1 verified Rokomari customers added this product in their favourite lists
নাজমা আহমেদ নিজের সাথে সাথে কবিতাকেও নির্মাণ করছেন সুদৃঢ়ভাবে। অন্তর আত্মার সর্বশেষ বুদবুদটিকেও তিনি শব্দ করে কবিতায় রূপ দিচ্ছেন। এটা কেবল সম্ভব কবিতায় একাগ্রতার ফলে। একজন কবি চাওয়া..
TK. 160TK. 88 You Save TK. 72 (45%)
Get eBook Version
TK. 72
Product Specification & Summary
নাজমা আহমেদ নিজের সাথে সাথে কবিতাকেও নির্মাণ করছেন সুদৃঢ়ভাবে। অন্তর আত্মার সর্বশেষ বুদবুদটিকেও তিনি শব্দ করে কবিতায় রূপ দিচ্ছেন। এটা কেবল সম্ভব কবিতায় একাগ্রতার ফলে। একজন কবি চাওয়ার থেকে দেওয়ার বেশি পারমাঙ্গ। কেননা কবি তার হৃদয়কে এতো বেশি প্রসারিত করে রাখেন যে সেখানে এসে জড়ো হয় হাসি কান্না মান অভিমান-
‘আমি না হয় দুঃখ হব,/দুঃখ নিয়েই একলা রবো/আপন মনে সুদূরপারে/দূর অজানায় হারিয়ে যাব,/বলো তাতে কার কী ক্ষতি?’
(অশ্রæ হব/পৃষ্টা-১৫)
অভিমান তো সুদূর নীলিমা। ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না। যার প্রতি অভিমান সেও বুঝতে পারে না হয়তো। এ অভিমান কেবল ভালোবাসার মানুষের প্রতি জন্মে। সেটা হতে পারে কারণে অকারণে। প্রকৃতি ঘনিষ্ট এ কবির ফেলে আসা স্মৃতি সব সময় তাকে খুঁজে বেড়ায়। কখনো তাকে খুঁজে পায় কখনো তাকে হারিয়ে ফেলে। ভালোবাসার প্রতি তার পক্ষপাত পাঠককেও উদ্বুদ্ধ করে।
‘তোমাকে ভালোবেসে/আমি কবিতা ভালোবেসেছি/ কবি হতে চেয়েছি।/তোমাকে ভালোবেসে/ জীবনের কণা কণা সুখ পান করি অবলীলায়/তাই ধ্বংস মুখে কখনও আত্মহনন নয়, /নিজেকে নির্মাণ করি অবিচল ছন্দে।’
(অমূল্য জীবন/পৃষ্টা-১৪)
কবিতার যে বহুমাত্রিকতা ও অপরূপতা সে সম্পর্কে কবি জানেন। কবিতার পথে তার চলাচল খুব বেশি দিনের না হলেও তিনি অচেনা পথিক নয় এ পথে। কবিদের এক ধরণের দিব্যদৃষ্টি থাকে। সে দৃষ্টিতেই তিনি পথ চলেন আপন গন্তব্যে। ৬৪ পৃষ্টার এ বইটিতে রয়েছে কবির ৫৫ টি কবিতা। চন্দ্রপ্রভা, বাবার স্মৃতি, যন্ত্রমানব, শুভাশিসসহ বিভিন্ন কাব্যিক শব্দের সংযোগে নামকরণ করছেন বইয়ের সূচিবদ্ধ কবিতাগুলোর। বইটি প্রকাশিত হয়েছে ২০১৯ এর বইমেলায়। বইটি পাঠক প্রিয়তা আরো বৃদ্ধি হোক।
নাজমা আহমেদ নিজের সাথে সাথে কবিতাকেও নির্মাণ করছেন সুদৃঢ়ভাবে। অন্তর আত্মার সর্বশেষ বুদবুদটিকেও তিনি শব্দ করে কবিতায় রূপ দিচ্ছেন। এটা কেবল সম্ভব কবিতায় একাগ্রতার ফলে। একজন কবি চাওয়ার থেকে দেওয়ার বেশি পারমাঙ্গ। কেননা কবি তার হৃদয়কে এতো বেশি প্রসারিত করে রাখেন যে সেখানে এসে জড়ো হয় হাসি কান্না মান অভিমান-
‘আমি না হয় দুঃখ হব,/দুঃখ নিয়েই একলা রবো/আপন মনে সুদূরপারে/দূর অজানায় হারিয়ে যাব,/বলো তাতে কার কী ক্ষতি?’
(অশ্রæ হব/পৃষ্টা-১৫)
অভিমান তো সুদূর নীলিমা। ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না। যার প্রতি অভিমান সেও বুঝতে পারে না হয়তো। এ অভিমান কেবল ভালোবাসার মানুষের প্রতি জন্মে। সেটা হতে পারে কারণে অকারণে। প্রকৃতি ঘনিষ্ট এ কবির ফেলে আসা স্মৃতি সব সময় তাকে খুঁজে বেড়ায়। কখনো তাকে খুঁজে পায় কখনো তাকে হারিয়ে ফেলে। ভালোবাসার প্রতি তার পক্ষপাত পাঠককেও উদ্বুদ্ধ করে।
‘তোমাকে ভালোবেসে/আমি কবিতা ভালোবেসেছি/ কবি হতে চেয়েছি।/তোমাকে ভালোবেসে/ জীবনের কণা কণা সুখ পান করি অবলীলায়/তাই ধ্বংস মুখে কখনও আত্মহনন নয়, /নিজেকে নির্মাণ করি অবিচল ছন্দে।’
(অমূল্য জীবন/পৃষ্টা-১৪)
কবিতার যে বহুমাত্রিকতা ও অপরূপতা সে সম্পর্কে কবি জানেন। কবিতার পথে তার চলাচল খুব বেশি দিনের না হলেও তিনি অচেনা পথিক নয় এ পথে। কবিদের এক ধরণের দিব্যদৃষ্টি থাকে। সে দৃষ্টিতেই তিনি পথ চলেন আপন গন্তব্যে। ৬৪ পৃষ্টার এ বইটিতে রয়েছে কবির ৫৫ টি কবিতা। চন্দ্রপ্রভা, বাবার স্মৃতি, যন্ত্রমানব, শুভাশিসসহ বিভিন্ন কাব্যিক শব্দের সংযোগে নামকরণ করছেন বইয়ের সূচিবদ্ধ কবিতাগুলোর। বইটি প্রকাশিত হয়েছে ২০১৯ এর বইমেলায়। বইটি পাঠক প্রিয়তা আরো বৃদ্ধি হোক।