User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Farhan Sadik

      09 Jan 2021 11:42 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      আগুনে পুড়ে ফেলা বই !

      By prity das

      07 Dec 2019 11:23 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বই- অরক্ষণীয়া লেখক - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় অরক্ষণীয়া! নাম তার জ্ঞানদা। যেন সমাজের সকল কুশ্রী নিয়ে জন্মিছে জননীর একমাত্র সন্তান জ্ঞানদা। তাকে নিয়ে স্বপ্ন বাঁধলেও তা যেন নিরাশায় পর্যবসিত হয়। কারণ সে যে সুশ্রী নয়। তার চর্মবর্ণ যে কৃষ্ণকায়। সমাজ এমন কন্যা পছন্দ করেইনা। জ্ঞানদা যেন অস্পৃশ্যা হয়ে গেল। যার কারণে তার মা দুঃখভরে বলেন, "ভগবান! হতভাগীকে যদি আমার কোলেই পাঠালি, রঙটা একটু ফর্সা করে পাঠালে না কেন? কালো বলে কেও যে ওকে আশ্রয় দিতেই চায়না। সবাই যে চায় সুন্দরী মেয়ে ওরে পোড়া সমাজ, তুই কলি, শীল, স্বভাব, চরিত্র কিছুই যদি দেখবি নে, মেয়ে শুধু কালো বলেই ঘরে ঠাই দিবিনে, তবে সে মেয়ের বিয়ে না হলেই বাপ-মাকে দণ্ড দিবি কেন?" হুম, জ্ঞানদা হল অরক্ষণীয়া উপন্যাসের এমনি একটি চরিত্র। যার চর্মবর্ণের কারণেই সমাজ তাকে ময়লায় ফেলে দেয়ার অবস্থা করেছে। লেখক খুব সুন্দরভাবে সমাজের এমন একটি হীন চিত্রের স্বরূপ তুলে ধরেছেন অরক্ষণীয়াতে। জ্ঞানদাতো নিজে ইচ্ছে করে তার এমন গাত্রাবরণ নিয়ে জন্মায়নি। স্রষ্টাই তাকে এমন বানিয়েছে। তাই বলে শুধু সুদর্শনা নয় বলে সমাজ তাকে ফেলে দিবে? আমাদের সমাজে এখনও এমন কিছু চিত্র পরিলক্ষিত হয়। একটি মেয়ের রূপ দিয়ে তাকে কখনো বিচার করা যায়না। গুণ হলো তার সব। সুদর্শনা সেই নয় যার শুধু রূপ আছে। সুদর্শনা সেই, যে বহুগুণে গুণান্বিতা। সমাজে কোন জ্ঞানদা না থাকুক, এটাই হলো অরক্ষণীয়ার কথনোদ্দ্যেশ্য কিন্তু তা যদি হতো তাহলে আমাদের সমাজ পরিবর্তন হয়ে যেত। কি নির্লজ্জ আমাদদের সমাজ! লজ্জা থাকবেই কিভাবে? লজ্জা, সে তো কবেই মরে গেছে।

      By Shahed Ahamed

      12 Sep 2019 04:02 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      uponnasher er kendrio choritro ganoda ebong otul. Ganoda meye hisabe valo. mon ta norom. kintu dekhte sundori na. onno dike otul dekhte valo, socchol poribarer sontan. ganoda er pita mara jabar somoy otul take kotha dei j se Ganoda k bea korbe. Sei ashai thake Ganoda. Kintu pore sob olot palot hoye jai . Sesh porkonto ki hoyesilo Ganoda ebong Otul er somporker porinoti? Jante hole pore felun Orokkhonia. Asha kori upovog korben.

      By Rimon Rayhan

      10 Aug 2018 06:25 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      #বই_অরক্ষণীয়া #লেখক_শরৎচন্দ্র_চট্টোপাধ্যায় #প্রধান_চরিত্র - অতুল ও জ্ঞানদা ধরন - চিরায়ত উপন্যাস প্রকাশনায় - মিজান পাবলিশার্স মুদ্রিত মুল্য - ৪৫ টাকা #উপমাঃ যে বা যাহারা কোনদিন সম্পদের মালিক হয় নাই তাহারা কেমন করিয়া সম্পদের মর্ম উপলব্ধি করিবে? রাস্তায় চলিবার সময় কুকুর কে দেখিয়া সাধারন দৃষ্টিতে রাস্তার কুকুর বলিয়াই মনে হয় তাই প্রয়োজনে আমরা নির্দ্বিধায় তাহাদের বদ করিয়া থাকি । কিন্তু একটিবার ভাবিয়া দেখিনা যে ওই কুকুরটার ও মা আছে। মা কুকুর টা হয়তো আড়ালে থাকিয়া বুকফাটা আর্তনাদ করিয়া ইহাই বলিতে থাকে ওকে মেরোনা ও যে আমার সন্তান.....................। #বই_আলোচনাঃ বিধাতা মানুষ সৃষ্টি করিয়াছেন তাহার ইচ্ছানুসারে, তিনিই একমাত্র বলিতে পারেন কাকে কেমন করিয়া কি উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিয়াছেন। সেই সৃষ্টিরই একটা অংশ জ্ঞানদা ও অতুল। জ্ঞানদা দেখিতে একদমই সুশ্রী নয় কিন্তু মনটা তাহার বড়ই পবিত্র। অন্যদিকে অতুল দেখিতে বেশ সুশ্রী যুবক। অতুলের সহিত ভালোবাসার সম্পর্ক গড়িয়া ওঠে জ্ঞানদার। জ্ঞানদার পিতার মৃত্যু কালে অতুল তাহার শিয়রে বসিয়া জ্ঞানদার ভার তুলিয়া লইয়াছিলো। পনেরো বছরের মেয়েকে লইয়া চিন্তত থাকিলেও সেইদিন অতুলের কথায় প্রসন্ন হইয়াছিলো দুর্গা দেবি(জ্ঞানদার মাতা)। কিন্তু বিধি যদি এই পরম প্রেমে বাধ সাধিয়া দেয় তো কাহার সাধ্য যে তাহা টিকাইয়া রাখে। হঠাত করিয়াই জ্ঞানদার চেহারায় পরিবর্তন আশা শুরু হয়। কিন্তু তাহা উন্নতি নয় অবনতি। দেহ খানা কঙ্কালসারে পরিনিত হয়। অন্যদিকে সুশ্রী রমণী পাইয়া অতুল মহাশয় জ্ঞানদা কে ঘেন্না করিতে আরম্ভ করে। এই অভাগিনী যেইদিকেই যায় সেই দিক থেকেই স্রষ্টা মুখ ফিরাইয়া নেয়। একেতো বয়সের ভার তাহার উপর বিবাহ না হইবার দরুন সমাজে টিকিয়া থাকা স্বামী হাঁরা দুর্গা ও পিতা হারা জ্ঞানদার অসম্ভব হইয়া উঠিলো। কিন্তু অতুল যে মৃত্যু পথ যাত্রী জ্ঞানদার পিতাকে কথা দিয়াছিলো, তাহার কি হইবে। স্রষ্টাও কি তাহার এই ধৃষ্টতা ক্ষমা করিবেন? অন্যদিকে জ্ঞানদা একটা কথাই ভাবিতো স্রষ্টা তাহাকে এই রূপে কেনো পাঠাইয়াছিলেন। যেইখানে মানুষ বাহিরের সৌন্দর্য ছাড়া ভিতর টাকে কেউ বিচার করেনা। এই রকম সমাজে বাচিয়া থাকার অধিকার নাই জ্ঞানদার। জ্ঞানদা কি তাহলে আত্মহত্যাই করিবে? কি কারনে এই কুশ্রী মেয়েটাকে ভালোবাসিয়াছিলো অতুল? কি কারনে মৃত্যু শয্যায় জ্ঞানদার পিতা কে কথা দিয়াছিলো? কি কারনেই বা জ্ঞানদা হঠাত করিয়া কঙ্কালসারে পরিনিত হইয়াছিলো? অতুল ও জ্ঞানদার পরিণতি কি হইবে? সমস্ত প্রশ্নের উত্তর লুকাইয়া রহিয়াছে এই বই খানার মধ্যে। তাই পড়িবার জন্য বিশেষ অনুরোধ করা গেলো। #উপলব্ধিঃ রুপ যৌবন বা সুঠাম দেহ দেখিয়া ভালোবাসা সৃষ্টি হইলে তাহা স্থায়ী হয়না। আবার ক্ষনিকের প্রতিশ্রুতি কে ভালোবাসা বলিয়া মনে করিলে পরবর্তীতে তাহার ফল ভালো হয়না। এই নিষ্ঠূর সমাজে যাহাদের রুপের অহংকার নাই, অর্থের গৌরব নাই আর যাহাই হোক না কেনো ভালোবাসা তাহাদের জন্য নয়। সমাজ আমাদের চোখের উপর এমনই একখানা পর্দা দিয়া রাখিয়াছে যাহার দরুন কে আমাদের হিতকারী আর কেই বা আমাদের অনাসৃষ্টি কারি তাহা বুঝিবার উপায় নাই। যদিও বা বুঝিতে পাড়ে ততক্ষনে অনেক দেড়ি হইয়া যায়। নিজ সন্তানের মুখে যেমন করিয়া আমরা ভাত তুলিয়া দেই তেমন রাস্তার একজন ভিখারিরও সেই একই সাধ জাগে। কিন্তু তাহারা গরিব বলিয়া তাহাদের এই অধিকার সমাজ দেয় নাই। পরের সন্তান কে গালি দেবার সময় একটিবারও ভাবিয়া দেখিনা যে এই গালিটাই যদি আমার সন্তান কে কেও দিতো। বাহিরের সৌন্দর্য কে প্রাধান্য দিতে গিয়া আমাদের মনুষত্য কে বিসর্জন দিতেছি প্রত্যহ। তাহার প্রমান চারিদিকে লক্ষ্য করিলেই সহজে বুঝিতে পারা যায়। বহিরাঙ্গ বিচার করিবার কারনেই Yasir Monon এর রিমন সৃষ্টি হয়। #শরৎ_বাণী ১. হায়রে মানুষের আশা ! শত কোটি সম্ভব-অসম্ভব জল্পনা-কল্পনার মধ্যেও মানুষের মনের গতি বদলাইয়া যাইতেও পারে। ২. ব্যথা পাওয়া এবং ব্যথা দূর করিবার জন্য সচেষ্ট হইয়া কাজ করা এক জিনিস নয় - সকলে তাহা পারেও না। ৩. হীরা ফেলে যে কাচ আচলে বাধে তাহার মনস্তাপের আর অবধি থাকেনা। ৪. কাল যে ছিলো আজ সে নাই, আজও যে ছিলো তার ঐ নশ্বর দেহটা ধীরে ধীরে ভস্মাসাত হইতেছে, আর তাহাকে চেনাই যায় না অথচ এই দেহটাকে আশ্রয় করিয়া কত আশা কত আকাঙ্খা, কত ভয় কত ভাবনা। কোথায় গেলো? এক নিমিষে কোথায় অন্তর্হিত হইয়া গেলো? তবে কি তার দাম? মরিতেই বা কতক্ষন লাগে? বিঃ দ্রঃ এইখানে শুধু মাত্র দুই জন কে লইয়া আলোকপাত করিয়াছি। বই খানাতে অনেক চরিত্র। যারা এইটা পড়িয়া পরিণতি তে যাইবার চেষ্টা করিতেছেন অবশ্যই ভুল করিতেছেন। তাই বই খানা যাহারা পড়েন নাই তাহাদের পড়িতেই হইবে।

      By Mashuda Manna

      25 Oct 2021 12:25 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছে এই উপন্যাস আমার। সত্যিই শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাসের সাথে অন্য কারোর উপন্যাসের তুলনা হয় না। এতো সুন্দর করে চরিত্রগুলোকে উনি উপস্থাপন করেন...সাধারণ ঘটনাকে অসাধারণ করে তুলেন উনি...

      By ফয়সাল আহমেদ

      02 Nov 2019 02:49 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      বইয়ের নামঃঅরক্ষণীয়া লেখকঃশরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রকাশনীঃমাটিগন্ধা মূল্যঃ৯০টাকা অরক্ষণীয়া -উপন্যাসটিতে শরৎচন্দ্র দেখিয়েছেন সনাতন গ্রাম্য জীবনের ছবি।যেই সমাজ অত্যন্ত কঠোর অনুশাসনে বদ্ধ।এই গল্পের মধ্যে দিয়ে লেখক দেখিয়েছেন যে একটি বিবাহযোগ্যা কন্যা সঠিক সময়ে পাত্রস্থ না হলে সমাজের কি নির্দয়ী পরিস্থিতি হয়।যার ফলস্বরূপ কন্যার নামকরণ হয় "অরক্ষণীয়া"।শুধু সমাজই নয় সেই সঙ্গে পরিবারের লোকজনেরাও মেয়েটির সাথে নির্মম ব্যবহার ও উৎপীড়ন করে।এইগল্পটি একই সময়ে নির্বাক প্রতিবাদ ও সমাজের মিথ্যা মুখোশের প্রতি পাঠকবর্গ কে দৃষ্টি আকর্ষিত করে।এখানেই গল্পটির নবজাগরণ চেতনা প্রকাশিত।এইগল্পটি একই সময়ে নির্বাক প্রতিবাদ ও সমাজের মিথ্যা মুখোশের প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষিত করেছে।এখানেই গল্পটির নবজাগরণ চেতনা প্রকাশিত হয়েছে বলে মনে হলো।পড়ার সময় কিছু কিছু জায়গায় নিজের চোঁখের অশ্রু সংবরণ করার চেষ্টা করেছিলাম;তবুও টপটপ করে চোঁখ দিয়ে পানি পরছিল। অত্যন্ত বাস্তবিকভাবে সেই সময়ের মানুষের দৈন্দিন জীবনযাত্র দেখানো হয়েছে। তাছাড়া হিন্দু শাস্ত্রের ঘৃণিত কিছু বিষয়ও লেখক তুলে ধরেছেন। মেয়ে দেখতে ভালো না,খুব দারিদ্র্য ;তাই কেউ বিয়ে করতে চায়না,আবার সেই মেয়ের বিয়ে শিঘ্রই না দিতে পারলেও জাত যাবে–এইধরনের কুশাস্ত্রের বিরুদ্ধে শরৎ বাবু তাঁর অন্যান্য উপন্যাসেও প্রতিবাদ করেছেন;কিন্তু এই উপন্যাস যেনো একটু বেশিই আবেগ জড়ো করে লিখেছেন।অরক্ষণীয়া শরৎচন্দ্রের অন্যতম এক সৃষ্টি বলে মনে হয়েছে।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!