User login
Sing In with your email
Send
Our Price:
Regular Price:
Shipping:Tk. 50
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
Share your query and ideas with us!
Was this review helpful to you?
or
Very nice
Was this review helpful to you?
or
My mother is a great fan of Prof siddika kabir, She uses this book often. Very important book for all genre
Was this review helpful to you?
or
দারুন বই।
Was this review helpful to you?
or
ব্যাচেলর হিসেবে রান্নার সময় অনেক কাজে লাগে।
Was this review helpful to you?
or
ভেরি গুড
Was this review helpful to you?
or
ammur jonno vlo r ama upobhog korar jonno
Was this review helpful to you?
or
gd
Was this review helpful to you?
or
Good
Was this review helpful to you?
or
সত্যিই বইটি খুবই উপকারে আসলো। আমি আম্মুকে গিফট করেছি, আম্মু বেশ মজার মজার রেসিপি ট্রাই করে প্রতি শুক্রবার।
Was this review helpful to you?
or
ডেলিভারী যথাসময়ে পেয়েছি কিন্তু মা বইটির বাইন্ডিং টা ভাল ছিল না। বাইন্ডিং কুচকানো পেয়েছি। আমারা মনে হয় বইটি কোথাও আছাড় খেয়েছে বা কোথাও পড়ে গিয়েছিল।
Was this review helpful to you?
or
অসাধারণ একটা বই,,,
Was this review helpful to you?
or
A Book with nutrition information and proper coocking.
Was this review helpful to you?
or
”রান্না খাদ্য পুষ্টি” অধ্যাপিকা সিদ্দিকা কবীরের লেখা একটি বহুল জনপ্রিয় রান্নার রেসিপির বই।বইটি বারটি অধ্যায়ে বিভক্ত। অধ্যায়গুলো হলো- রান্নার প্রস্তুতি/খাদ্য প্রস্তুত/পানীয়/গম আলু চার ডাল/শাক সবজি ফল/সুপ/ডিম মাছ মাংস/টক ঝাল মিষ্টি/খাদ্য সংরক্ষণ/বেকিং/চাইনিজ ও অন্যান্য খাবার/খাদ্য ও পুষ্টি।অধ্যাপিকা সিদ্দিকা কবীর পড়াশোনা করেন প্রথমে ইডেন কলেজে। সেখান থেকে তিনি বিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম বিভাগে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে ভর্তি হন ও সেখান থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এর পর তিনি ফোর্ড ফাউন্ডেশনের বৃত্তি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটি হতে ১৯৬৩ সালে খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রি পান।১৯৬৫ সালে সরকারি প্রতিষ্ঠান হতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে রান্না শেখা শুরু করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি তদানিন্তন পাকিস্তান টেলিভিশনে "ঘরে বাইরে" নামে রান্নার অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করা শুরু করেন। সিদ্দিকা কবীর তাঁর "রান্না খাদ্য পুষ্টি" বইটির জন্য ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন। বাংলাদেশের সর্বাধিক বিক্রিত বইগুলির মধ্যে এখন পর্যন্ত বইটি অন্যতম। বইটি প্রথম প্রকাশের সময় মুক্তধারা, বাংলা একাডেমী সহ অন্যান্য প্রকাশনা সংস্থা এটি প্রকাশ করতে রাজী হয় নাই। পরে এটি নিজ খরচে প্রকাশ করা হয়। প্রকাশের পর এটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৮৪ সালে ইংরেজি ভাষায় একটি কারি রান্নার বই লিখেন। ১৯৮০ সালে লিখেন পাঠ্যবই খাদ্যপুষ্টি ও খাদ্য ব্যবস্থা, যা স্নাতক পর্যায়ে পড়ানো হয়। এছাড়া তিনি ১৯৯৭ সালে দৈনিক জনকণ্ঠে রসনা নামে কলাম লিখেন, যা পরবর্তীতে খাবার দাবারের কড়চা নামে প্রকাশিত হয়। প্রাইভেট টেলিভিশন এনটিভিতে তিনি সিদ্দিকা কবীরস্ রেসিপি নামের রান্নার অনুষ্ঠান নির্মানে জড়িত ছিলেন।(কৃতজ্ঞতা-উইকিপিডিয়া)
Was this review helpful to you?
or
মজার ব্যাপার এই বইটি আমার বাবা আমার মায়ের জন্য ৭৬ সালে উপহার হিসাবে কিনে দিয়েছিলেন। আমার ভুল না হয়ে থাকলে এটি প্রয়াত সিদ্দিকা কবীরের প্রথম রান্নার রেসিপির বই। তৃতীয় অথবা চতুর্থ বইটি সম্ভবত বছর দশেক আগে বেরোয় যেটা আমি কিনেছিলাম আমার শিকাগোতে বসবাসকারী এক বোনকে উপহার দেওয়ার জন্য। এই বইটা থেকে আমার মা প্রথম কেক এবং বিস্কিট বানানো শেখেন এবং পরবর্তিতে অনেক নতুন ধরনের দেশী বিদেশী রান্না। আমার মায়ের বক্তব্য এই বইটির রান্নার উপকরণের পরিমান সবচেয়ে নিখুত ভাবে দেওয়া যেই কারণে রান্না শেখা সহজ ছিল এবং রেসিপিতে উল্লেখিত সময় অনুকরণ করলে একদম পারফেক্ট ডিশ তৈরী সম্ভব। আমার মায়ের এই বক্তব্য যে অক্ষরে অক্ষরে সঠিক তার প্রমান আমি। ১৪ বছর বয়সে এই বইটি থেকেই রান্না শেখা শুরু করি নিজে নিজে। আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে এই বইটি প্রাইমারি ক্ষেত্রে রান্না শেখার জন্য একটি চমত্কার বই। আর এরপর আরো ভালো রেসিপির জন্য অন্য আলাদা বইতো আছেই।