User login

Sing In with your email

Email Address
Password
Forgot Password?

Not Account Yet? Create Your Free Account

Send

Recipients:
Message:

Share to your friends

Copy link:

    Our Price:

    Regular Price:

    Shipping:Tk. 50

    • Size:
    • Color:
    QTY:

    প্রিয় ,

    সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
    মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?

    Please Login to Continue!

    Our User Product Reviews

    Share your query and ideas with us!

    Customer Reviews

      By Nupur Khan

      16 Sep 2024 12:20 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      very conceptual... it's against superstition....

      By Md. Masum

      03 Jan 2020 05:00 PM

      Was this review helpful to you?

      or

      লালসালু সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত একটি উপন্যাস। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৪৮ সালে।মাটিগন্ধা হতে প্রকাশিত । দামঃ 132 টাকা । বেশ কয়েকটি শক্তিশালী নারী চরিত্রের প্রাধান্য পেয়েছে এই উপন্যাসে,তাদের মধ্যে জমিলা অন্যতম। জমিলা অত্যন্ত সাহসী এক নারী। মজিদ নামের প্রতিকী দ্বারা ভ্রান্ত না হয়ে, মজিদের সাথে না লেগে থেকে সে পরিবর্তন চেয়েছে। ধর্মকে পুঁজি করে যারা সমাজকে শোষন করে জমিলার মৃত্যু তাদের কপালে কলংকের চিহ্ন এঁকে দেয়।

      By Mayesha Chowdhury

      29 Oct 2019 12:14 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      লালসালু সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত একটি বিখ্যাত উপন্যাস| দরিদ্র মানুষের ধর্মীয় অনূভুতিকে কাজে লাগিয়ে অসাধু ধর্ম ব্যবসায়ীদের ফুলে ফেঁপে ওঠার বিষয়টি এ রচনার মূল আলোচ্য বিষয়| মজিদ স্বপ্নে এক পীরের মাজার তৈরির আদেশ পাওয়ার এক মিথ্যা কাহিনী গ্রামবাসিকে শুনিয়ে তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে মাজার গড়ে তোলে| যা আমাদের আজকের শিক্ষিত সমাজের প্রতিদিনের চিত্র| মাজারে দান করা টাকা আত্মসাৎ করে মজিদ ধনের সম্ভার গড়ে তোলে| এমনকি কেউ তার এই কর্মকান্ডে কোনোভাবে বাধা হলে তাদেরকেও নানা নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে| ধর্মীয় গোড়ামী এবং অন্ধ বিশ্বাসের গন্ডি পেরোতে না পারলে সমাজের এ চিত্র পাল্টানো সম্ভব নয়|||

      By Sultan

      24 Oct 2019 10:55 AM

      Was this review helpful to you?

      or

      ধর্মীয় গোড়ামী ও কুসংস্কারকে পুঁজি করে ধর্মের মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সমাজে কালের গতিতে যে কিছু অসাধু ধর্মব্যবসায়ীর উদ্ভব ঘটে তারই প্রতিচ্ছবি লালসালু। লেখক উপন্যাসে মানুষের সীমাহীন দুঃখ,বৈকল্য,কপটতা ও মিথ্যাকে উন্মোচন করেছেন এবং জীবনের প্রত্যয় ও শিল্পবোধের নতুন রুপ ফুটিয়ে তুলেছেন। এ উপন্যাসে তিনি এমন এক গ্রামীণ সমাজের চিত্র এঁকেছেন যেখানে পূর্ববাংলার কৃষিভিত্তিক শ্রমনিষ্ঠ সহজ-সরল ধর্মপ্রাণ মুসলমান সমাজের মানুষ বিভ্রান্ত হয় এক কপট ধর্ম ব্যবসায়ী দ্বারা।একটি কৃষিপ্রধান গ্রামীণ সমাজে মজিদ তার অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য খুব সহজেই ধর্মের বীজ বপন করতে সক্ষম হয়। কারণ সেখানে শস্যের চেয়ে টুপি বেশি,ধর্মের চেয়ে আগাছা বেশি। গভীর জীবন সমস্যায় জর্জরিত মজিদ জীবিকা অর্জনের মৌলিক প্রয়োজন থেকেই ধর্ম ব্যবসার পথ বেছে নেয়। আমরা দেখি মহব্বত নগর গ্রামের মজিদের প্রবেশ ঘটে নাটকীয়ভাবে। তাহের ও কাদের যখন মাছ ধরছিল তখন তারা মজিদকে দেখতে পায় মতিগঞ্জের সড়কের ওপর মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে মোনাজাতরত অবস্থায়। এরপর গ্রামে ঢুকে অজানা এক ভাঙা কবরকে মোদাচ্ছের পীরের কবর হিসেবে চিহ্নিত করে এবং স্বপ্নাদেশ পেয়ে সেখানে এসেছে এ মিথ্যা কুহক বিস্তার করে গ্রামের মানুষের সরলতার সুযোগ নিয়ে সুকৌশলে সম্পদ ও ঐশ্বর্য শিকারে লিপ্ত হয়। যে সমাজে নানারকম কুসংস্কারে আচ্ছন্ন সেখানে মিথ্যাকে সুকৌশলে দ্রুত বিস্তার ঘটানো সম্ভব করে তোলে মজিদ। আধুনিক ছোয়ায় উজ্জীবিত আক্কাস মিয়ার স্কুল করার প্রয়াসকে সুকৌশলে মসজিদ নির্মানের কথায় ব্যর্থ করা,বাপ-বেটাকে ক্ষমতার দাপটে প্রকাশ্যে বাজারে কয়েক মিনিটের মধ্যে খতনা করা এবং দুদু মিয়াকে ধমক দিয়ে বলে কলমা জানো মিয়া ,এ রকম কার্যলাপের মাধ্যমে নিজের প্রতিপত্তিকে আরো শক্ত করে। ধর্মকে পুজি এবং লালসালুতে আবৃত অজানা মোদাচ্ছেরের মাজারকে কেন্দ্র করে মজিদের পুজিবাদের কারখানা গড়ে ওঠে।যে কারখানায় সাধারণ মানুষের সরলতা ও নিরক্ষরতা ছিল কাচামালের মতো। পূর্ববাংলার গ্রামীন সাধারণ মানুষের ধর্মভীতি বেশী থাকায় সহজে প্রলোভন খাটিয়ে নিজেকে স্বাবলম্বী করে তোলে।ধর্মের প্রতি নিজে নিষ্ঠ না হয়ে গ্রামবাসীর মনে কৌশলে ধর্মভাব জাগিয়ে তাদের শাসন ও শোষণ করা ইত্যাদি বিষয়গুলো মজিদ চরিত্রে উজ্জ্বলভাবে ফুটে উঠেছে।

    • Was this review helpful to you?

      or

      #রকমারি_বইপোকা_রিভিউ_প্রতিযোগিতা বই:- লালসালু লেখক:- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ ঘরানা:- চিরায়ত উপন্যাস প্রকাশনী:- মাটিগন্ধা পৃষ্ঠা:- ৮০ রকমারি মূল্য:- ৯০ টাকা সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ "লালসালু" উপন্যাসটি রচনা করেন, ১৯৪০-১৯৫০সালের বাংলাদেশের গ্রামসমাজ জীবন ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে। আমরা অনেকেই হয়তো 'লালসালু' কথাটার মানেই বুঝি না। সালু বলতে বুঝায় মাজারের উপরের কাপড়কে যাকে আমরা 'গিলাপ' বলে চিনি। আর 'লালসালু' বলতে বুঝানো হয়েছে 'লালগিলাপ'কে। উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৪৮ সালে ঢাকার কমরেড পাবলিশার্স থেকে। এটি সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহর প্রথম উপন্যাস। "লালসালু" বাংলা সাহিত্যের একটি ধ্রুপদী সৃষ্টি। সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ এই উপন্যাসের জন্যে বাংলা একাডেমী পুরস্কার পেয়েছেন। "লালসালু" ইংরেজি, ফরাসি, উর্দু, জার্মান ও চেক ভাষাসহ বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। কবি আহসান হাবীব "লালসালু"কে বলেছিলেন তৎকালীন "বাঙালি মুসলিম রচিত শ্রেষ্ঠ উপন্যাস"। ২০০১ সালে তানভীর মোকাম্মেলের পরিচালনায় উপন্যাসটি কেন্দ্র করে চলচিত্র নির্মাণ করা হয়। এতে মজিদ চরিত্রে অভিনয় করেন "রাইসুল ইসলাম আসাদ"। ২০০১ সালে চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পায়। শেষ্ঠ চলচিত্র পুরষ্কারসহ মোট আটটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে "লালসালু" উপন্যাসটি। #রিভিউ মূলত গ্রামীণ সমাজের সাধারণ মানুষের সরলতাকে কেন্দ্র করে, ধর্ম ব্যবসার একটি "নগ্ন চিত্র" উপন্যাসটির মূল উপাদান। নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য "সর্ব উৎকৃষ্ট কাজ থেকে সর্ব নিকৃষ্ট কাজ" করতেও আমরা দ্বিধা করি না। তেমনি একজন মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার গল্প "লালসালু"। মজিদ সব পথ ঘুরে এসে, শেষ পর্যন্ত নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য বেছে নেয় ভন্ডামির পথকে। এই যা মজিদকে সেটাইতো বলা হলো না। মজিদ হচ্ছে আমাদের গল্পের কেন্দ্রিয় চরিত্র। মজিদের মহব্বতনগর গ্রামে আগমন ঘটে নাটকীয়ভাবে। নাটকীয়ভাবে আগমনের ফলে গ্রামের মানুষের মধ্যে তাকে ঘিরে নানা রকম চিন্তা ভাবনার উদয় হয়। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মজিদ বলে- "মোদাচ্ছের পীর" তাকে স্বপ্নে দেখা দিয়ে বলেছে তার মাজার স্থাপন করতে। গ্রামের অশিক্ষিত ধর্ম ভীরু মানুষ তার বানানো কথাকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করে। মাজারকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে মজিদের বাসস্থান। তারপর শুরু হয় তার প্রভাব বিস্তার। ধীরে ধীরে একটি চক্র গড়ে তোলর মজিদম। একসময় পুরো গ্রামবাসীকে সেই চক্রে বন্দী করে ফেলে। গ্রামীণ মানুষের দুর্বলতারর বড় জায়গা হল ধর্ম। একসময় গ্রামের মানুষও বুঝতে পারে তারা ধর্ম সম্পর্কে খুবই অজ্ঞ। তাই যে যা বলে গ্রামের সহজ সরল মানুষ তাই বিশ্বাস করে।এই সুযোগটাকেই কাজে লাগায় মজিদ। মানুষগুলোকে করে তোলে মাজারমুখী। সব বিপদেআপদে গ্রামের লোকেরা মাজারে আসে,দান-খয়রাত করে। আর এর পুরোটা পায় মজিদ। ধীরে ধীরে মজিদের জায়গা-জমি,ধন-সম্পদ বাড়তে থাকে। গ্রামের মাতব্বরের কথার মত তার কথাও সবাই মানে। একসময় আউয়ালপুর গ্রামে এক নতুন পীরের আবির্ভাব ঘটে। একজন প্রভাবশালী মানুষ নিজের প্রভাবকে ধরে রাখতে তার আশেপাশে অন্যকারো প্রভাব বিস্তারকে সহ্য করে না। তাই আউয়ালপুরের পীর সাহেবের আগমনে আগুন জ্বলে ওঠে মজিদের ভেতর। মজিদ গ্রামবাসীর সামনে আউয়ালপুরের পীর সাহেবের ভুল ধরিয়ে দেয়। এবং গ্রামবাসীকে সেখান থেকে ফিরিয়ে আনতে অনেকটা সক্ষম হয়। মজিদের বহুমূখী চালাকি, ছলনায় পড়ে অনেকে স্থায়ী সম্পদ ও সম্মান হারায়। অনেকের আবার ঘর ভেঙ্গে যায়। তার প্রভাবকে ধরে রাখার জন্য গ্রাসে কোন বিদ্যালয় স্থাপন করতে দেয়না মজিদ। মজিদের প্রথম স্ত্রী রহিমার সন্তান না হওয়ায়। মেয়ের বয়সী 'জমিলা'কে ২য় স্ত্রী হিসাবে ঘরে আনে। তার চাল-চলন আর পাঁচজন কিশোরীর মতই। মজিদকি পাবে "গ্রামবাসীর ন্যায় জামিলাকে বশ করকে??? গ্রামের মানুষ কি করে বেরহবেন এই অন্ধকার থেকে???? #পাঠ_প্রতিক্রিয়া:- বাংলা সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস "লালসালু"।গ্রামীণ জীবনযাত্রা, ধর্মব্যবসা, এবং মানুষের অন্ধবিশ্বাসের সুস্পষ্ট চিত্র ফুঁটে উঠেছে। এক নিশ্বাসে পড়ে ফেলার মতো একটি উপন্যাস। মজিদের মহব্বতনগরে আগমন এবং মোদাচ্ছের পীরের মাজার প্রতিষ্ঠার জন্য গ্রামেরর সহজ সরল ধর্ম ভীরু মানুষকে প্রতারিত করে জমি দখল করা। ধর্মের প্রতি নিজের কোন আস্তা না থাকলেও গ্রামবাসীদের মাঝে ধর্মভাব জাগিয়ে শাসন তাদের শাসক হয়ে ওঠা। এসব বিষয় লেখক সুস্পষ্টভাবে ফুঁটিয়ে তুলেছেন তাঁর লেখনিতে। যুগ যুগ ধরে অন্ধবিশ্বাস ও ধর্ম ভিরুতার জন্য মানুষ মাজার পুজো করে আসছে। আমি অনেক পীর দেখেছি এবং খোঁজ খবর নিয়ে জেনেছি সে কখনো কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ধারে কাছেও যায়নি। মাহফিলে মাহফিলে ঘুরতে ঘুরতে ধর্ম সম্পর্কে অনেক জ্ঞান লাভ করে। মানুষের মধ্যে একধরনের মনোভাব জাগায় - "পীর ছাড়া নাকি জান্নাতে যেতে পারবে না"। আমাদের সমাজের অশিক্ষিত মানুষের পাশাপাশি বহু শিক্ষিত মানুষ এদের কাছে আসে নিয়মিত। এসব ভন্ড পীররা নিজেরাই চোর-পকেটমার পালে এবং পরে তদবীরের জন্য তাদের কাছে আসলে "একটি সাজানো নাটকের মাধ্যমে তা উদ্ধার করে"। আর হয়ে ওঠে ঈশ্বর। এই উপন্যাসটি এর আগেও একবার পড়েছিলাম কিন্তু তখন তেমন ভালো লাগেনি। কিন্তু আজ আমার মনে হচ্ছে "লালসালু" উপন্যাসটি বাংলা সাহিত্যের সেরা ১৫টি বইয়ের মধ্যে একটি। এর প্রেক্ষাপট "১৯৪০-১৯৫০" সালের বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবন ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে হলেও বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায়ও এর প্রভাব দেখা যায়। উপন্যারে আক্কাস চরিত্রটি খুব ভালো লেগেছে আমার। অসাধারন একটি উপন্যাস। না পড়ে থাকলে অবশ্যই পড়ে নিন। #প্রিয়_বাক্য:- সাধারন ভাবে আগমনের চেয়ে নাটকীয় ভাবে আগমনকে মানুষ বেশি প্রাধান্য দেয়।

    •  

    Recently Viewed


    Great offers, Direct to your inbox and stay one step ahead.
    • You can pay using


    JOIN US

    icon Download App

    Rokomari.com is now one of the leading e-commerce organizations in Bangladesh. It is indeed the biggest online bookshop or bookstore in Bangladesh that helps you save time and money. You can buy books online with a few clicks or a convenient phone call. With breathtaking discounts and offers you can buy anything from Bangla Upannash or English story books to academic, research or competitive exam books. Superfast cash on delivery service brings the products at your doorstep. Our customer support, return and replacement policies will surely add extra confidence in your online shopping experience. Happy Shopping with Rokomari.com!