User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
শিশির কুমার ভট্টাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।একারণে বইটা পাঠ্যপুস্তকের মতো জটিল করে লিখেছেন।বিজ্ঞানের বই সহজ-সরল করে লেখা উচিত।কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এই একটা সমস্যা।তারা পাঠ্যপুস্তকের মতো জটিল করে লেখে।ব্ল্যাকহোলের উপর সবচেয়ে সহজ-সরল করে লেখা একটা বই পড়েছি।অনুপম প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত মোঃ সাইফুল ইসলাম ফরহাদ এর "রহস্যে ভরা ব্ল্যাকহোল" বইটি।মাত্র ৮৮ পৃষ্ঠার ছোট্ট একটা দারুন বই।এতে লেখক গল্পের মতো ঝরঝরে করে ব্ল্যাক হোলের বর্ননা দিয়েছেন।পড়ে মনে হবে যেনো 'সায়েন্স ফিকশন' পড়ছি।
Was this review helpful to you?
or
ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণবিবর মহাকাশের এক অনন্য রহস্য। হালকাভাবে বললে বলা যায়, ব্ল্যাকহোল হচ্ছে মহাশূন্যের সেই এলাকা, যেখানে অতিমাত্রায় এর পদার্থ এতটাই ঘনীভূত হয়ে আছে যে, এর আশপাশের বস্তুর কোনো উপায় নেই এর গ্র্যাভিটি বা মহাকর্ষ বলের টানকে উপেক্ষা করতে পারে। এই মুহূর্তে আমাদের কাছে সর্বোত্তম গ্র্যাভিটি থিওরি হচ্ছে আইনস্টাইনের জেনারেল থিওরি অব রিলেটিভিটি বা সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্ব। সে জন্য আমাদের গভীর গবেষণা করতে হবে এই তত্ত্বের ফলাফল নিয়ে ব্ল্যাকহোলের বিস্তারিত জানতে ও বুঝতে হলে। ব্ল্যাকহোল শব্দের অর্থ কৃষ্ণবিবর বা কালো-গহবর। একে এই নামকরণ করার পেছনে কারণ হল এটি এর নিজের দিকে আসা সকল আলোক রশ্মিকে শুষে নেয়। ব্ল্যাকহোল থেকে কোন আলোক বিন্দুই ফিরে আসতে পারে না ঠিক থার্মোডায়নামিক্সের কৃষ্ণবস্তুর মতো।এখন পর্যন্ত ব্লাকহোলের কোন প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাওয়া যায়নি কারণ এ থেকে আলো বিচ্ছুরিত হতে পারে না কিন্ত এর উপস্থিতির প্রমাণ আমরা পরোক্ষভাবে পাই। ব্লাকহোলের অস্তিতের প্রমাণ কোন স্থানের তারা নক্ষত্রের গতি এবং দিক দেখে পাওয়া যায়। মহাকাশবিদগণ ১৬ বছর ধরে আশে-পাশের তারামন্ডলীর গতি-বিধি পর্যবেক্ষণ করে গত ২০০৮ সালে প্রমাণ পেয়েছেন অতিমাত্রার ভর বিশিষ্ট একটি ব্লাকহোলের যার ভর আমাদের সূর্য থেকে ৪ মিলিয়ন গুন বেশি এবং এটি আমাদের আকাশগঙ্গার মাঝখানে অবস্থিত।/বইটিতে আছে- ব্ল্যাকহোল কী/কল্পকাহিনীতে ব্ল্যাকহোল/মহাকর্ষ/মৌলিক কণা ও প্রাকৃতিক বল/নক্ষত্রের বিবর্তন ও ব্ল্যাকহোল/ব্ল্যাকহোল তত্ত্ব/ব্ল্যাকহোল এবং কোয়েজার/বিশ্ব পরিণতিতে ব্ল্যাকহোলের ভূমিকা/উপসংহার/পরিশিষ্ট-১(ইতিহাসের যোগফল)/পরিশিষ্ট-২(কেপলারের সূত্র)/পরিশিষ্ট-৩(মাইকেলসন-মর্লির পরীক্ষা)/লেখক পরিচিতি: ডক্টর শিশিরকুমার ভট্টাচার্য একজন গণিতবিদ জ্যোতির্বিজ্ঞানী। তার জন্ম ১৯৪০ সালে বরিশাল জেলার ধামুরা গ্রামে। তিনি খুলনার দৌলতপুর বিএল কলেজ থেকে গণিতে সম্মান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৩ সালে ফলিত গণিতে এমএসসি পাশ করেন এবং পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কুইন মেরী কলেজ থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞানে পিএচডি ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনের পুরোটাই কেটেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে শিক্ষকতা এবং গবেষণা করে। গবেষণার ক্ষেত্র ছিল মূলতঃ জ্যোতির্বিজ্ঞান। তাঁর সবচেয়ে উল্ল্যেখযোগ্য গবেষণাকর্ম হল নক্ষত্রের জন্ম প্রক্রিয়ার একটি প্রতিরুপ নির্মাণ। বর্তমানে তিনি অবসর জীবন কাটাচ্ছেন লেখালেখি করে।
Was this review helpful to you?
or
ডক্টর শিশিরকুমার ভট্টাচার্য একজন গণিতবিদ জ্যোতির্বিজ্ঞানী। তার জন্ম ১৯৪০ সালে বরিশাল জেলার ধামুরা গ্রামে। তিনি খুলনার দৌলতপুর বিএল কলেজ থেকে গণিতে সম্মান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৩ সালে ফলিত গণিতে এমএসসি পাশ করেন এবং পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কুইন মেরী কলেজ থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞানে পিএচডি ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনের পুরোটাই কেটেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে শিক্ষকতা এবং গবেষণা করে। গবেষণার ক্ষেত্র ছিল মূলতঃ জ্যোতির্বিজ্ঞান। তাঁর সবচেয়ে উল্ল্যেখযোগ্য গবেষণাকর্ম হল নক্ষত্রের জন্ম প্রক্রিয়ার একটি প্রতিরুপ নির্মাণ। বর্তমানে তিনি অবসর জীবন কাটাচ্ছেন লেখালেখি করে। ডক্টর শিশিরকুমার ভট্টাচার্যের “ব্ল্যাকহোল” বইটি ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারীতে প্রথম প্রকাশিত হয়েছে। বইটির প্রচ্ছদ করেছেন আবু তৈয়ব আজাদ (রানা)। আধুনিক মহাকাশ বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় বিস্ময় হল ব্ল্যকহোলের আবিষ্কার। ব্ল্যাকহোল অবশ্য দেখা যায় না। কারণ সেখান থেকে কোন বিকিরণ বেরিয়ে আসেনা। ব্ল্যাকহোলের বাংলা প্রতিশব্দ কৃষ্ণগহব্বর। কিন্তু জনসাধারণের কাছে ‘ব্ল্যাকহোল’ শব্দটি অধিক পরিচিত। ব্ল্যাকহোলের অস্ত্বিত্ব সম্পর্কে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত। মহাকাশের বুকে তারা এমন কতগুলো স্থান চিহ্নিত করেছেন যেখানে ব্ল্যাকহোলের উপস্থিতির সম্ভাবনা শতকরা এক’শ ভাগ। ব্ল্যাকহোলের কেন্দ্রে কি আছে এবং কেন্দ্র কিভাবে কাজ করে বিজ্ঞানীরা তা এখনও জানেন না। তবে এ জন্য নতুন তত্ত্ব নির্মাণের প্রচেষ্টা চলছে। শিশিরকুমারের এই বইটিতে ব্ল্যাকহোলের সৃষ্টি, ব্ল্যাকহোলের শনাক্তকরণের পদ্ধতি এবং ব্ল্যাকহোলের ভূমিকা ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। লেখক তাঁর অবসর সময়টাকেই বেছে নিয়েছেন লেখালেখির জন্য। তাঁর মতে অভিজ্ঞতা যত পরিপক্কতা লাভ করবে লেখার গুণগতমান তত বাড়বে। জ্যোতির্বিজ্ঞানকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে লেখক লিখে চলেছেন একের পর এক জনপ্রিয় জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক বই, এটিও তাদের মধ্যে একটি। আশা করি বইটি পাঠকের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক তৃষ্ণা মেটাবে।
Was this review helpful to you?
or
এক কথায় বলা যায় বইটি অসাধারণ ।
Was this review helpful to you?
or
#রহস্যময়_বিজ্ঞান_জগত_ও_রকমারি_ডট_কম_আয়োজিত_বুক_রিভিউ_প্রতিযোগীতা বিজ্ঞানীদের তো বটেই এখন সাধারন মানুষের মধ্যেও ব্ল্যাকহোল নিয়ে কম বেশি আগ্রহ রয়েছে । ব্ল্যাকহোল একটি অতি রহস্যময় মহাজাগতিক বস্তু যার ভর ও ঘনত্ব আসীম । বিজ্ঞানীরা ধারনা করেন ব্ল্যাকহোলের মাধ্যমেই আমরা পেতে পারি সবকিছুর তত্ত্ব বা মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমরা নতুন ধারনা পেতে পারি । এই বই শুধু ব্ল্যাকহোল নিয়েই লেখা । বাংলায় এটিই প্রথম ব্ল্যাকহোল নিয়ে লেখা বই । বইটিতে ব্ল্যাকহোল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । ব্ল্যাকহোল সম্পর্কে বিশদ ধারনা পাওয়ার জন্য এই বইয়ের বিকল্প নেই । খুব সহজ ও সাবলীল ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে প্রতিটি বিষয় । ব্ল্যাকহোলের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বিশদ আলোচনা করা হয়েছে বইটিতে । ব্ল্যাকহোল নিয়ে এখন পর্যন্ত পাওয়া সব তথ্য রয়েছে বইটিতে । সবমিলিয়ে এটি একটি চমৎকার বই । পড়ার আহব্বান রইল By: Sadik Ssw