User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Humayun sir. the emotion. missing you sir
Was this review helpful to you?
or
অসম্বব সুন্দর একটি বই
Was this review helpful to you?
or
Good enough
Was this review helpful to you?
or
৫/৩
Was this review helpful to you?
or
oshadharon.
Was this review helpful to you?
or
nice story
Was this review helpful to you?
or
well..
Was this review helpful to you?
or
হিমু মানেই অসাধারণ। হিমু রিমান্ডে এই বইটিও অসাধারণ। ??
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃহিমু রিমান্ডে লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ মূল্যঃ ১৭৬টাকা ..........................…...... হুমায়ূন আহমেদ স্যারের প্রকৃতির রিমান্ড নিয়ে অসাধারণ বর্ণনার এক বই। আয়না মজিদ আর তার সাগরেদ এর কর্মকান্ড বেশ মজার। সব মিলে আপনি হাসতে হাসতে বইটা শেষ করবেন। ঠিক কোন দিক থেকে গল্প শেষ হবে টেরই পাবেন না। মজার একটা বই।আরো কিছু জায়গায় ভালো লেগেছিল।হিমুর কাহিনীতে আহামরি সাহিত্যরস থাকেনা বটে, কিন্তু গল্পটা শেষ হতে হতে খুব সুন্দর একটা বার্তা আমাদের মনে গেঁথে দেয়। এটাই হিমু এবং হুমায়ুন আহমেদের বৈশিষ্ট্য।প্রকৃতির রিমান্ড থেকে পালানোর কোন উপায় নাই আমাদের। এটাই এ গল্পের মেসেজ৷ পড়ে দেখবার আমন্ত্রন রইলো বইটি।
Was this review helpful to you?
or
ছোটকাল থেকে বই পড়ার তেমন একটা অভ্যাস ছিল না! একাডেমিক বই এর কারণে অন্য কোনো বই পড়া হয়নি! এডমিশন টেস্টের পর অবসর সময় পার করছিলাম,ভাবলাম বই পড়ার অভ্যাস টা শুরু করা যেতে পারে! সবার পরামর্শ নেই! হুমায়ুন আহমেদ এর বই দিয়ে শুরু করার পরামর্শ দেয় প্রায়ই! লাইব্রেরি তে গেলাম! হিমু রিমান্ডে বইটি কিনে নিয়ে আসলাম! আনা মাত্র পড়া শুরু করে দেই! আফসোস করছিলাম! এতদিন কেন বই পড়িনি! ভালো লেগেছে অনেক বইটি! সবাই চাইলে পড়তে পারেন! আশাকরি নিরাশ হবেন না
Was this review helpful to you?
or
বইঃ হিমু রিমান্ডে লেখকঃহুমায়ুন আহমেদ পৃষ্ঠা-৮৮ প্রকাশনী-অন্য প্রকাশনী দুপুরে হেভি খাওয়াদাওয়া হলো। খালু সাহেব অফিসে যান নি। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া। শুনলাম কয়েকদিন ধরেই তিনি অফিসে যাচ্ছেন না। তাঁর যে শরীর খারাপ তাও না। তবে চোখে ভরসা হারানো দৃষ্টি। হড়বড় করে অকারণে কথা বলে যাচ্ছেন। পৃথিবীর সবচে’স্বদু খাবার কী- এই বিষয়ে দীর্ঘ বক্তৃতা দিলেন। তাঁর মতে হরিয়াল পাখির মাংস পৃথিবীর সবচে’স্বাদু খাবার। কারণ এই পাখি বটফল খায়, মাছ খায় না। হরিয়াল পাখি কীভাবে রান্না করতে হয় সেই রেসিপিও দিলেন। সব পাখির মাংসে রসুন বেশি নাগে, হরিয়ালের ক্ষেত্রে লাগে না। কারণ এই পাখির শরীরেই রসুনটাইপ গন্ধ। নার্ভাস মানুষরা নার্ভাসনেস কাটাতে অকারণে কথা বলে। খালু সাহেব কোনো কারণে নার্ভাস। ঘটনা কিছু একটা অবশ্যই আছে, তা যাথাসময়ে জানা যাবে। হিমুর খালু নার্ভাসনেস পরে কাটানো যাবে। আগে পাঠক হিসেব আমি আমার কথা বলি। নাম তো দেখেছেন, হিমুকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। বলার ভাষায় যতোটা হম্বিতম্বি ভাব। কাজে তেমনটা নয়। তাছাড়া রিমান্ডে যাওয়া আসামীদের অন্যায় থাকে গুরতর। হিমু এরকম কিছু করতে পারবে বলে মনে হয় না। আর না করার মাঝেও আছে ইতিহাস। যদি কিছু নাই করলো হিমু কেন রিমান্ডে গেলো! আচ্ছা জানা যাবে এটা পরে। কিন্তু কথা হলো, হিমুকে যেভাবে বসিয়ে রাখা হয়ছে, তাকে আবার সিরিয়াস পর্যারে আসমী মনে হচ্ছে না। আবার প্রশ্নকর্তার প্রশ্নের ধরন দেখে হাস্যকর মনে হচ্ছে। যিনি প্রশ্ন করছেন তিনি হলেন ইনস্পেক্টর কবির। হিমু যখন জানলো তার নাম কবির। সে তখন তাকে কবির ভাই ডাকা শুরু করলো। লোকটি কিছুটা অবাক হলো। আরো বেশি অবাক হলো যখন হিমু চা খেতে চাইলো। অবাক হলেও তিনি হিমুকে চা এনে দিতে বললেন। এই হলো অবস্থা। ব্যক্তিগত মতামতঃ হুমায়ুন আহমেদ বাংলাসাহিত্যের অন্যতম কথা সাহিত্যিক। হিমু তারই এলোমেলো টাইপ এক চরিত্র। সে যেমন এলোমেলো, তার কাজ গুলোও এলোমেলো। তার এই এলোমেলো কাজ মানুষেকে হতবাক এবং বিব্রত করে দেয়। সত্যি বলতে , এই বিব্রত অবস্থায় মানুষকে দেখতে হিমুর বেশ ভালো লাগে। এই গল্পে হিমুর খালু যিনি বাদলের বাবা ব্যক্তিটিকে বিশেষ ভালো লাগে। তিনি বিরক্ত হয়ে হিমুর সাথে হম্বিতম্বি করেন ঠিকি, কিন্তু কাজ হয় না তেমন। ওনার কর্মকান্ডে সব সময় বিনোদিত হই।খালুর সাথে খালাও আছেন। বিশেষ মজা পেয়েছি এই গল্প পড়ে। কবির সাহেবের অবস্থা পড়ে পড়েতো হাসি আর বন্ধ হয় না। আয়না মজিদ আর তার সাগরেদ এর কর্মকান্ডও বেশ মজার। সব মিলে আপনি হাসতে হাসতে বইটা শেষ করবেন। ঠিক কোন দিক থেকে গল্প শেষ হবে টেরই পাবেন না। মজার একটা বই। পড়ে দেখবা আমন্ত্রণ রইলো
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নাম:- হিমু রিমান্ডে লেখক:-- হুমায়ুন আহমেদ ঘরানা:- উপন্যাস প্রকাশনী-অন্যপ্রকাশ পৃষ্ঠা:-৮৮ মূল্য:-২০০ বইয়ের নাম দেখেই বুঝতে পারছেন প্রধান বা মূল চরিত্রে কে আছে??? "হ্যাঁ, যা ভাবছেন তাই"। সকলের প্রিয় হিমালয় বা হিমু। ৪০% হুমায়ূন ভক্তের প্রিয় হিমু। উপন্যাসের নাম "হিমু রিমান্ডে"। তাঁর মতো একজন সাধু সন্যাসী মানুষ কি এমন গুরুতর অপরাধ করলো যে তাকে রিমান্ডে নেয়া?????????? কিন্তু হিমুকে যেভাবে বসিয়ে রাখা হয়েছে, "তাকে কোন বড় ধরনের আসমী মনে হচ্ছে না"। আবার প্রশ্নকর্তা ইনস্পেক্টর কবিরের প্রশ্নের ধরন অনেকটা হাস্যকর। তাদের কথাবার্তাও ছিলো অনেকটা সৌজন্য সাক্ষাতের মতো। কিছু সময় পরে হিমু ইনস্পেক্টরকে কবির ভাই ডাকা শুরু করলে ইনস্পেক্টর কবির কিছুটা হকচকিয়ে যায়। আবার হিমু চা খেতে চাইলে কবির সাহের কিছুটা অবাক হলেও চা এনে খাওয়ায়।। বড় ধরনের কোন অপরাধীদের নিজের দোষ স্বীকার করানোর জন্য রিমান্ডে নেয়া হয়। হিমুর রিমান্ড সম্পর্কে ধারনা ছিল আসামীকে যে ঘরে রাখা হবে তা কবুতরের খোপ টাইপের ঘর হবে, সেই ঘরে দরজা জানালা কিছু থাকবে না। কিন্তু হিমুর অবস্থা অনেক ভালো। ঘরটি মোটেও এই টাইপ কোন ঘর নয়। হিমু কি কোন বড় ধরনের অপরাধ করেছে??? নাকি কোন চক্রে ফেসে আছে??? যদি তা না হয়ে থাকে তাহলে তাকে কি কারনে রিমান্ডে নেয়া হলো???? কি এমন রহস্য লুকিয়ে আছে??? হিমুর সাথে মজার মূহূর্ত গুলোর সাক্ষী হতে পড়তে হবে নন্দীত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন স্যারের হিমু রিমান্ডে। #পাঠ_প্রতিক্রিয়া:- হিমুর প্রতিটা কথাই রহস্যজনক। হিমু পড়লেই আমার হাসি পায়। আমি মনে করি মনখারাপ থাকলেই হিমু হাতে নিয়ে বসা প্রয়োজন। বাদলকে বরাবরই ভালো লাগে এই উপন্যাসে তার বাবাকেও খারাপ লাগেনি। তাছাড়া আছে হিমুর খালু যিনি মনে করেন হরিয়াল পাখি পৃথিবীর সবচেয়ে সুস্বাদু খাবার। এই পাখির মধ্যে রসুন রসুন একটি গন্ধ আছে। তাই রান্নার সময় রসুন কম দিতে হয়। ইনস্পেক্টর কবিরকেও বেশ ভালো লেগেছে। সব মিলিয়ে খুব সুন্দর একটি বই।
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বইয়ের নাম- হিমু রিমান্ডে জনরা-উপন্যাস ঔপন্যাসিক - হুমায়ুন আহমেদ পৃষ্ঠা-৮৮ মূল্য-২০০ প্রকাশনী-অন্য প্রকাশনী দুপুরে হেভি খাওয়াদাওয়া হলো। খালু সাহেব অফিসে যান নি। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া। শুনলাম কয়েকদিন ধরেই তিনি অফিসে যাচ্ছেন না। তাঁর যে শরীর খারাপ তাও না। তবে চোখে ভরসা হারানো দৃষ্টি। হড়বড় করে অকারণে কথা বলে যাচ্ছেন। পৃথিবীর সবচে’স্বদু খাবার কী- এই বিষয়ে দীর্ঘ বক্তৃতা দিলেন। তাঁর মতে হরিয়াল পাখির মাংস পৃথিবীর সবচে’স্বাদু খাবার। কারণ এই পাখি বটফল খায়, মাছ খায় না। হরিয়াল পাখি কীভাবে রান্না করতে হয় সেই রেসিপিও দিলেন। সব পাখির মাংসে রসুন বেশি নাগে, হরিয়ালের ক্ষেত্রে লাগে না। কারণ এই পাখির শরীরেই রসুনটাইপ গন্ধ। নার্ভাস মানুষরা নার্ভাসনেস কাটাতে অকারণে কথা বলে। খালু সাহেব কোনো কারণে নার্ভাস। ঘটনা কিছু একটা অবশ্যই আছে, তা যাথাসময়ে জানা যাবে। হিমুর খালু নার্ভাসনেস পরে কাটানো যাবে। আগে পাঠক হিসেব আমি আমার কথা বলি। নাম তো দেখেছেন, হিমুকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। বলার ভাষায় যতোটা হম্বিতম্বি ভাব। কাজে তেমনটা নয়। তাছাড়া রিমান্ডে যাওয়া আসামীদের অন্যায় থাকে গুরতর। হিমু এরকম কিছু করতে পারবে বলে মনে হয় না। আর না করার মাঝেও আছে ইতিহাস। যদি কিছু নাই করলো হিমু কেন রিমান্ডে গেলো! আচ্ছা জানা যাবে এটা পরে। কিন্তু কথা হলো, হিমুকে যেভাবে বসিয়ে রাখা হয়ছে, তাকে আবার সিরিয়াস পর্যারে আসমী মনে হচ্ছে না। আবার প্রশ্নকর্তার প্রশ্নের ধরন দেখে হাস্যকর মনে হচ্ছে। যিনি প্রশ্ন করছেন তিনি হলেন ইনস্পেক্টর কবির। হিমু যখন জানলো তার নাম কবির। সে তখন তাকে কবির ভাই ডাকা শুরু করলো। লোকটি কিছুটা অবাক হলো। আরো বেশি অবাক হলো যখন হিমু চা খেতে চাইলো। অবাক হলেও তিনি হিমুকে চা এনে দিতে বললেন। এই হলো অবস্থা। ব্যক্তিগত মতামতঃ হুমায়ুন আহমেদ বাংলাসাহিত্যের অন্যতম কথা সাহিত্যিক। হিমু তারই এলোমেলো টাইপ এক চরিত্র। সে যেমন এলোমেলো, তার কাজ গুলোও এলোমেলো। তার এই এলোমেলো কাজ মানুষেকে হতবাক এবং বিব্রত করে দেয়। সত্যি বলতে , এই বিব্রত অবস্থায় মানুষকে দেখতে হিমুর বেশ ভালো লাগে। এই গল্পে হিমুর খালু যিনি বাদলের বাবা ব্যক্তিটিকে বিশেষ ভালো লাগে। তিনি বিরক্ত হয়ে হিমুর সাথে হম্বিতম্বি করেন ঠিকি, কিন্তু কাজ হয় না তেমন। ওনার কর্মকান্ডে সব সময় বিনোদিত হই।খালুর সাথে খালাও আছেন। বিশেষ মজা পেয়েছি এই গল্প পড়ে। কবির সাহেবের অবস্থা পড়ে পড়েতো হাসি আর বন্ধ হয় না। আয়না মজিদ আর তার সাগরেদ এর কর্মকান্ডও বেশ মজার। সব মিলে আপনি হাসতে হাসতে বইটা শেষ করবেন। ঠিক কোন দিক থেকে গল্প শেষ হবে টেরই পাবেন না। মজার একটা বই। পড়ে দেখবা আমন্ত্রণ রইলো। https://www.rokomari.com/book/1139/হিমু-রিমান্ডে?ref=srbr_pg0_p0
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই-হিমু রিমান্ডে লেখক-হুমায়ুন আহমেদ ধরন-উপন্যাস পৃষ্ঠা-৮৮ মূল্য-১২০ অন্যপ্রকাশ প্রকাশনা ...... হিমু রিমান্ডে, এর মানে কি..! হিমু কে কি রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে..? কিন্তু কেন..? পাঠকের মতে কি হিমু কখনো এমন কিছু করতে পারে, যাতে সে রিমান্ডে যাবে..? আমি ভয় পাচ্ছি! রিমান্ডে গেলে তো মানুষ কে কতো শাস্তি দেওয়া হয়! রিমান্ড এমন একটি অবস্থা যেখানে বিশেষ কোন আসামীকে শেষ পর্যায়ে তার অপরাধ স্বীকার করারর জন্য নেওয়া হয়।হিমু কে কি সেই রকম কিছু করা হবে..! বুঝতে পারছি না। পৃষ্ঠার চিত্রে দেখা যাচ্ছে। হিমুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।তার অন্যায় টা কি তা পরিষ্কার নয় এখনো আমার কাছে। হিমুর প্রশ্ন কর্তা বেশ অমায়িক লোক। দেখতে বেশ প্রাইভেট কলেজের বাংলা স্যার টাইপের। তবে তার কাপড় চোপর বেশ দামি। সে প্রশ্ন করছে - -নাম কী -হিমু -ভালো নাম -হিমালয় এইটাইপ কিছু।হিমুর রিমান্ড সম্পর্কে ধারনা ছিল আসামীকে যে ঘরে রাখা হয় তা চোরকুঠুরি টাইপের ঘর হয়, সে ঘরে দরজা জানালা কিছু থাকে না। কিন্তু হিমুর অবস্থা তার থেকে অনেক ভালো। হিমুর প্রশ্নকর্তার নাম কবীর। যখন হিমু বুঝল তার প্রশ্নকর্তার নাম কবীর, তখন হিমুও তাকে কবীর ভাই বলে ডাক দিয়ে এক কাপ চা খেতে চাইলো ।কবীর সাহেব অবাক হলেও হিমুকে চা খাওয়াতে রাজি হয়।কিন্তু তাকে সব ঠিকঠাক উত্তর দিতে হবে। হিমু কতদূর উত্তর দিছিলো তা পাঠক বইয়ে খুজবেন। হিমুর ফুফা হিমু কে একটা চিঠি লিখেছে। যদিও চিঠি লেখার মতো সে তত গুরুত্বপূর্ণ না। কিন্তু এটা খুব প্রয়োজনীয় চিঠি। শুধু চিঠি না ওতে হুমকি পর্যন্ত দেওয়া আছে। এর পরের গল্প আরো অসাধারণ! কেন না হিমু এখন বিদ্যাসাগর এর মতো স্ট্রিট ল্যাম্পের আলোয় পড়াশোনা করছে। কিন্তু এটা একটু ভিন্নতর। তা হলো সে একজন কে নিয়ে গবেষনা করছে। সে খুব বিখ্যাত ব্যক্তি। এর কিছু পরেই হিমু কে আবার তার ফুফার বাসায় দেখা যাবে।ফুফা তাকে আদর করে কয়েক দিন থাকতে বলবেন। হিমু একটা সানগ্লাস পড়েছে। তার না , এটা বাদলের। রঙিন পৃথিবী দেখতে তার বেশ ভালই লাগছে।একটা লেজকাটা কুকুর হঠাৎ তার পিছু নেয়। সে এই কুকুরের নাম দেয় টাইগার। এরকম হাজারো উদ্ভট কাজের কাজী হলেন আমাদের হিমালয় ওরফে হিমু। তবে সে যাই করে না কেন পাঠক হিসেবে আমারা সবি গোগ্রাসে গিলি। সব কিছুই ভালো লাগে। তার গল্প গুলোর আকর্ষন যেনো কমেই না। হিমু কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় চরিত্র। তার পোশাক, আচার-আচরণ কারো কাছে বিরক্তিকর। মাঝে মধ্যে তার মধ্যে অন্যরকম ক্ষমতা ধরা পরে। তার আচরণও বেশ বিভ্রান্তিকর। আর এই বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। সে মানুষ কে হতবাক করে রাখতে পছন্দ করে। আলুতালু টাইপের এই চরিত্র টা বেশ পছন্দের। রকমারি লিংক https://www.rokomari.com/book/1139/হিমু-রিমান্ডে
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ
Was this review helpful to you?
or
হিমুকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।রিমান্ড একটি ভয়ঙ্কর শব্দ। এখানে যাদের নেওয়া হয় তাদের অবস্থা হালুয়া করে দেওয়া হয়। এবং সেই সাথে ব্রেইন ও হালুয়া করে দেওয়া হয়। বিশেষ সেই অবস্থার শেষ পর্যায়ে আসামি যে সব অপরাধ করেনি তাও স্বীকার করে নেয়। হিমুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হিমুর প্রশ্ন কর্তা বেশ অমায়িক লোক। দেখতে বেশ প্রাইভেট কলেজের বাংলা স্যার টাইপের। তবে তার কাপড় চোপর বেশ দামি। হিমুর রিমান্ড সম্পর্কে ধারনা ছিল আসামীকে যে ঘরে রাখা হয় তা চোরকুঠুরি টাইপের ঘর হয়, সে ঘরে দরজা জানালা কিছু থাকে না। কিন্তু হিমুকে যে ঘরে আনা হয়েছে তা মোটেও তেমন না। এছাড়া সেই ঘরে বিভিন্ন জিনিস রাখা হয়, যেমন ইলেকট্রিক শক দেয়ার ব্যবস্থা থাকে।কিন্তু হিমুকে যে করে রাখা হয়েছে সেখানে এসব নেই।হিমুর প্রশ্নকর্তার নাম কবীর। কিছুক্ষণ আগে একজন কবীর ভাই বলে ডাকছিল। তখন হিমু বুঝল তার প্রশ্নকর্তার নাম কবীর। হিমু তাকে কবীর ভাই বলে ডাক দিয়ে এক কাপ চা খেতে চায়।এটা শুনে কবীর সাহেবর মুখ হা হয়ে যায়।কবীর সাবেব হিমুকে চা খাওয়াতে রাজি হয় যদি সে সব ঠিকঠাক উত্তর দেয়।----হিমু বাংলাদেশী কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় চরিত্র। তার পোশাক ও গেট-আপ কিছু কিছু মানুষের কাছে বিরক্তিকর । উপন্যাসে প্রায়ই তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রকাশ দেখা যায়। যদিও হিমু নিজে তার কোন আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা স্বীকার করে না। হিমুর আচার-আচরণ বিভ্রান্তিকর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তার প্রতিক্রিয়া অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করে, এবং এই বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ।
Was this review helpful to you?
or
আমার বয়স তখন ছয়, রিডিং পড়া শিখছি। মায়ের কাছে হিমু রিমান্ডে বইটি ছিলো। পুরানো,লাস্ট পেজ ছেড়া। বইয়ের পাতাগুলো পুরনো খুব টানে, মনে চায় সারাক্ষণ বইটাকে পাশে রাখি। একটু একটু করে পড়লাম। বইটি শেষ করলাম৷। আজ আমার বয়স বিশ, এখন অব্দি হিমুর রেশ কাটেনি।
Was this review helpful to you?
or
The books are so interesting for me
Was this review helpful to you?
or
হুমায়ন আহমেদ মানেই অন্যকিছু।বইটি এক কথায় অসাধারণ।
Was this review helpful to you?
or
it is just a awesome book.thank you rokomari.
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নাম: হিমু রিমান্ডে জনরা: উপন্যাস ঔপন্যাসিক: হুমায়ুন আহমেদ পৃষ্ঠা: ৮৮ মূল্য: ২০০ প্রকাশনী: অন্য প্রকাশ পৃথিবীতে সবচেয়ে কষ্টের বিষয় পুরুষ মানুষের চোখের পানি! দুপুরে হেভি খাওয়াদাওয়া হলো। খালু সাহেব অফিসে যান নি। সবাই মিলে একসঙ্গে খাওয়া। শুনলাম কয়েকদিন ধরেই তিনি অফিসে যাচ্ছেন না। তাঁর যে শরীর খারাপ তাও না। তবে চোখে ভরসা হারানো দৃষ্টি। হড়বড় করে অকারণে কথা বলে যাচ্ছেন। পৃথিবীর সবচে’স্বদু খাবার কী- এই বিষয়ে দীর্ঘ বক্তৃতা দিলেন। তাঁর মতে হরিয়াল পাখির মাংস পৃথিবীর সবচে’স্বাদু খাবার। কারণ এই পাখি বটফল খায়, মাছ খায় না। হরিয়াল পাখি কীভাবে রান্না করতে হয় সেই রেসিপিও দিলেন। সব পাখির মাংসে রসুন বেশি নাগে, হরিয়ালের ক্ষেত্রে লাগে না। কারণ এই পাখির শরীরেই রসুনটাইপ গন্ধ। নার্ভাস মানুষরা নার্ভাসনেস কাটাতে অকারণে কথা বলে। খালু সাহেব কোনো কারণে নার্ভাস। ঘটনা কিছু একটা অবশ্যই আছে, তা যাথাসময়ে জানা যাবে। হিমুর খালু নার্ভাসনেস পরে কাটানো যাবে। আগে পাঠক হিসেব আমি আমার কথা বলি। নাম তো দেখেছেন, হিমুকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। বলার ভাষায় যতোটা হম্বিতম্বি ভাব। কাজে তেমনটা নয়। তাছাড়া রিমান্ডে যাওয়া আসামীদের অন্যায় থাকে গুরতর। হিমু এরকম কিছু করতে পারবে বলে মনে হয় না। আর না করার মাঝেও আছে ইতিহাস। যদি কিছু নাই করলো হিমু কেন রিমান্ডে গেলো! আচ্ছা জানা যাবে এটা পরে। কিন্তু কথা হলো, হিমুকে যেভাবে বসিয়ে রাখা হয়ছে, তাকে আবার সিরিয়াস পর্যারে আসমী মনে হচ্ছে না। আবার প্রশ্নকর্তার প্রশ্নের ধরন দেখে হাস্যকর মনে হচ্ছে। যিনি প্রশ্ন করছেন তিনি হলেন ইনস্পেক্টর কবির। হিমু যখন জানলো তার নাম কবির। সে তখন তাকে কবির ভাই ডাকা শুরু করলো। লোকটি কিছুটা অবাক হলো। আরো বেশি অবাক হলো যখন হিমু চা খেতে চাইলো। অবাক হলেও তিনি হিমুকে চা এনে দিতে বললেন। এই হলো অবস্থা। ব্যক্তিগত মতামতঃ হুমায়ুন আহমেদ বাংলাসাহিত্যের অন্যতম কথা সাহিত্যিক। হিমু তারই এলোমেলো টাইপ এক চরিত্র। সে যেমন এলোমেলো, তার কাজ গুলোও এলোমেলো। তার এই এলোমেলো কাজ মানুষেকে হতবাক এবং বিব্রত করে দেয়। সত্যি বলতে , এই বিব্রত অবস্থায় মানুষকে দেখতে হিমুর বেশ ভালো লাগে। এই গল্পে হিমুর খালু যিনি বাদলের বাবা ব্যক্তিটিকে বিশেষ ভালো লাগে। তিনি বিরক্ত হয়ে হিমুর সাথে হম্বিতম্বি করেন ঠিকি, কিন্তু কাজ হয় না তেমন। ওনার কর্মকান্ডে সব সময় বিনোদিত হই।খালুর সাথে খালাও আছেন। বিশেষ মজা পেয়েছি এই গল্প পড়ে। কবির সাহেবের অবস্থা পড়ে পড়েতো হাসি আর বন্ধ হয় না। আয়না মজিদ আর তার সাগরেদ এর কর্মকান্ডও বেশ মজার। সব মিলে আপনি হাসতে হাসতে বইটা শেষ করবেন। ঠিক কোন দিক থেকে গল্প শেষ হবে টেরই পাবেন না। মজার একটা বই। পড়ে দেখবা আমন্ত্রণ রইলো।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নামঃহিমু রিমান্ডে লেখকঃহুমায়ূন আহমেদ প্রকাশনীঃঅন্যপ্রকাশ মূল্যঃ ১৭৬টাকা হুমায়ূন আহমেদ স্যারের প্রকৃতির রিমান্ডের নিয়ে অসাধারণ বর্ণনার মন মুগ্ধ করা এক বই। আয়না মজিদ আর তার সাগরেদ এর কর্মকান্ড বেশ মজার। সব মিলে আপনি হাসতে হাসতে বইটা শেষ করবেন। ঠিক কোন দিক থেকে গল্প শেষ হবে টেরই পাবেন না। মজার একটা বই।আরো কিছু জায়গায় ভালো লেগেছিল।হিমুর কাহিনীতে আহামরি সাহিত্যরস থাকেনা বটে, কিন্তু গল্পটা শেষ হতে হতে খুব সুন্দর একটা বার্তা আমাদের মনে গেঁথে দেয়। এটাই হিমু এবং হুমায়ুন আহমেদের বৈশিষ্ট্য।প্রকৃতির রিমান্ড থেকে পালানোর কোন উপায় নাই আমাদের এটাই এ গল্পের মেসেজ৷ পড়ে দেখবার আমন্ত্রন রইলো বইটি।
Was this review helpful to you?
or
হিমু রিমান্ডে!!! রকমারিতে যখনই বইটি চোখে পড়লো তখনই অরডার দিয়ে দিলাম।অথচ এটাই আমার রকমারিতে অরডার করা প্রথম বই।বইটা সত্যি অসাধারণ। প্রথমে যেমন রসালো শেষে তেমন ই রহস্যজনক।সত্যি ভালো লেগেছে।রকমারিকে ধন্যবাদ।
Was this review helpful to you?
or
হিমু রিমান্ডে বইয়ের শীর্ষক চোখে পড়া মাত্রই কঠিন ও গম্ভীর কোনো বিষয় নিয়ে বইটি হবে বলে ধারণা করেছিলাম। কিন্তু বইটি পড়ার পর আমার সব ধারণা ভুল প্রমাণিত হলো। একজন জেল থেকে ফিরে সেই জেল এরই ইন্সিপেক্টর এর বৌয়ের রান্না খায় বিষয়টা অদ্ভুত। কিন্তু তাদের সংলাপগুলো খুবি মজাদার। আর এই বইয়ের অন্যান্য চরিত্র তো হিমু সিরিজের অন্যান্য বইয়ে আগেই পড়েছি, চরিত্রগুলোর কর্মকান্ড পাঠকের প্রত্যাশা পূরণে সম্পূর্ণরূপে সমর্থ হয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
রিমান্ড কথাটা শুনলেই পিলে চমকে ওঠে. বইটি তড়িঘড়ি করে নিয়ে এসেছিলাম. এক নিঃশ্বাসে পড়ে উঠেছি. কবির সাহেবের অবস্থা পড়ে হাসতে হাসতে কুটোপাটি খেয়েছি. খালা খালুর কুকুরের টেলিভিসনএর সংবাদ আমাকে বিপুল আনন্দ দিয়েছে. আয়না মজিদ এর সাগরেদ এর বকুল গাছের ঘুরপাক খাওয়াটাও বেশ মজার. সব মিলিয়ে ফুল time entertainment