2 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান ভূঞা একজন কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব। যিনি দেশ-মাতৃকার স্বাধিকার আন্দোলনে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার অসামান্য গৌরব লাভ করেছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি দেশ-মাত..
TK. 799TK. 559 You Save TK. 240 (30%)
Get eBook Version
TK. 360
Product Specification & Summary
মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান ভূঞা একজন কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব। যিনি দেশ-মাতৃকার স্বাধিকার আন্দোলনে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার অসামান্য গৌরব লাভ করেছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি দেশ-মাতৃকার স্বাধিকারের তীব্র বাসনা নিয়ে ছাত্ররাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের একজন অন্যতম কর্মী হিসেবে। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি আদর্শবান অনেক রাজনীতিবিদের সংস্পর্শে আসেন। তিনি আশৈশব ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোসহীন, অকুতোভয়।
পাকিস্তান আমলে জাতীয় শ্রমিক সংগঠন ‘জাতীয় শ্রমিক লীগ’ গড়ে উঠে। কিন্তু এ সংগঠনকে গড়ে তোলার জন্য যার সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল, তিনি হলেন বাংলাদেশের স্থপতি, শ্রমিকজনতার অতি আপনজন, বাংলার আপামর জনতার নয়নমণি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
জাতীয় শ্রমিকলীগ গড়ে উঠার গোড়ার কথা, নানা অজানা ইতিহাস, বিশ্ব শ্রমিক সংগঠন এবং তাদের কর্মকৌশল ইত্যাদি বহু বিষয় নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান ভূঞা এ আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থটিতে তুলে ধরেছেন নিখুঁতভাবে। আন্তর্জাতিক শ্রমসংস্থা আইএলওসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠনের সভা-সম্মেলন, সেমিনার, কর্মশালা ইত্যাদিতে যোগ দেয়ার জন্য তিনি বিশ্বের প্রধান প্রধান প্রায় সব দেশেই ভ্রমণ করেছেন একাধিক বার। শুধু ভ্রমণ, সাংগঠনিক বিষয়ের আলোচনা এবং শ্রমিকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় এ মূল্যবান গ্রন্থে স্থান পায়নি, বরং গ্রন্থটির বিশাল অংশজুড়ে বিশ্বের নানা দেশের পর্যটন এলাকা, ঐতিহাসিক নিদর্শন, জনসাধারণের জীবনধারা, সমসাময়িক রাজনৈতিক অবস্থা, সামাজিক, অর্থনৈতিক তুলনামূলক আলোচনা, প্রত্নতাত্বিক নিদর্শনসহ আরো বহু বিষয়কে বেশ মনোহর বর্ণনাভঙ্গিতে তুলে ধরা হয়েছে। ভ্রমণপিপাসু, গবেষক ও ইতিহাস-গবেষক পাঠকের কাছে এ বিষয়গুলো বেশ উপাদেয় মনে হবে নিশ্চয়।
মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান ভূঞা একজন কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব। যিনি দেশ-মাতৃকার স্বাধিকার আন্দোলনে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার অসামান্য গৌরব লাভ করেছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি দেশ-মাতৃকার স্বাধিকারের তীব্র বাসনা নিয়ে ছাত্ররাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের একজন অন্যতম কর্মী হিসেবে। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি আদর্শবান অনেক রাজনীতিবিদের সংস্পর্শে আসেন। তিনি আশৈশব ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোসহীন, অকুতোভয়।
পাকিস্তান আমলে জাতীয় শ্রমিক সংগঠন ‘জাতীয় শ্রমিক লীগ’ গড়ে উঠে। কিন্তু এ সংগঠনকে গড়ে তোলার জন্য যার সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল, তিনি হলেন বাংলাদেশের স্থপতি, শ্রমিকজনতার অতি আপনজন, বাংলার আপামর জনতার নয়নমণি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
জাতীয় শ্রমিকলীগ গড়ে উঠার গোড়ার কথা, নানা অজানা ইতিহাস, বিশ্ব শ্রমিক সংগঠন এবং তাদের কর্মকৌশল ইত্যাদি বহু বিষয় নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান ভূঞা এ আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থটিতে তুলে ধরেছেন নিখুঁতভাবে। আন্তর্জাতিক শ্রমসংস্থা আইএলওসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠনের সভা-সম্মেলন, সেমিনার, কর্মশালা ইত্যাদিতে যোগ দেয়ার জন্য তিনি বিশ্বের প্রধান প্রধান প্রায় সব দেশেই ভ্রমণ করেছেন একাধিক বার। শুধু ভ্রমণ, সাংগঠনিক বিষয়ের আলোচনা এবং শ্রমিকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় এ মূল্যবান গ্রন্থে স্থান পায়নি, বরং গ্রন্থটির বিশাল অংশজুড়ে বিশ্বের নানা দেশের পর্যটন এলাকা, ঐতিহাসিক নিদর্শন, জনসাধারণের জীবনধারা, সমসাময়িক রাজনৈতিক অবস্থা, সামাজিক, অর্থনৈতিক তুলনামূলক আলোচনা, প্রত্নতাত্বিক নিদর্শনসহ আরো বহু বিষয়কে বেশ মনোহর বর্ণনাভঙ্গিতে তুলে ধরা হয়েছে। ভ্রমণপিপাসু, গবেষক ও ইতিহাস-গবেষক পাঠকের কাছে এ বিষয়গুলো বেশ উপাদেয় মনে হবে নিশ্চয়।