User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Ittehad prohor

      24 Aug 2020 08:53 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      সারাজীবনে নানা রকমের উপন্যাস তিনি লিখেছেন। সেগুলর মধ্যে বহুল আলচিত ও পাঠক সমাদৃত একটি বই মধ্যাহ্ন। আমার বই টির কাহিনী খারাপ লাগেনি। তবে আমার কাছে এই উপন্যাস টি লেখকের অন্যান্য উপন্যাশের মত লাগেনি। মূলত ব্রিটিশ অত্যাচার নিয়ে এটি লেখা।

      By Khaled Ahmed Tamim

      30 Nov 2019 09:37 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইটি মূলত পুরোপুরি কোনো ইতিহাসের বই না। লেখক কাল্পনিক গল্পের মাধ্যমে প্রাচীন হিন্দুস্তানের তখনকার অবস্থা তুলে ধরেছেন। যে তখনকার সময়ে তাদের সমাজে হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে কেমন সম্পর্ক ও ছিল। সে সময়ের একটা হিন্দু গ্রাম, বান্ধবপুর গ্রাম দ্বারা তা গল্প আকারে লেখক তুলে ধরেছেন । তৎকালীন হিন্দুরা মুসলমানদের দেখতে পারতো না। এমনকি মুসলমানদের স্পর্শ করা কোনো জিনিষও তারা ধরতো না। হরিচরণ নামের একজন গণ্যমান্য ব্যক্তি একজন মুসলিমের ছেলেকে বাঁচানোর জন্য, কোলে তোলার জন্য তাকে সমাজচ্যুত করা হয়। সে সময়ে মুসলমানদের কিছু কুসংস্কার এর কথাও সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। বিয়ের সময় কনের বাড়ি থেকে একজন দাসীও পাঠানো হত। সে দাসীর সাথে সহবাসও করা যেত তবে দাসীর গর্ভের সন্তান সম্পত্তির ভাগ পেত না। মানে সোজা কথায় বললে সেই সময়ে অনেকেই দুজন নারীর সঙ্গভোগ করত। একজন স্ত্রী, একজন রক্ষিতা। ঢাকায় মুসলমানরা বাস করতো সে হিসাবে ১৯০৫ সালে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপন করতে গেলে হিন্দুরা বাধা হয়ে দাড়ায়। ফলে তখনকার ঠাকুর বাড়ির এক কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাম্যবাদী হয়ে রাখিবন্ধন অনুষ্ঠান করেন। ১৯০৫ সালে বিশ্বের আলোড়ন সৃষ্টিকারি বিখ্যাত লেখক ম্যাক্সিম গোর্কি "মা' উপন্যাস লিখেন। বাইশ বছর বয়সী এক যুবক আলবার্ট আইনস্টাইন পদার্থবিদ্যার উপর একটি প্রবন্ধ লিখার মাধ্যমে নোবেল জয়ী মার্কস প্ল্যাংককে চিন্তায় ফেলে দেন। এছাড়াও রবীন্দ্রনাথের নোবেল জয়ের ইতিহাস সহ আরো কিছু ইতিহাস উল্লেখ করা হয়। তাই সে হিসাবে বলা যেতে পারে সহজ সাবলীলভাবে প্রাচীন হিন্দুস্তানের তখনকার অবস্থা জানতে হলে বইটি পড়া যেত পারে।

      By Ishita Alam

      13 Nov 2016 04:32 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      'মধ্যাহ্ন' উপন্যাসের প্রেক্ষাপট ১৯০৫সাল হলেও এটি সম্পূর্ন ইতিহাস নির্ভর উপন্যাস নয়।সমকালীন চরিএ রুপায়নের মাধ্যমে তিনি গেয়েছেন কালের জয়যাত্রা। হিন্দু মুসলিম বিভেদ ভুলে গেয়েছেন মানবতার জয়গান। হরিচরন চরিএের মাধ্যমে তিনি জাতপ্রথা,কৌলিন্যপ্রথা, চেয়ে মনুষ্যত্য কে বড় করেছেন।একটা গল্পের আড়ালে টুকরো টুকরো ইতিহাস। এটা সেই সময়ের উপাখ্যান যখন রবীন্দ্রননাথ, মানিক, আরবিন্দদের যুগ শুরু।একই সাথে ধনু শেখের মত দাঙ্গাবাজ মানুষের ও উত্থান পর্ব চলছে।।।

      By Sharif Uddin

      11 Mar 2018 11:44 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      রিভিউঃ বইয়ের নামঃ মধ্যাহ্ন লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ "আমার গায়ের যত দুঃখ সয় , বন্ধুয়ারে করো তোমারে মনে যাহা লয়।" সেই গায়ের নাম বান্ধবপুর।লেখক এই বান্ধবপুরকে তৈরি করেছেন নিজের লেখনীর অপার কল্পনা শক্তি দিয়ে।বইয়ের প্রথমেই দেখতে পাওয়া যাবে হরিচরণ নামের এক ব্যক্তিকে যিনি জাতচ্যুত হয়েছেন জহির নামক এক মুসলিম ছেলেকে কোলে নিয়ে ঠাকুরঘরে প্রবেশের জন্য।বান্ধবপুর গ্রামে ছিলো কুসংস্কারে ঢাকা। হিন্দু মুসলিমে আকাশ পাতাল ভেদাভেদ।কিন্তু হরিচরণ এই ভেদাভেদকে কখনোই পছন্দ করতেন না।গ্রামে শশাংক পাল নামে এক জমিদার ছিলেন যিনি দিন রাত আমোদ ফূর্তি করে জীবন কাটাতেন।কিন্তু তার এই আমোদ ফুর্তি বেশি দিন চলতে পারে নি।তিনি তার সীমার বাহিরে চলে যাওয়ার কারণে একদিন ঠিকই তার জমিদারি বিক্রি করে দিতে হয়েছে আর তা কিনে নিয়েছেন হরিচরন নামের সেই জাতিচ্যুত লোকটি।হরিচরণ তার জমিদারি দেখা শুনা করার জন্য দায়িত্ব দেন অন্য এক জায়গা থেকে আগত শশী মাষ্টার নামে এক আগত পাগলা মাষ্টার নামে পরিচিত ছিলেন বান্ধবপুর গ্রামে।শশী মাষ্টার ছিলেন মূলত একজন আসামী।উনি এই গ্রামে এসে ঢাকা দিয়েছিলেন নিজেকে।শশী মাষ্টার প্রেমে পড়েন মুসলিম মহিলা জুলেখার উপর।যিনি ছিলেন সুলেমানের স্ত্রী আর তার সন্তান ছিলো জহির।হরিচরণ জাতিচ্যুত হওয়ার পর জুলেখা তার কাজকর্ম করে দিতেন।জুলেখা হরিচরণকে বাবা বলে ডাকতেন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে জুলেখা তার স্বামীর কাছ থেকে তালাক পায়।এরপর সে গিয়ে উঠে রঙ্গিলা নটিবাড়িতে যাকে আমরা নিষিদ্ধপল্লী নামে জানি।সেই নিষিদ্ধ পল্লীর অনেক নিয়ম কানুন আছে যা সহজেই জুলেখা মানিয়ে নেয় নিজের সাথে।ধনু শেখ ছিলো নিবারন চক্রবর্তীর লঞ্চ কোম্পানীর টিকেট বাবু।যিনি ছিলেন ঘোরতর হিন্দু বিরোধী।তাকে নিবারণ চক্রবর্তী চাকরিচ্যুত করলে ঘটনাক্রমে হরিচরণ তার মনের ইচ্ছামতো লঞ্চ কেনার টাকা দেয়।আর এই থেকেই শুরু হয় ধনু শেখের উপরে উঠার কাহিনী।গ্রামে বান্ধবপুর মসজিদের ইমাম ছিলেন মাওলানা ইদ্রিস।ঘটনাক্রমে তার সাথে বিয়ে হয় জুলেখার।আর এক নটিবেটিকে বিয়ের কারণে তাকে ইমামতির দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।জুলেখার গানের গলা অসম্ভব সুন্দর ছিলো।যার কারণে রবীন্দ্রনাথ তার গান শুনে কলিকাতায় তার জন্য গান গাওয়ার ব্যবস্থা করে দিলেন।বান্ধবপুর গ্রামে এলেন উকিল মুন্সী নামে এক মাওলানা যিনি নাকি গান বাজনা সব করতেন।তার বউকে তিনি লাবুসের মা বলে ডাকতেন যদিও লাবুস নামে কেউ ছিলো না।কেননা তারা ছিলেন নিঃসন্তান দম্পতি।এক ঘটনাক্রমে জহিরকে লাবুসের মা নিজের সন্তান করে নিলেন আর নাম দিলেন লাবুস।জহিরের এ নিয়ে কোন মতবিরোধ ছিলো না।একদিন হরিচরণ মারা যায় এবং তিনি তার সম্পত্তি জহির ওরফে লাবুসকে দিয়ে গেলেন।আর এর জন্য সাক্ষী রেখে গেলেন মাওলানা ইদ্রিসকে আর জীবন লাল কে।জীবন লাল ছিলেন শশী মাষ্টারের বন্ধু।তিনি নিজেও মামলার আসামী ছিলেন আর মুসলিম পরিচয় নিয়ে হরিচরণের কাছে আশ্রয়ে ছিলেন।যা হরিচরন বুঝতে পেরেছিলেন।হরিচরণের মৃত্যুর পর তার সম্পত্তির দখলে এসে বসেন ধনু শেখ।তিনি তার সম্পত্তির অপব্যবহার শুরু করেন।কিন্তু তা বেশি দূর যেতে পারে নি কেননা জীবনলাল তাকে এই সম্পত্তি জহিরকে দিয়ে দিতে বলেন।তিনি দিতে অস্বীকৃতি জানালে তার পায়ে গুলি করে জীবনলাল।আর এতে তিনি শশাংক পালের কাছে এই সম্পত্তি আমানত রেখে যান যাতে এই সম্পত্তি জহিরের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।কিন্তু তখন জহির ওরফে লাবুস ছিলো নিরুদ্দেশ।একদিন সে ঠিকই বান্ধবপুরে এলো।শশাংক পাল মারা যাবার পর পঙ্গু ধনু শেখ লাবুসকে তার সম্পত্তি বুঝিয়ে দিলেন।লাবুসের দেখা শুনা করার জন্য হাদীসউদ্দিন নামের এক চোরকে।কিন্তু লাবুসের ক্ষমতা ছিলো সে ভবিষ্যৎ দেখতে পারতো।মাওলানা ইদ্রিস আর জুলেখার মেয়ে হলো পুষ্প রানী।যার জন্মের পরই জুলেখা কলিকাতা চলে গেলো আর এই সৎ বোনের দায়িত্ব নিলো লাবুস।পুষ্পরাণীকে বুকের দুধ পান করিয়েছিলেন কালী নামের এক হিন্দু মহিলা।বান্ধবপুর মসজিদে নতুন ইমাম এলেন ইমাম করিম।তিনি এক পর্যায়ে ঘটনাক্রমে তার বউ শরীফাকে তালাক দিলেন।কিন্তু পরে ভুল বুঝতে পেরে আবার শরীফাকে বিবাহ করতে চায়।এর জন্য শরীফাকে আবার হিল্লে বিবাহ করতে হবে।এই সুযোগে ল্যাংড়া ধনু শেখ শরীফাকে বিবাহ করে কিন্তু করিমকে দেওয়া কথা রাখে নি।উনি কথা দিয়েছিলেন বিয়ের এক রাত পরেই শরীফাকে তালাক দিবেন।কিন্তু আর তালাক দেয় নি।এরপর শুরু হয় ইমাম করিমের জীবনে এক নির্মম অধ্যায়।ধনু শেখের মেয়ে আতর শরীফাকে বাঁচাতে গিয়ে তার উলটো হয়।শরীফার স্থান হয় রঙ্গিলা নটি বাড়িতে।আতর পছন্দ করতো মনিশংকরের ছেলে শিবশংকরকে।কিন্তু ধনু শেখ তার মেয়েকে তাড়াতাড়ি বিয়ে দিয়ে দেন শাহনেওয়াজ নামের এক এম.এ ফেল ছাত্রের সাথে।তাদের ঘরে কন্যা সন্তান আসে যার নাম দেয় শাহনেওয়াজের বাবা।মেয়ের নাম দেয়া হয় তোজ্জলী খানম।মাওলানা ইদ্রিস ঘটনাক্রমে হারিয়ে গেলে কলিকাতায় যমুনার সাথে দেখা হয়।সেখানে তার সাথে পরিচয় হয় বিভূতিভুষণ বন্দোপধ্যায়ের সাথে।তিনি অঙ্কন ক

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!