User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
মোটামুটি ভালো
Was this review helpful to you?
or
অনেক অনেক ভালো
Was this review helpful to you?
or
জাফর স্যার মানেই ভালোবাসার আরেক নাম। স্যারের প্রতিটা বইই অসাধারণ হয়, আমার কাছে স্যারের প্রতিটা বইয়ের বিষয়বস্তু প্রতি লিখিত মতবাদ অসম্ভব ভালো লাগে। জাফর স্যার আমার কাছে আইডলের চেয়ে কম কিছু না! আগামীর প্রতিটা বইয়ের জন্য শুভকামনা!(ফাইয়াজ&জান্নাত)
Was this review helpful to you?
or
valo silo
Was this review helpful to you?
or
GREAT
Was this review helpful to you?
or
Sikkhonio boi
Was this review helpful to you?
or
Not now
Was this review helpful to you?
or
This is a great story I love it
Was this review helpful to you?
or
nice
Was this review helpful to you?
or
Very bad book for kids
Was this review helpful to you?
or
khoub vlo boi
Was this review helpful to you?
or
Asha kori boi ti bhalo hobe. Zafar Iqbal sir er boi abar bhalo na hoye koi jabe
Was this review helpful to you?
or
আমার এই বইটি খুবইপছন্দ হয়েছে।
Was this review helpful to you?
or
Zafar Iqbal sir is a great story teller and this is another of his best works. A must read for Young Adults and Adults alike.
Was this review helpful to you?
or
ম’তে মজা হুইলচেয়ারে বসে সেন্টু যখন। ইবুদের স্কুলে এসে ভর্তি হয়, তখন ক্লাসের সবার মনে প্রশ্ন জাগে, নতুন ছেলেটির পায়ে কী হয়েছিল? স্যারের নিষেধ থাকা সত্ত্বেও যখন ক্লাসের ছেলেরা সেন্টুর কাছে জানতে চায় যে তার পায়ের এই অবস্থা কীভাবে। হলাে, তখন সে একেকজনের কাছে একেক গল্প ফেঁদে বসে সে। সেন্টু যে ফিচলে বুদ্ধির ছেলে, সেটা তারা হাড়ে হাড়ে টের পায় পুরাে ক্লাস। কিন্তু সেন্টুকে দেখেই ক্লাসের ছেলেরা বুঝতে পারে। যে কীভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হয়। ক্লাসের দুষ্টু প্রকৃতির ছেলে বকর যখন সেন্টুকে বিরক্ত করে তখন সেন্টু বকরকে খুব ভালােভাবে শায়েস্তা করে। আস্তে আস্তে ক্লাসের সবার সঙ্গে তার । বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। এমনকি বকরও তার ভালাে আচরণের কাছে হার মানে। এই কিশাের উপন্যাসটি ক্লাস এইটে পড়ুয়া কয়েকজন। কিশােরকে নিয়ে। স্কুলজীবনের বিভিন্ন আনন্দ, অ্যাডভেঞ্চার। আর বিভিন্ন প্রতিকূলতাকে কাটিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারটাই ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবালের স্যারের "স’তে সেন্টু" বইটিতে।
Was this review helpful to you?
or
স'তে সেন্টু – মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা একটি বাংলা কিশোর সাহিত্য এর বই। সময় প্রকাশন হতে প্রকাশিত । দামঃ ১৭৬ টাকা । গল্পটি মুহম্মদ জাফর ইকবাল অন্যান্য গল্পের মতই । ছোটোদের ভালো লাগবে পড়তে । জাফর ইকবাল স্যারের উপন্যাসগুলোর কাহিনী প্রায় একই
Was this review helpful to you?
or
জাফর ইকবাল স্যারের বেশিরভাগ বইই কিশোরদের অনুপ্রেরনার জন্য লিখা !! এই বইটি ও বেতিক্রম নয়!! বাসার ছোট ভাই বোন কে গিফট করার মত একটা বই!! এখানে পংগু একটা ছেলের কথা বলা হয়েছে !! সে তার পরেও কত কিছু করতে পারে !! এতে অন্য সব কিশোরদের মনে সাহস জোগানর ব্যপারটা লক্ষিত হয়েছে!!
Was this review helpful to you?
or
Yet another adolescence novel by Muhammad Zafar Iqbal. It is centered around a disabled boy named Sentu and his hilarious shenanigans. Sentu starts off with an awkward introduction but builds up his friendship with everyone and eventually becomes the center of everything. It was a fun book, especially the style of titling each story or incident. Overall, decent.
Was this review helpful to you?
or
Nice.
Was this review helpful to you?
or
amar pora best boi....thank u zafor iqbal sir
Was this review helpful to you?
or
কথায় বলে,"নেই কাজ তো খই ভাঁজ "। কিন্তু আমার কাছে খই ভাজার উপকরণ না থাকায় জাফর ইকবাল স্যারের "স'তে সেন্টু " নিয়ে বসলাম। কোনো এক বয়েজ স্কুলের ক্লাস এইটের ছেলেদের নিয়ে কাহিনী (যখনকার কথা তখনও জেএসসি র যুগ শুরু হয় নাই কিন্তু)। সাজু,অনিক, সাচ্চু আর গুন্ডা বকর ক্লাসের উল্লেখযোগ্য চরিত্র। লাইক অল আদার উপন্যাস, এখানেও ক্লাসে গুন্ডা আছে যে অন্য নিরীহ ছেলেদের নির্যাতন করে। হঠাৎ ক্লাসে নতুন এক ছাত্র ভর্তি হয় (হতেই হবে, না হলে স্যারের অন্যান্য উপন্যাসগুলোর সাথে যে মিল থাকে না)।সেই ছাত্র আবার হুইল চেয়ারে চলাফেরা করে যার নাম সেন্টু (ডাকনাম) । গুন্ডা বকর কে শায়েস্তাকরণসহ নানা তেলেসমাতি কারবার দেখিয়ে খায়রুল (সেন্টু) হয়ে যায় সকলের নয়নমণি (সেন্টু) ভাইয়ারে। প্রতি স্কুলে ভালো আর মন্দ টিচার থাকা ফরয এবং স্যারের হিরোরা তাদের টিট করবে এটাও তাদের আশু কর্তব্য। তাই কর্তব্য করতে গিয়ে সেন্টুও মন্দ টিচার কে টিট করে। হিরো পুরস্কার পাবো না এটা হতে পারে? সেন্টুও বইপড়া প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পেয়ে নিজের ইজ্জত রক্ষা করে। পা অবশ থাকা সত্বেও সেন্টু বীরত্বের সাথে ফুটবল খেলে দেখিয়ে দেয়, ফুটবল খেলায় পা ফ্যাক্ট নয়। ইতোমধ্যে সেন্টুর স্কুলে যাওয়ার পথ বন্ধ হলেসুস্মিতা নামক বন্ধু তার সে সমস্যার বৈজ্ঞানিক সমাধান করে এবং নটে গাছটি মুড়লো/সেন্টুর কাহিনী ফুরলো। আমার কৈশরের একটা বড়ো সময় কেটেছে স্যারের কিশোর উপন্যাসগুলো পড়ে। আহ! কী গ্রোগ্রাসেই না গিলতাম স্যারের "হাকা রবিন,দুষ্টু ছেলের দল,দীপু নাম্বার টু,আমি তপু,রাশা,সফদর আলী কিংবা আমার বন্ধু রাশেদ"-এর মতো উপন্যাসগুলো। কিন্তু সেই একই ধরনের লেখা পড়ে আর স্বস্তি পাচ্ছি না বরং বিরক্তি উৎপাদন হচ্ছে। নতুন কিছুই পেলাম না "স'তে সেন্টু" র মাঝে। সেই পুরনো কিশোর উপন্যাসের কনসেপ্ট থেকে স্যার বের হতে পারলেন না। আসুন আমরা সমস্বরে বলি, "স'তে সেন্টু /স'তে সুপারম্যান "
Was this review helpful to you?
or
পরের দিন ক্লাশে গিয়ে ডেস্কে ব্যাগটা রেখে যখন বের হয়ে আসছি তখন হঠাৎ লক্ষ্য করলাম একটা ছেলে হুইল চেয়ারে করে আমাদের ক্লাশে ঢুকছে।হুইল চেয়ারটা এমনভাবে চালিয়ে আনছে যে দেখে । আমার মনে হতে থাকে যে হাঁটা এক ধরনের ঝামেলা এবং হুইল চেয়ারে চলাফেরা করার কাজটা বুঝি খুবই সহজ । ক্লাশরুমের মাঝখানে এসে সে থেমে গেল এবং আমরা সবাই তখন তাকে ঘিরে দাঁড়ালাম । আমি ভেবেছিলাম দেখব ছেলেটার পা নেই কিন্তু দেখলাম তার দুটো পাই বেশ ভালােমতন আছে । সেই পায়ে সে রীতিমত চকচকে জুতাে - মােজা পরে আছে । পা থাকার পরও সে কেন হাঁটতে পারে না , তাকে কেন হুইল চেয়ারে চলাফেরা করতে হয় আমি বুঝতে পারলাম না । পরিশেষের বলবো শিশুতোষ গল্প /শিশু-কিশোর উপন্যাস হিসেবে অসাধারণ।
Was this review helpful to you?
or
বইয়ের নাম - স'তে সেন্টু লেখক - মুহম্মদ জাফর ইকবাল পৃষ্ঠা -১১১পৃষ্ঠা প্রকাশক -সময় প্রকাশন প্রকাশকাল -ফেব্রুয়ারি ২০১৬ মূল্যঃ ১৭৬৳ (রকমারি) কাহিনীঃ খায়রুল হাসান ওরফে সেন্টু সর্দার। প্রতিবন্ধী একটি ছেলে। হুইল চেয়ারেও তার দুরন্ত চলাফেরা। দস্যিপনায় সাধারণ মানুষকে হারিয়ে দিতে প্রস্তুত। নিজের পঙ্গুত্ব নিয়ে মানুষের নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় , তার জন্য বেশ ভালো মত রেডী হয়েই ক্লাসে আসে। যেহেতু আমরা বাঙ্গালী,আমাদের বদলানো সম্ভব না। তাই মোতালেব স্যার এর হাজার মানা সত্ত্বেও সবাই জিজ্ঞেস করে বসে সেন্টুর এরকম অবস্থা হবার কারণ কি। সেন্টুও সুযোগ বুঝে সেরকম জবাব দেয়। ইবু ওরফে লেখক, অনিক, সাচ্চু আর বেশ বয়স্ক বকর এদের স্কুলে আর এদেরি ক্লাসে এসে ভর্তি হয় সেন্টু। বকর বেশ মাস্তান টাইপের, আচ্ছা মত শাস্তি দেয় সেন্টু। হুইল চেয়ার চালাতে চালাতে বোধহয় সেন্টুর হাত লোহার মত শক্ত হয়ে গেছে। এই সেন্টু আসার পর বদলে যেতে থাকে ইবুদের নিত্য দিনের রুটিন। নানা ঘটনার সাথে চলতে চলতে এক সময় বছর ফুরিয়ে যায়। সেই ঘটনা গুলো পাঠকের জন্য তোলা থাক। এর মধ্যেই বেশ ভালো বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে সবার। কিন্তু , সেন্টু কে ছেড়ে যেতে হবে । কারণ? হুইল চেয়ার বেয়ে দোতলায় ক্লাস করা সেন্টুর মত সাহসী ছেলের পক্ষেও যে সম্ভব না। কি ঘটবে এবার? পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ আমি তপু, রাশা, দস্যি ক’জন, দিপু নাম্বার ২, দুষ্ট ছেলের দল, হাত কাটা রবিন এসব গল্পের মতই সেই বিখ্যাত একটা গ্রুপে নানা কিসিমের মানুষ আছে। আছে নতুন এন্ট্রি নেয়া ছেলে। বইটা পড়তে গিয়েও প্রথমে রবিনের কথা মাথায় এসেছে। মিল নায় যদিও তবু মাথায় আসে। ভাল লেগেছে এক কথায়। কিছু বই পড়লেই ভাল লাগে। আর এরকম গল্প গুলো তো লাগেই। হাজার পেজ এর উপন্যাসে ডুবতেও যেমন পারি, ছোট্ট খাট্ট উপন্যাসেও ভাসতে পারি। ভাল লেগেছে। সায়েন্স ফিকশন গুলোতে এখন আগ্রহ অনেক কম। তাই এ ধরনের উপন্যাস ভালো লাগে পড়তেও ভাল লাগে, তাড়াতাড়ি শেষ ও হয়। তবে আসলে আমরা যদি সেন্টুর মত সাহস দেখাতে যেতাম, আগে বাপ মা ধরে আমাদের ঠ্যাং ভেঙ্গে দিত :P রেটিংঃ ৫/৫
Was this review helpful to you?
or
Mohaiminul Waheed Ayon বইপোকাদের আড্ডাখানা (Boipokader Addakhana) রিভিউ - [৩] বইয়ের নাম - স'তে সেন্টু লেখক - মুহম্মদ জাফর ইকবাল পৃষ্ঠা সংখ্যা -১১১পৃষ্ঠা প্রকাশক -সময় প্রকাশন প্রকাশকাল -ফেব্রুয়ারি ২০১৬(প্রথম) -ফেব্রুয়ারি ২০১৬(তৃতীয়) প্রচ্ছদ -ধ্রুব এষ মুল্য - ২০০.০০ টাকা রিভিউ - বইটাতে মুল চরিত্র সেন্টু নামে এক ছেলের। পুরো নাম খায়রুল হাসান। সে তার নাম সেন্টু বলার পরে বলে "স'তে সেন্টু" সেন্টু হুইল চেয়ারে চলাফেরা করে। তার কোমর থেকে নিচে প্যারালাইজড। সে অদ্ভুত ধরনের ছেলে। হুইল চেয়ারে চলাফেরা করলেও সে অন্যদের চেয়ে কম দুষ্টামি করে না। বরং তার অনেক বেশি সাহস। তাকে দেখে মনে হয় হুইল চেয়ারে চলাফেরা করাই অনেক সোজা। আর গল্পটা ইবু নামে এক ছেলের দিক থেকে দেখা। সব মিলিয়ে অসাধারণ একটা গল্প। স্যার ক্লাসে এসে বললেন, ইবুদের ক্লাসে একজন ছেলে ভর্তি হয়েছে। শারিরীক প্রতিবন্ধী। ছেলেটা হুইল চেয়ারে চলাফেরা করে। স্যার ক্লাসের সবাইকে প্রতিজ্ঞা করিয়ে নিয়েছে যেন তারা সেই ছেলেটাকে ব্যাক্তিগত প্রশ্ন না করে। তাকে তাদেরই মত করে যাতে দেখা হয়। পরের দিন ক্লাসে একজন ছাত্র এলো। আগের দিন স্যার সবাইকে প্রতিজ্ঞা করানো সত্ত্বেও ক্লাসের সবাই ছেলেটিকে ঘিরে দাড়ায় আর জিজ্ঞাসা করে ফেলে যে ছেলেটি কেনো হুইল চেয়ারে চলাফেরা করে। ছেলেটি ক্লাসের সবাইকে কয়েকটি কাগজ দেয়। সেখানে লেখা আছে সে কেনো হুইল চেয়ারে। সব কাগজে আলাদা আলাদা কাহিনী লেখা। কিন্তু উপরে একটা লাইন শুধু মিল আছে। লাইনটি হলো "কেনো আমি হুইল চেয়ারে?" সব ক্লাসেই একজন ক্লাস-গুন্ডা থাকে। বকর হচ্ছে ইবুদের ক্লাসের ক্লাস-গুন্ডা। বকরকে স্কুলের প্রায় সবাই ভয় পায়। সে ক্লাসের সবাইকে উপহাস করে কিছু না কিছু বলে। কেউ প্রতিবাদ করে না। কিন্তু সেন্টুকে বকর লুলা বললে সেন্টু অনেক রেগে যায়। একটা ছোট খাট মারামারিও হয়ে যায় তখন। সেন্টুকে সব কাজ হাত দিয়ে করতে হয় বলে তার হাত অনেক শক্ত। তাই বকর সেন্টুর সাথে মারামারিতে বেশি সুবিধা করতে পারলো না। সেন্টুর সাথে অল্পদিনেই ক্লাসের সবার বন্ধুত্ব হয়ে গেলো। তার পর টোটো নামে এক বন্ধুর জন্য ক্লাসের সবাই একসাথে মাথা ন্যাড়া করে। বইটা পড়লেই মাথা ন্যাড়ার ব্যপারটা বুঝতে পারবেন। ভূইয়া নামে এক স্যার স্কুলে একটা সিস্টেম দাড়া করেছেন। সিস্টেমটা এরকম ,কেউ যদি পাস করতে চায় তাহলে স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়তে হবে। যে প্রাইভেট পড়বে না তাকে ফেল করাই দেওয়া হবে। তাই ভয়ে স্যারের কাছে তারা প্রাইভেট পড়ে। অবশ্য সেন্টু আর তার বন্ধুরা মিলে স্যারের এই সিস্টেম নস্ট করে দিছে। কেমন করে নস্ট করতে সেটা বইটা পড়লেই বুঝতে পারবেন। মোতালেব স্যারের মতে, লেখা পড়ার পাশাপাশি যে অন্য কোনো সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড করে না। যে মানুষের জন্য কিছু করে না,সমাজের জন্য কিছু করে না,দেশের জন্য কিছু করে না তার জীবনের সাথে তেলাপোকার জীবনের কোনো পার্থক্য নাই। তাই সেন্টু,ইবুসহ আরো কয়েকজন মিলে আলোকিত শৈশব নামে একটা নাচ,গান কবিতা শেখার স্কুলে ভর্তি হয়। উদ্দেশ্য তেলাপোকা থেকে মানুষ হওয়া। কিছুদিন পরে ইবুর ক্লাসের সবাই জানতে পারলো সেন্টু আর তাদের স্কুলে পড়বে না। কারণ নবম শ্রেনী দুই তলায় আর হুইল চেয়ার নিয়ে দুই তলায় ওঠা যাবে না। তাহলে কি সেন্টুকে স্কুল থেকে চলে যেতে হবে? নাকি অন্য কোনো ব্যবস্থা হবে। বইটা পড়লে বাকিটা জানতে পারবেন। বইটাতে আমার রেটিং - ৪/৫ ব্যাক্তিগত মতামত - জাফর ইকবাল স্যারের সব গল্পই আমার কাছে ভালো লাগে। এটাও খুব ভালো লেগেছে। একজন অসুস্থ মানুষের সুখ-দুঃখ অনেক ভালো ভাবে বইটিতে লিখেছেন তিনি। ধন্যবাদ জাফর ইকবাল স্যারকে আমাদের এত সুন্দর একটি বই দেওয়ার জন্য। :-) :-) :-)
Was this review helpful to you?
or
#রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা আমরা যখন রাস্তা দিয়ে হাটি তখন আমরা হরেক রকম মানুষ দেখি এদের মধ্যে কেও কেও হয় স্পেশাল। এই মানুষ গুলো শারীরিক বা মানসিক ভাবে হয়তো আমাদের মত নয়, কিন্তু তাদেরও ভাবনা আছে, অনুভূতি আছে। যেহেতু স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় তাদের কোনো বিষয়ে সক্ষমতা হয়তোবা একটু কম, তাই তাদের অনুভূতি কখনো কখনো চড়া সুরে বাধা থাকে। এ ধরণের এক স্পেশাল চাইল্ড নিয়ে মুহম্মদ জাফর ইকবালের এ বই। এর রিভিউ: সেন্টু এ উপন্যাসের মুল নায়ক। তাকে হুইল চেয়ারে করে চলাফেরা করতে হয়। তাকে দেখলেই সবাই জিজ্ঞেস করে তার এ অবস্থা কেন? একারণে সেনসেটিভ সেন্টু বিশটা কাগজে বিশ রকম কারণ লিখে রেখেছে। সে কোথাও লিখে রেখেছে, ইলেক্ট্রিক শকের কারণে, কোথাও লিখেছে জিনের কারণে, কোথাও লিখেছে তার বড় ভাই তাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়ার কারণে তার এ অবস্থা হয়েছে। কিন্তু কোথাও সে মুল কারণটা লিখেনি। এই সেন্টুর নানান কীর্তি নিয়েই এগিয়েছে কাহিনী। যা পড়ে একজন মানুষের মন ভালো হয়ে যেতে বাধ্য। এ উপন্যাসে কোনো উথ্থান পতন নেই সত্যি, কিন্তু শারীরিক ভাবে প্রতিবন্ধির জীবন কিভাবে অতিবাহিত হয়, তাদের নিয়ে প্রশাসনের সর্বশেষ ভাবনা কী, তা জানার জন্য এ উপন্যাস পাঠ্য। বলা হয় একটা দেশের দশ শতাংশ মানুষ হচ্ছে শারীরিক ভাবে অক্ষম, তাদের জীবনযাত্রা আমাদের থেকে একটু হয়ত ভিন্ন, কিন্তু তারা আমাদেরই অংশ। এই বই আমাদের সমাজের সেইসব স্পেশাল চাইল্ডদের মানসিক অবস্থারই প্রতিফলন করে। লেখকের এই বই নিতু এবং তার বন্ধুরা, আখি এবং আমরা কজন, লাবু এল শহরে, এই বইগুলোরই সিকুয়েন্স। কিন্তু কাহিনীর ঘটনাক্রম অন্যগুলো থেকে ভিন্ন। সব কিছু মিলিয়ে এই বইয়ের রেটিং আমার কাছে ৪/৫
Was this review helpful to you?
or
কাহিনীসংক্ষেপঃ স্কুলে অষ্টম শ্রেনীর ক্লাসে ইবু, সাচ্চু, সাজু, অনিক এই চারজন ভালো বন্ধু। ইবু এখানে গল্পকথক, সাচ্চু বই-টই বিশেষ পড়েনা, তবে দুনিয়ার সব খবর রাখে। অনিক মোটামুটি ভালো ছাত্র, বই-টই পড়ে। সাজু ক্লাশের ফার্স্ট বয়, সবচেয়ে ভালো ছাত্র। একটু লাজুক টাইপের, সবাইকে তুমি তুমি করে বলে। সেই স্কুলের অষ্টম শ্রেণীতে একদিন ভর্তি হয় নতুন একটা ছেলে, নাম খায়রুল হাসান ওরফে সেন্টু। শুকনো পাতলা একটা মানুষ, মাথাভর্তি এলোমেলো চুল, মুখ গম্ভীর। সেন্টু হুইলচেয়ার ছাড়া চলতে পারে না। দুটো পা নীচ থেকে প্যারালাইজড। ওপরে যে চার বন্ধুর কথা লেখা হলো, তাদের সাথে সেন্টুর বন্ধুত্ব হতে খুব বেশি সময় লাগেনা। ক্লাসের গুন্ডা বকর, যে কী না বহুবছর ধরে ক্লাস এইটে আটকে আছে তাকে টাইট দেয়া, গরিলার মত দেখতে ভূইয়া স্যারের অপকর্ম ফাঁস করে দেয়া, জাল নোটের কারবারিকে ধরিয়ে পুলিশে দেয়া.. এগুলো করতে করতেই দিন কেটে যায় তাদের। সেন্টু একসময় গোটা ক্লাসের হিরোতে পরিণত হয়। এরকম একটা সময়ে হঠাৎ সেন্টু স্কুলে আসা বন্ধ করে দেয়। কিন্তু কেন? ব্যক্তিগত মতামতঃ জাফর ইকবাল স্যারের কিশোর উপন্যাস আর সায়েন্স ফিকশম পড়েই ছোট থেকে বড় হয়েছি। বাংলাদেশে আমার অত্যন্ত প্রিয় লেখক তিনি। তবে, বেশ কয়েকবছর ধরে তাঁর কিশোর উপন্যাসগুলো অতটা ভালো হচ্ছিলো না। গত বইমেলায় সে অচলাবস্থা ভেঙ্গে যায়। "গ্রামের নাম কাঁকনডুবি" যথেষ্ট জনপ্রিয়ও হয়। তবে, "স'তে সেন্টু" আমার কাছে অতটা ভালো লাগেনি। এই উপন্যাসের শেষে টিপিক্যাল ক্লাইম্যাক্স ছিলোনা, একটু ভিন্নতা বোধহয় আনতে চেয়েছিলেন তিনি। কারণ, তার প্রায় সব কিশোর উপন্যাসের শেষেই একটা ক্লাইম্যাক্স তিনি দেন। শেষের কয়েকটা উপন্যাসে, এই বিষয়টা একটা বিরক্তিতে পরিণত হয়েছিলো। সেদিক থেকে এ বইটা একটু ভিন্নরকম। সবচেয়ে বড় কথা, উপন্যাসের শেষে খুব সুন্দর একটা বার্তা দেয়া হয়েছে। বার্তাটা যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক, যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে উপন্যাসের মূলচিন্তাটা আসলেই সময়োপযোগী ছিলো। আমার যেটা মনে হয়, শিশু-কিশোরদের এটা ভালোই লাগবে। বড় হয়ে গেছি, আগের মত খুব সহজেই মুগ্ধ হতে পারিনা, তাই হয়তো আমার খুব একটা ভালো লাগেনি। তবে, বইটা শেষ করেছি একটানে। বইয়ের কোনো কোনো অংশে বেশ হেসেছি, কোনো কোনো অংশে বেশ বিরক্তও হয়েছি, কোনো কোনো অংশ আরোপিত মনে হয়েছে। যাই হোক, পাঠকের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির ওপরে নির্ভর করছে যে, বইটা তার কেমন লাগবে। উপন্যাসের মূল বার্তাকে বিবেচনা করলে, গোটা উপন্যাসটা মোটামুটিমানের ছিলো। স্যারের কাছ থেকে আরো ভালো কিছু পাবার প্রত্যাশা থাকবো :D বইয়ের রকমারি লিঙ্কঃ https://www.rokomari.com/book/112869/স’তে-সেন্টু
Was this review helpful to you?
or
Very nice book
Was this review helpful to you?
or
“স’তে সেন্টু” মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের একটি কিশোর উপন্যাস।ক্লাসের কিছু বন্ধুদের নিয়ে শুরু হওয়া একটি বই।ক্লাসে নতুন একছাত্র আসবে ক্লাসের সবাই জেনে গেছে।১২-১৭ বছরের কিশোরদের জন্যই হয়তো তিনি বইটি লিখেছেন।ক্লাসে সবার মধ্যে সাচ্চু একজন।সে বই পড়তে চায় না।তার বন্ধুরা তাকে দিয়ে বই পড়ানোর চেষ্টা করেও তারা পারেনি।সাচ্চুকে জিজ্ঞাসা করা হল কি রে বইটি পড়েছিস।সাচ্চু বলল পড়েছি কিন্তু বুঝি নাই।সে নাকি বইয়ের শেষ শব্দগুলো পড়েছে।এটা শুনে তার বন্ধু তো সেই রাগ এবং রাগারাগি পর্যন্ত চলে গেল।সাচ্চুর কথা হল সে বই না পড়লে কি হবে বা সে যদি উল্টো দিক থেকে বই পড়ে তাহলে কি সমস্যা?সে যদি বইয়ের শেষ থেকে পড়ে তা হলে কি হবে?সবাই হয়তো সাচ্চুকে গাধা ভাববে কিন্তু সে সারা দুনিয়ার খবর রাখে।সাচ্চুর বন্ধুদের ভাষায় সে এক আজব ছেলে।টেবিলে বইয়ের ব্যাগটা রেখে ক্লাসের বাহিরে গেল সবাই।কিছু বন্ধু একসাথে হলেই তারা খেলবে।বন্ধুদের কথার মাঝে একটা বিষয় উঠে এলো। আর তা হল তাদের নাকি ভুল সময়ে জন্ম হয়েছে।সাচ্চুর ভাষায় যখন পড়াশুনার জন্ম হয় নি।যখন পড়াশুনা আবিস্কার হয়নি তখন তারা জন্ম নিলে তাদের পড়াশুনা করা লাগত না। এই ভাবেই শুরু হয়েছে “স’তে সেন্টু”।কিশোর বয়সের সব কথা ও চিন্তা সব কিছুই উঠে এসেছে এই উপন্যাসের মাধ্যমে।আশা করি হয়তো সবাই বইটি খুব পছন্দ করবে।
Was this review helpful to you?
or
A great book as expected from Rokib Hasan.And Kishor-musa-robin series is one of my favourite detective series.Also shote shontu was a great boook with a heartmelting and funny story.Misir ali and white fang was also great.Thank you Rokomari.
Was this review helpful to you?
or
This is really a good book.But not so good as I expected.The main character SENTU is really a good character .But he was unable to walk.So what?his determination and willpower always made him successful in many works.The moral of the story is "NEVER LAG BEHIND WHEATHER YOU ARE UNABLE TO DO ANYTHING".
Was this review helpful to you?
or
#কাহিনী_সংক্ষেপ আমি..মানে ইবু। আর আমার সাথে আছে সাচ্চু, অনিক, সাজু আমাদের বন্ধুদের গ্রুপ। সবাই পড়ি ক্লাস এইটে। অন্যসব ক্লাসের মত আমাদের একটি ক্লাস গুন্ডা আছে, নাম বকর। আমাদের থেকে ঢের বড়। কতকাল ফেইল করে আমাদের ক্লাসে এসে পড়েছে। আমরা সবাই তাকে ভয় পাই। কম না অনেক বেশি ভয় পাই। কিছু না হলেও আমাদের অপমান করে , মারধর করে। সাজু আমাদের ক্লাসের ফার্স্ট বয়। সে সব কিছুতেই তোতা পাখির মত সব মুখস্ত বলে যায়। এভাবেই সব চলছিল। আমাদের এই স্বাভাবিক ক্লাসটাতে একদিন এক অস্বাভাবিক কান্ড ঘটে গেল। একজন হুইল চেয়ারে বসা ছেলে! আমাদের সবার আগ্রহের কেন্দ্রে চলে গেল। মোতালেব স্যার আমাদের শপথ করিয়েছিলেন যেন আমরা তাকে ডিস্টার্ব না করি। কিন্তু বেখাপ্পা আমরা। একজন প্রতিবন্ধীকে সহপাঠী হিসেবে দেখতে ভারী আশ্চর্যিত হচ্ছি। ছেলেটার নাম সেন্টু। স তে সেন্টু! ছেলেটা যে একটু ট্যারা জিনিস তা প্রথম দেখাতেই বুঝিয়ে দিল। সপ্তাহখানেকের মাঝে সেন্টু তার আসল চেহারা দেখাতে শুরু করল। বকর ভাই। যাকে আমরা প্রচন্ড রকম ভয় পাই, তাকে পর্যন্ত ঘোল খাইয়ে দিল। সেন্টু হাওয়ার বেগে ছুটছে! হুইল চেয়ার নিয়ে বেশ শান্তিতে আছে দেখে আমাদের কারো কারো সাধ জাগল. ইশ! যদি তেমন একটা হুইল চেয়ার পেতাম! গল্পটা এভাবেও চললেও পারত। কিন্তু তার ক্লাইমেক্স না থাকলে মজা কই? আমরাও বেশ কিছু সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি। এই যেমন ধরুন টোটো। আমাদের বন্ধু, লিউকোমিয়ার থ্যারাপিতে চুল পড়ে ন্যাড়া হয়ে গেছে। তাই স্কুলে যাবে না। তাই কি হয়! আমাদের গরিলা স্যার আর জাল নোট নিয়েও বেশ ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। আরো কত কি! সেন্টু বেশ বুদ্ধিমানও। প্রমাণ করে দিয়েছে সব ক্ষেত্রে। এদিকে স্যারের কথা অনুযায়ী আমরা তেলাপোকার মত, কারণ আমরা কোনো কো কারিকুলাম একটিভিটিস এ অংশ নেই না। তাই সবাই মিলে আলোকিত শৈশব নামের সাংস্কৃতিক সংগঠনের মেম্বার হয়ে যাই। সেই সুত্রে পরিচয় সুস্মিতার সাথে। সেন্টু আর সুস্মিতা মিলে তারপর যা করল না একেবারে পেপারের খবর হয়ে গেল. .... তারা... থাক! এটা বই তে দেখে নিন। কিন্তু জানেন হল কি! আমাদের এই সেন্টুকে স্কুল ছাড়তে হল । কিজন্য? আমরা তার শুণ্যতা অনুভব করছি অনেক। তারপর একদিন কিছু একটা হয়ে গেল....... .......... উঁহু! নিজেদের নিয়ে অনেকটা তো বললাম। আমাদের পুরো মজা পেতে বই আবশ্যক!!! #বইটার_সমাজ_বাস্তবতা বইটার নাম চরিত্র সেন্টু একজন প্রতিবন্ধী। কিন্তু তার মাঝে যে প্রাণশক্তি আছে...যেটা কোনো অংশেই কম না। বরং আমরা তার উপর্যুক্ত ব্যবহারে অপারগ সেটাই লেখক আঙ্গুল তোলে দেখিয়েছেন। স্বাভাবিক বা অটিস্টিক যাই হোক না কেন, অবশ্যই তার সঠিক ব্যবহার সমাজজীবনের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু আমরা কি প্রতিবন্ধীদের জন্য সমান সুযোগ দিতে পারছি? পাশাপাশি স্কুলের অবকাঠামোগত সমস্যাদির কড়া সমালোচনা করা হয়েছে গল্পে। আসলেই সেটা ভাবতে বাধ্য করে!! তাছাড়া একজন ছাত্রের জীবনে পড়াশুনোর পাশাপাশি একজন ভালো মানুষ হতে হয়, সৎ হতে হয়, অন্যয়ের বিরুদ্ধাচার করতে হয়। এসব একটা ছাত্রকে আদর্শ মানুষে পরিণত করে । সাথে সাথে সোস্যাল ওয়ার্ক, কো-কারিকুলাম একটিবিজ আর বন্ধুবাৎসল্যতার প্রয়োজনীয়তা.... সব মিলিয়ে বইটা গল্পের ছলে একজন ভালো মানুষের সব গুণ তোলে ধরেছে। সারকথা বইটার বাস্তবতাবোধ বেশ প্রকট। #ক্রিয়া_প্রতিক্রিয়া_উপলব্ধি_আরো_একটুকু___ বইটার টপিকটা ভালো লেগেছে। কথার ভাজে ভাজে ঠিক কিশোর সময়কার সব ফ্যান্টাসি আর বাস্তবতার মিশেল হিসেবে আমাদের নিজেদের যে জগত থাকে তার সন্নিহিত একটা অনুভবের জগত তৈরি করেছে বইটা। বইটাতে অনেকগুলো ছোট ছোট ঘটনা বেশ চাটুলতার সাথেই জোড়া দিয়ে বইটার ভীত গড়া হয়েছে যা সুখপাঠ্য আর শিক্ষাগুলো সহজেই কিশোরদের কচি মন ধারন করতে পারে। বয়সের তারতম্য বইটার অনুভূতিতে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি, কি ছোট কি বড় সবাই এটা পড়ে একটা কৈশোরের স্বাদ পাবেন। এই জিনিসটা বইটার একটা বড় শিল্প গুণ। গল্পের প্রবাহ বেশ দ্রুত ছিল। ওভার অল ভালো একটা কিশোর উপন্যাস। এই গেল ভালো লাগা। এবার আসা যাক মন্দ লাগাতে। জাফর সাহেবের সব কিশোর উপন্যাসের ধরনটা মোটামুটি একই ধরনের। সব বন্ধুর মাঝে একটা বন্ধু এমন থাকবে যে একটু ব্যতিক্রমী, তার কীর্তিকলাপ নিয়ে গল্পের প্লট। একই জিনিস বারবার খেলে যেমন অরুচি ধরে তেমনি উনার কিশোর উপন্যাসগুলো। মানতে বাধ্য খুবই চমকপ্রদ ভাষ্যরসে একেকটা প্লট লেখা কিন্তু সেটা ছাপিয়ে চোখে পড়ে গল্পের ধরনটা। বইটা শুরু করার পর যদি বুঝতেই পারেন শেষটা কিরকম হতে পারে পড়তে ততোটা কি মজা পাবেন? গল্পের প্রবাহ ভালো হলেও হোচটও খেয়েছে কিছু জায়গাতে। কিছু বানান ভুল চোখে পড়েছে।
Was this review helpful to you?
or
Jafar iqbal sir maney sob oshadaron boi. ei boi ti eto vlo legeche bolar bahire ekta saririk protibondhi cele kivabe somaj er sate taal miliye cholte pare ei boi na porle jana ei jeto na. sottikar orthe boi ta oshadaron??
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটি বই!!
Was this review helpful to you?
or
মুহম্মদ জাফর ইকবাল হলেন একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ। তাকে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত হিসাবে গণ্য করা হয়। অসাধারণ বই। স্যারের প্রতি আমার শ্রদ্ধার পরিমাণ দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। তবে কাহিনীর শুরুটা সেই আগের মতোই। আমাদের স্কুলে একটা নতুন ছেলে আসল অথবা আমি নতুন স্কুলে ভর্তি হলাম- এভাবেই সাধারণত স্যারের কিশোর উপন্যাস শুরু হয়! স'তে সেন্টুর শুরুটাও প্রায় এরকম। বাকী সবই খুব সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে। পড়তে পড়তে হয়তো নতুনত্বের স্বাদ ও পেতে পারেন । “স’তে সেন্টু” মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যারের একটি কিশোর উপন্যাস।ক্লাসের কিছু বন্ধুদের নিয়ে শুরু হওয়া একটি বই।ক্লাসে নতুন একছাত্র আসবে ক্লাসের সবাই জেনে গেছে।১২-১৭ বছরের কিশোরদের জন্যই হয়তো তিনি বইটি লিখেছেন।ক্লাসে সবার মধ্যে সাচ্চু একজন।সে বই পড়তে চায় না।তার বন্ধুরা তাকে দিয়ে বই পড়ানোর চেষ্টা করেও তারা ।এই ভাবেই শুরু হয়েছে “স’তে সেন্টু”।কিশোর বয়সের সব কথা ও চিন্তা সব কিছুই উঠে এসেছে এই উপন্যাসের মাধ্যমে।আশা করি হয়তো সবাই বইটি খুব পছন্দ করবে। বরাবরের মতোই বইটি সহজ-সরল ভাষায় লেখা। এই বইটি পড়লেই বোঝা যায় স্যার চেয়েছেন আমরা একটি প্রতিবান্ধব সমাজ পাই যেখানে সকল শিশু স্কুলে যাবে কোন প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই। আমি মনে করি স্যারের মহান এই উদ্যোগটি সফল হবে। এমন মহান উদ্যোগ নিয়ে যেবই লেখা হয় সেখানে ছোটখাট কোন ত্রুটি থাকলেই সেটি অগ্রাহ্য করতে হয়। বইটি সবাই পড়বেন আশা করি। বিশেষত আপনার বাসার ছোট ছেলেমেয়েদের জন্য বইটি পড়া ফরজ প্রায়।
Was this review helpful to you?
or
যতটা ভাল লাগবে আশা করছিলাম ততটা ভাল লাগে নি,, তবে মোটামুটি ভালই লাগছে।
Was this review helpful to you?
or
It's not that far I expected. It should have gone deeper. 'Ankhi ebong amra kojon' is an exemplary book where we can see human even when they are disabled don't stop working and willing.Sentu could be an example but don't know why I found something missing in this book.