবাবদিহিতা এড়িয়ে চলা ৫. ফলাফলে অমনোযোগ এখন এগুলো হচ্ছে ব্যর্থ প্রতিষ্ঠানের কালচার। আমরা যদি এই সমস্যাগুলো সমাধান করে ফেলি তাহলে কিন্তু একটা সফল প্রতিষ্ঠানের দিকে যাত্রা শুরু করতে পারি। ১. টিমে আস্থা ফিরিয়ে আনুন ২. বিভিন্ন বিষয়ে টিমে প্রতিযোগিতার মনোভাব নিয়ে আসুন ৩. তারা প্রতিষ্ঠানের সিদ্ধান্ত ও কর্মপরিকল্পনায় দৃঢ়প্রত্যয়ী থাকে ৪. তাদের মধ্যে জবাবদিহিতার সম্পর্ক রয়েছে ৫. তারা শুধু ব্যক্তিগত নয় সামষ্টিক ফলাফলের উপর নির্ভর করে প্যাট্রিক লিঞ্চিওনির এ বইটি পড়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের সমস্যাগুলো খুঁজে বের করুন এবং সেগুলোর যথাবিহিত সমাধান করুন। তাহলে আপনিও হতে যাচ্ছেন একটি সফল প্রতিষ্ঠানের অংশ। বইটি বাংলায় নিয়ে এসেছে অন্যরকম প্রকাশনী। ফারজানা মোবিনের অনুবাদ অনেক স্বত:স্ফূর্ত। সহজেই পড়ে নিতে পারেন এবং নিজেকে ও নিজের প্রতিষ্ঠানকে আপডেট করে ফেলতে পারেন।

‘দ্য ফাইভ ডিসফাংশন অব এ টিম’ এ লিডারশিপ ফ্যাবল ব্যবসায় বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ন বিষয় নিয়ে লেখা চমৎকার একটি বই । মুল বইটির লেখক প্যাট্রিক লিঞ্চিওনি । তিনি টেবিল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি । টেবিল গ্রুপ একটি ম্যানেজমেন্ট কনসাল্টিং ফার্ম । এই ফার্মের কাজ এক্সিকিউটিভ টিমের উন্নয়নের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান এর উন্নয়ন নিশ্চিত করা । বইটি বাংলায় অনুবাদ করে প্রকাশ করেন ফারহানা মোবিন । তার জন্ম রাজশাহী তে । রাজশাহীর পি এন গার্লস হাই স্কুল ও গভঃ ডিগ্রী কলেজ থেকে এস এস সি ও এইচ এস সি শেষ করার পরে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে বিবি এ করেন । তিনি এখন অন্যরকম গ্রুপের সাথে জড়িত আছেন । আর অনুবাদ করা দ্য ফাইভ ডিসফাংশন অব অ্যা টিম বইটি প্রকাশিত হয় ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে । বইটির প্রকাশক অন্যরকম প্রকাশনী ও প্রচ্ছদ করেছেন রুবেল শাহ । ব্যবসা করতে কি লাগে প্রশ্নটি আমাদের করলে আমরা প্রথমেই বলি যে টাকা লাগে, বুদ্ধি লাগে । হ্যা সত্য , টাকা আর বুদ্ধি থাকলে আপনি ঠিকই ব্যবসা করতে পারবেন তবে আপনার ব্যাবসা কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন না যদি টিমওয়ার্ক ঠিকমতো না হয় । সকলেই চায় তাদের ব্যাবসার পরিধি ধিরে ধীরে বাড়াতে ।যারা চান কোনোমতে টিকে থাকতে তাদের জন্য বইটি নয় , যারা অন্যদের টপকে নিজেকে শীর্ষস্থানে দেখতে চান বইটি তাদের জন্যই । বইটি তে বলা হয়েছে টিমওয়ার্ক কি ও কিভাবে টিমওয়ার্ক এর মাধ্যমে ব্যাবসা কে এগিয়ে নেয়া যায় । শৃঙ্খলতার সাথে টিমওয়ার্ক পারে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে উন্নতির শেখরে পৌছে দিতে । যারা তাদের ব্যাবসা কে বাড়াতে চান বইটি হতে পারে তাদের কাছে সংবিধানস্বরুপ ।

আমরা সচরাচর যা ভাবি বা করি তা সময়িক ভাবে সুফল বয়ে আনলেও তা সুদুরপ্রসারি পরিকল্পনাকে ব্যহত করতে পারে। বইটিতে বিষয়গুলো গল্পের ছন্দে সরলভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আমি ‘দ্য ফাইভ ডিসফাংশনস অব এ টিম : এ লিডারশীপ ফ্যাবল’ বাংলা অনুবাদ বইটি পড়েছি, বাজারে যেসকল অনুবাদিত গ্রন্থ পাওয়া যায় অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় অনুবাদক অনেক বিষয় তার নিজের মত করে লিখেন যেখানে মূল্য বইয়ের সাথে কোন মিল পাওয়া যায় না বা লেখক যা বোঝাইতে চেয়েছেন তা বুঝে উঠা মুসকিল হয়ে পড়ে কিন্তু এই অনুবাদিত গ্রন্থটিতে মূল্য বইয়ের সাথে সামঞ্জস্যতা রেখেছেন লেখিকা। বইটি শুধু কর্মক্ষেত্র না ব্যক্তিগত ও বাস্তব জীবনের জির্ণ পথের দিশারি হবে বলে মনে হয় ... বইটি দক্ষ ও সুকৌশলী Great Leader তৈরির উপযুক্ত গাইডলাইন ...

অসাধারণ বই!!! টীমের সফলতা ডিপেন্ড করে টীম ওয়ার্ক এর উপর। একটা টীমের সফলতা কি কি কারণে বাধাগ্রস্ত হয় বা হতে পারে সেটা অনেক ভালো ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। যারা টীম মেনেজ করেন তাদের বইটি পড়া জরুরী বলে আমি মনে করি।

প্যাট্রিক লিঞ্চিওনির বই নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই।বিখ্যাত এই বইটি বাংলা ভাষায় চমৎকারভাবে অনুবাদ করার জন্য অনুবাদক প্রশংসার দাবিদার।ধন্যবাদ অন্যরকম প্রকাশনীকে , এরকম একটি বই প্রকাশ করার জন্য।

বইটার শুরুতে সোহাগ ভাইয়ার কথা গুলো অসাধারণ লেগেছে। বইটির অনুবাদ সব কিছুকে ছাপিয়ে গেছে । অনুবাদকের সাবলীল ছন্দ চমৎকার । গল্পের ছন্দে টিম ওয়ার্ক শেখা ।